নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
=========================
কেনো জানি আজ শুধু চড়ুই, বাবুই
পাখিদের গান শুনতে পাই না,
লম্ব সারির মিছিল মিটিং তাও দেখি না!
খর কুটির বাসা বাঁধার স্বপ্ন কই?
হারাল কোথায় এতটুকু খোঁজে পাই না-
দিগন্ত ছুঁয়াতে শুধু শিমুল পলাশ ঝরায়।
কোন সে দূরে ধান শালিকের হাক-
সরিষা চাষে মৌমাছির ভন ভন ডাক;
কাক ভিজা বৃষ্টি বাদলে মেঘের কি বাঁক-
বাঁশ বাগানে কিংবা আম বাগানে
কোকিলের বাসা ঘর কোণে সাপ,
এতো সব চড়ুই বাবুই এর কান্ড দেখে
দোয়েল বলে কেনো? বাপ রে বাপ!
উড়ছে দেখো! লাল সবুজের পতাকা পত পত
গর্বিত বুকে, ভুলে যাই- স্বাধীনতার কথা শুনলে;
মনের খুশি আনন্দ পথে ঘাটে- ক্ষেত ভরা সোনালি
মাঠে- চড়ুই, বাবুই থাক তোরা থাক-
যায় যেমনে খর কুটি বুনে- বুনে।
১৮ ফাল্গুণ ১৪২৬, ০২ মার্চ ২০
----------------------------------
০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:২৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্জ্বি কবি হাফেজ দা
সুন্দ মন্তব্যে প্রেরণা প্রেরণা পেলাম
ভাল ও সুস্থ থাকবেন----------
২| ০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৩
নেওয়াজ আলি বলেছেন: অতুলনীয় লেখা।
০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:২৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্জ্বি কবি নে আলি দা
সুন্দ মন্তব্যে প্রেরণা প্রেরণা পেলাম
ভাল ও সুস্থ থাকবেন----------
৩| ০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:৩৬
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমার প্রথম মন্তব্যটা মুছে দিবেন।
০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৩০
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্জ্বি কবি সৌরভ দা
সুন্দ মন্তব্যে প্রেরণা প্রেরণা পেলাম
ভাল ও সুস্থ থাকবেন----------
৪| ০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪০
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন:
আমার তো মূল মন্তব্যটাই মুছে দিয়েছেন।
০২ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৬
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: আপনি না বল্লেন মুছে দিতে যাক আবার পোস্ট করুণ
৫| ০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ২:৪৮
রাজীব নুর বলেছেন: চমৎকার।
০২ রা মার্চ, ২০২০ বিকাল ৩:১৯
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জ্বি রাজীব দা
অশেষ ধন্যবাদ জানাই
ভাল ও সুস্থ থাকবেন-----
৬| ০৩ রা মার্চ, ২০২০ সকাল ১০:২২
স্বপ্নবাজ সৌরভ বলেছেন: কত কিছুই যে হুট্ করে হারিয়ে গেল। চরম আবেদন ছিল আপনার কবিতায়। ++
১৯৪৯ সালে চীনের ক্ষমতা নিল কমিউনিস্ট পার্টির।চীনের অর্থনীতিকে অতি দ্রুত বদলে গেল। মাও সে তুং ‘দ্য গ্রেট লিপ ফরোয়ার্ড’ প্রকল্পের ঘোষণা দিলেন। দেশব্যাপী কৃষিশিল্পকে পুরোপুরি রাষ্ট্রীয় নিয়ন্ত্রণের আওতাভুক্তকরণ ছিল এই প্রকল্পের অংশ। ব্যক্তিপর্যায়ে ক্ষুদ্র চাষাবাদকেও নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। কৃষিশিল্পকে আরো সমন্বিত করতে মাও সে তুংয়ের নেয়া প্রাথমিক পদক্ষেপগুলোর একটি ছিল ফসল রক্ষা করা।
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে রিপোর্ট জমা হতে লাগলো। কিছু রিপোর্টে প্রকাশ হলো - উল্লেখযোগ্য পরিমাণ ফসল খেয়ে ফেলে আমাদের চারপাশে বসবাসরত চড়ুই পাখির দল।
সব সব চড়ুই পাখি মেরে ফেলার নির্দেশ দিলেন মাও সে তুং। 'হত্যা করো শেষ চড়ুইটাকেও' শীর্ষক গণসচেতনতামূলক প্রচারণাও চালু হয়ে ছিল।
১৯৫৮ সালে চীনের জনসংখ্যা ছিল ৬৫৯,৯৪৩,০০০। সেক্ষেত্রে, প্রত্যেক নাগরিক যদি একটি করেও পাখি হত্যা করে থাকে, তাহলে সেদিন প্রাণ হারানো চড়ুই পাখির সংখ্যাটা হয়ে যায় সাড়ে ৬ বিলিয়ন!
চীনাদের এমন নির্বোধ কর্মকাণ্ডের খেসারত দিতেও বেশি সময় লাগলো না। ধেয়ে এলো প্রকৃতির নির্মম আঘাত। চড়ুই পাখি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ায় জ্যামিতিক হারে বেড়ে গেল সেসব পোকামাকড়ের সংখ্যা। এতে করে ফসলের ক্ষেত ছেয়ে যেতে লাগলো ক্ষতিকর পোকামাকড়ে। ফলস্বরূপ, যে শস্য বাঁচানোর জন্য এত কিছু করা হলো, সেই শস্য গেল পোকামাকড়ের পেটে।
খুব অল্প সময়ের মধ্যেই শস্যভাণ্ডার খালি হয়ে গেল। সাধারণ মানুষের মজুদ করা খাদ্যেও ঘাটতি দেখা দিলো। খাদ্য সংকটের মুখে পড়লো কোটি কোটি মানুষ। দেখা দিলো দুর্ভিক্ষ। এ দুর্ভিক্ষ ‘দ্য গ্রেট ফেমিন’ নামে পরিচিত।
চড়ুই পাখি শিরোনাম দেখে মনটা খারাপ হয়ে গেল। তাই তথ্যটা জানাতে ইচ্ছা হলো। যেদিন পাখিরা থাকবেনা , ধরে নিন মানুষও থাকবে না।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মার্চ, ২০২০ দুপুর ১:০৪
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। শুভকামনা রইলো।