![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আজকের সংবাদে দেখতে পেলাম উখিয়ায় ১০৮জন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে বিজিবি আর এই প্রক্রিয়ার দালালদের সাথে গুলি বিনিময়ে আহত হয়েছেন এক বিজিবি সদস্য।
ভাববেন না যে আমি একজন বিজিবি সদস্যের আহত হবার প্রতিশোধ নেবার জন্য মিয়ানমার আক্রমণ করতে বলছি। বাংলাদেশের মিয়ানমার আক্রমণ করা উচিত না। বাংলাদেশ একটা নাজুক এবং দূর্বল রাষ্ট্র যার নিজের আভ্যন্তরীণ সমস্যা মোকাবিলা করার মতই ক্ষমতা নাই। সে আবার অন্য একটা দেশ আক্রমণ করে কেমন করে?
কিন্তু,বাংলাদেশ যদি একটা নাজুক আর দূর্বল রাষ্ট্র না হয়ে সত্যিকার অর্থে একটা সোনার বাংলা বা এটলিস্ট রূপার বাংলাও হতো-তাহলে বাংলাদেশের উচিত ছিলো মিয়ানমার আক্রমণ করা।
ব্যখ্যাঃ
দ্য গ্রেট রোহিঙ্গা ইস্যুঃ কে এই রোহিঙ্গা?:
রোহিঙ্গা কারা জানেন?বার্মায় বসবাসকারী এক কোটি তিরিশ লাখ মুসলমান যারা আসলে বার্মায় সেই অষ্টম শতাব্দি থেকে বসবাস করছে কিন্তু তাদেরকে বার্মিজ সামরিক সরকার বার্মিজ বলে স্বীকার করেনা। তাদের ভাষ্যমতে রোহিঙ্গারা পলাতক বাঙালি। বৌদ্ধ(?) ভিক্ষুরা যখন রোহিঙ্গাদের ঘরবাড়ি পুড়ায়ে দেয়ার জন্য মিছিল করে যায় তখন তারা স্লোগান দেয় যে বাঙালি সন্ত্রাসিদের বাংলাদেশে ফেরত পাঠাও। এবং দুঃখজনকভাবে এটাই বার্মিজ সরকারের পলিসি,রোহিঙ্গাদের বাংলাদেশে পাঠায়ে দেয়া।
আদ্যিকাল থেকে রোহিঙ্গাদের সাথে যেটা হয়ে আসছে সেটা জাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী এথনিক ক্লেনসিং এর ভেতর পড়ে এবং এর হাত থেকে বাঁচার জন্য দফায় দফায় লাখে লাখে রোহিঙ্গা বাংলাদেশে অবৈধভাবে অনুপ্রবেশ করে। বাংলাদেশে বর্তমানে রোহিঙ্গা কত জানেন? পাঁচ লাখেরও বেশি। মায়ানমারে এতোদিনে রোহিঙ্গা কতজন মারা গেছে জানেন? এক কোটির বেশি। এথনিক ক্লেনসিং শুরুর আগে আরাকানে বৌদ্ধ আর মুসলমান সংখ্যা সমান সমান ছিলো। এখন রোহিঙ্গারা প্রায় নন এক্সিস্টেন্ট। তাদের মাঝে প্রায় লাখখানেক মারা গেছে বঙ্গোপসাগরে ঝাঁপ দিয়ে বাংলাদেশে সাতরায়ে আসার চেষ্টা করতে গিয়ে। বাকি তিন চার লাখখানেক আসলেই বঙ্গোপসাগর সাতরায়ে,নৌকায় করে বাংলাদেশে চলে আসছে।
বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের পুড়িয়ে দেয়া রোহিঙ্গা জনপদ
রোহিঙ্গাদের সাথে মায়ানমারে কি কি করা হয় সেটা আমি আর না বলি,কারণ এই লেখার মূল উদ্দেশ্য রোহিঙ্গাদের উপর নির্যাতন তুলে ধরা না,বাংলাদেশের এই বিষয়ে কর্তব্য তুলে ধরা। শুধু একটা কথা, জাতিসংঘের ঘোষণা অনুযায়ী রোহিঙ্গারা পৃথিবীর সবচেয়ে নির্যাতিত জনগোষ্ঠী। এবং এই উক্তি বের হইসে জাতিসংঘের মুখ দিয়ে,আর আমরা তো মাশাল্লাহ সবাই জানি যে মুসলমান নির্যাতনের কথা আসলেই জাতিসংঘের কথা বলতে কত কষ্ট হয়।তাও তারা বলে ফেলসে,তাইলে ভাইবা দেখেন কতো খারাপ অবস্থা।
