নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মানুষ হয়ে জন্মে যখন ফেলেছি, তাই নিরুপায় হয়ে মৃত্যুকে বরন করতেই হবে। পৃথিবীতে এসেছিলাম একা, জীবনের প্রতিটি অধ্যায়ে চলতে হয় একা, মরতেও হবে একা। তাই তো নিজের খুশি মতো বাচবার চেষ্টা করে চলেছি, আনন্দের সাথে। জন্ম নেবার সময় মাকে কষ্ট দিয়ে ছিলাম আর কিছু অক্ষমতার জন্য চলার পথে ইচ্ছে না থাকা সত্বেও কষ্ট দিয়েছি ভালোলাগা মানুষগুলোকে। তাই হয়তো পৃথিবীটা ছাড়বার সময় এদেরকেই আবার কষ্ট দিতে হবে ! তাই তো কেবল ভালোলাগার- ভালোবাসার এই মানুষগুলোকে গুরুত্ব দেই। সমাজ নামক জঞ্জালটাকে এড়িয়ে চলি আর প্রতিটা নিঃশ্বাসের জন্য কৃতজ্ঞতা জানাই সৃষ্টিকর্তাকে।
আনন্দের ঘোর কিছুটা কাটতে শুরু করেছে। ডাক্তারও বলেছিল, পুরোপুরি ঘোর কাটতে চব্বিশ ঘন্টা লাগবার কথা। এ্যলেন সেকারনেই ববকে অফিসে যেতে অনুরোধ করেছিল ঠিকই কিন্তু মনে মনে খুব ভয়ে ছিল। যদি কোন কারনে আনন্দের জ্ঞান পুরোপুরি ফিরে যায় আর দেখে ওকে এ্যলেনের বাসায় নিয়ে আসা হয়েছে, তবে প্রচন্ড মানুষিক আঘাত পাবে। আর এই সময়ে ববই একমাত্র আনন্দকে সামলাতে পারবে, এ্যলেন জানে।
এ্যলেন আজ স্কুলে যায়নি, ক্লাস ছিল একটা। আর কাজেরও অনুরোধ করেছে কয়েকদিনের ছুটির জন্য। জানে না কি হবে পরে। তবে আজ সারাদিন এককথায় কিছুই করেনি। নিজেও কোন কিছু গুছিয়ে উঠতে পারছেনা। কি খাওয়াবে আনন্দকে? কি ভাবে সব কিছু সামলাবে?
গতকাল রাতে, এ্যলেন আর বব দুজনেই কমনস্পেসের কোচে আধা শোয়া হয়ে ঘুমিয়ে কাটিয়েছে। সকালে কাছের convenience store থেকে দুধ, কলা আর ব্রেড কিনে এনেছে, গতকাল রাতে কেনাকাটা করার কথা ছিল, সব কিছু গোলমাল হয়ে যাওয়ায় এখন এ্যলেন কেবল আপাদত চলাবার জন্য ব্যবস্থা করছে। কিন্তু এভাবে আনন্দকে তো খাওয়ানো যাবেনা। কি করবে, কেমন করে করবে, কিছুই ভাবতে পারছেনা এ্যলেন।
এইদিকে ববের সাথেও সম্পর্কটা এতোটা আন্তরিক না যে সব কিছু খোলাখুলি বলবে। এ্যলেন কেবল ভাবে, আনন্দ কেমন করে সব কিছু সামলে নিয়েছিল সেই সময় গুলোতে? এ্যলেন ভাবতেও পারেনা। প্রথমদিন থেকে শুরু করে এ্যলনের অসুস্থতা, আনন্দের নিজের জ্বর সবগুলো সময়ই আনন্দ একাই সব কিছু কি ভালোভাবে চালিয়ে নিয়েছে, একবারের জন্যও এ্যলেন বুঝতে পারেনি কোন অসামন্জস্যতা, অথচ এ্যলেন একটা ছেলে হয়েও বুঝে উঠতে পারছেনা কি করবে। নিজের উপর কেবল রাগ হচ্ছে।
