![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার কোন আদর্শ নাই, আমার কোন দেশ নাই, আমিই আমার আদর্শ, আমার দেহই আমার দেশ
আজকাল অনেক নতুন নতুন ইংরেজি সাইন্স ফিকশন টাইপ মুভি বের হচ্ছে। মুভিগুলা দেখতে ভালই লাগে, কিন্তু হাল্কা পাতলা সাইন্স জানা মানুষ হিসেবে মেনে নিতে খুবই কষ্ট হয়। Transformers, Pacific Rim, Godjila, Iron man, Oblivion ইত্যাদি সবগুলাতেই ব্যাপক কনফ্লিক্ট তৈরি হয় আমার মধ্যে!
যাই হোক, আজকে আমি আলোচনা করব Pacific Rim ার Godjilla নিয়া। বিশাল বিশাল দানবের যুদ্ধ দেখতে খুবই ভালো লাগে, কিন্তু এত অতিকায় আকার কোনকিছুর (প্রানি বা মেসিন) হউয়া সম্ভব্?
বিভিন্ন লিমিট পয়েন্ট আছে, আমি শুধু মেকানিক্যাল লিমিট নিয়ে বলব।
মেকানিক্যাল লিমিটঃ
প্রথমেই একটা উদাহরন,
কিছু পোকা তাদের দেহের ওজনের ১০০গুন ওজনের জিনিস তুলতে পারে, কিছু পোকা তাদের দেহের উচ্চতার ১৪০ গুন উচুতে লাফাতে পারে,
কিন্তু বাঘ ভাল্লুক সিংহ দেহের ১০ ভাগের ১ ভাগ ওজনের বেশি জিনিস তুলতে পারেনা, আর হাতি তো লাফাতেই পারে না! এটা কেন?
কারন মেকানিক্যাল লিমিট।
প্রানি নিয়াই বলি,
সরল চিন্তায় মনে হতে পারে, প্রানি যত বড় হবে, তার হার পেশি, সবই তো সেই অনুপাতে বড় হবে, তাই এইটা কুন ব্যাপার না।
কিন্তু আসলে বিষয়টা এমন না।
মূল বিষয়টা হল, Square-cube law!
মানে, কোন কিছুর সাইজএর সাথে তার ভর ঘন (cubic) হারে বারে, আর দেহের ক্ষেত্রফল Square হারে বারে!
এই কারনে, পেশি শক্তি তার cross sectional areaএর উপর নিরভর করে। কিন্তু আকার বারলে ক্ষেত্রফলের তুলনায় পেশির ভর বেরে যায়। তাই পেশি সক্তি ব্যাপক ভাবে কমে আসে।
আবার হাড়ের উপর চাপও অনেক বেরে যায়।
বিষয়টা কেমন তা বুঝার জন্য নিচের ছবি দেখি।
১ম বিল্ডিং এর নিচের পিলার গুলার উপর চাপ পরে,
Stress= বিল্ডিঙের ওজন/ক্ষেত্রফল
২য় ছবিতে বিল্ডিঙের সাইজ (দৈর্ঘ্য,প্রস্থ, উচ্চতা) দিগুন করা হল, মানে দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, উচ্চতা সব দিগুন করা হল।
তাহলে চাপ বেরে দারাল,
Stress= (১ম বিল্ডিংএর ওজনx ৮)/ (১ম বিল্ডিংএর ক্ষেত্রফলx৪)= ১ম বিল্ডিংএর দিগুন!
মানে সাইজ বারালে Stress দিগুন বেরে যাচ্ছে!
এইটা শুধু চাপ (compression) এর জন্য, কোন প্রানি যদি শুধু ঠায় দারিয়ে থাকে, একটা বিল্ডিংএর মতন, কুন নড়াচড়া করে না তবে কলাম টাইপ পা হলে (হাতির মত) তার হাঁটুতে ধরা যায় শুধু চাপই পরবে।
আর নড়াচড়া করলে তো অবশই, এমনকি দারিয়ে থাক্লেও অন্যান্য অর্গানে চাপ ছারাও Impact force (ঘাত বল, জার মান অনেক অনেক অনেক বেশি) Shear, Bending (বাঁকানো), Torsion( মোচড়ানো) ইত্যাদি পরবে। আর Bending, Torsion ২ টাও অনেক অনেক বেশি হবে চাপের তুলনায়।
এখন বিবেচনা করা যাক!
