নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
ঐ গায়ের ওখানে-
শৈশব নেই, বাল্যকাল নেই
মৃত দুর্বল ঘাস ধু ধু-
খা খা করছে, দিব্যি দেখতে পাই;
প্রাণ চঞ্চল পথ গুলো
বহুদূর মনে হচ্ছে, ক্রমান্বয়ে
সরে যাচ্ছে, দীর্ঘশ্বাস-
আকাশ ছোঁয়া ভারি হচ্ছে;
অথচ সোনালি চোখ
ঝর্ণা ধারায় প্রবাহিত...
মন দেহ আজ শুধু
ডেঙ্গুতেই করছে অম্লান
হাতছানি যেনো মৃত্যুর স্বাদ;
মানুষে মানুষ মার মার
কাট কাট ভাবেতে স্লান-
হাসপাতালে হাহাকার;
বাসাবাড়িতে অন্ধকার
খাদ্য দ্রব্যে ঊর্ধ্বগতি
রুচি নাই পেটে ভাত!
বাঁচার উপায় শুধু হায় হায়
খাই খাই বাজারে কথা
শুনে নাই,...
ভুল দর্শনে ভেঙ্গে ফেল আয়না,
নয় তো মাটির চাপায় উড়ে বসবে
এক নাক দুর্বলা ঘাসের বাসনা;
এ কি দর্পণের গায়ে অনল জ্বেলে না
শুধু সেলফিতে ভূত পুত রঙিলা
আজও দেখি দৃশ্যপটে কান্না!
ভাদ্র শেষে আশ্বিনের মার্জনা
আর...
যেখানে হিংসার বসবাস,
সেখানে সম্মান থাকে না
আগুনের পাশে ছাইকেই
মানাই, তেমন অন্যকিছু না;
তোমার আমার মাঝে এই বার
শুধু ভাববার বিষয় এখন!
দল ছুট করলেই- হবে না
বুঝার মতো আছে অনেক;
তাহলেই সম্মান, হিংসা নয়
একবার চিন্তা করে...
আজ চিঠি লেখার ভাবনাগুলো
ঐক্ষণে মাটির জোছনা রূপে বন্দী;
সেই কবে, কখন নেম্পু জ্বলে চিঠি-
অম্লান করে, একলা রাতের চাঁদ!
তবু জানি ভাবতে বড় মজা লাগে-
মুচকি হাসি ফুটে,মেঘলা হাহাকার;
এখন নিশিভোরে স্বপ্ন ডালি সাজে
দীর্ঘশ্বাস ছুটে...
অদৃশ্যের অনলে জ্বলেই যাচ্ছি!
কেউ স্পর্শ করলে পুড়ে যায় না;
ধোঁয়ার কোন গন্ধ নাই, কেউ গন্ধ
পায় না- উপলব্ধির চড়া দাম, নাম
অদ্ভুত নিয়তির খেলায় জমে মেলা
প্রতিনিয়ত শুধু খেলেই যাচ্ছে, ভেলা
পরিসমাপ্তের ঘরে আলো অন্ধকার
ভাবনার...
৯৬ ফেল, ৯৭ পাশ ৯৮ কথোপকথন
অভিমান আকাশ ছুঁয়া, তারপর
দেড় যুগ জল পিণ্ডে ভাসমান
দুঃখ কষ্ট লাঞ্ছনা গঞ্জনা বিচ্ছিরি কাণ্ড
তারপর ২০০০ অচিনা স্মৃতির মাতল
সোনালি মাঠে রক্তাক্ত কায়া;
তবু না কি তেলে জলে মিললো...
দাঁতের তলে হিংসার ধুলোবালি উড়ে
রাতদুপুরে- পথে ঘাটে রাস্তার মোড়ে-
আরও মুরে খাট পালঙ্গে কাঁথাবালিশে;
হায় রে হিংসা হিংসী তোর বোধ নাই-
মরণ নাই- স্মরণ নাই, ক্ষরণ নাই
চালে ছাদে মই উঠাই - সিঁড়ি...
দাঁড়ি কমা কোলন ড্যাশ
ওদের নাই, জানে না বিরাম চিহ্ন;
দৌড়ায় শুধু সীমাহীন হিংসা-
স্বার্থের চাবুকে রক্তাক্ত কামড়
নিঃসন্দেহে ফ্যাসিবাদী মন চোখ
সমস্ত দেহের অগ্রভাগ;
আকাশ নেমে আসছে
শূন্য বাতাস- কোন দিকে
ফ্যাসিবাদী দেহ বুঝে না- না
তাতেই কি?...
ঘাস দোলা ভোর, শিশির বিন্দু
জমে থাকা মাংসপিণ্ড কুলঙ্গার;
প্রবাহিত রক্তের শিরায় শিরায়
তবু মানুষ বলা বাহুল্য পাপ-
নিজেকে স্বীকার করার নাম
পরিমার্জিত- জ্ঞানের বাতিঘর;
অথচ কুলঙ্গার বলতে লাগে-
আরেক কুলঙ্গার, তাই নয় কি?
মেঘ ছাড়াই বৃষ্টি- বাতাস...
কালোনিশি বোবার মতো,
অনেক কিছুই, ভাবি না- না
যত ক্ষণ না, খাটিয়া সামনে যাচ্ছে;
তখন কি আবেগময় অনুভূতি
তারপর কি? মহ শেষ, বসন্ত দেখি
শরতেও ছুটে যাই- নদীর ধারে
সাদা রঙিন মেঘে- মেঘে!
দিন শেষেও,...
গন্ধে যুক্তি নাই- তর্ক নাই
এইতো ভবিষ্য বড় চাঙ্গা
ঈশ্বর নাই, নদ নদী নাই
সম্মুখে প্রভু বড় ভাঙ্গা-
স্বার্থের ঊর্ধ্বে কেন মঙ্গা
আমজনতার তাই ভঙ্গা
জাল নাই- পাল নাই
জটকা, চোরাবালি আটকা
জান নাই- মান নাই
আরো গোল চাই...
অনাকাঙ্খিত স্বপ্নগুলো
বুকের নদে বালুচর খা- খা
চৈত্রের পোড়া মধ্যরাত;
তবু স্বপ্ন জালের কায়া!
যেখানে কোন চিহ্ন নাই
দাগকাটা নির্বাক প্রহসন;
অথচ প্রণয়ের হাতছানি
ঝিঝি পোকার আয়োজন;
খোলা মাঠ যেনো সবুজের
অশ্রু জমা শিশিরের মায়া-
আরকত যন্ত্রণার ধোঁয়ামুখ
নিঃশেষ এইতো মাটির...
২৪ ঘন্টায় শরৎ আমার
সাদা কাশফুল
ভেসে যাচ্ছে বিরল মুখী
মেঘ ঘেরাশূল-;
শরতের চোখে মুখে বৃষ্টির
রিনিঝিনি শব্দ,
বৈকালের রঙধনু শুধু রঙ
কতদূর ছুটে চলে
এই মনের গভীরে কম্পন
উঠুক হেসে শরৎ।
০৮ ভাদ্র ১৪২৯, ২৩ আগস্ট ২৩
দেহের পাথর বেয়ে আলো দেখি
টাকা পয়সার কোন ভুল নেই-
তোমার নাম ঠিকানাও না;
ডিসক্রিপশন জানতে চাও- খুব, না
সেতো রক্ত মাংস মাটির প্রণয়!
ভুল ধরলে অনেক কিছু-
না ধরলে ভালবাসার অভিপ্রায়;
তবু আলো দেখি বুক জুড়ে
অন্ধকার...
©somewhere in net ltd.