নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
বাড়ির সামনে লম্বা বাঁধ
তবু চোখের কান্না থামেনি
বালিশ ভেজা নীরব রাত;
ওরা বুঝতেই পারেনি-
মা গো তোমার কথা, মনে পরেছে
এই কাঠফাটা বৈশাখে।
দাবদাহে পুড়ে যাচ্ছে
মা গো এই সময়ের ঘরে
তালপাতার পাখাটাও আজ ভিন্নসুর
খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না আর
গুঁজে রাখা ঐ বেড়ার চাপে;
কেউ আর তালপাখার বাতাস
করে না তোমার মতো করে মা গো
বৈশাখ শেষে জৈষ্ঠ্য মাস
বার মাসে এমনী থাকে;
মা গো আমার স্মৃতিপুড়া ঘরে।
২৮-৪-২৪
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১৬
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জি- জ্বি দাদা ভাল থাকবেন
২| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৭
শেরজা তপন বলেছেন: গ্রামের এই চৈত্রের রাতের গরম এখনো দুঃসপ্নের মত মনে হয়।
আমি সৌভাগ্যবান যে, আমার মা এখনো বেঁচে আছেন।
মায়ের জন্য আপনার অন্তরের আকুতি অনুভব করার চেষ্টা করছি।
২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:১৮
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: জি দাদা আমিন সকল মায়েরা ভাল রাখেন মহান আল্লাহ,
ভাল থাকবেন শেরজা দা
©somewhere in net ltd.
১| ২৮ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:১২
কালো যাদুকর বলেছেন: অসাধারন ছবি ও কবিতা। আদর আদর বাচ্চারা। মা ও পাখা যেন এক সুরে বাধা। এমন একজনও পাওয়া যাবে না, যে কখনোে মায়ের হাতে পাখার বাতাস খায়নি।