| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আলমগীর সরকার লিটন
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
সেই দিন বলেছিলে- ঐ শকুন পাখি
আগুন দিলেই ধরে আগুনে নিক্ষেপ;
আজ যদি তাই হয় তাহলে কি হবে?
শুনো ভাইসকল কাকরার মতো হইনো না
ধোকাবাজির জালে পুঁটি মাছি আর না
এখন অনেক সাঁতার জানো বোয়াল...
ঐ দূর থেকে দেখেছি
নিধু নিথয়া পাখি পালায় না
তবে আপনা ঠিকানায়
ঠিকি যায় উড়িয়া- উড়িয়া;
এই যাওয়া- কেউ দেখ না-
দূশ্যহীন মৃত লাশের গন্ধ
বাতাসের গায়ে বিড়াল চোখের
ভাবনায় নিঃশেষে সমাদি;
তবু নিধু নিথয়া পাখির ছলনা-
একটু হলোও...
ধূলি বালিরা মৃত্যু দেখে ভয় পায় না
ঐ আশি বাড়ির পিপীলিকেরাও না-
মৃত্যু যেনো অহর্নিশির খেলা মাত্রা;
বাবই পাখিদের ভাববার কিছুু যায়,
আসে না- তবু মৃত্যুর শব্দটা ঠোঁটের
আগাল দিয়ে বাহির হয় হারসাম;
কি অদ্ভুত সব...
বিকাল কিংবা সন্ধ্যা নামলেই তুমি ডার্বি খেয়ে
ব্যানসনের কথা কও, ভাবো- বলো আমার
কাছে রঙিন পানির বতল আছে, লাগবে;
ভেবে পাও না যে আয়না খালার কথা-
যে রাস্তা দিয়ে- না গেলে তোমার হবে না
বুড়িগঙ্গায়...
অনেকেই ভাবছে জীবনটাই যে
অবহিলিত কিংবা সুখের বঞ্চিত সীমানা;
তাহলে মৃত্যুটাও হবে নাকি অবহেলা
তার কোন আছে কি ভাই গ্যারান্টি;
না থাকলে পুণ্য কাছের পূর্ণ অর্থ-
মরেও হবে এ জীবনের সব পথভ্রষ্ট;
দেখার কেউ নেই পাখিপক্ষীর...
চরিত্রায়নে অক্ষরে শব্দে ফ্যাসিস্ট
ভাবা যায়- যেখানে এখনো রক্তসংঘাত
প্রতিনিয়ত হচ্ছে শুধু শান্ত পাখিদের
নির্ঘুম রাত- তারাও ভাবে রাতের
মধ্যেইও ফ্যাসিস্ট নিচ্ছে আনন্দবাদ;
তাহলে কি? আমাদের সংসারে এরা
এআই বংশধরের ফ্যাসিস্ট নগ্নরূপ;
নাকি উনাদের অনুরূপ,মানুষ মানতো...
সমগ্র জায়গায় শাস্তির দাগ লেগে আছে;
দিন- রাত, সকাল- সন্ধ্যা- এমন কি তনু ঘাস
ধূলি-বালি, রোত-বৃষ্টি আর বিদ্রোহের মৌ
মাছির দল বল- অবিরত মিছিল মিটিং করছে;
শুধু শাস্তি চাই- সবোর্চ্চ আকারের...
সেই চিরল তিতার রস থেকে
বাহির হয়ে আসছে মুনাফেক;
কোথায় তাদের বাস? বুঝে যাও
দেখে যাও- শহীদের দেশ, তাকাও
দেখো গাছের ডালে ডালে ঝুলছে
মওদুদী পাতার চিরল তিতার রস;
আর বহুরূপে মুনাফেকের রক্ত ধর
তবু পান...
ঐ হাত ছুঁইতেই ভূমিকম্পের প্রেম
আকাশটিা ভেঙে পরলো কোন দিক
ঠিক মাথার ওপর- চোখের মধ্যে শুধু
শুরু হয়েছিল অঝোর ধারায় বৃষ্টির গান;
পথের ধূলির মাঝে মাটির হাসি একাকার
তবু কি...
বড় ভাই মানে নদীর স্রোতের মতো
রক্তের বন্ধন- রাগ অভিমান থাকে না
পৌষের উষ্ণ মাখা চাদরের মতো;
সোনালী মাঠের লাবণ্য হাসি উজ্জ্বল
লেগেই থেকে যেন অমরত্ব ন্যাংড়া
আমের গন্ধের মতো-যেখানে আউশেঁর...
জলের আকাশটা ভারি- ভারি
ছবিগুলো কথা কয় আড়ি- আড়ি;
এ এক আবেগের সপর্শ যেনো খুনসুটি-
জেগে ওঠে হৃদয়ের গহীনে বালুচর-
যমুনার ছোঁয়ায় ভেসে যাচ্ছে স্মৃতিময় -
হাইস্কুলের মাঠ কিংবা চঞ্চল ক্লাসরুম ;
নেই শুধু সোনালি ছবিগুলো...
অন্তদহন এই ঘর বাড়ি
পোড়ে যাচ্ছে বিরহে নদী;
অভিনয়ের মধ্যে পথত্যাগ
ভীতরে ভীতরে অন্তহীন
প্রণয়ের উষ্ণ কাঁথা লেপ।
তবু বাতাস মেঘের ঘর্ষণে
উরে বৃষ্টি বাউর একাকার
ভিজে যাওয়া টিনের চাল
শুধুই নৈঃশব্দ রাতের ঘুম-
এভাবে সমাপ্তি নাই দ্বীপ্তি;
২২-১০-২৫
চারিদিকে শুধু দেখছি অন্তর্ঘাত
কোথাও আগুন আবার কোথাও
মানুষে মানুষ খুন গুজব ছড়াছড়ি-
দেশমাতৃক প্রেমত্ব থাকল কোথায়?
তবু ভেসে আসছে- ভেসে যাচ্ছে-
বিরল বহুল ষড়যন্ত্রের রঙিন অন্তর্ঘাত!
কেউ জনসমুদ্রহীন ভাবে একাকার-
কেউ বা ভণ্ডামীর ওজুহাতে স্বপ্নচার;
এভাবে...
চোখের চাহনিতে শুধু এপার
ওপার হেমন্ত ঝরে ক্লান্তিহীন চোখ;
গোলাপের গন্ধ বাতাস কাঁদে-
এখানেই ঠিক হরিণ কান্নার মতো
চোখের উষ্ণ ভাষা উড়ে যাচ্ছে-
পথের ধূলির মোড়ে- মোড়ে-
তবু হেমন্ত ঘ্রাণে রাত পুহায় না
সূর্যের চঞ্চল...
শরৎ আমার চোখের মধ্যে হেঁটে-
হেঁটে যাচ্ছে; আমি কিছুতেই ছুঁইতে
পারি না- সেই আগের মতো করে;
তবু শরতের কাশফুল ভেসে নিয়ে যায়
সাদা সাদা মেঘের ঢেউয়ে, চঞ্চল গায়;
শরৎ লজ্জায় দিয়েছিল যমুনার ভেজা জল
আর একুল...
©somewhere in net ltd.