নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আর পারছি না, কখন জানি
নিঃশ্বাসটা বাহির হয়ে যায়;
আকাশ সীমায়, চারপাশটা
সংকুচিত হয়ে পরছে; আর
জন্ম নামের সময় পাতাগুলো
কঠিন বাস্তবতার মুখোমুখি
পরিচিত মাটির গন্ধ যেনো
বঞ্চিত উরস গায়ে লজ্জার আসর
ত্যাজ্য যেনো বাসর সজ্জা ফুল
তবু ক্ষয়ে...
মরলাম আমি বাসর রাতের আশায়
ত্যাজ্য হইলাম বসত ভিটা হারায়-
আকাশ কান্দে না- মাটির সাথে নদী
এতো নিঠুরতা কোথায় গিয়ে বলি;
আল্লাহর ভয়ভীতি ধর্ম কর্ম কি চিনি
ক্ষমায় হলো মহৎ ধর্ম, জান্নাত কথায় খুঁজি!
বংশ...
শুনো, কেউ কি আছো
আমাকে কিছু টাকা ধার দাও
আমি মঙ্গল গ্রহে যাবো
একটা সুন্দর বাড়ি বানাবো;
কোন রাগ অভিমান নয় নিয়মের চাদর
শুধু পরিচিতহীন হয়ে গেলাম,
যাকে বলে বঞ্চিত লাঞ্চিত
নিম্পেষিত বসত ভিটাহীন ত্যাজ্য;
শুধু শুধু কাল...
ঐ বাড়ির কিছু ঝড় বৃষ্টি
মনে করে আমি গেদা হয়ে গেছি;
কিন্ত গেদার দুঃখ কষ্ট বেদনা
বুঝার চেষ্টা নেই,
মনুষ্যত্ব বিবেক বৃদ্ধি খেটে বুঝতে হবে
আমার আমি গেদা নয়;
গেদা আমাকে তৈরি করা হচ্ছে...
প্রস্তুত কুরবানির পশু
সকাল হলেই আল্লাহু আকবার
মাটি স্পর্শ পাবে তাজা রক্ত
আমার খানিকটা ওয়াজিব মনে হবে;
তারপর আবার জেগে উঠবে পশু
শ্মশান আমার চারপাশ শুধু।
তাহলে কুরবানি কই হলো?
শুধু দাঁতের ফাঁকে মাংস রাখা!
এ বাড়ি,...
যে আকাশ দেখে না
যমুনার জল ছুঁয়ে
কি করে দৃষ্টিগোচর হবে, বলো ?
যে চাঁদের আলো নেই
তাকে ভেবে ভেবে
কষ্ট নেওয়া কি দরকার;
তবু খুনসুটি সময়
কোন বাঁধা মানে না আর
বুড়ির চাঁদ কখন চোখ মেলে
আকাশ...
প্রণয়ের খুনসুটি যখন
রক্তে প্রবাহিত হয়!
কখন নিঃশেষ করা যায় না
কায়া বৃত্তি প্রণয়;
স্মৃতির গুমরে মরা তারাগুলো হাঁসে
মৃত্তিকার তীব্র রসে বালুচর
অথচ প্রণয় কিছু বুঝে না
স্রোত ধারাই চলমান;
এ রকম ভাগ্য কয় জনার জুঠে
তবু...
স্বপ্ন মিথ্যা জীবনেরও কায়া
জানি তোমার কাছে-
স্বপ্ন জীবন সুন্দর সত্য মায়া
আমার শুধু কষ্ট ছায়া;
মূল্যহীন সময়গুলো চলা
যে দিকে তাকাই ঝরা
পাতা- ফুলের পাপড়ি ছিড়া;
তবু রাতে জাগে
এক ঝাক নির্ঘুম স্বপ্ন নেশা
শিশিরি জমা কান্না-
শূন্যতেই...
প্রেমে পরেছি সকাল কিংবা সন্ধ্যায়
কখন শিখতে গিয়ে পা পিছলে
পরে গেলাম চুমুর উপর
আহা, ভদ্র তুকে ছুইতে পারলাম না
তুই আষাঢ়ের বৃষ্টি হইলি -
তুই শ্রাবণের মেঘ হইলি
শুধু শুধুই চুমুর রঙে রঙধনু
বিকাল হইলি...
মায়ে বলে পাগলা বেটা
গেলি কোথায়- ভাত হয়েছে
পুঁই শাকে- খাবি যদি আয়;
বাপে কইতো হারামজাদা-
কবে যাবি কিবলা কাবা;
আমি দেখি লোক মুখে
আয়না বাবা- ছালা ধুবা
সাধু সুন্নী সব স্বার্থপর;
আর কিছু দেখি...
দেখো, চৌদ্দ পুরুষের কথা
কি ভাবে শেষ হয়ে যায়-
এই ৪৪ বছরে বুঝতে পারছি;
স্মৃতির পাতায় ইতিহাসগুলো
হঠাৎ এক দিন মরে যায়;
আর কোথাও লিখে রাখেলে
চৌদ্দ দু’খানে ২৮ শত বছর
কথায় যেনো ভোরের শিশির,
বিকালের রঙধুন,সন্ধ্যার তারা
একটু...
ভোরের স্নিগ্ধ আর হাঁটে না
শিশির ভেজা পায়;
মেঘের দূরত্বটা নিকুঞ্জ ধূলির
সাথে মিশে গেছে-
আচমকা কাক আর ডাকে না
দক্ষিণা জানালার পাশ;
সন্ধ্যার বাতিটাও নিভু নিভু
জোছনার সলক নেই-
তবু যেনো ইট পাথরের শহরে
ভোরের গন্ধ পাই।
১৯ জ্যৈষ্ঠ...
দুবলা ঘাসের ডগায় শ্রদ্ধা নেই
কি করে বসবে ঘাসফড়িং -
প্রজাপতিরা ফুর ফুর করে শুধু;
তাতে কি হিংসা গুচ্ছ আছে
ঠিক কালবৈশাখীর ডগায়;
রিমালের কিছু যায় আসে না
প্রাণ নাশের তেমনী হয়েছে
এই লজ্জাপতির শিনাই;
তবু মুছে যাক-...
এমন ছোঁয়া স্বপ্নও আসেনি
রাত গুলো ক্ষীণ ভারী শীতল-
কখন ভোর খানিকটা আলো
এই বুঝি আবার শুরু রুদ্র ছুঁয়া;
উষ্ণ কাতর- নির্ঘুম বালিশ চাই
শুধু বালিশ,অসুখ চাদরটাও ভেজা
হাল খাতার হিসাবটাও মরীচিকা-
কোথায় যোগ, বিয়োগ এমনকি
গুণ ভাগ-...
মনে ভালোবাসার দৃষ্টিটা
এক দিকেই যায়- মৃত্যুর আগ পর্যন্ত;
বাঁকি যেটা হয় সেটা নিয়মতন্ত্র
এক সংসার- কি দরকার?
ভালোবাসার কাছে হেরে যাই
তবু নিয়মতন্ত্র বলে কথা-
এটাই দুলাভাইয়ের মুখে সংসার
ভাগ্য না কর্মের গুনে নয় ছয়
ভাবো...
©somewhere in net ltd.