নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সামহোয়্যারইন শুরু থেকে লেখালেখি করছিলাম হঠাৎ আইডি বন্ধ হয়ে যায় তারপর আবার নতুন করে আইডি খুলে লেখালেখি শুরু করলাম সবার প্রতি কৃষ্ণচূড়া শুভেচ্ছা রইল
আয় কালবৈশাখী, তুই না এলে
বৈশাখের অতৃপ্তিই থেকে যায়
এই কাঠফাটা দাবদাহে;
মৃত্যুর দ্বারে শুধুই হিট স্ট্রোক
জ্যৈষ্ঠ হারান আম রস!
আয় কালবৈশাখী, তোর ইচ্ছা যা হয়
তাই করিস, না হয় একটা নীল ডাল
ভেঙ্গে, টিনের চাল উড়াস;
তবু যদি একটু প্রশান্তি পাই।
তোর যত রাগ অভিমান আছে-
এক ঘূর্ণী বৃষ্টিতে মুছে দিয়ে যা
আমি ডাকছি শুধু আয় কালবৈশাখী।
১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ২৯ এপ্রিল’২৪
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২২
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: কই শালী বৃষ্টি ত আয় না
ভাল থাকবেন কবি আপা
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১:০০
ইসিয়াক বলেছেন: না লিটন ভাই আপনার সাথে একমত হতে পারলাম না। যত রোদ গরম পড়ুক এখন কালবৈশাখী ঝড়ের কোন প্রয়োজন নেই। এখন নতুন ধান কাটা চলছে।কোন কোন জমির ধান এখনও চাল ভার হয়নি। সেসব ঝড় বাতাসে চিটা( মরা ধান) হয়ে যাবে। পাকা ধান কাঁদা মাটিতে মিশে গেলে। কাঙ্ক্ষিত ফলন পাবে না কৃষক। ধানের রং নষ্ট হয়ে গেলে ধানের দাম পড়ে যায়। চালের কালার নষ্ট হয়। চালের রেসিও কম আসে।সেই চালের ভাত খেতে বিস্বাদ লাগে। ভাত রেঁধে বেশিক্ষণ রাখা যায় না।
আপনারা শহরের মানুষ রোদ গরমে এসি অথবা ফ্যানের নিচে থাকুন।নিয়ম মেনে বাইরে বের হন। তাহলে কোন সমস্যা হবে না নিশ্চয়ই । খেটে খাওয়া আপামর জনসাধারণের এমন রোদ গরম সহ্য করার ক্ষমতা আছে। তারা রোদ তাপ শীত সব সইতে পারে। কিন্তু অভাব ক্ষিধে সহ্য করে টিকে থাকতে পারবে না।সেজন্য বলছি বছরের অন্যতম বৃহত্তর ফসল তোলার মৌসুমে ঝড় বৃষ্টি আপাতত দরকার নেই।
ভালো থাকুন।
২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ২:২১
আলমগীর সরকার লিটন বলেছেন: ক্ষত তো হচ্ছেই আরেকটুকু ক্ষত হলে দোষ কোথায় দাদা
কবি বলেই তো কালবৈশাখী হবে না হলেই কেউ ঠেকাতে পারবে না
ভাল থাকবেন দাদা
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২৪ দুপুর ১২:৫৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: আয় বৃষ্টি আয়