হারঃ
এখন প্রাণিজগতের ভার বহনকারী প্রধান জিনিস হল, হাড়!
হাড়ের এই চাপ সহ্য করার ক্ষমতা একটা ধ্রুবক।
মান= ১৪০ MPa
সাইজ বারাতে বারাতে একটা পর্যায়ে গিয়ে চাপএর মান যদি ১৪০ MPa ক্রস করে, তবে হাড় পারবে না ভার রাখতে। ভেঙ্গে যাবে।
কারটিলেজঃ
কারটিলেজও হাড়ের মতই!
পেশিঃ
পেশি বড় হতে হতে তার cross sectional area square হারে বারবে আর ভর cubic হারে বারবে, একটা পর্যায়ে গিয়ে পেশি নিজের ভার রাখতে পারবে না, তখন পেশি কোন কাজে আসবে না!
এখন প্রশ্ন হল, প্রানি কত বড় হতে পারবে?
Impact, bending ইত্যাদি এসব নির্ণয় করা আপেক্ষিক, জটিল আর অনেক তথ্য দরকার, Biomechanics খুবই জটিল, যা করা আমার পক্ষে সম্পূর্ণ অসম্ভব। তবে আমরা ইতিহাস দেখতে পারি।
ইতিহাসে সবচেয়ে বড় স্থলজ প্রানি ছিল Souropods। ওরা ছিল overloaded! তারা প্রায় ৮০ টন ওজন হত, তাদের ওজন সাম্লাতে ৪ পাই লাগত। আর তাদের পা গুলো ছিল কলাম টাইপ, মানে বল যাতে যতটা সম্ভব Compressive হয়। আর ছিল খুবই স্লো!
তাই আমরা ধরতে পারি হাড়ের এইরকম গঠনে ১০০টনের বেশি চলনশীল প্রানি তৈরি হউয়া বেমানান! নইলে হাড় দেহের ভার রাখতে পারবে না।
মুভিতে কাইজু দানবদের ওজন ছিল ২৫০০টনের মত! তাই আমরা নিরধিদায় বলতে পারি,
“ইহা অসম্ভব”।
এত ওজন হলে হাড় তো ভাঙবেই! কারটিলেজও যাবে, প্রানির পেশিগুলোও হবে অতিকায়, ফলে তাদের কার্যক্ষমটা অনেক অনেক কমে আসবে।
হিসেব করিনাই, কিন্তু হয়ত নিজের হাতও উপরে উঠাতে হিমশিম খাবে বা পারবেইনা!
পাশাপাশি টেন্ডন আর লিগামেন্ট গুলোর ও ভর বেরে জাউয়ায় কার্যক্ষমটা কমে যাবে। তাই সহজেই, বিশেষ কোন টান পরলে অগুলো ছিঁড়ে যাবে, আমাদের মতন পা মচকাতে হবে না।
আর গডজিলার ওজন তো ছিল, ১ লাখ টনের উপরে! লল!
আর মেসিন গুলার বাপারে বলতে চাচ্ছিনা, ইঞ্জিনিয়ারিং ছাত্র হিসেবে হাজারটা কথা বলা যায়, হিসেব করা যায়, আপাতত যা সম্ভব না।
শুধু এতটুকু বলব, Pacific Rim এর অই মেসিন গুলা বানানও সম্ভব না, এমন কোন উপাদানও নাই এত ওজন ধরার জন্য, এত শক্তিশালী ইঞ্জিনও নাই বিশাল হাত পা গুলো এত সহজে নাড়ানোর জন্য।
তাই কিছু কিছু জিনিস সম্ভব, শুধু মুভিতে! :p
সমাধানঃ
যদি আমরা এমন দানব স্বীকার করতেই চাই, তবে এ নিয়ে একটা সমাধান বার করা যায়।
প্রানিগুলা ছিল, Genetically Engineered। তাই আমরা ধরে নিতে পারি তাদের সবকিছুই engineered।
তাহলে আমরা ধরতে পারি, তাদের হাড়গুলো হয়ত কোন unknown material এর unknown combination এ তৈরি, বা তাদের দেহে কোন আনবিক levelএর খুবই sophisticated suspension system আছে!
