![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কে আমাকে ফুলের মালায় বরণ করল, আর কে আমাকে জুতার মালায় বরণ করল ! তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না। আমি যেন সব সময় সত্য দ্বারা পক্ষপাত দুষ্ট হই। এটাই নিজের কাছে নিজের প্রত্যাশা।
আমি এই মৃত্যুর পক্ষের একজন মানুষ। মৃত্যু বড় রহস্যময় এক বিষয়। কখন সে আসে আর কখন সে যায় সেটা কেউ বলতে পারে না। যে ব্যাক্তি যেখানে মৃত্যুর ইচ্ছা পোষণ করে, সেখানেই মৃত্যু হওয়াটাকে আমি সৌভাগ্যের বিষয় বলে বিশ্বাস করি।
নিজের অভিজ্ঞতা থেকে জানি, যারা হজ্বে যায় তাদের জীবনের বৃহৎ খায়েসই থাকে হজ্বে গিয়ে ইন্তেকাল করা। কোন হিসাব নাই, দাঁড়িপাল্লা নাই, পুলসিরাত নাই, সরাসরি বেহেশতে। সুতরাং যে সকল হাজীরা মক্কায় গিয়ে পটল তুল্লেন তাদের জন্য মায়া কান্নার কোন কারন দেখি না। বরং শুকুর আলহামদুলিল্লাহ তাদের জীবনের শেষ ইচ্ছা খানা ১০০% পুরন হয়েছে।
মুমিনের হজ্ব, মুমিনের মক্কা, মুমিনের আল্লাহ, মুমিনের ক্রেন। আল্লাহ যদি ধাক্কা দিয়া ক্রেন ফ্যালায় দিয়েই থাকে তাতে তুমি বলার কে হে নাস্তিক??? আল্লাহর হুকুম ছাড়া গাছের পাতা পর্যন্ত নড়ে না। হাজার টনের লোহার ক্রেন তো দূর কি বাত!!! এই উত্তম কথাটি কিন্তু জানিয়ে দিয়েছে নির্মাণকাজ পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের এক প্রকৌশলী। সুতরাং কান্না কাটি করে সৌদি আরবের ভাব মূর্তি নষ্ট করে হজ্ব ব্যবসায় বাঁশ দিবেন না। প্লিজ!!!!!!!!!
নাস্তিক মানুষ ভিড়ের মাঝে যাইতে নাই। আমি যাইতেও চাই নাই। কিন্তু ইনবক্সে গুঁতানোর লোকের তো অভাব নাই। ইস্যু নিয়ে হিসু করা আমাদের মত ফেবু লেখকদের আবার ম্যালা দোষ। কিছু না কইলে আবার মুমিনরা গালি দিব। তাই কইলাম।
ইহা যদি কোন এঙ্গেল থেকে মনে হয় যে আরবের উদাসিনতা, দায়িত্ব হীনতা, বা অন্যায়। তবে আর জীবনে হজ্বে যাবেন না। এর থেকে এক দুইবার কাশ্মির ঘুরে যাবেন। কাশ্মির মক্কা থেকে কোন অংশেই অসুন্দর না। কাশ্মীরও মহান আল্লাহ্রই সৃষ্টি। আর যদি মনে হয় মানুষ খুন করা আল্লাহর আশীর্বাদ তা হলে আগামী বছরের হজ্ব টিকিট এখনি বুক দিয়ে রাখুন। ২০০৬ সালে মক্কায় দুর্ঘটনায় মারা যায় ৩৪০ জন হাজী। ২০১৫ তে মারা গেল ১০৭ জন। প্রতিবছর নানা দুর্ঘটনায় খুচরা খাচরা মৃত্যু তো আছেই। এর পরেও কেরও টনক নড়ে না।
যাই হোক, একবার ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখবেন- পর পর আগামী ৫০ বছর যদি মক্কায় হজ্ব না হয় তবে তাদের অর্থনীতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?? তখন চাইলে আপনি নিজেই দুই চারখানা আরব দাস দাসী আপনার বাড়ির থালা বাসুন ধোঁয়ার জন্য কিনে আনতে পারবেন। আপনার মা বোনদের পাঠাতে হবে না আরবদের থালা ধুইতে। কিছু কি বুঝলেন????
