নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
ব্যর্থতার রক্ত বহমান নদীর মতো!
কখন তীব্র স্রোত- কখন ধু ধু বালুচর
ভীষণ সহ্য করা দায়-যেনো চৈত্র মাস;
তবু ব্যর্থতার গল্প ছুঁয়ে যায় ফেসকা মুখ
উজানে উলঙ্গ দেহ ভাসমান মাটি
সব ফুলগুলোর গন্ধ বাহারি
কোন দিকে...
আমি শুধু সময় কে ছুঁতে চাই
সেই কবে একবার, তাও মনে নাই;
সময় তুমি বড় নিঠুর- বুঝলে না
আমার আমিত্ব কে; কি স্বার্থপর
ভাবায় যায় না; আমি সমুদ্র দেখিনি
তারপরও তার গর্জন অনুভব করি;
কি পাষাণ,আজো...
মানুষ বুঝে না পরাজয়ের রঙ;
কোথায় কখন ছড়ে যাবে-
তাও বুঝবে না মানুষ!
বুঝার শেষ নিঃশ্বাস খানিকটা বিরল
তবু মানুষের রঙ চিনা ছাড়ে না-
কথায় তার ঠিকানা
কে বলেছে আপন মন
আকাশ বর্ষা কেউ জেনে না
তবু...
কত প্রশ্ন রয়েই গেলো অগোচরে
উত্তরটা বাতাসে ভাসে, আপনে আপনে।
অগোচরে মুচকি হাসি, জোছনা সলক
পলকের পর পলক;
কত অমাবসা কেটে গেলো
তবু প্রশ্নের মুখোমুখি
পূর্ণিমা চাঁদ এলো না-
মৃত্যুর দুয়ারে হাসি
তবু চাঁদ দেখলো না;
ঘাসফড়িং যাবে নেচে
মাটির...
জীবনের রহস্যে হারিয়ে যাচ্ছি
চারপাশটা কেমন ভ্যাপসা গন্ধ
চিহ্ন করতে পারছি না, কোথায়
থেকে আসে এতো প্রণয়? সারি
বাঁধা বাঁধের নিচে কত যে জমি,
সবুজে সমহার- তবু তার ঠিকানা
নেই জানা, আহা রে জীবন,আহা!
আশ্চর্যটা নাকি চোখের...
স্বাধীনতা আমার রক্তিম ভোরে
ময়ূর পঙ্খি খানা;
স্বাধীনতা আমার মায়ের হাসি
বাবার ঘাম ঝরানো
নবান্নের দুপুর বেলা!
স্বাধীনতা আমার চঞ্চল মনে
শ্যামল মাঠের দুরন্তপনা
স্বাধীনতা আমার কৈশোর ছেলে বেলা
বৈশাখী হুতুম পূজার
কাদা মাখা হাসি কান্না;
স্বাধীনতা আমার...
বেশ্যা শব্দটা উভয় লিঙ্গ
ভাবতে এক ধাত্রী নয়;
বেলা শেষে কথায় কথায় বলি
পতিতালয় বেশ্যা খানা-
আসলে কি তাই?
কি আশ্চর্য- বেশ্যা কাকে বলি
নষ্ট আচার আচারণ লোভ
লালসা-হিংসা অহংকার বিদ্বেষ
খারাপ চিন্তা যাদের- ঠিক- ঠিক
তারাই...
বাহ বাহ সুন্দর গাল গল্প
আমি শুধু শৈশব ভুলে যাচ্ছি
স্মৃতিরা মরে যাচ্ছে;
তবু আমি না পরলেও
অন্য জন পারে!
তেঁতুল ভর্তা, আম ভর্তার মতো করে
অথচ স্মৃতিরা কিছু বলে না
আমাকে আমাকে চিনেই না
তাই আর...
মানুষ ভাবে কি- বলে কি?
সবই রঙ্গ তামাশার খেলা;
কোন মেঘ নেই, বজ্রপাত নেই
নেই শীতের উষ্ণতা,
তবু ঘর দুপুরে চৈত্রের মেলা-
মেলা জুড়ে মাথায় শিশির জমা
দু’হাতের বৃষ্টির খেলা
কে বুঝে, বুঝা বড়...
আমার শিশির ভেজা ঘাসে
জন্ম হওয়াটা কত সহজ ভাবে
অনুভব করি সকাল সন্ধ্যার সাজে,
রক্ত ক্ষরণ বয়ে যায় মার বুকে
কষ্টের হুতুম পেঁচা রঙিন হয়ে উঠে;
অথচ নিয়তির বেড়াজাল বন্দি
কি নির্মম,অদ্ভুত বুঝার...
হাজার বার ধরে চেষ্টা করছি
দুঃখের বদলে সুখ আনতে;
অথচ পদধূলি বাতাসে ভাসেনি!
স্বর্ণ পায়ের নিচে বুঝি মাটি নাই-
সবিই খোলা ইট পাথরের অট্টালিকা
সূর্য তাপে হয় না দহন, দুধে আলতা
ফর্সা- কয়লার ছাই দু’হাতে ময়লা
তবু...
হাতের মুঠোই কঠিন ব্যবসা চলছে
পা শুধু এক লাফে গাছে উঠার
স্বপ্ন স্বাদ- ফুরে যাচ্ছে রাত;
লোভে গার ব্যথা,দুর্বলতার চোখ
তবু ছলাকলা সংগোপন
কঠিন তরে হয় না কেনো সহজ
ব্যবসার গতি আরও কঠিন
ক্ষুধার জ্বালা কি...
ভদ্রতা শিখতে গিয়ে পা পিছলে
চুমুর উপর পরে গেলাম;
সারা দেহ কাদায় মেখে একাকার,
তবু বর্ণমালার প্রেম হলো না
কি করে হবে, ভদ্রতার গন্ধ নাই;
অথচ কত প্রকার আতর গন্ধ লাগায়;
মনের সামনে দিয়ে ভদ্রতা হেঁটে...
রোজ রোজ কলা গাছ ভাবছিলে
তাই না, আর নিজেকে বরই গাছ-
বরই গাছের চার পাশটাতে
কোন ঢিল রাখতে দেয়নি
যদি কেউ ঢিল মারে!
তবু অজানতে ঢিল মারলো
তাতেই বরই পরে গেলো
বরই গাছের চার পাশে
এখন...
রমজান মানে আত্মসংযম
কেন বুঝি শুধু কম কম-
রমজান সরে গেলে
হয়ে যাই কি বেশরম;
এটাই কি ভাই রমজান?
প্রতি বছরে সাওম,ভাবতেই শরম
কোথায় আত্মসংযম;
এটাই কি আত্মসংযম?
সহস্র মাসের চেয়ে উত্তম-
তবু এক লাফে উঠতে চাই গাছে
সেটা কি...
©somewhere in net ltd.