তাদের পেশি গুলো হয়ত cybernetic বা অন্য কোন উপাদানে তৈরি।
আর তাদের পেশিকোষ গুলো হয়ত radioactive। মানে তারা প্রচলিত chemical reaction ব্যাবহার করে কোষে শক্তি উৎপন্ন করে না, এর চেয়ে কোষীও পর্যায়ে পারমানবিক বিক্রিয়া ঘটায়।
তাদের লিগামেন্ট টেন্ডন কারটিলেজ গুলাও হয়ত ওরকমই।
এসব ব্যাপার ধরলে হয়ত mechanically সম্ভব দানবরা!
তবে!
এমন engineering করা মানে দেহের DNA গুলকে, প্রতিটা কার্যক্রমকে নিয়ন্ত্রণ করা। আমার জানামতে মানব জাতির এইটা engineering এর সবচে sophisticated version, সবচেয়ে জটিলতম engineering! হয়ত এ জন্নে আমাদের প্রচলিত গনিতকে ঢালাও করে সাজাতে হতে পারে!
তাই জাদের হাতে এমনটা করার ক্ষমতা থাকবে তারা মানব জাতি থেকে নেক অনেক অনেক বেশি advanced হবে। তাদের মানব জাতি শেষ করে দেবার জন্য অবশই এমন দানব পাঠাতে হবে না। শুধু একটা জিবানু engineered করে পাঠিয়ে দেবে।
ব্যাস, সব শেষ...
কাজেই এই হিসেবেও, কিছু কিছু জিনিস সম্ভব, শুধু মুভিতে! :p
১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৪
আখাউরা পূলা বলেছেন: আমি নিজেও যতই যুক্তি দেই, আমারও কিন্তু দেখতে সেইরয়াম লাগসে
২| ০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ১২:২৯
নীল আকাশ ২০১৩ বলেছেন: Transformers সিনেমাতে এত ছোট ছোট গাড়ি দিয়া এত বিশাল বিশাল দানব কেম্নে বানায়? একটা গাড়ির মধ্যে কতটুকু টিন/ধাতব পদার্থ থাকে?
১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৪৮
আখাউরা পূলা বলেছেন: ওইটা হয়ত হইতেও পারে! গারিটা তো ম্যানমেইড না, তাই ওইটার গঠন সম্পুরন আলাদা হবে, গাড়ির ওজনও হয়ত বেশি হবে, আর অই ত্রান্সফরমার গুলাও অনেক হাল্কা দেখানো হইসে, তাই এসব ধরলে হয়ত সম্ভন। কিন্তু সমস্যাটা অন্নখানে। মানবসভ্যতা ধ্বংসের জন্য এত হাস্যকর আক্রমন নিয়ে। যাই হোক, এ নিয়ে ইনশাল্লাহ আরেকদিন লেখব।
মন্তব্বের জন্নে ধইন্নাপাতা
৩| ০৯ ই জুন, ২০১৪ দুপুর ২:২৬
আল্পেনকর্পস বলেছেন: অনেক যুক্তি দিয়ে বিশ্লেষান করে পোষ্টটি লিখেছেন। ভাল লাগল। তবে একমত হতে পারছি না।
আজকে যেটা সাইন্সফিকশান সেটা কালকের রিয়েলিটি।
বায়ো এনাটমি নিয়ে আমার নলেজ খুবি সীমিত, তবে একসময় অতিকায় ডাইনোসর ও তো ছিল তাই না? প্রকৃতি বিবর্তনের মাধ্যমে যাই সৃষ্টি করে তা কিন্তু (যত বিচিত্র ই হোক না কেন) টিকে থাকতে পারে। প্রকৃতি যদি চায়২৫০০ টন ওজনের দানব তৈরী করতে, তবে ওই ম্যাস নেয়ার মত বোন ষ্ট্রাকচার অবশ্যই তৈরী হবে। এখানে সবি সম্ভব। প্রকৃতি (বা আরো উপরে যিনি আছেন) এর ক্ষমতা সম্পর্কে বলার আমরা কে !