দুর্ঘটনা দুর্ঘটনাই। সেটা বলে কয়ে আসে না। দুর্ঘটনাটার দায় স্বীকার করে ক্ষমা চেয়ে ক্ষতিপূরণ দিয়ে দিলেই ঝামেলাটা মিটে যেত। কিন্তু তা না করে সব আল্লাহর ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে নিজেদের দায়কে অস্বীকার করার মত নিচু মানসিকতা শুধু ধার্মিকদেরই পক্ষে সম্ভব। মানুষ এখনো কতোটা বর্বর। ছিঃ
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৩
জেকলেট বলেছেন: দুর্ঘটনাটার দায় আল্লার ঘাড়ে কে চাপাইছে জানতে পারি??? একটু রেফারেন্স সহ দিলে ভালো হয়। আপনি তো একবার এক কথা বলতেছেন!!! একবার বলতেছেন আল্লার হুকুম, একবার বলেন আরবের উদাসিনতা, দায়িত্ব হীনতা, বা অন্যায়, একবার বলেন দুর্ঘটনা। সৌদি অফিসিয়াল অথরিটি বলছে দুর্ঘটনার কারন অনুসন্ধান করে পাবলিকলি জানানো হবে। দায়িত্বশীল আচরন।
মনে হয় কাশ্মীর গেলে টাকা লাগবোনা আপনি টাকাটা দিবেন??? আমার টাকায় আমি কাশ্মীর যাবো না মক্কায় যাবো তা আমাকে ডিসাইড করতে দিন। তা ভাই টিউনিসিয়ায় তো মানুষ সুন্দর দেখতে গিয়ে গুলি খেয়ে ৩৯ জন মারা গেল। ইন্ডিয়ায় ঘুরতে গিয়ে প্রতি বৎসর অনেক নারী রেপড হয় বা অনকেই কিডন্যাপের শিকার হয়। শুধু মক্কায় হলে সমস্যা আর কোথাও দুর্ঘটনা হলে কোন সমস্যা নাই??? আপনার কশ্মীর ভালো লাগে আপনি কাশ্মীর যান কেউ ত আপনাকে জোর করছে না মক্কায় যাওয়ার জন্য।
আর মৃত্যুর ইচ্ছার কথা?? অনেক লেখক- সাহিত্যিক অনেক জায়গা, দেশ পছন্দ হয়ে সেখানে মরতে চেয়েছেন অনেকে আবার এই সুন্দর পৃথিবীতে চিরকাল থাকতে চেয়েছেন এই গুলারে কি কইবেন??? মানুষ তার আবেগেদ্বারা অনেক ইচ্ছা পোষন করে তাই বলে এর রেফারেন্সে দুর্ঘটনায় মৃত্যু কামনা!!!! আপনার মানসিক অবস্তা নিয়ে আমার সন্দেহ লাগছে।
অর্থনিতীর কথা: নাস্তিকের দৃষ্টিতে আরেকটা দেশ ওর ঐতিহ্য দেখিয়ে পর্যটন আকর্ষন করছে এবং তা সুন্দর করে মেইন্টেন করছে এতে ত কোন নাস্তিকের সমস্যা হো্যার কথা না। এই বাংলা থেকে অসংখ্য মানুষ ইন্ডিয়ায় যায় নির্দিষ্ট ধর্মীয় উৎসব পালনে অনেক সময় পদপিষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়। তা স্রেফ একটা দুর্ঘটনা। আপনি যে বল্লেন ৫০ বৎসর হজে না যেতে এতেই আপনার দৌড় বের হয়ে গেছে। সব দেশ তোআর হজ আয়োজন করেনা। যে সকল মিডল ইস্টের দেশ হজ আয়োজন করেনা তাদের কয়জন আপনার বাসায় দাসী হিসেবে আছে বলবেন কি???
