নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কবিতা আমার ছিঁড়াবিছানার স্পর্শ ভোর
সোনালি সূর্যের আদরে আদরে চাঁদ;
দীর্ঘল যুগের ছোঁয়া ছোঁয়া রোদেলা হাত
খানিটা বৈকালিন ঘুমানো আধার!
আমার কবিতা নীরব কান্নার জল-
খই ফুটা সাঁতারে ডুবে ডুবে যাওয়া
তবু পাই না শীতল উষ্ণ...
স্বার্থপরতা হলো গ্যাস ট্রান্সেফার
কিংবা বিদ্যুতের খুটি বরাবর তার;
পেট ভরে মাংস না থাকলো কিন্তু
মনের চারপাশ হিংসা, বিদ্বেষ ভরপুর চাঁদ,
বিনা পুঁজিতেই ব্যবসা সফল কোটিপতি!
স্বার্থপরতা মৌচাকের মধু নয় তো আর?
বুতল কিংবা বুকপকেটে...
স্বপ্ন দেখতে দেখতে নিদ্রাহীন চাঁদ থাকে পাশে
তারপর সূর্যের স্পর্শে ভোরের আনা গুনার শব্দ;
সোনালি পাখিদের গানে বেজে উঠে দেহের ঘাম
শীতলতার প্রশ্নে ফুটে গন্ধ বিরল ফুলের নিঃশ্বাস
তবু একটা স্বপ্ন কেনো যেনো দীর্ঘ...
প্রেমের গাছে গাছে এখন রঙিন সুবাস-
ছুঁয়ে নেয় মন বাতাস,উড়ে যাই শূন্য আকাশ!
শত তারায় তারায় খুঁজে কেউ?
দক্ষিণ হাওয়া, ঝলসে গেলো কিছু
এই পূর্ণিমায় শুধু এতটুকু পাওয়া-
কষ্ট রঙিন প্রেমের চাঁদ !...
এক চরিত্রহীন ফিগার রক্ত কোষে আর্তনাদ
কার্তিকের ফুটবল খেলার শব্দকোষ যেনো
সোনালি মাঠভিটার রক্তময় চঞ্চল বজ্রপাত;
চরিত্রহীন ঠোঁট কােপানো পাবলিক মাঠে চার ছক্কা
ক্রিটেক খেলার ব্যাট বল ! অদম্য হাতের ছোঁয়া
ভেসে যাচ্ছে, প্রেম যমুনার...
এখন আমি রোজ সূর্য প্রেমে আসক্ত
ঝাঁঝাল পূর্ণিমায় থাকি এক পলকে অপেক্ষা
খানিটা ভোরের শিশির ভেজা হই শান্ত;
তারপর দুপুর গড়ে বিষন্ন রঙধনু বৈকাল
ধোয়াসাই উড়াই সোনালি খই ভাজা হাসি!
রক্ত গাঢ় লাল হয় দু’চোখ...
আকাশ মাটির দূরত্বটা বুঝো-
বুঝো না- বুঝো না-
কষ্ট পাখির শূন্য উড়া ব্যথা;
মেঘ বৃষ্টির জল কাঁদা দেখো
দেখ না- দেখ না
শুধু ভাঙ্গা ঘরের রঙিন বেড়ার স্বপ্ন
এতোই কি অহমিকা জানাছিল না;
চাঁদ ভাবো-...
এসো সকলে এসো- এসো
মন আনন্দে- মন খুশিতে
ফুলেল উৎসবে যোগ দেই!
এসো- এসো- এসো-এসো
ঘ্রাণে মন কায়া পবিত্র সাজাই
ধর্ম বিশ্বাস হতে পারে ভিন্ন ভিন্ন!
প্রার্থনা একটাই, প্রভুর সরগম
রঙিয়ে উঠি উৎসব সত্যবাদী
ন্যায় পরায়ন ধর্মে একই...
আজ দ্বারে দ্বারে জ্ঞানপাপীর চরণ
নর্দমা জুড়ে মুর্খের চাঁদ দেখা ক্ষরণ;
স্বপ্ন ঘোর অমাবস্যাতে আবার
তারা আলো জ্বালাতে চায় মরণ।
এতো শিমুল, পলাশ ঝরা রক্তাক্ত
ময়দান কতটুকু বুঝতে পাও শুনি
সত্যই জ্ঞানপাপীদের সে হুশ নাই
মানবতার...
আমার জল ছুঁয়া আশ্বিনের চোখ বলে
তোমার অট্টালিকার ছাদে আমাবসা নাই
ফাল্গুনের মুরগফুলটা ভুলে গেছে
ক্লান্তি দুপুর বেলার দৌড়ানো সাদা মেঘ;
না দেখার অন্ধকারটা বেদনায় যমুনার জল
কিংবা কালবৈশাখি ঝড় বয়ে যেতো
নীরব কোন রাস্তার...
ছবিটা কবি ছবি আপার তুলা
সময়টা আজ ক্রীতদাসে উল্টো ঠোঁট
দেখি বাতাস উড়ছে শুধু পত পত করে;
কি অদ্ভূত সাতদিন পর মরা গাছে-
কষ্টনিবাস জীবিত হাসির ফুরফুরা উঠান!
এক ভাল লাগার পূর্ণিমা চাঁদ যেনো...
সৌহার্দ্যের সময়টা আজ গদ্য
স্বার্থপুরীর মনটা শুধুই পদ্য;
সোনালী অতীত কেনো বন্য
প্রশ্নের উত্তর আকাশ ভরা শূন্য
মাটির গন্ধে- গন্ধে নাই পুণ্য
সৌহার্দ্যে পেলাম যে দৈন্য;
ভাবছো কি, কি করে হবে পূর্ণ
যে গদ্য পদ্য ভিন্ন রঙে...
তীব্র জলের উপর সন্ধ্যা তারা
কাশফুলের ঝলক ছায়া যেনো
বিড়ালের ডাকা ফুর ফুরা!
হৃদয়ের ভাজে শরৎ ডাকে
কৃষ্ণচূড়ার মেলা, চো-রাস্তার
মোড় যেনো যমুনার জল
ঢেউয়ের খেলা; বাসি ফুলের
গন্ধে কেটে যায় রে বেলা;
আহা ক্লান্তি দুপুর সন্ধ্যা...
শরৎ বেড়া ভেঙ্গে ঘরে প্রবেশ,
এখনো গা শিন শিন আওয়াজে
কাঁপছে না মাটি; চারি ধারে কাশফুল
যেনো সাদা মেঘের প্রেম দোলন-
ড্রাগন বেসে ঘুরছে ট্রেন কিংবা চরকি;
তবু শরতের কাছে মেঘমালা সূর্য
ইসরায়েলের হত্যারত অপরাধ
শিশু নারী...
কুকুরের মতো চাঁদ আমাকে খাচ্ছে
কিন্তু আমার রক্ত গাঢ় করতে-
শর্করা পুষ্টি ফসল মাটি দিচ্ছে না;
এ যেনো এক স্বৈরাচার শূন্য বুক!
স্যালাইন খায় গরুর চুঙ্গে ঢালা অদম্য সুখ
তবু চাঁদ আমাকে বহু মাত্রায় নির্যাতনে
হযরত...
©somewhere in net ltd.