নিজের এই অপারগতা যেন, এ্যলেনের অজান্তেই আনন্দকে আরো অনেক বেশি পরিপক্ক আর আত্বনির্ভর এক মানুষের আদর্শ হিসেবে ধরা দিল। তাই কথা প্রসংগে বলেই ফেললো ববকে, অনেক কথা।
আনন্দকে বব বেশ ভালোভাবে চিনতে পারে, বোঝেও খানিকটা। তবে তারপরও প্রতিবারই আনন্দ একটা অচেনা রুপ নিয়ে হাজির হয়। বব সেকারনেই আনন্দকে মনের মাঝে এক অন্যরকম স্থান দিয়েছে। যা সে তার চারপাশের সমসাময়িক মেয়েদের ক্ষেত্রে ভাবাতেও পারেনা। তবে এ্যলেনের বাসায় আনন্দকে নিয়ে আসা নিয়ে ববও বেশ চিন্তিত, কিভাবে নেবে আনন্দ তা বব বুঝতে পারছেনা। তারপর আবার এ্যলেনের এই অসহায় আত্বসমর্পন করাতে বব আরো বেশি দিশেহারা বোধ করলো। কিন্তু বাহিরে বিষয়টা প্রকাশ করলোনা।
সারাদিনই দুঃচিন্তায় কাটিয়ে, অফিস থেকে সরাসরি এ্যলেনের বাসায় চল এলো বব, সাথে নিয়ে এলো বেশ প্রয়োজনীয় জিনিস আর খাবার। সব কিছু ঠিক থাকলে আনন্দের বাসায় যেতে হবে বব কিংবা এ্যলেনকে। আনন্দের প্রয়োজনীয় কিছু জিনিস নিয়ে আসবার জন্য।
**************************************************
: আমার এইবার একটা চান্স ছিল, তোমাকে ঘরোয়া ভাবে দেখবার। কিন্তু এই এ্যলেনের কারনে হলোনা।
কথাগুলো বেশ মজা করার ভংগীতে বলে বব।
বব জানে, আনন্দ প্রথমত বিব্রত হবে ওরা ছেলে বলে। ও নিজের কিছু সংশকারের ব্যপারে খুব স্পর্শকাতর। তারপর নিজের ওপর রাগ করবে এ্যলেনকে এই অযাচিত বিরক্ত করার কথা ভেবে। তাই বব আগে থেকেই গুছিয়ে রেখেছে আনন্দকে অপ্রস্তুত করে দেবার চেষ্টায়, যদিনা আনন্দ শুরুতেই রেগে না যায়।
: তুমি কি জানো, আমি তোমাকে সাধারন একটা মেয়ের মতো দেখতে পাবো ভেবে এতোটাই উত্তেজিত ছিলাম যে ভুলেই গিয়েছিলাম, তোমার যে মৃত্যুও হতে পারে।
আনন্দ কোন উত্তর না দেয়ায়, বব একটু থামে। এরই মাঝে এ্যলেন আর চুপ করে থাকতে পারেনা। লুকাতেও পরেনা আনন্দের প্রতি দুঃচিন্তার কথা।
: আনন্দ, তুমি ভালো আছো তো? জনতে চায় এ্যলেন।
আনন্দ তারও কোন উত্তর দেয়না। বব বুঝতে পারে, আসলে আনন্দ বুঝে উঠতে পারছেনা, বিশেষ করে ওদের উপস্থিতি আর এই অচেনা পরিবেশ। চোখে মুখে আশ্চর্য ভাবটা কিছুটা ফুটে ওঠে, সেকারনে বব আবারো বলতে শুরু করে।
: তুমি কি জানো, আমি তো ঠিকই করে রেখেছিলাম। প্রথমেই তোমাকে একবার জড়িয়ে ধরবো, তুমি বেচে আছো এই খুশিতে। কিন্তু এ্যলেন সিস্টারকে আগেই বলে দিয়ে ছিলো , তোমার ব্যপারে। তাই তো ওরা তোমার কাছেও যেতে দেয়নি আমাকে। এমনকি তোমার মাথাও ঢেকে রাখা ছিল একটা স্কার্ফ দিয়ে। তোমার চুলগুলো দেখবার সেই আশাও পুরন হলো না আমার।
