নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমিও একদিন লাশ হব, সেই লাশ মাটির নিচে থেকে রোদ বৃষ্টিতে ভিজে অংগার হবে। বৃষ্টি ভিজা কাদায় শরীর ভিজে যাবে, শুধু অনুভবে নিথর লাশ হয়ে রয়ে যাব শেষ বিচারের অপেক্ষায়.......

ফেনা

মুক্ত ও সাদা মনের মানুষ হতে আগে চাইতাম। এখন আর চাই না। এখন একটু মুক্তি চাই, চাই জীবনটা শেষ হবে এই অপেক্ষার অবসান। [ মৃত্যুটা খুব স্বাভাবিক; বেঁচে থাকাটা অস্বাভাবিক।]

ফেনা › বিস্তারিত পোস্টঃ

আর কত চুপ থাকবে বিবেক!!!

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:১২




গাজায় ইসরায়েলি হামলা হলো ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে দীর্ঘস্থায়ী সংঘর্ষের একটি অংশ, যা ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে শুরু হয়েছে। এই হামলা শুরু হয়েছিল যখন হামাস ইসরায়েলে ব্যাপকভাবে রকেট হামলা চালায়, যার প্রতিক্রিয়ায় ইসরায়েল গাজায় বড় ধরনের সামরিক অভিযান শুরু করে।

এই হামলার প্রধান লক্ষ্যে ছিল হামাসের সামরিক স্থাপনা, কিন্তু এর ফলে গাজার বেসামরিক এলাকাগুলিতেও ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ ঘটে। ইসরায়েলি বাহিনী বোমাবর্ষণ এবং গোলাবর্ষণ করে, যার ফলে হাজার হাজার মানুষ নিহত এবং আহত হয়েছে। গাজায় খাদ্য, পানি, ওষুধ, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় সামগ্রী সরবরাহে বাধা সৃষ্টি হওয়ায় মানবিক সংকট আরও বেড়েছে। এই সংঘর্ষে ইসরায়েলও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, যেখানে রকেট হামলায় বেশ কিছু মানুষ নিহত হয়েছে।

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত মোট ৪০,০০০ এরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে, কারণ নতুন হামলার ঘটনায় বহু মানুষ হতাহত হচ্ছে। বিশেষ করে গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় থেকে জানা গেছে যে, ৪০,৬৯১ জন ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন এবং ৯৪,০৬০ জনেরও বেশি মানুষ আহত হয়েছেন। এছাড়া, এই সংঘর্ষে বহু নারী ও শিশু প্রাণ হারিয়েছে।

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় এ পর্যন্ত প্রায় ১,৪৭৮ জন ইসরায়েলি নিহত হয়েছে। এই সংখ্যা মূলত ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর হামাসের হামলার পর থেকে সংঘর্ষে নিহতদের অন্তর্ভুক্ত করছে।

এই সংঘর্ষ আন্তর্জাতিকভাবে নিন্দিত হয়েছে, হইয়েছে অনেক আলোচনা আর সমালোচনাও। কিন্তু ফলাফল অন্তসার শূন্য। যদিও একটি স্থায়ী যুদ্ধবিরতির জন্য ভিবিন্ন ভাবে চাপ বাড়ানো হচ্ছে।


বিঃদ্রঃ ব্যাক্তিগত মতামত- ৩য় বিশ্ব যুদ্ধ কোন ইস্যু লম্বা সময় ধরে চলমান হয়া দরকার। সুতরাং এই ইসরায়েল আর ফিলিস্তিন এর যুদ্ধা দীর্ঘস্থায়ী হবে এবং তা ৩য় বিশ্বযুদ্ধের শুরুর জন্য প্রধান ভুমিকা পালন করবে। (সত্যিকার অর্থে তা চলমান)

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ১:২৩

এম ডি মুসা বলেছেন: আজ হয়তো বিদেশি রা ফিলিস্তিনি মারে। স্বাধীন হয়ে গেলে। ক্ষমতার লোভে নিজেরা নিজেদের মারবে। এই কষ্ট জীবন দেওয়া স্বাধীনতা কথা ভুলে যাবে। বাংলাদেশের মত। আমার এমনটা মনে হয়...

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০১

ফেনা বলেছেন: সারা দুনিয়াতে এত মানুষ কারোরই কি কিছু বলার বা করার নাই!!!

২| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ দুপুর ২:২৬

মোহামমদ কামরুজজামান বলেছেন: ক্ষমতার কাছে বিবেক অসহায়।
যেখানে ক্ষমতা অসীম,সেখানে ন্যায়-অন্যায় বোধ কাজ করেনা এবং বিবেক থাকে চুপ।

তখন ৪০,০০০ একটা সংখ্যা , মানুষ না।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৪:০২

ফেনা বলেছেন: কথা সত্য। তাঁর পরও জেগে উঠার সময় হয়নি এখনো??

৩| ০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ বিকাল ৫:৩৭

নতুন বলেছেন: হামাস আক্রমন করে করে ১২০০ এর মতন মানুষ হত্যা করে তারা কি হাসিল করতে চেয়েছিলো?

ইসরাইলের উচিত ছিলো চুপ থাকা???

হামাস জানতো ইসরাইল বড় আক্রমন করবে, ৪০ হাজার জনগন মারা গেলো এটা হামাস জানতো।

ফিলিস্তিনিদের উচিত আরবদের সাথে আলোচনা করে একটা সমাধান করা। ইসরাইরের সাথে তারা যুদ্ধে পারবেনা, এটা জেনেও আলোচনা না করে হামলা ভালো কিছু বয়ে আনবেনা।

০১ লা সেপ্টেম্বর, ২০২৪ রাত ৮:২০

ফেনা বলেছেন: জনাব আপনি কি জানেন এই ফিলিস্তিন আর ইসরাইলের যুদ্ধের মূল কারণ আর তাদের ইতিহাস???

৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:০১

আলামিন১০৪ বলেছেন: এর একটা ওয়ে আউট আছে, উইন-উইন ‍সিচুয়েশন-
জানেন তো, সিআইএর তৈরী আইএস এর উদ্দে্শ্য ছিল চরমপন্থী মুসলিমদের মিথ্যা প্রচারণায় এক স্থানে জড় করা এবং সবশেষে খতম করা- এ উদ্দেশ্যে বিভিন্ন দেশ থেকে চরমপন্থী বোকাদের এজেন্ট কর্তৃক রিক্রুট করে বিনা বাধায় মুসলিম প্রধান দেশসহ
অন্যান্য দেশের ভিতরসিরিয়া পর্যন্ত পৌঁছে যেত এবং তথাকথিত ইসলামিক স্টেট নামক বুবি ট্র্যাপে পা বাড়াত। এ উদ্দেশ্যে প্রথম দিকে বিভিন্ন বাহিনীর পরাজয়ের নাটক মঞ্চস্থ করে তাদের অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করত আর তা বিবিসি সিএনএন কর্তৃক প্রচারের ব্যবস্থা করত যাতে করে আরো বেশি বেশি চরমপন্থী উৎসাহিত হয়ে আইএস এ যোগ দেয়। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এ প্লান এর অংশীদার ছিল সৌদী আরব-ইরাকসহ আরো বেশ কয়েকটি মুসলিশ দেশ। এরা মূলত চিন্তা করেছিল, পরিক্ষা করে দেখা যাক না, আল্লাহর সাহায্য আইএস এর জন্য আসে কিনা ..
এরকম একটা সুযোগ কি আমেরিকা আবারো দিবে? পবিত্র ভূমি জেরুজালেমে..উইন-উইন গেম? মিলিয়ন মিলিয়ন মুসলিম যোদ্ধাকে এক জায়গা খুন করার এই সুযোগ কি নেবে? এত বড় সুযোগ আর আসবে না। সৌদি-ইরাক-ইরানও প্রক্সি খেলতে পারবে, আরেকটি সাইন্টিফিক এক্সপেরিমেন্টও হবে কি বলেন? আর দুনিয়াদারি আরব আমিরাত কাতারীরা তাঁদের গোড়াদের বিদায় দিতে পারে। সব দিক দিয়েই লাভ..

৫| ০৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ৮:৪২

জুল ভার্ন বলেছেন: বিবেক নিহত হয়ে গিয়েছে অর্থবিত্ত আর অত্যাধুনিক সমরাস্রের কাছে!

০৮ ই অক্টোবর, ২০২৪ সকাল ১১:১০

ফেনা বলেছেন: কথা সত্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.