নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
নিঃশ্বাসের অগ্রভাগ জুড়ে যেটুকু সময় থাকে,এটাই জীবনের চলমান অর্থাৎ মৃত্যুর পরেও জীবন থাকে, যাকে বলে শিল্প ও সাহিত্যে ভরপুর। ভরে থাকে চিত্র অঙ্কন,চিত্রনাট্য,গল্প উপন্যাস কবিতা কাব্যের সোনালি মাঠ। যত সব র্বোধময় ভাবনার গায়ে সুগন্ধী ফুলের রঙ্গকথা ভেসে যায় রঙ তুলি আর নদী নদের উজান ভাটি বুক কিনারায়। তারপরও শিল্প সাহিত্যের জীবনে অজানাই থেকে যায় । এ সবের মাঝে জীবনের এক রহস্যময় শিল্প সাহিত্য তৈরি হয়, খুবি বড় পরিসরে কিংবা ক্ষণ ভাবে। শিল্প ও সাহিত্য জীবনের সাথে অঙ্গাঙ্গি ভাবে জড়িত এর একটি বাদ দেয়া যায় না। পরিবার সামাজিক যেখানেই যাই না কেনো শিল্প ও সাহিত্যের ছুঁয়া আছে। এক কথায় বলা যায় শিল্প সাহিত্যের গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনিতা অপরিসিম।
শিল্প ও সাহিত্য একেক দেশের একেক রকম হয়ে থাকে। আমাদের শিল্প ও সাহিত্য কথা বলছি।
বর্তমানে শিল্প সাহিত্যের সাথে যদি বাস্তবতায় না থাকে সেখানে শিল্প ও সাহিত্যের আধুনিক, সৃজনশীল,মননশীল কোন কিছু সৃষ্টিমুখর হয়ে উঠবে না। তাই বাস্তবতা দেখতে হবে একনিষ্ঠ কর্মে ও চোখ জুড়ে বয়ে আনুক স্বার্থকতা। জীবনের প্রতিটি মুহূর্ত ঘাত প্রতিঘাতের মধ্যে দিয়েই যেতে হবে। যার ফলে জীবন জীবিকার উপর শিল্প ও সাহিত্য বিশেষ ভুমিকা রাখছে। যেমনঃ গ্রাম বাংলার বহু ছবি, ফোটগ্রাফি, চিত্রনাট্য, সিনেমা, নাটক, গল্প কবিতা উপন্যাস সবই বাস্তবতার এক একটি সৃষ্টি রূপ। শিল্প সাহিত্যের বাস্তব নিম্নে এভাবে তুলে ধরতে পারি ‘‘অট্টালিাকর শহর, দুচোখে শুধু ভবন মাঝির খেলা, সাদা কালো রঙের পিরিতি মেলা; সারি সারি অট্টালিকার সন্ধ্যা দুপুর বেলা’’
অট্টালিকার শহর!
তেমনী প্রচুর গাড়ি ঘোড়া থাকায় জ্যামের দেশ বলা যায়, শিল্প সাহিত্যের আঙ্গিনায় নতুন মাত্রা ধরে নেওয়া যায়।
জ্যামের দেশ!
রাস্তায় যখন প্রচুর জ্যাম দেখলে একটা দ্রোহের ভাবনার আছে যা শিল্প সাহিত্য তৈরি হয়।
নিম্নে ছবি দেখে নিঃসন্দহে ভাবনা জায়গায় শিল্প সাহিত্যের ছুঁয়া লেগে যায়। পরক্ষ ভাবে নদী-নালা, খাল-বিল, বালুচর, রঙবিরল পাখিদের কলরব আর চির সবুজ প্রকৃতির গাছ গছরা, মাঠ, পাহাড় জঙ্গল, অরণ্যভূমি দেখেও শিল্প সাহিত্য প্রেম সাগরের ঢেউকেও হার মানায়।
বালুচর!
বালুচরের কাছে গেলো ওই এক অনুভূতির সৃষ্টি হবে যা শিল্প সাহিত্য অসম্ভব ভাবনার রূপ চিত্র ঘটবে।
সবুজ মাঠ!
আইল পাথার যেনো এক একটি সবুজ ঘিরা মাঠ আর মাঠ দুই চোখ জুড়িয়ে যায় কবিত্ব ভাবনা আরও ফুটে উঠে।
সবুজ অরণ্য!
