![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আমি আর কবি চপল দা
কবি চপল দা মেহমান আমার সামনে বাসা
গাল গল্প হচ্ছে খুব- ভবিষৎ আসন শূন্য;
ভাবতে ভাবতেই- অফিসের সময় শেষ-
কিছু সময় চা আড্ডায় বসবো কষ্ট স্মৃতির
গান হবে- তারপর...
কি লাভের আশায়- ঘুরছে মানুষ
বলো কি লাভ পায়- কখন যে
ঘুমিয়ে যায়- জানে না কেউ ভাই
জানে না কেউ ভাই;
সোনার পলঙ্কটা চাই- চাই
দুধমাখা ভাত কাঁকে খায়-
ভোরের আলো- গন্ধ ফুল
কে নিয়ে আসে!...
এই আমি রোজ রাতেই রোমান্টিক হই
আবার মুত্যু কখন ভোর এসে নারে দেয়
বুঝতেই পারি না কষ্ট মায়াগুলো রঙিন
হতে চায় পূর্ণিমা রাত কিংবা স্বপ্ন ঘুম-
রোমান্টিকের ছোঁয়া- এই নেয় নেয় করে
নিতেই পারিনি আজ...
বাস্তবতার মৃদুল পা হেঁটে নিয়ে যায় আবেগ
বুঝার সন্ধ্যাকালিন হাওয়া পূর্ণিমায় থাকে-
অমবস্যা ডেকে আনার মূহুর্ত ঘুমিয়ে উঠে
বিবেক-আবেগ আর বিবেক একই দেহে
রঙিন হয়ে উঠে সাজসজ্জার ভোর- তবু
পুড়া ঘরবাড়ি- মাটিতেই আস্থা নিরঞ্জন;
বাস্তবতার নিয়ম...
অহমিকার গায়ে সরিষা ফুলের আচ
প্রভাতে হাসি, আনন্দ, তবু কেনো
সোনালি অভিমানে রাগ- ফুলের গন্ধ তো
সুবাস ছড়াবে রাত; অহমিকা নয়
প্রণয়ের হাসি নাও- বাগানের হাত ছুঁয়ে
দেখবে দুখ গ্লানির জিন্দবাদ
এই জীবন্ত লাশের মাটি...
হ হ আজ কাল মানুষগুলো
হাসলেও মারে, ভাত চাইলোও মারে-
এমন কি চেয়ে থাকলোও মারে;
কি অভ্যাস হয়ে যাচ্ছে খারাপ-
মারার বিকল্প কিছু খুঁজে পায় না
যত রাগ বাবা এখন রক্তাক্ত সাপ
ক্ষমতায় দেখে শুধু...
এই বটবৃক্ষের ছায়া মায়া
কেউ যদি এতটুকু বুঝতো-
একটাও পাতা ছিরতো না
ভুল বুঝাবুঝির অবসান হতো
থাকতো না বেদনার অশ্রুসিক্ত চোখ;
এই বটবৃ্ক্ষ ছায়া দেওয়ার জন্য
সবকিছু করতে পারে-
নিজের ডাল ভেঙ্গে নিতে পারে
এমন কি রক্তাক্ত বুক!
অতঃপর...
আমি জানি তোমার চোখ
এখন সকল বিকাল দলকানা হয়েছে;
চিনা গাবের গাছ অচিনা
মনে হচ্ছে- ঐ অট্টালিকার ছাদ
ফুরফুরা চাঁদ, প্রতি রাতেই
আমার স্বপ্ন রঙিন খেলে যাই ঘুম
ফিরে পাই সোনালি ভোর!
অথচ মরিচিকায় থেকে গেলো খাট
বাঁশতলা...
প্রথম প্রেমের বাতাস
নৈতিকথা আদর্শ চরিত্রবান থাকে;
তারপর- তারপর ব্যর্থ হলে গঙ্গা জল
নৈতিকথা আদর্শ চরিত্রবান-
কিছু আর থাকে না আকাশ;
রাঙ্গা মাটির চোখ খুবলে খায় শকুন
বিবেকের দ্বারে স্বৈরাচারের রক্ত দাঁত!
বয়ে আনে প্রেমের অপরিত্র...
চাঁদ জানেই না, আমার
স্বপ্ন দেখার ঘুম আছে;
ভোরের উঠানে বালুচর
কিংবা প্রতি রাতেই বর্ষা
শ্রাবণ মেঘ-মেঘের স্পর্শে
বৃষ্টি নামে, কষ্টের বাতাস
থাক ওসব স্মৃতির আইল
পাথারের কথা,মাটির সাথে
মাটি গড়াগড়ি নাই দিলাম-
তবু স্বপ্নেই হচ্ছে প্রণয় ঘুম;
১৬-৪-২৫
খাও খাও মুখ বাও-
এত খাবার কোথায় পাও;
যদি না থাকে মুখ ভার-
গলার ভেতরে দাও ক্ষার!
শূন্য আকাশে না চাও
মাটি খুঁড়ে খুঁড়ে খাও
এবার গন্ধ বাতাস দুর্গন্ধ
রক্ত দাগে মুখ বন্ধ;
রাক্ষসী বাস্তবতা যার
শুধরাবে না বার...
বৈশাখ আমার রক্তে রাঙ্গা মাটির ফুল
গন্ধ মাখা বৃষ্টি ভেজা কতটা মধ্য দুপুর-
খুঁজে ফেরা কৈশোরের হৈ হুল্লোড় দৌড়!
বৈশাখ আমার একাকী পূর্ণিমার চাঁদ
আয় ফিরে পান্তা ভাত দিবো...
ঐ মানুষগুলার বিবেক নেই
তারা মানুষকে মানুষ ভাবছে না;
পশু পাখি বা অন্যকিছু -
ও ঈশ্বর কোথায় তুমি?
শিশু গুলোকে বাঁচ্চাও-
তুমি না মানুষের ঈশ্বর!
এক ইশারায় বন্ধ করে দাও;
যত নরপিশাচদের লালসা হত্যা
হিংস্রো মনভাব- কোথায় ঈশ্বর
আমরা...
মস্ত বড় ঠিকানায়
রোজ রোজ চিঠি লিখি-
শূন্য খাতা কলম;
মিরেল রসে বসে যেনো
ঘুম রাত্রি শীতল
বয়ে আনে সূর্য ভোর!
তবু চিঠি লেখতে
লেখতে ঠিকানা হারায়;
শূন্য ঘেমে এমন কি
বাতাসের গন্ধমাখা...
©somewhere in net ltd.