![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
দিনের আলোর মহ রাতে দেখি
রাতের অন্ধকার বুঝি দিনে দিনে;
তাই তো চাঁদ হাঁটছে ক্ষণে ক্ষণে
সূর্যটা রাতেই হাসে চুপটি মেরে
চোখ গুলো তাই মনে করে!
বিরহ পাতে শুধু দই ভাত চাই
দেহ ভাল থাকার জন্য...
এক দিন চাঁদের দেশে দেখি
দলে দলে ফাল্গুনের হাওয়া-
মাটির হাতে ফুলেল ছোঁয়া
আইল পাথারে কান্নার রুল
যত পাখিরা শুনতে থাকে
কিন্তু বন্দি আগুনের ধোয়া
ইট পাথরের রাস্তায় জ্যাম
পুড়া ছাই গুলো সাদা মেঘ-
নাটাই সুতর মত ঘুরে...
আমি এই শহরের নর্দমা
বোতলে বোতলে আমার গন্ধ;
বাতাস দৌড়ে পালাচ্ছে শুধু
সাদা মেঘ ভয়ে কাঁপছে খুব
রঙধনু বিকেল নাকি বিলুপ্ত
ঝড় বৃষ্টির সাথে আমার বন্ধুত্ব
তবু আমি এই নর্দমার শহর!
প্রণয়ে দেখি সমস্ত খাবরা খবর
তোমার হিংসা...
ফাল্গুনী হাওয়া ভাবতে ভাবতে
বকুল ছেড়ে কৃষ্ণচূ্ড়া হয়েছে আমার
মেঠো পথগুলো বেদনায় সাজিয়েছি
তবু আমার ফাল্গুন শেষ হলো না;
দেহের ভাজে ভাজে আগুন পোড়ায়
অথচ ফাল্গুনের সাতকাহন তেমনী থাকলো!
প্রণয়ের দিবসে একাকী গোলাপ ছেড়ে
শিমুল ঝরা আত্মা...
এত হাসির মাঝে হিংসার উল্কাপিণ্ড জ্বলছে
তাহলে বাতাস, ছায়া এগুলো শুধু অভিনয়,
অথচ প্রতিদিন ঝরছে কত রঙের পাতা-
তবু এতটুকু বুঝার সময় হচ্ছে না গাছ;
পথিকের ক্লান্তি কর অবসান,পাখিদের
বস বাসা আর...
আমার দুঃখ হলো চিরস্থায়ী
সুখ হলো যে মৃত্যু-
তবু কোন দিকে চলছি আমি
জানে না এই অন্তর্যামী;
জানার আগে কান কথায়
ভরে যায় নষ্ট ফসলের মাঠ-
পুণ্যের ফসল খুঁজে পাই না আমি
নোঙর ফেলার ঘাট;
এপার...
রাগের মাথা
শরবত করে খাওয়া যায় না,
তবে সিনা খাওয়া যায়;
অভয়রাণ্যে গলার খুব চঞ্চল ভাব
এতটুকু আটকে না গলায়!
হাসি দিয়ে ঠোঁট ভিজানো দায়
অথচ নোনা জলের নহে ক্ষয়
দেখো রাগ ভাঙ্গলেই সুখি
মনে আর...
ঘুম পারানোর ইচ্ছাটা
নরম বালিশের খাট;
দাঁড়িয়ে উঠাটা বিরক্ত
হেঁটে যায় মাঠ ঘাট!
শান্তির বাজারে আগুন
গরিবানা দেহ জুড়ে-
মশার রক্ত চুষা ডাক
হায় হুল্লোড় পথের বাগ
প্রতিবাদী নরম খাটে-
ঘুম পারা নাহয় থাক।
১৮ মাঘ ১৪৩০, ৩১ জানুয়ারি’২৪
রুপালি চোখের জলরাশি
সরিষা ফুলের রঙ মাখা-
সীমাহীন বুকের কষ্টগুলো
রঙিন ঘরে মৌচাকের মধুময়;
ফুরালো বুঝি পূর্ণিমা রাত-
আর স্মৃতির মালঞ্চ আর্তনাদ
অপবিত্র আত্মা জন্ম নেয়
শুধু প্রতিদিনের ন্যায়ে-
বেদনার জলে জলে পবিত্র হই
ওদের দীর্ঘশ্বাস, আমার দীর্ঘঘুম;
১৭ মাঘ...
আমি লোহিত সাগরে স্বপ্ন দেখছি
আমার রাজ্যে প্রেসিডেন্ট হয়েছি!
মাছগুলো মজা করে আমাকে খাচ্ছে
আমি সুড়সুড়ি পাচ্ছি;তারপর দুচোখে
জোছনা ভোর আমাকে ডাকছে-
আমি কান পেতে দৌড়াচ্ছি,অভয়রাণ্য
আমার চার পাশে- তবু ঘুম ভাঙ্গছে না
কুল বালিশটা ওপাশ ওপাশ...
আমার কষ্টগুলো মৃত
তবু জেগে তুলি ফাল্গুনি হাওয়ায়
কিংবা মাঘের কুয়াশায়;
অভয়ারণ্যে বসবাস করি
প্রতিদিন ঝরতে দেখি
শুকন পাতাগুলো অথচ
আমার বর্ষপঞ্জি দেখলো না
কষ্টে কষ্টে পরিপূর্ণ থাকল
আমার সমস্ত মাটির রঙ- আর
সকালে মিষ্টি রোদের স্পর্শ।
১৫মাঘ ১৪৩০, ২৮...
বছর জুড়ে গল্প কাঁথা
আর শীত যায় না মাথা;
মাথার উপর শুধু উষ্ণতা
ঐ সোনার বাড়িতে ঠাণ্ডা!
কত সেলসিয়াস নিচে নামবে
যত সব কান টুপির বায়না;
পায়ের মুজের গল্প শেষ
হাত মুজ চায় না- গল্প
থাকুক আয়না, এর...
পাখিদের চঞ্চলতা
শুধু দিগন্ত জুড়ে-
মেঘ ছুঁইতে ইচ্ছে করে
সবুজ সোনালি মাঠ ঘুরে
দু’পায়ের দৌড়ে দৌড়ে
অবশেষে ক্লান্তি ফেরা নীড়ে;
সঞ্চয় আহার মুখে, কি আনন্দ হাসি
কষ্ট বুকে ভাবছে...
কথাগুলো লঙ্কা পান করার মতো
সাদা থু থুর সঙ্গে রক্তে লাল
আচরণবিধি ভয়ঙ্কর;
তবু পেছনে আর তাকায়নি
সান্ত্বনা শুধু হু- হা শরবতের মতো
ভাগ্যদেবী নিঠুর নয়
তারও ইচ্ছায় সব হয়
ভেবো না একেই বলে লঙ্কা পান
আর কিছু...
ছেলে পেলের মাঝে অনুভূতি খুঁজে পাই
প্রথম বাবা বলার শিশু কালের স্বাদ;
কত গুরুত্ব যেনো থামেই না-
তেমনী ছিলেন বুঝি বাবা মা ! তাই না ?
জলের ডুব ভারি হয়ে যাচ্ছে বালুচর
আরও তীব্র...
©somewhere in net ltd.