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৫৬
নতুন বলেছেন: ঐখানে লাখ লাখ ফেরেস্তা থাকে সাব`ক্ষনিক... তারা যেহেতু কিছুই করেনাই তাই এটা আল্লাহের হুকুমেই হয়েছে। এটাতে সৌদি সরকারের কোন দোষ নেই।
আর সবাই বিশ্বাস করে যে আল্লার হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না । সুতরাং ১০৭ জন হাজীর মৃত্যু হয়েছে আল্লার ইচ্ছায়। তাই এতো তাড়াতাড়ী মানুষ সৌদি সরকারের দিকে আঙ্গুল তুলবেনা।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:৫৩
সামুরাই_কাতানা বলেছেন: সৌদীআরব যদি হজ বন্ধ করে দেয় তো তাদের অর্থনৈতিক অবস্থা খারাপ হয়ে যাবে , এই কথাটা যারা বলে তারা কিসের ভিত্তিতে এই কথা বলে আমি জানি না। হ্যাঁ এটা ঠিক তাদের অর্থনৈতিকে কিছুটা সাহায্যে হয় কিন্তু তা বলে সৌদীআরবের অর্থনৈতিক হজ্বের উপর নির্ভরশীর সেটা যারা বলে তারা আসলেই মূর্খ। হজ্ব বন্ধ হয়ে গেলোও সৌদীআরবের অর্থনৈতিক অবস্থা কখনো খারাপ হবে না।
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০১
জেকলেট বলেছেন: @নতুন শুধু ঐ খানে না সবখানেই লাখ লাক ফেরেশতা থাকে। মক্কাকে নিরাপদ ংর হিসেবে ঘোষনা করা হয়েছএ ফরেশতাদের উপর ডিপেন্ড করে নয় বরং মক্কায় যে কোন প্রকার যুদ্ব হারাম করে দিয়ে।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
মামু১৩ বলেছেন: বেহেস্তে যাওয়া খুবই সোজা। প্রতি বছর বয়ষ্ক, রোগাক্রান্ত অনেক মানুষ হজ্ব/ওমরায় যেয়ে কষ্ট সহ্য করতে না পেরে মারা যান। ওনারা তো ডাইরেক্ট বেহেস্তে। অনেকে হজ্ব/ওমরায় ওই সব রোগা জনসমুদ্র থেকে অসুখ বাধিয়ে নিয়ে আসেন। কেউ ৬ মাস, কেউ ১ বছর পর মারা যান। অনেকে মরার আগে আর সুস্হ্য হন না। ধর্ম বিরোধী বলে কোন হাজ্বীরা এ সব বলতে চান না, চেপে যান। কেউ লতিফ সিদ্দীকি হতে চান না; সবাই ভান ভনিতা করেন।
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৩১
জেকলেট বলেছেন: এই সকল সর্টকাট উপায়ে বেহেশতে যাওয়ার রাস্তা বাংলাদেশীরাই করে।
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৮
ব্রিক্সশাওন বলেছেন: নিজের দেশের আবুলদের কখা চিন্তা করেন যারা দেশপ্রেমিক এবং যারা ক্ষমতার চিরস্থায়ী বন্দোবস্তো করেছে, আরবের কথা নিজের দেশের সমস্যার সমাধানের পরেও চিন্তা করা যাবে।
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৬
ব্রিক্সশাওন বলেছেন: আপনার কথা অনুযায়ী রানা প্লাজার ধ্বসের জন্য পর পর ৫০ বছর বিদেশীরা আমাদের সাথে ব্যবসা বন্ধ করে দিলে আমাদের অর্থনীতির কই যেয়ে ঠেকবে তাই না।
১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৬
ঢাকাবাসী বলেছেন: আপনি ভুল, সৌদি অর্থনীতি হজ্বের উপর নির্ভরশীল নয়।
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৬
থিওরি বলেছেন: যে সকল মিডল ইস্টের দেশ হজ আয়োজন করেনা তাদের কয়জন আপনার বাসায় দাসী হিসেবে আছে বলবেন কি???