এবার আসি রিয়েলিটির কথায়। আমাদের এই রিয়েলিটিটেই কত বিচিত্র অবিশ্বাস্য প্রানী আছে। ব্যাকটেরিয়া , এমিবা, বা আমাদের অতি পরিচিত মশা বা মাছি অথবা বাদুর ! এদের শারিরিক গঠন, কার্যপ্রনালী বা ক্ষমতা কত বিচিত্র।
আবার রিয়েল পসিবিলিটির কথায় আসি। আধুনিক পৃথিবী চলছে নিউক্লিয়ার পাওয়ারে। আর নিউক্লিয়ার ওয়েষ্ট যা কিনা হাইলি রেডিও একটিভ - ডাম্প করা হচ্ছে সমুদ্রে। সামুদ্রিক প্রানীদের উপরে কি এর এফেক্ট হচ্ছে না? আমরা এখনো ভাল ভাবে জানি না রেডিয়েশানের প্রোপার ইফেক্ট কি বায়োলজিক্যাল বডির উপরে, তবে এটা জানি, রেজাল্ট টা মোটেও সুখকর কিছু নয়। আর এই জিনিস নিয়েই আমরা টাল্টু বাল্টু করি, ইলেক্ট্রিসিটি বানায় শপিং মলে আজাইরা লাইটিং মারি, ওয়ারহেড বানায় পাওয়ার গেম খেলি, ফিউচার নিয়া কোন হেডেক নাই !!
জুল ভার্ন অনেক আগের জনপ্রিয় সাই ফাই রাইটার ছিলেন ( আমি এখনো ভার্নের ডাই হার্ড ফ্যান)। ভার্নের লেখায় উঠে এসেছে অভাবনিয় বিচিত্র সব প্রযুক্তির কথা, পানির নিচে চলা সাবমেরিন, আকাশে ওরা প্লেন ! এগুলো আজকের দুনিয়ার সিম্পল রিয়েলিটি। আজকেই সাই ফাই কি? আয়রন ম্যান? মোটেই অবাস্তব কিছু না। আয়রন ম্যানের যে জিনিস টা এখনো সাই ফাই সেটা কিন্তু ওর ওই স্যুট না। ওই জিনিস আরো অনেক আগে ডেভেলাপ করা শেষ, আর জেট প্যাক এখন শপিং মলে কিনতে পাওয়া যায়। আয়রন ম্যানের যে জিনিস আমাদের কাছে নাই ওইটা হল মিনিয়েচার নিউক্লিয়ার পাওয়ার সোর্স। নেক্সট ৫০ বছরের আগেই ওটাও হয়ে যাবে রিয়েলিটি। ইভেন বেটার, আমরা খুব দ্রুত কিন্তু ওয়্যারলেস পাওয়ার এর যুগে প্রবেশ করতে যাচ্ছি। এর প্রভাব হবে যুগান্তকারী, পোর্টেবল পাওয়ার সোর্সের দিন শেষ হয়ে যাবে, হার্ডওয়্যার ডেভেলপার দের পাওয়ার লিমিটেশান নিয়ে ভাবতে হবে না।
মেকানিক্যাল লিমিটেশান? জুল ভার্ন কে যদি এয়ার ফোর্স ওয়ানের ব্লু প্রিন্ট দেখাতেন বেচারা হার্টফেল করত কারন ওর কাছে ওটা হত মেকানিক্যালি আন ইমাজিনেবল। মেকানিকসের কোন লিমিট নাই, সাইন্স আর টেকনলজি ইম্প্রুভ হতেই থাকবে যত দিন না হিউম্যান সিভিলাইজেশান ধ্বংস না হচ্ছে।
তবে প্যাসিফিক রিম একটা ফাউল মুভি, গোজামিলে ভরা। আপনি আসল গোজামিল টাই মেনশান করেন নাই, সাগরের তলার ওই পোর্টাল থেকে এদের উঠে আসা ! আই,এম,ডি,বি তে ইউজার রিভিউ গুলা পড়ে দেখেন।
১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ১০:৫৮
আখাউরা পূলা বলেছেন: আপনার লেখা পরে ভালো লাগল
Nuclear ব্যাপারটা নিয়াই বলি, গাড়ির ইঞ্জিন chemical reaction এ উৎপন্ন শক্তি ব্যবহার করে। এতে যে চাপ আর তাপ উৎপন্ন হয় তা সামলানোর ক্ষমতাসম্পন্ন উপাদান মানুষের আছে। কিন্তু Nuclear বিক্রিয়ায় উতপন্ন শক্তি সামলানোর ক্ষমতা কোন উপাদানের নাই, ইনশাল্লাহ হবেও না । তাই আমরা ইঞ্জিনের মত ডাইরেক্ট এটা বেবহার করতে পারি না। করতে হয় indirect উপায়, পানি vapor কইরা তা দিয়া turbine ঘুরানো ইত্যাদি, যা খুবই inefficient। ফলে এসব করতে ইঞ্জিনের power to weight ratio অনেক কমে আসে। তাই হয়ত কোন চলনশীল যানে ব্যবহার করা যায় না!
