নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
এমন ছোঁয়া স্বপ্নও আসেনি
রাত গুলো ক্ষীণ ভারী শীতল-
কখন ভোর খানিকটা আলো
এই বুঝি আবার শুরু রুদ্র ছুঁয়া;
উষ্ণ কাতর- নির্ঘুম বালিশ চাই
শুধু বালিশ,অসুখ চাদরটাও ভেজা
হাল খাতার হিসাবটাও মরীচিকা-
কোথায় যোগ, বিয়োগ এমনকি
গুণ ভাগ-...
মনে ভালোবাসার দৃষ্টিটা
এক দিকেই যায়- মৃত্যুর আগ পর্যন্ত;
বাঁকি যেটা হয় সেটা নিয়মতন্ত্র
এক সংসার- কি দরকার?
ভালোবাসার কাছে হেরে যাই
তবু নিয়মতন্ত্র বলে কথা-
এটাই দুলাভাইয়ের মুখে সংসার
ভাগ্য না কর্মের গুনে নয় ছয়
ভাবো...
ভাবতে পারো
৮০ টুকরো হতে হয়;
ভাবতে পারো
জ্বলে পুড়ে মরতে হয়!
ভাবতে পারো
কতটুকু লোভ লালসা
থাকলে পরে
এমন হবে বলো দেখি;
ভাবতে পারো
কেমন জন্ম মৃত্যুর খেলা;
জানি আমি
তুমি কিছু ভাবতে পারবে না
কারণ তুমি অজ্ঞ
মৃত্যুর পরে একা...
যমুনার সাথে কখন দেখা হয়-
মনে নেই- যত দূর মনে পরে
বর্ষার দিন, আকাশে ঘন মেঘ
আর মেঘ; এক দিন যমুনার
জল ছুঁই ! কি টলমল ভাবনা
আমাকে ডুবে মারবে অথচ
যমুনা...
সাদা চুলগুলো অভিমান করেই চলছে
একদিন সাদা সাদা মেঘ উড়বে বলে-
আর কালো রঙ গুলো শোকাহত
সমস্ত পৃথিবীর হবে জল মুখ, রঙিন ছবি;
দৃষ্টির বালুচরে আর যমুনার স্রোত
গড়বে না, মনেই থাকবে না, কখন
মাথা...
আমার প্রেমের রঙ ধূসর মাটি
এখন শুধু উজ্জ্বল ফর্সার চাঁদ
কখন রঙিন, কখনো বা
বেদনার ঘন নীল মেঘে রাত!
মাঝে মাঝে জেগে উঠে
শেষ রাতের উষ্ণ বাতাস!
অথচ মরা গাঙ্গে শীতল হাওয়া
প্রেম যে উষ্ণ পায়...
পুকুরের জল দেখলেই
মনে হয় ডুব দেই- এতটা
স্রোত বুঝে উঠতে পারি না
তবু সাহস রাখি,সাঁতার তো জানি
কত যমুনায় সাঁতার পারছি;
বাঙ্গালী সেতো মুচকি হাসি-
স্মৃতির জানালায় অশ্রু ভাসি
তারপর রাজশাহীর টি-বাঁধের
কথা ভাবছি, দু’চোখে পদ্মা...
লাকী দার ৫০তম জন্মদিনের লাল গোপালের শুভেচ্ছা
দক্ষিণা জানালাটা খুলে গেছে আজ
৫০তম বছর উকি ঝুকি, যাকে বলে
হাফ সেঞ্চুরি-হাফ সেঞ্চুরি;
রোজ বট ছায়া তলে বসে থাকতাম
আর ভিন্ন বাতাসের গন্ধ
নাকের এক স্বাদে...
কাকে কি বলতে চাই
প্রজাপতি উড়ে যায়
বুঝে না নাকি ভান
ওখানে ঘাসফড়িং গায়;
আজ রঙধনু বৈকাল
অনেক কিছু বলছে
অথচ সাদা মেঘ কথাই
শুনছে না, ভারী গরম
গরম ভাব-বৃষ্টি ভেজায় না
ইচ্ছা পুকুর মাঠ ঘাট
আর কত কি...
কি অছিলায় জন্ম হইলাম
কি দেখছি, শুনছি- কিছু বুঝি না
কি অদ্ভুত অছিলা ছাড়া মৃত্যু হবে না
যে কোন- না কোন অছিলা আসবে
মৃত্যুর ঘুম, মন চোখের পাতে
চাঁদ সূর্য জাগাতে পারবে না আর
না পারবে...
তুমি সাত রঙ দেখো
আর দেখো আকাশ-
দেখো না শুধু আমার
কষ্ঠ উড়া বাতাস;
আমি ভেসে যাই
মেঘে মেঘে বৃষ্টি হবো বলে
তুমি বজ্রপাত হও
আমাকে পোড়াবে বলে;
আমি ফুলের রেণু
পাপড়ি ঝরা রাস্তার মোড়!
তুমি সুর হারা বেণু
ঘুম...
তুমি এটা কি করলে-
আমার মুখটা বেকা করলে
আমি তো সুজাই আছি!
লোকে কি বলবে?
চোখে চশমা হাতে হারকিন
রাতের আঁধার আর জঙ্গল নাই
সব এখন পরিস্কার;
শুধু শুধু তুমি এটা কি করলে
সব খাতা থেকে নাম...
মা শব্দ হারিয়ে গেছে
শস্য শ্যামল মাঠে
খুঁজতে গিয়ে দেখি
মা আমার চোখে;
চোখ বুলানেয় দেখি
মা যাচ্ছে অনেক দূর
ও মা--শুনো- শুনো--
শুনেই না কি অভিমান
কষ্টে ভাসি সকাল দুপুর
পাই না কোন সান্ত্বনার সুর;
জ্যৈষ্ঠ মাসের বাউড়
আমার বুকে...
তুমি আগুন ধরো
বাতাস উড়াও -
শীতলতা কোথায়?
এতোটুকু ভাবতে পারো ;
শস্য শ্যামল দৃষ্টি আমার
খাল বিল পুকুর ঘাট -
সবটাতেই আগুন আগুন
আমার শীতলতা ফিরিয়ে দাও!
এখন মাটিতে সপর্শ করব
বিভোর...
যার সাথে যার সংসার ধর্ম
একখানা মসজিদ হলো মন;
মনের ঘরে সালাত- রোজা
ডাকো সৃষ্টিকর্তা এক জন।
সুরভী চাই নাকের কাছে
বাগানে ফুটালে গোলাপ ফুল
গন্ধ চাও মনে মনে- কর্ম তো
হলো না দিন ধর্মের গুণ!
ওরে...
©somewhere in net ltd.