নিজের ওজন বজায় রেখে লেখা উচিৎ। জেনে শুনে লেখা ুচিৎ।
১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৭
কালীদাস বলেছেন: সৌদি অর্থনীতি হজের উপর চলে এই জিনিষ আপনি কই পাইছেন জানতে পারি?
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৫৬
মিথ্যা প্রেমের গল্প বলেছেন: রানা প্লজ ধ্বংশ হয়ে ১০০০+ মানুষ মরল। তাই বলে বাংলাদেশ ছেড়ে চলে যাবেন? লুলু
.
কাশমির? সেখানেও তো যুদ্ধ হয় দুই দিন পর পর।
.
শান্তির জায়গা যদি থাকে তাহলে সেটা মক্কাতেই।
.
আচ্ছা, এখন যদি ১০ লাক্ষ মানুষ আপনার বাড়িতে থাকে। আর সেখান থেকে কি মানুষ মরবে নাহ?
.
দুর্ঘটনা ঘটতে পারে নাহ?
.
.
আজব! শুধু বলব। ইসলাম শান্তির ধর্ম। আল্লাহ আপনাকে বুঝার তৌফিক দান করুন। আল্লাহ আপনাকে ও আপনার মত যারা আছে। তাদের হেদায়ত করুন। (আমিন)
১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
amitanmoy বলেছেন: জনাব, হজ্বের টাকায় সৌদি রাস্ট্র চলে না।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:৩৬
মাহি ১০১ বলেছেন: ভাই সৌদি আরবে সারা পৃথিবীর সমগ্র তেলের ৪০% শতাংশ রিজার্ভ রয়েছে, অনুসন্ধান করে দেখেন। এক হজ্জ্ব ব্যবস্থা না করলে তাদের আহামরি কোন ক্ষতি হবে না।আপনি আপনার সীমানার বাইরে যেতে পারেননা এটা যেমন ক্ষতিকর তেমনি নিজের রাজ্যকেই সম্পুর্ণ মনে করাও চড়ম একগুয়েমিতা। আপনি বেশ কিছু কথা তুলে ধরেছেন যা অন্য অনেক বিষয়ের সাথে যৌক্তিকতার বিচারে সর্বনিম্ন পর্যায়ে পরে যার কোন মুল্য না দিলে বৃহত্তর স্বার্থকে ধারন করা যায় খুব সহজেই। আসলে নিজেকে ভিন্নমনে করে গর্ব করেন মনে হয়, কিন্তু এটা মোটেও আপনাকে শুদ্ধ প্রমান করতে পারলো না।
১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ২:৫৩
নৈশ শিকারী বলেছেন: মানুষের বিবেক কতটা নিকৃষ্ট হলে এধরনের সাইকো টাইপের আবালিয় যুক্তি দিয়ে পোস্ট করতে পারে? আর এধরনের পোস্ট আলোচিত ব্লগে আসে কিভাবে আমার বুঝে আসেনা।
পোষ্টের প্রতিটা লাইনে শুধু মুসলিমদের প্রতি তীব্র ঘৃনার বহঃপ্রকাশ ঘটেছে। এই পৃথিবি সহ পুরো ইউনিভার্সের সব কিছুই ধ্বংস যোগ্য আর মানুষও যেহেতু সৃষ্টির একটা অংশ তাই মানুষেরও ধ্বংস হবে মৃত্যুর মাধ্যমে আর সেটা কোথায় কিভাবে হবে কেউ জানেনা। কোন হাদীসে পেয়েছেন মক্কায় হাজীরা মারা যেতে পারেনা? আর কোন হাদীসে আছে যে মক্কার লক্ষ হাজীদের দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করার জন্য ফেরেশতা নিয়োজিত আছে?
