![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কোন বা দেশের মায়া
কোন খানেকের চোখ
ঘাসের উপর ছলছল করে গেলো
মাটির কি আর সহ্য;
সহ্যতে সহ্যতে দুপুর বেলা
দক্ষিণা বাতাস কি আর কয়
নরম গরম লাগল রে মন পাগলা
আকাশ কি...
পুরাতনমানব পরামর্শটা চুল কিংবা
ন্যাড়া মাথার উপর খাড়া!
মৃদ বাতাসের গন্ধ নাই
মেঘগুলো দেখতে বিষন্ন চেহারা;
তবু কবিতা কথা কয় হায়নার মতো-
ঠোঁট ভরা রক্তাক্ত দেখি বৈকালিন আড্ডায়
কিংবা শীতের উষ্ণতায়
অথচ মুরালি ভাব...
ঘুমিয়ে যাওয়া রক্তাগুলো হেঁটে যায়
বালুচর কিংবা আইল পাথারের মাঠ;
দোয়েলের শীষ দেওয়া গান ধানের
শীষে দোল দিয়ে যায় শুধু বার মাস
কাঞ্চেগাড়ি ফসলের কাউন ডাকছে
আয় তোরে- কোথায় পান্তা ভাতের
গন্ধ- শুকনো মরিচের সাট;ঘুম ভাঙ্গল
মোরগ...
বিড়ালটা কুত কুত করে কাঁদছে-
দুধ খাওয়ার বাটিটা ইঁদুর ভাঙ্গছে;
কোথায় ঘোড়ার ডিম, মা আমাকে
ভেজে দাও না তারাতারি! গরুগুলো
আইল দিয়ে হাঁটছে না,মিছিলের গন্ধ
করবে নাকি রাজপথে, রক্তাক্ত চোখ
মুখ- ইঁদুরটার কি ভয়- কোন যে...
সময়টা এখন কুত্তার লেজে ভুক ভুক
ভালবাসার চাওনি মহাসমুদ্রের জল
ঢেউ যেনো বুকের মাঝ খানে ক্রিকেট
খেলার মাঠ; তবু গরু ছাগলগুলো কি
ছাইপাঁশ ঘাস খাওয়া ছারবে না,সময়টাকেও
ঘুরাবে না শুধু উত্তর দক্ষিণেই যাবে
মরণকসায় বুঝবে না?...
কবিতা আমার ছিঁড়াবিছানার স্পর্শ ভোর
সোনালি সূর্যের আদরে আদরে চাঁদ;
দীর্ঘল যুগের ছোঁয়া ছোঁয়া রোদেলা হাত
খানিটা বৈকালিন ঘুমানো আধার!
আমার কবিতা নীরব কান্নার জল-
খই ফুটা সাঁতারে ডুবে ডুবে যাওয়া
তবু পাই না শীতল উষ্ণ...
স্বার্থপরতা হলো গ্যাস ট্রান্সেফার
কিংবা বিদ্যুতের খুটি বরাবর তার;
পেট ভরে মাংস না থাকলো কিন্তু
মনের চারপাশ হিংসা, বিদ্বেষ ভরপুর চাঁদ,
বিনা পুঁজিতেই ব্যবসা সফল কোটিপতি!
স্বার্থপরতা মৌচাকের মধু নয় তো আর?
বুতল কিংবা বুকপকেটে...
স্বপ্ন দেখতে দেখতে নিদ্রাহীন চাঁদ থাকে পাশে
তারপর সূর্যের স্পর্শে ভোরের আনা গুনার শব্দ;
সোনালি পাখিদের গানে বেজে উঠে দেহের ঘাম
শীতলতার প্রশ্নে ফুটে গন্ধ বিরল ফুলের নিঃশ্বাস
তবু একটা স্বপ্ন কেনো যেনো দীর্ঘ...
প্রেমের গাছে গাছে এখন রঙিন সুবাস-
ছুঁয়ে নেয় মন বাতাস,উড়ে যাই শূন্য আকাশ!
শত তারায় তারায় খুঁজে কেউ?
দক্ষিণ হাওয়া, ঝলসে গেলো কিছু
এই পূর্ণিমায় শুধু এতটুকু পাওয়া-
কষ্ট রঙিন প্রেমের চাঁদ !...
এক চরিত্রহীন ফিগার রক্ত কোষে আর্তনাদ
কার্তিকের ফুটবল খেলার শব্দকোষ যেনো
সোনালি মাঠভিটার রক্তময় চঞ্চল বজ্রপাত;
চরিত্রহীন ঠোঁট কােপানো পাবলিক মাঠে চার ছক্কা
ক্রিটেক খেলার ব্যাট বল ! অদম্য হাতের ছোঁয়া
ভেসে যাচ্ছে, প্রেম যমুনার...
এখন আমি রোজ সূর্য প্রেমে আসক্ত
ঝাঁঝাল পূর্ণিমায় থাকি এক পলকে অপেক্ষা
খানিটা ভোরের শিশির ভেজা হই শান্ত;
তারপর দুপুর গড়ে বিষন্ন রঙধনু বৈকাল
ধোয়াসাই উড়াই সোনালি খই ভাজা হাসি!
রক্ত গাঢ় লাল হয় দু’চোখ...
আকাশ মাটির দূরত্বটা বুঝো-
বুঝো না- বুঝো না-
কষ্ট পাখির শূন্য উড়া ব্যথা;
মেঘ বৃষ্টির জল কাঁদা দেখো
দেখ না- দেখ না
শুধু ভাঙ্গা ঘরের রঙিন বেড়ার স্বপ্ন
এতোই কি অহমিকা জানাছিল না;
চাঁদ ভাবো-...
এসো সকলে এসো- এসো
মন আনন্দে- মন খুশিতে
ফুলেল উৎসবে যোগ দেই!
এসো- এসো- এসো-এসো
ঘ্রাণে মন কায়া পবিত্র সাজাই
ধর্ম বিশ্বাস হতে পারে ভিন্ন ভিন্ন!
প্রার্থনা একটাই, প্রভুর সরগম
রঙিয়ে উঠি উৎসব সত্যবাদী
ন্যায় পরায়ন ধর্মে একই...
আজ দ্বারে দ্বারে জ্ঞানপাপীর চরণ
নর্দমা জুড়ে মুর্খের চাঁদ দেখা ক্ষরণ;
স্বপ্ন ঘোর অমাবস্যাতে আবার
তারা আলো জ্বালাতে চায় মরণ।
এতো শিমুল, পলাশ ঝরা রক্তাক্ত
ময়দান কতটুকু বুঝতে পাও শুনি
সত্যই জ্ঞানপাপীদের সে হুশ নাই
মানবতার...
আমার জল ছুঁয়া আশ্বিনের চোখ বলে
তোমার অট্টালিকার ছাদে আমাবসা নাই
ফাল্গুনের মুরগফুলটা ভুলে গেছে
ক্লান্তি দুপুর বেলার দৌড়ানো সাদা মেঘ;
না দেখার অন্ধকারটা বেদনায় যমুনার জল
কিংবা কালবৈশাখি ঝড় বয়ে যেতো
নীরব কোন রাস্তার...
©somewhere in net ltd.