![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চোখের ভিতর জল জলের ভিতর ছল-তার সাথে না চল, বুঝবি যখন হবে খলসারি সারি সুপ্রশার বাধ,বাধের দুধারে সবুজ শ্যামল অপরূপ দোল খাওয়নো কলা গাছ যেনো টলটল করা যমুনার পাগলা স্রোতে সাথে মিশে যাওয়া ৫ জুলাই ১৯৮১ সালে জন্মগ্রহণ করেছি,সহজ সরল ভাবে বড় হয়েছি,কখন দুঃখ কখন আনন্দে দিনগুলি কাটাছি,একটু ভাঙ্গা ভাঙ্গা লেখার অভ্যাস আছে, তাই লেখে যায়।
পৌষ মাঘের ভীষণ শীত কুয়াশার মাঝে
আইলপাথার বুকে সবুজ ঘোন ঘাসে ঘাসে
শিশির ভেজা বিন্দু বিন্দু বরফ জমাট বেঁধে
থাকে,দোল দেওয়া আনন্দটা ঘুমিয়ে গেছে।
ফজরের নামাজ শেষে খালি পায়ে হাটিতে
ভাল লাগে,যখন সুরু আইলের উপর দিয়ে
হাঁটতে হাঁটতে পিছলে যাওয়া, দেহের মাঝে
শুদ্ধ সিক্ত হওয়া,এক ব্যথার জন্নতা লাগা।
লালে লাল হয়ে টগবগ করে সূর্য মামা হাসে
গরুছাগলের পাল নিয়ে যায় সবুজ ঘিরা মাঠে,
দুপুর গড়ার আগে ফিরে আনে উঠানে ভাতের
মার ধানের গুরা মিশে পানি খাইয়ায় মায়ার
বাঁধন যেনো সন্তানদের মত,তোরাও যে সন্তান।
ভাবুক মনে ভাবেনি কখন বাঁধন ছাড়া হবে,
ঐ গোয়াল ঘরের বেরার ফাঁকে ফাঁকে শীতের
পাষণ্ড দৈত্যটা হাঁনা দিয়েছে তরতাজা বাছুরটকে
রক্ত চুষেছে,মরা দেহ দেখে যেনো আইলপাথারের
লোলা জল ঝরছে,নিমিষে ছিন্ন হল মায়ার বাঁধন।
লেখার তারিকঃ ২৭/০১/১৩
©somewhere in net ltd.