যখন আমার দেশের প্রশাসনিক কর্ম কর্তারা বিচারহীন ভাবে কথিত বন্দুক যুদ্ধের নামে মানুষ খুন করে তখন কোথায় থাকে আপনার উল্লুকিয় চেতনা? প্রতি বছর গুম, খুন, লঞ্চ ডুবি, বিভিন্ন অ্যাক্সিডেন্টে যখন হাজারো মানুষ মারা যায় তখন কোথায় থাকে আপনার আফসোস? আর একটা তীর্থ যাত্রায় যখন একটা দুর্ঘটনায় কিছু মানুষ মারা যায় তখন সব দোষ আল্লাহর হয়ে যায় আর আপনাদের লোক দেখানো চেতনা দরিয়ার পানি উথলাইয়া উঠে!!! কত্ত বড় ড্রামা বাজি, ছিঃ ছিঃ ছিঃ!
হেয় দেশের অর্থনীতির উন্নতি করতে আইছে হজ্ব বন্ধ করিয়া যেখানে আজ পর্যন্ত পথ শিশুদের পুনর্বাসনের ব্যাবস্থা হয়না, বস্তির লোকদের থাকার ব্যাবস্থা হয়না, দুবেলা দু মুঠো অন্ন যোগানোর জন্য যেখানে একজন রিকশা চালকের দিন রাত প্যাডেল মারা লাগে; অথচ বাংলাদেশের যতজন মিলিয়নিয়ার আছে তারা সঠিক ভাবে যাকাত প্রদান করলে এই সমাস্যা ৫ বছরে নির্মূল করা সম্ভব! হজ্ব যাত্রা কোনও আনন্দ ভ্রমন না যে আপনি উক্ত যাত্রার বদলে কাশ্মিরকে সাজেষ্ট করেন। এসব লোক দেখানো ভালো মানুষ সেজে ইসলামের বিরোধিতা বন্ধ করুণ আর সব ধর্মকে সম্মান করতে শিখুন।
১৭| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৯
ধঅনের শীষ বলেছেন: আইএসের কর্তৃিক ইসলামের নামে নিরীহ সাধারন মানুষের উপর গনহত্যা ধর্ষণ যৌনদাসী বানানো, এসব অপকর্মের শাস্তি হিসেবে আল্লাহপাক পথভ্রষ্ট মুসলিম জাতির উপর গজব দিলো নাতো ? নইলে আল্লাহর পবিত্র ঘরে কেন মুসলমানদেরকে এভাবে চাপা পরে মরতে হলো?
১৮| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৫:৪৮
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: সৌদি অর্থনীতি হজ্জের টাকার উপর নির্ভরশীল - এই কথা যে বলে, সে একটা গর্দভ আর যে বিশ্বাস করে সে এরচেয়েও নচিুমানের গর্দভ। তীর্থে গিয়েও অনেকে মারা যায়, তাহলে কি তীর্থে যাওয়া বন্ধ হয়েছে?
১৯| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:১২
মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন:
Abdullahil Hadi Bin Abdul Jalil
মক্কা দুর্ঘটনায় যে সকল হাজী সাহেব প্রাণ হারিয়েছেন তাদের জন্য সুসংবাদ ✨✨
----------------------------------
এ মৃত্যু সাধারণ মৃত্যু নয় বরং শাহাদাতের মৃত্যু ইনশাআল্লাহ- যে মৃত্যু প্রতিটি মুমিনের প্রত্যাশা। কারণ, এ মৃত্যু সংঘটিত হয়েছে-
☑ ১) জুমার দিনে (রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জুমার দিনে বা জুমার রাতে মৃত্যুকে কবরের আযাব থেকে নিষ্কৃতি লাভের কারণ হিসেবে উল্লেখ করেছেন।- তিরমিযী, হাসান)
☑ ২) জুমার দিনের শেষ সময়ে (যা দুয়া কবুলের সময়)
☑ ৩) পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম এবং আল্লাহর সবচেয়ে পছন্দনীয় শহরে
☑ ৪) পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ ঘর কাবার পাশে
☑ ৫) হজ্জের মত অন্যতম শ্রেষ্ঠ ইবাদতের মধ্যে
☑ ৬) হজ্জের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আমল তওয়াফ রত অবস্থায়
☑ ৭) ইহরাম পরিহিত অবস্থায় (রাসূল সা. বলেছেন: যে ব্যক্তি ইহরাম অবস্থায় মৃত্যু বরণ করবে কিয়ামতের দিন সে লাব্বাইক..পাঠ করতে করতে উঠবে।)
☑ ৮) বৃষ্টি রত অবস্থায় (বৃষ্টি হল আল্লাহর রহমত)....বৃষ্টির পানি শহীদের রক্ত ধুয়ে দিচ্ছে!!