: আর এই যে এ্যলেনের বাসায় তোমাকে আনলাম, তাতে কি। এ্যলেন একবারও তোমার ঘরে ঢুকতে দেয়নি। সারা রাত ঐ কোচে শুয়ে ঘাড় ব্যাথা হয়ে গেছে।
বব জানে, আনন্দের নিজের মাঝের রুচিবোধ বাধা দেবে কোন প্রশ্ন করতে আবার নিজেও মানতে পারবেনা সংশকারের গন্ডিকে এড়াতে। তাই তো বব নিজেই এ্যলেনকে খোঁচাবার ছলে, জানিয়ে দিচ্ছে শেষ চব্বিশ ঘন্টার আনন্দের চারপাশে ঘটে যাওয়া সব ঘটনাগুলোকে। আবার একই সাথে হালকা করে দিচ্ছে পরিবেশটাকে।
এ্যলেন ভাবলো, ববকে চিনতে ভুল হয়নি তার। এই সময়টাতে এ্যলেন একা থাকলে কি করতো সে জানেনা। তাই তো সারাটা দিন কেবল প্রার্থনা করেছে যেন বব আসার পর আনন্দের ঘুম ভাংগে।
এ্যলেনের মনে পরলো, আনন্দের হয়তো ক্ষুধা লেগেছে কিংবা ওয়াসরুমেও যেতে হতে পারে। তাই ববের কথার ফাঁকে আনন্দের কছে জানতে চাইলো,
: আনন্দ তুমি কি কিছু খাবে? প্রয়োজনে ওয়াসরুমে যেয়ে ফ্রেস হয়ে এসো।
বব মনে মনে ভাবলো, এ্যলেনটা আসলেই সরল। সাথে আনন্দের জন্য একটু বেশিই চিন্তিত, আন্তরিকও বেশি মাত্রায়। এভাবে বললে আনন্দ কোনদিনই ওদের সামনে দিয়ে ওয়াসরুমে যাবেনা, সংকোচের কারনে। আর কোন কিছু তো খাবেই না, ওর সেই "হালাল" থিউরীর কারনে। তাই আবারও ববকেই নিতে হলো নতুন পন্থা।
: আনন্দ, ওয়াসরুমে তুমি না গেলে কিন্তু এ্যলেনের বাড়িওয়ালা ওকে নোটিশ দিয়ে দেবে। এই ম্যাট্রেসের দামও দিয়ে যেতে হবে। একা যেতে না পারলে বলো আমরা সাহায্য করি।
বব জানে আনন্দ নিজেই যাবার চেষ্টা করবে, পারতেও পারে নিজে নিজেই। আরো বললো,
: তুমি তো খাবেনা জানি, তবু এ্যলেন টুনা ফিস দিয়ে স্যান্ডুইচ বানিয়েছে। আমি কেবল অপেক্ষা করছি, কখন খেতে শুরু করতে পারবো? চল এ্যলেন, আমরা এগোয়ই।
আনন্দের নিরবতা এ্যলেনের ভালো লাগেনা, ভয় পায় কেবল ভিতরে ভিতরে, প্রকাশ করেনা। ভাবে আবার কি বলতে কি বলে ফেলে, তার চেয়ে চুপ থাকাই ভালো।
**************************************************
বর্তমানে যে বাসাটায় আনন্দ থাকে, সেখানটায় আনন্দ আছে প্রায় দের বছর হতে চললো। কোনদিন কোন ঝামেলার তো, প্রশ্নই আসেনা বরং কোন ছোটখাটো কারনে বাড়িওয়ালীকে বিরক্ত করার পক্ষপাতি নয় বলে, সবসময় নিরব থাকাই তার পচ্ছন্দ।
