নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
রমজান মানে আত্মসংযম
কেন বুঝি শুধু কম কম-
রমজান সরে গেলে
হয়ে যাই কি বেশরম;
এটাই কি ভাই রমজান?
প্রতি বছরে সাওম,ভাবতেই শরম
কোথায় আত্মসংযম;
এটাই কি আত্মসংযম?
সহস্র মাসের চেয়ে উত্তম-
তবু এক লাফে উঠতে চাই গাছে
সেটা কি...
রক্তের সম্পর্কের কোন মূল্য নেই
নানা বাড়ির সম্পর্ক এক ধরনের মধু
কারো আনে কাবু, কারো আনে সাধু বাবু
আমি হয়েছি যে লাউ সেই কদুর ঝাল;
বলো কোন দিকে যাই বাপু!
নানা বাড়ির আগ্রাসনে মরে যাচ্ছি-...
আমার নিঃশ্বাসে নারী
বিশ্বাসেও- বন্ধনেও নারী!
আকাশ বাতাস পাতাল ভূমি
সব জায়গায় গন্ধ ছড়ায় নারী;
মমতায় খালা ভাগ্নী ভাসতি বোন
এমন আত্মীয়তায় নেই নারী,
এই গন্ধ ছাড়া জীবন ব্যথা-
জননীর পদতলে আমার স্বর্গ;
এসো মানি নারীই ধর্ম-
জন্ম দাত্রী...
তুমি চাঁদের মধ্যে বাস করো
বিধায় পূর্ণিমা আমাকে নিদারুণ
কষ্ট পোহায়; সোনালি ছায়াছবি
হেঁটে যায় মেঠো পথের ধূলি কোণায়
আর মৃদু বাতাসের গন্ধ পরশ;
আহত শরীর চঞ্চলতায় বর্ষা ডাকে
কিন্তু সাদা মেঘ অনেক দূরত্ব
বিলিন হয়েছে ফাল্গুনী...
দুঃখ বলার ভাষা,কোথায় গড়ে যায়
আকাশ নীল না ভেজা মাটির মন
শুধু বর্ণ চূড়া সাদা পায়রা গুলো
বাতাসের আগে উড়তে চায়-
তাতে দুঃখ আর ফিরে চায় না সুখ
তবু মিথ্যা পান সুপারি ডুবে ডুবে...
প্রতিদিন সূর্যের ভীতর হাত দিয়ে থাকি-
জ্বালাও, পোড়ার গন্ধ পাই না, কিছু তারা
দেখে হাসে, বিরক্ত শুধু পাখির দল
কারণ তাদের উড়তে হয়, অনেক দূর-
অথচ একবারও চাঁদ কখন ভাবেই না যে,
সূর্যের...
আমার দেহের খাটে
নরম বিছানায় মশার রক্ত চুষা রাত-
অথচ রান্না করা পাতিলে
মাছ, মাংসের গন্ধ নাই
সবিই ঊর্ধ্বমুখি বাজারের ঘুম;
বিশ্বাস করার উপায় নাই-
বিনিময় ছাড়া কিছু নাই
তাহলে সৎ গন্ধ কোথায় পাই
বুঝেছি, সংগোপনটাও অভিনয়
রক্ত...
মামা বলে, ভাগ্নে- গোলাপ দেখো
কি সুবাস, তাই না-
গোলাপ হতে চাও, তবে পৃথিবী
দেখ ভাল, দৃষ্টি রাখা স্বচ্ছ!
তবেই সার্থক ভাগ্নে
হাত ছুঁয়ে যাবে কত জন্ম দিবস
ভাগ্নে মন গড় বাতিঘর
অভাব...
কদুর ডগায় কি প্রতিবাদ করি
এতটুকু বাতাস গায়ে লাগে না,
তবু যেনো আপেল মুখি ঠোঁট-
বনো হাঁস চোখ, বিড়াল যাদু কণ্ঠ
আহা কি হরিণী চিন্তা ভাবনা;
সবই আজ মরা গঙ্গার জল-
যাকে বলে মায়া কান্নার...
ধোয়াহীন আকাশে কিংবা সুবাস নেয়া গোলাপে
তারপর না হয় কোন অচিনপুরে;
জায়গা তো একটাই- না
খবর হয় না, কোন তামাটে কিংবা ফর্সা গাও;
তবু কোথায় থেকে গন্ধ আছে নাকে
এই প্রণয় ভাল নয়- ভাল নয়-
হিংসা...
ব্যর্থতার জায়গা গুলোতে গো-গোবর ভরা
অনুভূতির ছেড়া কাপড়ে- নেড়া মাথা-
তবু জ্ঞান বোধের জানালায় ফাঁকা
নর্দমার গন্ধ বাতাস সহজে ঢুকে যায়
সুগন্ধি ছাড়া,এই হলো পরিপূর্ণ প্রণয় রূপ
যাকে বলে- সোনায় সোহাগা খুব;
যাক আমি রোজ...
অবশেষে শিশু বাচ্চাটির হাত ধরলাম
শিশু বাচ্চাটির চিৎকার কান্নাকাটি
আমার চারপাশটা, বিবৃত বোধ আতঙ্ক
ঘামে মাটি ভেজা বৃষ্টি অথচ শিশু বাচ্চার
কান্না অনেক দূর গড়ালো, তারপর
নিস্তব্ধ বাতাস আমাকে গিলে ফেললো
আকাশে সাদা মেঘগুলো আর...
২১ এর তাজা রক্ত দিয়ে
বর্ণ ফুটেছে রক্ত গোলাপ!
আঙ্গীনা জুড়ে সুবাসিত বাতাস
যেনো রফিক,শফিক- আরও
নাম না জানা শহীদ! লও সালাম;
তোমরায় ইতিহাস রক্ত স্নাত-
এই কবিতা উৎসর্গ! বাংলার আকাশ
রঙিন সাজাও বর্ণমালার...
হতভাগার চিহ্ন কি দিয়ে সাজাই অথবা আঁকি
বেদনার রঙ নাকি সুখের রঙিন পায়রা
সব সাদা মেঘগুলো দলে দলে ছিন্ন ভিন্ন
শুধু এক আকাশ জুড়ে কায়া- ফুরায় না
মাটির যে মায়া; ঐ বাঁশ...
দিনের আলোর মহ রাতে দেখি
রাতের অন্ধকার বুঝি দিনে দিনে;
তাই তো চাঁদ হাঁটছে ক্ষণে ক্ষণে
সূর্যটা রাতেই হাসে চুপটি মেরে
চোখ গুলো তাই মনে করে!
বিরহ পাতে শুধু দই ভাত চাই
দেহ ভাল থাকার জন্য...
©somewhere in net ltd.