☑ ৯) ক্রেন ধ্বসে মৃত্যু (নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম কোন কিছু ধ্বসে বা কোন কিছুর চাপা পড়ে মৃত্যুকে শহীদী মৃত্যু হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন)
☑ ১০) সারা বিশ্বের অগণিত মুসলিম এ দুর্ঘনায় নিহতের জন্য দুয়া করছেন, আল্লাহ তায়ালা যেন তাদেরকে ক্ষমা করে দেন এবং তাদেরকে শহীদ হিসেবে কবুল করে নেন।
এভাবেই আল্লাহ যার কল্যান চান তাকে বিশেষভাবে মর্যাদার অধিকারী করেন।
আমরাও আমাদের অন্তরের অন্তঃস্থল থেকে দুয়া করি, মহান আল্লাহ তায়ালা তাদেরকে শহীদ হিসেবে কবুল করে নিন। আমীন।
সেই সাথে নিহতের শোক-সন্তোপ্ত পরিবারের পবিরারের প্রতি জানাচ্ছি গভীর সমবেদনা-আল্লাহ তায়লা যেন তাদেরকে ধৈর্য ধারণের তাওফীক দান করেন। আহতের জন্য দুয়া করছি তিনি যেন, তাদেরকে আশু আরগ্য দান করেন এবং তাদের গুনাহ-খাতা মোচন করে পরকালের ভয়াবহ শাস্তির হাত থেকে রক্ষা করেন। আমীন।
----------------------------
উল্লেখ্য যে, গত ১১/৯/২০১৫ তারিখ, শুক্রবার সন্ধা ৫:১০ এ পবিত্র মক্কা শরীফের মসজিদুল হারাম সম্প্রসারণ কাজে ব্যবহৃত মধ্যপ্রাচ্যের সবেচেয় বড় ক্রেনটির অংশ বিশেষ প্রচণ্ড ঝড়-বৃষ্টি ও বজ্রপাতের কারণে ভেঙ্গে পড়ে মাতাফে তথা তাওয়াফের স্থানে। আর তাতে সর্ব শেষ খবর অনুযায়ী ১০৭ জনের প্রাণহানী ঘটে এবং ২৩৮ জন আহত হন। ইন্নালিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন।
⚪⚪⚪⚪⚪⚪⚪⚪⚪⚪
BY: আব্দুল্লাহিল হাদী বিন আব্দুল জলীল
২০| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩০
মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: ভাইরে পর পর ৫০ বছর তো দূরের কথা কোন বছরেই হজ্জ বাতিল হওয়ার সম্ভবনা নেই, যতদিন পৃথিবী ধংশ না হবে। কারন এটা কোন মানুষের চাওয়া পাওয়ের বিষয় নয়। এই হজ্জ আল্লাহ সোবহানাতায়ালার নির্দেশ। পবিত্র কুর'আনে আল্লাহ বলেন,
‘আর তুমি মানুষের মধ্যে হজ্জের ঘোষণা জারি করে দাও। তারা তোমার কাছে আসবে পায়ে হেঁটে এবং (দীর্ঘ সফরের কারণে) সর্বপ্রকার কৃশকায় উটের পিঠে সওয়ার হয়ে দূর-দূরান্ত হ’তে। যাতে তারা তাদের কল্যাণের স্থান পর্যন্ত পৌঁছে যায় এবং (কুরবানীর) নির্দিষ্ট দিনগুলিতে (১০, ১১, ১২ই যিলহাজ্জ) তাঁর দেওয়া চতুষ্পদ পশু সমূহ যবেহ করার সময় তাদের উপরে আল্লাহর নাম স্মরণ করে। অতঃপর তোমরা তা থেকে আহার কর এবং আহার করাও অভাবী ও দুস্থদেরকে’ (হজ্জ ২২/২৭-২৮)