এই শীতের প্রচন্ডতার মাঝেও এরা , হিটিং সিস্টেম সব সময় চালু রাখেনা, ইলেকট্রিসিটির বিল কমাবার জন্য। তাই বাধ্য হয়েই নিজের জন্য রুম হিটার কিনে নিয়েছে আনন্দ। যদিও ছোট্ট এই হিটারের কল্যানে তাপমাত্রা বাড়ার উপর তেমন কোন প্রভাব পরেনা , কেবল এক একঘেয়ে যান্ত্রিক শব্দের বিরক্তি ছাড়া, তবু এটাও মেনে নিয়েছে সে। মেনে না নিয়েও কোন উপায় নেই, কেননা আনন্দ রাতে বাড়ি ফেরে এগারটার পর আর বাড়িওয়ালী বাসা থেকে বের হয় সাতটার আগে। তাই কোন অনুরোধ-অভিযোগ কেবল সাপ্তাহিক ছুটির দিনের আলোচ্য বিষয় হিসেবে ধরা হয়। যদি কোনদিন রাতে আটটার আগে ফেরে, তবেই অনুরোধ করে হিটিংটা বাড়িয়ে দেবার জন্য। মাঝে মাঝে রাতে ফিরলে ঘরে এতো বেশি ঠান্ডা লাগে যে, ঘুমাতে কষ্ট হয়।
এসব কিছুর পর তো পার্টিতো আছেই। প্রায় মাসেই থাকে তাদের সারা রাত ব্যপী পার্টি। এই পাড়াটা আবার প্রাপ্ত বয়স্কদের থাকার জন্য। এখানকার কোন বাসায় কোন শিশু থাকতে পারবেনা, পারবেনা কোন বৃদ্ধ। তাই ওভার নাইট পার্টি এখানে হয়, তবে মিউজিক খুব জোড়ে হতে পারবেনা। এই "খুব জোড়ে" শব্দের আবিধানিক অর্থ আনন্দের জানা ছিলনা।
মজার ব্যপার হলো, এদের বাড়িগুলো কাঠের তৈরী বলে, নিচেরতলার সাধারন আওয়াজ, আনন্দ উপরেরতলায় বসে শুনতে পায়। অথচ বিশেষভাবে দু্ই পরতের দেয়াল থাকার একটা কারনে অনেক জোড়ে কোন শব্দও, বাড়ির বাহিরে আসেনা। যতটুকু আসে তা, আরেক বাসার দেয়াল ভেদ করে তেমন বিরক্তি সৃষ্টি করেনা।
কিন্তু তাদের হই-হুল্লোর, সাথে জোড়ে মিউজিকের উৎপাতে আনন্দের ঘুম হারাম তো অবশ্যই, পারলে এই শীতের মাঝেও বাহিরে দাড়িয়ে থাকতে মন চায়। এই বিরক্তকর পার্টি তারা কেবল, শীতকালেই বেশি করে। সব কিছুই সহ্য করেছে আনন্দ। তাই বলে কোনদিন অসন্তুষ্টি প্রকাশ করেনি, ভদ্রভাবে জানিয়েছে তার সমস্যার কথা।
এল্যান, আসার আগে একজন মধ্যবয়স্ক aboriginal ভাড়া নিয়েছিল এই ঘরটা। মহিলা মাত্র পাঁচ রাত থাকার পর এই পার্টির আর শীতের উৎপাতে রাত তিনটায় বাসা ছেড়ে চলে যায়, নিজের গাট্টি-বোচকা গুটিয়ে।যদিও সেটার ফলে আনন্দ সেই মাসের জন্য রুমমেট না পাওয়ায় বিপদে পরেছিল, তবে মহিলার অদ্ভূত আচরনের কারনে একটু বিরক্তও ছিল। তাই একরকম স্বস্তিও হয়েছিল চলে যাওয়ায়। আবার মহিলার এই হঠাৎ চলে যাবার কারনটাও আনন্দের দোষেই।
মহিলা হোটেল থেকে সরাসরি এসে উঠে ছিল, কারন ছিল তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে ছাড়াছাড়ি। হোটেলে থাকার কারনে তার কাছে খুব কম টাকা ছিল। এদিকে আনন্দ কোন রুমমেট না পেয়ে একরকম অধৈয্য হয়ে গিয়েছিল, তাই রাজি হয়ে গিয়ে ছিল। কিন্তু প্রিন্টারের কাগজ শেষ হয়েগিয়েছিল বলে কোন Agreement না করেই মহিলাকে থাকতে দিয়েছিল। কথা ছিল, মহিলা পরের সপ্তাহে পুরোটাকা দিয়ে Agreement সাইন করবে।