তবে আমরা আশা করতে পারি, ভবিষ্যতে কোন hybrid engine. আশায় আছি!
যাই হোক, অনেক কতা কইলাম, হুম দানবের বাপারে আপনার সাথে আমি একমত, তবে অন্নভাবে। পোস্টটা এডিট করছি, ইনশাল্লাহ অইখানেই আমার মতামত আছে।
আর ভবিষ্যতে কি হবে এ নিয়ে আমার একটা ভুগিচুগি লেখা আছে, Click This Link
আপনার মন্তব্বের জন্নে অসংখ্য ধইন্নাপাতা
৪| ০৯ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৮
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
চমৎকার পোস্ট +++
শুনেছি নীল তিমি মানুষের চেয়ে বহুগুণ বড়। এটির ওজন প্রায় ১৫০ টন এবং এরা দৈর্ঘ্যে ৩০ মিটারের (৯৮ ফিট) হতে পারে। দীর্ঘতম নীল তিমির একটি স্ত্রী নীল তিমি দৈর্ঘ্যে ২৯·৫ মিটার এবং ওজনে ১৮০ টন হয়ে থাকে। একটি পূর্ণবয়স্ক নীল তিমি দিনে গড়ে প্রায় ৮ টন ক্রিল জাতীয় জীব খেতে পারে। কিংবা হাতির সম্পর্কে আপনার ধারনা কি ?
১১ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৫
আখাউরা পূলা বলেছেন: হুম, এমন প্রশ্ন আশা করিলাম কারন এই বিষয়টা আমি স্কিপ করে গেছি!
নিল তিমি পানিতে থাকে, পানিতে প্রানিদেহের উপর buoyancy বল কাজ করে, বা সোজা হিসেবে, আপনি পানিতে নাম্লে আপনার শরীর অনেক হাল্কা হয়ে যায় না? এই হাল্কা হবার জন্নেই পানির ভেতর ecosystem খাবার দিলে প্রানি বিশাল বপু পেতে পারে।
কিন্তু ডাঙ্গায় এটা সম্ভব না, কারন ডাঙ্গায় প্রানিকে পা দিয়ে সমস্ত শরীরের ওজন রাখতে হয়। তাই ecosystem এ যথেষ্ট সম্পদ থাক্লেও বিশাল বপু পেতে সমস্যাই হয়।
এজন্নে নিল তিমি ২০০ টন হতে পারে সহজে, কিন্তু ডাঙ্গায় ৮০ টনের উপর পাউয়া যায়নি।
আর হাতি বিসয়ে আমার ধারনা আসলে কমই! তবে তারা ভালোই দউরাতে পারে জানি!
মন্তব্বের জন্য ধইন্নাপাতা
৫| ২২ শে জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬
মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: দারুণ এনালাইসিস ...
সংকলনে যাচ্ছে ...
০২ রা আগস্ট, ২০১৪ রাত ১:১৩
আখাউরা পূলা বলেছেন: সত্তি ভাই??
৬| ১৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৪৬
আলামিন১০৪ বলেছেন: ভাইডি, গাছ দেখছেন নি? Universal testing machine এ test করেন....খাটো লম্বা সব সাইজের গর্জন গাছ এর Tensile আর Compression strength বের করে দেখেন...
আর শুনেন- মানুষ দৈত্যাকার হলে, কোন মেমবার কোন রেশিও তে বাড়বে, মেটেরিয়াল ডেসসিটি একই থাকবে কিনা সেটা কি স্রষ্টাকে জিগায়ে লইছেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুন, ২০১৪ রাত ৩:১২
সঞ্চয় বলেছেন: যতই যুক্তি দেন, আমি মূর্খ মানুষ। আমার এইসব মুভি দেখতে জব্বর লাগে