সো আপনার আশা সারা জীবনই দূরাশা হিসেবে রয়ে যাবে। ভাল থাকুন, আর আপনাকে ইসলামের সুমহান পতাকাতলে আসার আহবান জানাচ্ছি।
২১| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ ভোর ৬:৩৪
মোস্তাক_আহম্মদ বলেছেন: হজ্জের অন্যতম বৈশিষ্ঠ হচ্ছে দুটুকরা সাদা কাপড় যা কিনা মুসলমানদের মৃত্যুর পর দাফনের কাপড় হিসেবে ব্যবহার হয়। সেই দুই টুকরা কাপড় পড়েই হজ্জ করতে হয়। মানে আমরা মৃত্যুর কথা স্মরন করেই হজ্জের উদ্দ্যেশে বের হই।
২২| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:২৪
কৃদন্তপদ বলেছেন: লেখক বেঢা কই, রিপলাই নাই হু কি অইলে
২৩| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১৩
মোবাশ্বের হোসেন বলেছেন: ইদানিং ইসলাম ও মুসলিম নিয়া ব্লগ লেখার ধান্দাটা বেশ জমজমাট কেননা এটা দ্বারা আবাল মুক্তুমনা সাদা চামড়া ওয়ালাদের কনভিন্স করে ইউরোপ এ শরণার্থী হওয়া যায় , তা ভাইজান এখন সাদারা অন্য বড় লগ্নিতে আছে সিরিয়ান শরনাথী নিয়া , তাই আপাতত আপনার চিড়া ভিজবে না, বাদ দেন ধর্ম নিয়া কচলান।
২৪| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৭
আনন্দ কুটুম বলেছেন: ধর্ম যে একটি রোগের নাম তা প্রমান করার জন্য উপরের কমেন্ট গুলোই যথেষ্ট। ধর্ম আর সাইকোপ্যাথের মাঝে বিশেষ কোন পার্থক্য আছে বলে মনে হচ্ছে না।
লেখাটা সবার ভালো লাগবে এই প্রত্যাশা থেকে আমি লিখিনি। ভালো না লাগলে সেটা জানানো যাবেনা সেটাও তো বলিনি। কিন্তু দ্বিমত পোষণ করার ভাষা শুনেই বোঝা যাচ্ছে যে ধর্ম আর ধার্মিক বিষয়টা আসলে কি।
সব পণ্ডিতের আবির্ভাব হয় কেবল ধর্মীয় লেখাতে। অন্য লেখা গুলোতে এদের টিকিও খুঁজে পাওয়া যায় না। ইউরোপ এই ব্লগ পড়ার জন্য বসেই আছে যে আমি আমার লেখা দিয়ে ইউরোপের টিকিট কাটছি। এদের চিন্তা দেখলে আমার হিসু করতে ইচ্ছা করে।
২৫| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২৮
আনন্দ কুটুম বলেছেন: সৌদি আরবের জন্য এদের এতো প্রেম কেন রে মামা??? আসল পয়েন্ট খানা কোথায়??