মানুষের অসুবিধা বিবেচনা করা ভালো কিন্তু তাই বলে বেশি সুযোগ দেয়া ভালো না, এটা শিক্ষাটা আনন্দ পেয়েছিল সেবার। কেবল মাত্র কাগজে কলমে কোন Agreement সই না করার করনে মহিলা সেদিন ঐ ব্যবহার করতে সাহস পেয়েছিল, সেটা বুঝতে আনন্দের কয়েক মুহুর্ত লেগেছিল। যদিও আনন্দ মহিলার যে টাকা অগ্রীম হিসেবে নিয়ে ছিল,তা রেখে দিতে পারতো কিন্তু তা সে রাখিনি , রুচিবোধ নামক জিনিসটা তাকে বাঁধা দিয়েছিল।
এই ঘটনার পর থেকে বার বারই এই বাসাটার উপর বিরক্ত হলেও নিজের ভুলটাকেই বেশি প্রধান্য দিয়েছে সে। কিন্তু এ্যলেন বাসায় ওঠার পর পুলিশ আসার কারনে মেজাজটা পুরোই নিয়ন্ত্রনের বাহিরে চলে গিয়েছিল। সেটাও বহু কষ্টে ভুলেছে, কিন্তু এইবার অসুস্থতার কারনে ঘরের কিছু কাজ করিয়ে দেবার অনুরোধ করলে, বাড়িওয়ালার অপারগতা প্রকাশ করার পর আনন্দের মন একেবারেই উঠে গেছে এই বাসা থেকে।
আর সেকারনেই এ্যলেনের বাসায় আনন্দ বেশ কয়েকদিন থাকতে বাধ্য হয়েছিল, কোন উপায় নেই বলে।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০
আনন্দক্ষন বলেছেন: ধন্যবাদ, চেষ্টা থাকবে চালিয়ে যাবার।
২| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
সাদা মাটা গরীব ছেলে বলেছেন: poorly written
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৯
আনন্দক্ষন বলেছেন: ধন্যবাদ দেব সমালোচনা করার জন্য। তবে সংশোধন করার উপায় জানা নেই বলে, দুঃখিত।
৩| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০০
ঝটিকা বলেছেন: ভালোই লাগল।
১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:২৫
আনন্দক্ষন বলেছেন: তার মানে খুব বেশি পচ্ছন্দ হয় নাই......।
৪| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২২
রবিউল ৮১ বলেছেন: মানুষের অসুবিধা বিবেচনা করা ভালো কিন্তু তাই বলে বেশি সুযোগ দেয়া ভালো না ব্ব আর এ্যলেন আপাতত মানুষের অসুবিধাগুলো বিবেচনা ক্রে যচ্ছে দেখি কি কি সুবিধা তারা ভবিষ্যতে পায়
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:০৭
আনন্দক্ষন বলেছেন: হমমম, আনন্দ কিন্তু তাদের অসুবিধা সব সময় বিবেচনা করে আসছে, এই বার ফেরত নেবার পালা।
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩০
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: ভালো লাগল
চালিয়ে যান
শুভকামনা