নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
প্রতিদিন সূর্যের ভীতর হাত দিয়ে থাকি-
জ্বালাও, পোড়ার গন্ধ পাই না, কিছু তারা
দেখে হাসে, বিরক্ত শুধু পাখির দল
কারণ তাদের উড়তে হয়, অনেক দূর-
অথচ একবারও চাঁদ কখন ভাবেই না যে,
সূর্যের...
আমার দেহের খাটে
নরম বিছানায় মশার রক্ত চুষা রাত-
অথচ রান্না করা পাতিলে
মাছ, মাংসের গন্ধ নাই
সবিই ঊর্ধ্বমুখি বাজারের ঘুম;
বিশ্বাস করার উপায় নাই-
বিনিময় ছাড়া কিছু নাই
তাহলে সৎ গন্ধ কোথায় পাই
বুঝেছি, সংগোপনটাও অভিনয়
রক্ত...
মামা বলে, ভাগ্নে- গোলাপ দেখো
কি সুবাস, তাই না-
গোলাপ হতে চাও, তবে পৃথিবী
দেখ ভাল, দৃষ্টি রাখা স্বচ্ছ!
তবেই সার্থক ভাগ্নে
হাত ছুঁয়ে যাবে কত জন্ম দিবস
ভাগ্নে মন গড় বাতিঘর
অভাব...
কদুর ডগায় কি প্রতিবাদ করি
এতটুকু বাতাস গায়ে লাগে না,
তবু যেনো আপেল মুখি ঠোঁট-
বনো হাঁস চোখ, বিড়াল যাদু কণ্ঠ
আহা কি হরিণী চিন্তা ভাবনা;
সবই আজ মরা গঙ্গার জল-
যাকে বলে মায়া কান্নার...
ধোয়াহীন আকাশে কিংবা সুবাস নেয়া গোলাপে
তারপর না হয় কোন অচিনপুরে;
জায়গা তো একটাই- না
খবর হয় না, কোন তামাটে কিংবা ফর্সা গাও;
তবু কোথায় থেকে গন্ধ আছে নাকে
এই প্রণয় ভাল নয়- ভাল নয়-
হিংসা...
ব্যর্থতার জায়গা গুলোতে গো-গোবর ভরা
অনুভূতির ছেড়া কাপড়ে- নেড়া মাথা-
তবু জ্ঞান বোধের জানালায় ফাঁকা
নর্দমার গন্ধ বাতাস সহজে ঢুকে যায়
সুগন্ধি ছাড়া,এই হলো পরিপূর্ণ প্রণয় রূপ
যাকে বলে- সোনায় সোহাগা খুব;
যাক আমি রোজ...
অবশেষে শিশু বাচ্চাটির হাত ধরলাম
শিশু বাচ্চাটির চিৎকার কান্নাকাটি
আমার চারপাশটা, বিবৃত বোধ আতঙ্ক
ঘামে মাটি ভেজা বৃষ্টি অথচ শিশু বাচ্চার
কান্না অনেক দূর গড়ালো, তারপর
নিস্তব্ধ বাতাস আমাকে গিলে ফেললো
আকাশে সাদা মেঘগুলো আর...
২১ এর তাজা রক্ত দিয়ে
বর্ণ ফুটেছে রক্ত গোলাপ!
আঙ্গীনা জুড়ে সুবাসিত বাতাস
যেনো রফিক,শফিক- আরও
নাম না জানা শহীদ! লও সালাম;
তোমরায় ইতিহাস রক্ত স্নাত-
এই কবিতা উৎসর্গ! বাংলার আকাশ
রঙিন সাজাও বর্ণমালার...
হতভাগার চিহ্ন কি দিয়ে সাজাই অথবা আঁকি
বেদনার রঙ নাকি সুখের রঙিন পায়রা
সব সাদা মেঘগুলো দলে দলে ছিন্ন ভিন্ন
শুধু এক আকাশ জুড়ে কায়া- ফুরায় না
মাটির যে মায়া; ঐ বাঁশ...
দিনের আলোর মহ রাতে দেখি
রাতের অন্ধকার বুঝি দিনে দিনে;
তাই তো চাঁদ হাঁটছে ক্ষণে ক্ষণে
সূর্যটা রাতেই হাসে চুপটি মেরে
চোখ গুলো তাই মনে করে!
বিরহ পাতে শুধু দই ভাত চাই
দেহ ভাল থাকার জন্য...
এক দিন চাঁদের দেশে দেখি
দলে দলে ফাল্গুনের হাওয়া-
মাটির হাতে ফুলেল ছোঁয়া
আইল পাথারে কান্নার রুল
যত পাখিরা শুনতে থাকে
কিন্তু বন্দি আগুনের ধোয়া
ইট পাথরের রাস্তায় জ্যাম
পুড়া ছাই গুলো সাদা মেঘ-
নাটাই সুতর মত ঘুরে...
আমি এই শহরের নর্দমা
বোতলে বোতলে আমার গন্ধ;
বাতাস দৌড়ে পালাচ্ছে শুধু
সাদা মেঘ ভয়ে কাঁপছে খুব
রঙধনু বিকেল নাকি বিলুপ্ত
ঝড় বৃষ্টির সাথে আমার বন্ধুত্ব
তবু আমি এই নর্দমার শহর!
প্রণয়ে দেখি সমস্ত খাবরা খবর
তোমার হিংসা...
ফাল্গুনী হাওয়া ভাবতে ভাবতে
বকুল ছেড়ে কৃষ্ণচূ্ড়া হয়েছে আমার
মেঠো পথগুলো বেদনায় সাজিয়েছি
তবু আমার ফাল্গুন শেষ হলো না;
দেহের ভাজে ভাজে আগুন পোড়ায়
অথচ ফাল্গুনের সাতকাহন তেমনী থাকলো!
প্রণয়ের দিবসে একাকী গোলাপ ছেড়ে
শিমুল ঝরা আত্মা...
এত হাসির মাঝে হিংসার উল্কাপিণ্ড জ্বলছে
তাহলে বাতাস, ছায়া এগুলো শুধু অভিনয়,
অথচ প্রতিদিন ঝরছে কত রঙের পাতা-
তবু এতটুকু বুঝার সময় হচ্ছে না গাছ;
পথিকের ক্লান্তি কর অবসান,পাখিদের
বস বাসা আর...
আমার দুঃখ হলো চিরস্থায়ী
সুখ হলো যে মৃত্যু-
তবু কোন দিকে চলছি আমি
জানে না এই অন্তর্যামী;
জানার আগে কান কথায়
ভরে যায় নষ্ট ফসলের মাঠ-
পুণ্যের ফসল খুঁজে পাই না আমি
নোঙর ফেলার ঘাট;
এপার...
©somewhere in net ltd.