২৬| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:১৮
হানিফঢাকা বলেছেন: আপনি বলেছেন "যাই হোক, একবার ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখবেন- পর পর আগামী ৫০ বছর যদি মক্কায় হজ্ব না হয় তবে তাদের অর্থনীতি কোথায় গিয়ে ঠেকবে?? তখন চাইলে আপনি নিজেই দুই চারখানা আরব দাস দাসী আপনার বাড়ির থালা বাসুন ধোঁয়ার জন্য কিনে আনতে পারবেন। আপনার মা বোনদের পাঠাতে হবে না আরবদের থালা ধুইতে। কিছু কি বুঝলেন????"- আপনার কথা অনুযায়ী খুব ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে দেখলাম। ভেবে দেখার জন্য তথ্য দ্রকার।সেই তথ্য যোগার করে ঠাণ্ডা মাথায় ভেবে যা বুঝলাম তা হলঃ
১। সৌদি এখন পৃথিবীর ২০ তম অর্থনৈতিক ভাবে শক্তিশালি দেশ।
২। ২০১৪ সালে নমিনাল জিডিপি ৬৪৯ বিলিয়ন ডলার।
৩। গত বছর বিদেশী (২০১৪) হজ্জ যাত্রী ছিল ১,৩৮৯,০৫৩, (সর্বমোট ২,০৮৯,০৫৩)
৪। প্রতি হজ্জ যাত্রী যদি গড়ে ৫ লাখ টাকা খরচ করে এবং যদি সব টাকা সৌদি সরকার পায় (যা কখনো সম্ভব না) তাহলেও হজ্জ বাবদ সৌদি সরকারের আয় ৮.৯ বিলিয়ন ডলার। যা তাদের জিডিপির ১.৪% অনলি।
৫। এখন এই ১.৪% জিডিপি কমে গেলে আরব দাস দাসী আপনার বাড়ির থালা বাসুন ধোঁয়ার জন্য কিনে আনতে পারবেন এইটা আপনি কিভাবে চিন্তা করলেন? আপানার কয় পয়সা আছে যে তাদেরকে বেতন দিয়া রাখবেন?
২৭| ১৯ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৩০
জেকলেট বলেছেন: @ লেখক আপনি আপনার পোষ্ট নিয়া একটা কথাও লিখলেন না। এখন নয়া লাইনে খোচানো শুর করলেন??? কিছু উত্তর হয়ত ঠিকমত হয়নি কিন্তু যে গুলো যুক্তি যুক্ত সেইগুলোর উত্তর না দিয়া এখন নয়া কথা প্যাচান কেন?? আর আপনি করবেন ধর্মীয় পোষ্ট তো সেখানে কি সবাই আইসা নিউটনের গতি সূত্র নিয়া গবেষনা রিপোর্ট দিব?? সমস্যা হচ্ছে আপনাদের কথায় আর কাজের কোন মিল নাই। সবাই দেখি ধর্ম নি্যা খোচাইয়া কিছুদিন পর ইউরোপ যায় এরপর আর খোচানো মূলক লেখা নাই। আপনার সাথে দ্বিমত হওয়ার পর আপনি যে হিশু শব্দটা ব্যাভার করলেন এইটা কোন লেভেলের ভাষা হলো বলবেন কি একটু??
সৌদি প্রেম নিয়া যে কথাটা বল্লেন এই খানেই আপনার হিপক্রসিটা ধরা পড়ল। এইখানে কেউ ই আপনাকে সৌদি প্রেম থেকে রিপ্লাই দেয়নি। দিয়েছে হজ্ব প্রেম থেকে। আপনি এই লেখাটা সৌদি বিদ্বস থেকে লিখেননি। লিখেছেন হজ্ব বিদ্বেস থেকে। আপনি হজ্বকে সৌদির একটা ব্যাবসার হাতিয়ার হিসেবে প্রমান করার জন্য লিখেছিলেন। যেটা ধোপে টেকেনা এবং কেউ মানতে রাজি ও নয়।আপনার যদি এর পক্ষে কোন লজিক থাকে তাহলে প্লিজ বলেন । আসল পয়েন্ট খানা হলো এইটা।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:৩১
আসল পাগল বলেছেন: আল্লার হুকুম ছাড়া গাছের পাতাও নড়ে না । সুতরাং ১০৭ জন হাজীর মৃত্যু হয়েছে আল্লার ইচ্ছায়। এই অমর বাণী সারা জাহানের জন্য!!!!!!