এত আরেক জীবনের প্রাণচঞ্চল সৃষ্টিকারি উন্মাদ জায়গা, খুব সহজে একটা শিল্প সাহিত্য সৃষ্টি করবে।
জীবরে প্রতিটি ক্ষেত্রেই শিল্প সাহিত্য গড়ে তুলতে হয় সৃষ্টিকালচারের মধ্যেদিয়ে, শিল্প ও সাহিত্য সৃষ্টি ধারা বিধাতা তৈরি করে না; আমরা মানুষ তৈরি থাকি মাত্র। একের ওপের সাথে দেখা হলে শুভ সময় কথাটা বলতে পারি। শুভ সময় কথার মধ্যে এর ধরনের শিল্প ও সাহিত্য জুড়ে আছে। আমরা গভীর ভাবে ভাবলে দেখতে পাই । শিল্প ও সাহিত্য হলো নতুনত্ব সৃষ্টির বাহক। যদি নতুনত্ব কোন ছোঁয়া না থাকে সেখানে শিল্প ও সাহিত্য বিকাশ পায় না। আমরা পুরাতন কে বার বার আঁকড়ে ধরতে চাই তার মানে এটাই সাহিত্যের গর্বিত জীবন রুপ, না। শিল্পীর রঙ তুলিতে যেমন ভিন্ন মাত্রায় কোন চিত্র অঙ্কনে ব্যাকারণ মনে করে না- ঠিক সাহিত্যের গল্প কবিতা একই কথা। কবি তার নিজস্ব জায়গা থেকে চিন্তা ভাব কল্পনিক অলঙ্কার প্রকাশ করায় মুখ্যভুমিকা রাখে, যেখানে ব্যাকরণ খুব একটা লাগে না।
কবিতা কে সাহিত্য রূপায়ন করতে গেলে দুটি ধারাতে যেতে হয়, গদ্য ও পদ্য। পদ্যের তিনটি নিয়ম বা রূপ আছে, যেমনঃ স্বরবৃত্ত ছন্দ, মাত্রাবৃত্ত ছন্দ, অক্ষরবৃত্ত ছন্দ, এই তিন ফরমেটে অনেকেই কবিতা,ছড়া লেখতে পছন্দ করে, কেউ করে না। আবার অনেকেই এ তিন ফরমেটকে ছন্দ বলে । কিন্তু ছন্দ বলতে বিভিন্ন জনের ভিন্ন কথা আছে। কেউ বলেন জীবনের প্রতিটি পথ চলাই ছন্দ, ছন্দ ছাড়া কেউ চলতে পারে না, পারবেও না, তাই আমার মতে প্রতিটি শব্দই ছন্দ। শিল্প ও সাহিত্য জীবন তিনের সাথে পাথর্ক্য খুব একটা মনে করি না। এখন আধুনিক ও সৃজনশীল শিল্প ও সাহিত্য চর্চা অনেক গুণ বেড়ে গেছে, যেমন ব্লগ, অনলাইন পত্রিকা, ফেসবুক প্রচুর কবিতা প্রকাশ হচ্ছে, প্রতিনিয়ত সাহিত্য আড্ডা করছে, কবিতা লেখা শিখাচ্ছে কিন্তু এই সব কতটুকু আমাদের সমাজে কাজে লাগছে তা আমরা ভাবছি না। দুই একটা প্রতিবাদি লেখা চোখে পরলও ভয় ভিতি দিয়ে বন্ধ করছে। তারপরও সাহস নিয়ে পদ্য থেকে গদ্য কবিতা লেখার প্রতি অগ্রহ বাড়ছে। সেখানে নতুনত্ব শব্দ, বাক্য তৈরি করেছে অনেক দূর কল্পনিক ভাবনার জায়গা সৃষ্টি করেছে। শিল্প সাহিত্য রসাল করতে সমাজের বিভিন্ন অসংগতির চিত্রনাট্য, কবিতা, গল্প লেখছে শুধু শিল্প সাহিত্যমন্ডিত করার জন্য। যুগ যুগ এভাবেই থেকে যাবে আমাদের শিল্প ও সাহিত্য যা কোন শেষ হবার নয়। জীবনের প্রত্যেকটি ক্ষণ শিল্প সাহিত্যের সাথে সুগন্ধী ফুলের মালা হয়ে গাথা থাক। নিঃশ্বাসের সাথে এক অনুভূতি ও উপলব্ধিকর,এভাবে গদ্য রচনা করে যাই। যেমনঃ
//আলামত// আলমগীর সরকার লিটন
দেহের মধ্যে ভেসে যাচ্ছে-
শিল্প সাহিত্যের প্রেম নদ!
জোয়ার ভাটার খেলা, দুপায়ের
মাটি প্রতিনিয়ত খেলছে;
গন্তব্যহীন চো রাস্তার মোড়ে-
নীল আকাশ মাথার উপর
জ্বলন্তময় ইট ভাটার স্থান
রক্ত শিরায় শিরায়- ক্ষত ক্ষত
ক্যান্সারের আলামত-
তবু শিল্প সাহিত্যের আগামন-
প্রণয়ে নিঃশেষে তার মরণ।
লেখকঃ আলমগীর সরকার লিটন
শিরোনামঃ জীবন মানেই শিল্প সাহিত্য
প্রতিযোগিতার বিভাগঃ শিল্প ও সাহিত্য।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: হু কবি রাজীব দা
পাঠে অনেক শুভ কামনা জানাই !
ভাল ও সুস্থ থাকবেন--------
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ সন্ধ্যা ৭:১৪
সোনাগাজী বলেছেন:
সঠিক, সাহিত্যে চলমান জীবনের প্রতিফলন থাকতে হবে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:৩০
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জি সোনাগাজী দা চেষ্টা করেছি কতটু হয়েছে জানি না
তবে আমার মত করে লেখেছি-
পাঠে অনেক শুভ কামনা জানাই !
ভাল ও সুস্থ থাকবেন--------
৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৩৩
শেরজা তপন বলেছেন: রাজীব নুর বলেছেন: যাইহোক, কবিতার বাইরে এটাই আপনার প্রথম গদ্য।
~ তাইতো বেশ। আমারও ভাল লেগেছে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জি শেরজা তপন দা
পাঠে অনেক শুভ কামনা জানাই !
ভাল ও সুস্থ থাকবেন--------
৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ রাত ৮:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল হয়েছে লিটন , তুমিই কি প্রথম ফিচার লিখলে ?
১৬ ই নভেম্বর, ২০২২ সকাল ৯:২৬
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জি কবি আজিজ দা মনে পরছে না হয় তো প্রথম হতে পারে
অনেক শুভ কামনা জানাই !
ভাল ও সুস্থ থাকবেন--------
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০২২ বিকাল ৩:২২
রাজীব নুর বলেছেন: প্রতিযোগিতা কি শুরু হয়ে গেছে নাকি!!!!
যাইহোক, কবিতার বাইরে এটাই আপনার প্রথম গদ্য। ভালো লিখেছেন। আসলেই ভালো লিখেছেন।