![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
সমুদ্রের জল দেখে দেখে
কান্নামাখা চোখ, শেষ করি-
সবুজের প্রেমও নীলা দেখে
রঙিন হই- রাতদুপুর ফুরাই-
আর হরেক সদায় পান করি-
ভবঘরে কি নিঠূর শব্দ বুনায়-
মরে গেলে জানবো না-কোথায়
হবে- ঘর বাড়ির-...
মনের কান্দন- চোখ কান্দে রে
চোখের কান্দন জলে ভেভা শ্রাবণ-
শ্রাবণে ডুবে যায় ঘরবাড়ি মন প্রাণ!
তবুও আকাশ কান্দে না- বাতাসে ভাসে না
মৌল মিছিলের গন্ধ রে-
শিশির জমা থাকে না কচু পাতায় রে
নিঠুরতার...
জীবনের ভাবনাগুলো যদি ধূলির মতো
এলোমেলো হয়! তাহলে তো সংসার ঘর
অব্যয় সঞ্চয়হীন, সন্দেহ রবেই; কি হবে
কঠি পাথার হয়ে- হও যদি সুগন্ধী সাবান
তাও কিছুদিন সুবাস ছড়বে পাড়ায়-পাড়ায়;
এমন কি ঐ ঘাস বালি বিছানায়-...
কি অদ্ভুত! একে বারে কথা শোনলো না
উল্টো হাতের চর দেখালো- তারপর মিছিল
স্লোগান ধর- ধর- শালাকে মার- মার শালা;
জ্ঞানের আলো অন্ধ! এভাবে জীবন চলে,
নিয়মকানুন তৈরি করে নাকি সে! কাকে বুঝাতে
আসছো নিয়ম!...
রাতের নীরবতা মানে জেগে থাকা
পাখিদের গান শুনে- শুনে হয়ে
যাই অম্লান-রঙিন তারা খোঁজা মানে
সোনালি খই ভাজার শব্দ আয়োজনে
আঁখির গোচরে স্নান; তবুও শ্রাবণের
জল শুকাতে চায় না চারিধারে নোনা
প্লাবনে...
পূর্বপুরুষের দুর্বঘাসের রঙ বিবর্ণ-
আজকের পুরুষেরা চিনতে পারে না
আইলপাথার ঘিরে সোনালি ফসল দেখে না-
তাতে পূর্বপুরুষের কি আসে যায়;
একদিন আমি, তুমি সেই পথ ধরবো-
ইতিহাসের খেলা বিবর্তন হয় কালপুরুষের
আঘাতে কিংবা ষড়যন্ত্রের...
কোন রাতের প্রতিমা দেখি রঙকরা!
পিচডালা রাস্তার কোন ক্ষুধা নেই-
ঝাঁঝাল উত্তাপ- তবুও জানি উত্তেজনা নেই!
কারণ আঁধার বুঝে না- জ্বালা মানে না;
রজনীগন্ধার ঘ্রাণ দুহাতে নিতে চায়
অথচ প্রতিমাগুলো মাটির সাজান পুতুন
তিনবেলা খাদ্র...
দুদোল মন নেই -বাতাসের গায়ে গন্ধ নেই-
সবুজের ঘ্রাণে রঙ নেই -মৌচাকে মধু নেই
আকাশ পানে তিতের তারা করছে দলছুট
দলছুট- তবুও চাঁদ দেখি ভাঙ্গা জানালার
কোণ থেকে অথচ কোন উত্তাপ নেই-...
আকাশ শূন্য- বাতাস ধন্য তারাগুলো
তারার কাছে ছুটে যেতে চায় মন পূর্ণ!
সীমারেখাহীন- ঠিকানাবিহীন নীল নীলিমায়ায়-
যে নীল একচোখে দেখে- অন্যচোখে নিভাই;
তবুও সোনালি কথার ভিরে, সমুদ্রের ঢেউ
তুলে মনের কিনারায়- এভাবেই অজানা
ব্যথাগুলো সবুজ...
তৃষ্ণার্ত চোখ যেনো আলপনার দেয়াল ঘেঁষে
আগুনের ফুলকি পুড়ে যাচ্ছে দেহ মন!
কতদিন জানি খায়নি কোন কিছু; বলতে ভয় হয়
কিছু খেতে চাও- আঙুলটা তাক করে আছে
সীমানার পারে- তবুও ক্ষুধার্ত মন...
বাতাসের কান পেতে শুনি
উমুকের মৃত্যু- তুমেকের মৃত্যু-
মৃত্যুটাই জানি এক শহর তল্লাটে
ইট পাথরের হয় না বুঝি- মৃত্যু।
মৃত্যুর দুদোলা মাঝে দেখো কি
একটা স্বপ্ন- যা চম্পকে দেয়- বিস্মিত করে-
খানিক একটু...
ভাবনার চড়াইভাতিতে
মুরগপোলা- মুরগপোলার গন্ধ নাই-
মাছ ভাজিগুলো লঙ্কার রঙে
বলে উঠে ঝাল- ঝাল- তাও বুঝি
বৈকালের সোনামুখি আড্ডাটা নাই;
নাই- নাই- সোনামুখি আড্ডাটা নাই।
মরিচিকায় ধরেছে মনোবাসনা
তবুও আকাশ পানে...
দূরদর্শী চোখের সীমানায় চঞ্চলকর
অদ্ভুত কিছু দৃশ্যপট! ভাবনার গহীনে
অদৃশ্য আফসোস ঘিরা বট; নীবর কষ্টতে
ছায়া পুড়ি- মলিনকরা পূর্ণিমা রাত অথচ
সুখেরা অম্লান কোন রাস্তার মোড় কিংবা
অহংকারের শহরতলি! মন হিংসার ঘাট;
তবুও মৃদূলকরা সোনালি রোদের...
কতটুকু মেঘলা আকাশ ছিল
দুদোলা চিন্তা মন এতটুকু ভাবিনি-
সত্যই কাঁন্নাময় আকাশ দেখতে চাইনি;
তবুও কেনো- কেঁদে গেলো- মেঘ
শুণ্য বাতাস- দেখোনি এক পৃথিবীর
চাহনি- ঘাসফুলের রঙবিরল পরে
আছে- সোনালি মাঠ দিগন্তর ফুরানি।
প্রণয়ের...
মুক্ত নিঃশ্বাস নেওয়াটাই এক বিস্ময়কর-
ভোরের উষ্ণতাই এনে দেয় এক চঞ্চলকর!
দুপুরে ক্লান্তি ঘাম জানি এক পরশ আকর্ষণ
টেনে আনে এক ঝংকার প্রণয় নিশান;
উড়াই শুধু বৈকাল ক্ষণ- স্নিগ্ধময় মৃদু বাতাস
যেনো...
©somewhere in net ltd.