![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
কবি তোমার জন্মদিনের
থাকো যদি একটু প্রাণ
বলো সময়ের কি কবিতা
লিখতে আহত অম্লান;
কবি একবার জেগে উঠু
গন্ধ লও রক্ত পলাশের-
গন্ধ নিবে তাজা লাশের
কলম চলতো না শ্রাবণ;
মনুষ্যত্ব নেই জাতির বোধ
জন্মের আনন্দটাই ক্ষত
শিক্ষাদিক্ষা খেয়ে যাচ্ছে
স্মার্ট...
কবিতা হোক শূন্য আকাশের
কবিতা হোক স্বচ্ছ মাটির-
ন্যায় অন্যায়ের প্রতিবাদী সূর্য চাঁদ;
কবিতা হোক রক্ত পিপাসু
ছলনার বিরুদ্ধে- যারা দলকানা;
কবিতা হোক সাম্য সৌহার্দ্যের বন্ধনে!
কবিতা হোক সত্যের সন্ধানে
সুন্দর সুখী সংসার জীবনে-
কবিতা...
আয়না ভেঙ্গে গেছে বিধায়
জুলাই আগস্টের জন্ম
তাই দেখি চোখের সামনে
রক্তাক্ত লাশ আর লাশ
তবু মনচক্ষু কাঁদে না কাঁদে না
শুধু অহমিকায় বিদ্রুপ-
বিবেকের দ্বার খুল স্বচ্ছ
রেখো না দলকানা স্বরূপ;
০৯-০৭-২৫
অপেক্ষা মানে মহৎ কিছু ভাবনা
যেখানে নদ নদী মিলিত হবে
বালুচর ফসলের মাঠ সোনালি ধুসর
অতপর অপেক্ষা ছুঁয়ে যায় সাদা মেঘ
ভিতরে ভিতরে রেখো না শ্রাবণ
শ্রাবণ যে প্রণয়ের ছোঁয়া বন্যা;
তুমি বললেই শ্রাবণ রাখবো না
শ্রাবণ...
কি কথা কইমু মুই
দেখি রক্তপিপাসু ছলনা
দেশপ্রেম নেই যন্ত্রণা-
তবু ন্যায় অন্যায় বুঝে না;
কি কথা কইমু মুই-
দেখি স্বার্থের দলকানা;
কথায় কাজে নেয় চশমা
ভাঙ্গছে মুখ দেখা আয়না
কি কথা কইমু মুই-
জুলাই আগস্ট চক্ষুলজ্জা বেদনা
ওরে...
রক্ত চক্ষু -হৃদয় ক্ষরণ-
জুলাই আগস্ট আষাঢ় শ্রাবণ;
এতো লাশ আর লাশ দেখেও
যে বুঝে না- সে উল্লুক দলকানা
যতোই- বলো না কথার কথা
দেশপ্রেমিক ছিল রক্তপিপাসু ছলনা;
থাকতো যদি নিন্মতম দেশপ্রেমিক-
এতো মায়ের...
দুচোখে দেখেছি মহাকাব্য রচনায়-
রক্তাক্ত জুলাই- জুলাই আগস্ট
দেখেছি কয়েক বছর ফ্যাসিস্ট নগ্ন-
কি করে, নিরস্ত্র বুকে অবিরাম গুলি
হারমানেছে ৭১ এর গল্প কাহিনী;
দেখেছি ক্ষমতা লোভি নরপিশাচ
মনুষ্যত্ব বিকিয়ে পশুত্ব চারণ-
লাশ চাই- রক্ত চাই- চাই...
অমর জুলাইয়ের কথা শুনলেই
কেঁপে উঠবে
৩০ লক্ষ শহীদের এই বাংলাদেশ,
কেঁপে উঠবে
১৭ কোটি মানুষের দুর্বিষহ ক্ষণ!
রক্তেই ভিজে-
চির লাল সবুজের পতাকার মাঠ;
জুলাই মানেই
এক শোকবহ স্বপ্ন বিভোর রাত
যেখানে...
মজা করে আর মুরগীটা খেতে পেলো না
শিয়ালটা খুঁজবে না পাট ক্ষেত- উঠনের
চরইঘর, নিধিদ্ধ করল কাপড় সুতা শণ
শিয়াল তুমি বন্যার পানিতে ডুবে যাও
চাই না তিস্তা, সিন্ধু নদীর জল;তোমার
চিকন বুদ্ধিতে আমরা ভীত...
মানুষ আজ ছলনার আশ্রয় নিচ্ছে
নিচ্ছে অপকর্মের শোলক ধাঁধার বর-
অপপ্রচারে ঘোন দেহ মন একাকার;
স্বার্থের গায়ে গায়ে আর হারকিনের
আলো আলো দেখছে না- এই সংস্কার
দেখছে পাচ্ছে শুধু কারেন্টের সলক-
সব ছলনা অপকর্ম ঝকঝকা...
জীবন যে রহস্যময় মেঘ
এই সব খেলা তারিই অংশ-
ক্ষমতাই ক্ষীণ তবু যে মুখ্য;
বেঁচে থেকেও হবে না সুধ্য-
হবে কখন, মরণ যে সত্য
তবু হাঁটি মাটির উপর গদ্য
উৎঘাটন হলো না পরমাণু
রহস্যটাই কেমন...
ঐ মন চক্ষুর ঢেউয়ে
অবহেলিত আমার পৃথিবী;
ভেসে যাচ্ছি, কষ্টের উত্তাল সাগরে,
সাদা মেঘের দলগুলো ছিন্ন ভিন্ন-
বুকের নদীতে বালুচর প্রণয়!
জোয়ার উঠে না- বর্ষার প্রান্তর;
তবু মনচক্ষু ফিলিস্তিন রক্তাক্ত লাশ;
বিবেকহীন সুখগুলো তাকায়...
আমি প্রেমে পরে গেছি মব
কি দরকার ছিল ক্ষমতার সম;
ভবিষ্যৎ ভাবিনি এতটুকু কর্ম
এখন ভয়ে কাপে জীবন মব;
ক্ষমতা থাকে না ভাই চিরদিন
মৃত্যু হবেই আগে পরে একদিন
নীতি আদর্শ হইলাম না দেখলাম
শুধু ক্ষমতা, তাই...
তোমার ইহুদী মনা চোখ ছিল
ট্রাম্পের মতো অহমিকা মন
ভেঙ্গে দিয়েছো মন মসজিদ
জ্বালিয়ে দিয়েছো স্বপ্নের রাত;
বনোহাঁস কিংবা শিম্পাঞ্জীর
মতো বিবেক বুব্ধি উল্কা জ্ঞান
শুধু অনুভূতিহীন জীবন ছায়ায়
ভাবছো এই পারমাণবিক শক্তি
লাগবে না অথচ...
সেই দিন এক ইহুদী মন মসজিদ
ভেঙ্গে ছিল- তবু ভীষণ অভিমানে
ভাঙ্গা মসজিদে নামাজ পরেছি;
আর অপেক্ষায় ছিলাম ইহুদী এসে
কালেমা পড়ে মুসলিম হবে কিন্তু
সে যে ইহুদীর মন মানসিকতাছিল
আমি বুঝতেই পারিনি! ইহুদীদের
বিবেক বোধ থাকে...
©somewhere in net ltd.