নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]
সংস্কার কথাটা যখন বলেই ফেলেছে তাই দেশের সব সমস্যাই এখন সামনে আনতে হবে। ঘুষখোরদেরও ছাড় দেওয়া যাবে না। পুংটা আর দুর্নীতিবাজ আমলাদেরও ছাড়া যাবে না। এমনকি চরিত্রহীন নেতাদের সামনে আনতে হবে। বিচার হবে রাজপথে। আদালত বসবে রাজপথেই। সমগ্র দেশবাসী সরাসরি এই বিচার কার্য দেখবে। একটাকা দুইটাকা ভিক্ষা করা ঘুষখোর পুলিশদেরও এর আওতায় আনতে হবে। কোন ধরনের মাফ দেওয়া যাবে না। তাহলেই এই দেশের ৪৭ বছরের আবর্জনা পরিষ্কার হবে।
আর এই সুযোগ হাত ছাড়া হলে আগামী ১০০ বছরেও এই সোনার বাংলার কোন প্রকার উন্নতি বা শুদ্ধি হয়ার কোন সম্ভাবনা নাই।
দুর্নীতিবাজ এবং সন্ত্রাসদের আরো ক্ষমতা বেড়ে যাবে। আপনি লিখে রাখতে পারেন এই আমি অধম এক আমজনতা বলে গেলাম যদি আজ তাদের এখানেই ছেড়ে দেন তবে নষ্টরা আরো নষ্ট হবে, আরো শক্তিশালী হবে। তারা একেবারেই ধরা ছোয়ার বাইরে চলে যাবে। অকাতরে মানুষ মারবে, মানুষকে মানুষ নয় জানোয়ার ভেবেই মারা হবে। আপনি আমি কেউই প্রতিবাদ করতে পারব না। কিছুই বলতে পারবেন না। আর যে আইনের দোহায় দিচ্ছে তাতে দেশের তাতে কোন পরিবর্তন হবে না। না হবে মানুষ মরার হারে পরিবর্তন। বরং তা বেরে যাবে কয়েকগুন।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৫
ফেনা বলেছেন: আজকের এই আন্দোলনের হাত ধরেই যাত্রা শুরু করতে হবে।
২| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৯
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: একটা সুন্দর সমাধান কাম্য!
অমীমাংসিত ভাবে শেষ হলে পরিবহন সিন্ডিকেট হয়ে উঠবে আরো বেপরোয়া!
মৃত্যুর মিছিল বাড়বে!
সরকারের একটু শুভ ভাবনা উভয় পক্ষে উইন উইন সিচুয়েশনে আনা খুবই সম্ভব।
ছাত্ররাও ফিরে যাবে শিক্ষাঙ্গনে, শ্রমিক, মালিকরাও আইন এবং বিচার ব্যবস্থার প্রতি ভয় রেখে চলার অঙ্গিকার করবে।
আইন প্রযোগকারীরাও এই লজ্জ্বা এই ধাক্কা থেকে শিক্ষা নিয়ে আইনের যথাযথ প্রয়োগ করেব।
প্রশাসনের দূর্নীতি বন্ধে সরকার আন্তরিক হবে।
একদিনে হবেনা। আবার বেশিদিনে টুইস্টের ভয়ও থাকে। আবার পুরোনো অভ্যাসে ফিরে যাবার
তাই মধ্যম পন্থায় সমাধানই উত্তম।
ছাত্ররাতো চিরদিন রাজপথে থাকবে না। থাকা সম্ভব নয়।
সরকারের আমি হেরে যাব মনোভবা নয় - একটা জ্বলন্ত সত্য যা ছাত্ররা সামনে এনেছে
সে আয়নায় নিজেকে দেখে দেশৈর স্বার্থেই ভাবতে হবে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৪
ফেনা বলেছেন: সুন্দর বলেছেন। এইটাই করা উচিত। তা না হলে ভয়ংকর বিপদ সামনে অপেক্ষা করছে। যা থেকে মুক্তির সমাধান এখনি নিতে হবে।
৩| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৭
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: পরিবর্তন হুটহাট করে সম্ভব নয়। পরিবর্তন ধীরেধীরে, তার নিজস্ব গতিতে হয়। আমরা সচেতন থাকলে সেটা হবে। বাচ্চারা দেখিয়ে দিয়েছে, আমরা দলমত নির্বিশেষে সত্যের পক্ষে, নীতিতে থাকলেই হবে।
১ নং মন্তব্যকারী যেটা বললেন, ছেলেমেয়েদের বাবামাদের অনেকেই পরোক্ষ বা প্রত্যক্ষভাবে দুর্নীতিরর সাথে জড়িত। দেশের বেশিরভাগ মানুষই দুর্নীতির সাথে জড়িত। দুর্নীতিবাজরা দুর্নীতিরর বিরুদ্ধে দাঁড়াবে কিভাবে?
সুতরাং, হুটহাট পরিবর্তনের প্রত্যাশা না করে আমাদের নিজ নিজ অবস্থান থেকে চেষ্টা করতে হবে। তবেই সিস্টেম বদলাবে।
০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৪
ফেনা বলেছেন: তবে - ঘর থেকেই শুরু হোক দিন বদলের প্রকৃত দুর্বার আন্দোলন!
অহিংস শান্তিপূর্ন।
৪| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২৩
রাজীব নুর বলেছেন: ছাত্রদের এই সংগস্কার সাময়িক। এটা দীর্ঘস্থায়ী নয়।
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:০৮
ফেনা বলেছেন: বর্তমান পরিস্থিতি অন্য কথা বলে।
৫| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:৫০
শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: দেশ পরিশুদ্ধ হবে সেদিনই যেদিন দেশের সকল জনগন নিজেদের মূল্য বুঝবে সঠিকভাবে ও তার প্রয়োগ ঘটাবে
০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২১
ফেনা বলেছেন: এখন যে অবসথা এখন বুঝবে।
৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
এরা প্রশ্নফাস জেনারেশন। এরা করবে সংস্কার! হা হা হা...
৭| ০৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১১:১৭
স্বামী বিশুদ্ধানন্দ বলেছেন: আয়নায় নিজের চেহারা দেখার সক্ষমতা অর্জন করতে হবে মহামান্য নেতা/নেত্রীদের | আর গা থেকে খুলে ফেলতে হবে গন্ডার নামক প্রাণীটির চর্ম | তবেই সম্ভব হবে এই ৪৭ বছরের আবর্জনা পরিষ্কারের |
©somewhere in net ltd.
১| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪
নতুন বলেছেন: শুরুটা করতে হবে....তবে হয়তো এতো তারাতাড়ী হবেনা।
যে ছেলে মেয়ে গুলি রাস্তায় তাদের বাবা/মায়েরাই অনেকেই দূনিবাজ.... যারা ফেসবুকে লাইক দিচ্ছেন তারাও নিজেরা আইন মানেন না রাস্তায়, ঘুষ দূনিতিতে ব্যস্ত....
নিজেরা পাল্টাতে হবে.... এটা হয়তো এক দিনে হবেনা.... কিন্তু বিশ্বাস করি.... আলো আসবেই