আরো বেশি জানতে চাইলে নিচের আর্টিকেলটা পড়তে পারেন,খুব ইনফরমেটিভঃ
http://www.shodalap.org/snazrul/16869/
কেন বাংলাদেশের আক্রমণ করা উচিতঃ
লেয়ার একঃ রাষ্ট্রবিদ্যাঃ
একটা রাষ্ট্র আরেকটা রাষ্ট্রকে তখনই সামরিকভাবে আক্রমণ করতে পারে যখন তার সার্বভৌমত্বে সরাসরি আঘাত আসে।
এবার আসেন,আপনারে সার্বভৌমত্বে আঘাত দেখাই। কারণ ভাই,বাংলাদেশের আর কোন উপায় নাই। বাংলাদেশের বর্তমানে বসবাসকারী রোহিঙ্গার সংখ্যা প্রায় পাঁচ লাখ। এই প্রায় পাঁচ লাখ রোহিঙ্গার কোন শিক্ষা নাই কারণ তাদের বার্মিজ সরকার শিক্ষা দেয়নাই। এই পাঁচ লাখ রোহিঙ্গাকে বসায়ে খাওয়ানোর মতন টাকা বাংলাদেশের নাই,থাকলেও খাওয়ানো উচিত না। কাজ করায়ে খাওয়ানোর মতন কাজ আমাদের নাই।
তাও বাদ দিলাম। এই রোহিঙ্গাদের অধিকাংশই খুব বেলিজেরেন্ট মাইন্ডের।ওদের কিছু করার নাই,জন্মের পরের থেকেই বৌদ্ধ সন্ত্রাসীদের কোপ খাচ্ছে,এদের অনেকেই তাদের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রামে অংশ নিসে,কাজেই ওরা বেলিজেরেন্ট হবেই। এখন এরা কোথায় বসবাস করে জানেন? পাহাড়ি অঞ্চলের ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীদের সাথে মিশে। এদের মধ্যে কারা যে আসলে রোহিঙ্গা এইটার হিসাব সরকারের নাই। কতজন যে রোহিঙ্গা,সেই হিসাবও নাই। খালি এতটুকু বোঝা যায়, যে পাহাড়ি-বাঙ্গালি সংঘর্ষ যখন লাগে-তখন পাহাড়িদের পক্ষ থেকে সংঘর্ষটা মোটেই ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর লোকেরা করেনা-রোহিঙ্গারা করে। আর ওদের করা ছাড়াও উপায় নাই-ওরা যাবে কই? এতো যদি উৎখাত করেন,তাইলে তো ও উলটা উৎখাতের চেষ্টা করবেই।
রোহিঙ্গারা আরও হাজারটা সমস্যা সৃষ্টি করতেসে পার্বত্য এলাকায় এবং করতে থাকবে। কারণ দেড়কোটি মতন রোহিঙ্গার ওপর বার্মিজ জান্তা থেইন সেইন মহাশয় অত্যাচার বন্ধ করবেন না। গণতন্ত্রের মানসকন্যা নাম্বার টু অং সান সু চিও নোবেল প্রাইজ মুখে নিয়ে চুষতে থাকবেন-এই বিষয়ে চুপ থেকে। আর এইদিকে সেই দেড়কোটির মধ্যে মরে টরে কমপক্ষে এক কোটিমতন রোহিঙ্গা কোন না কোনভাবে বাংলাদেশে ঢুকে যাবেই-আটকানো সম্ভব না। তখন পার্বত্য অঞ্চলে কি হবে বুঝতে পারতেসেন?
এই রোহিঙ্গাদের কিন্তু আদ্যিকালের দাবি হচ্ছে বসবাসের জন্য আলাদা রাষ্ট্র। আরাকান দখলের চেষ্টা করে মারা খেয়ে আসছে তারা। ঠিকাস!বার্মা পাইনাই-দেখি বাংলাদেশের একটা অংশ ছিড়ে নেয়া যায় কিনা। পাইসেন-সার্বভৌমত্বে আঘাত? পাইসেন-আক্রমণের গ্রাউন্ড?এইবার আমারে পাগল মনে করা বন্ধ করে একটু দূরদৃষ্টিসম্পন্ন মেরুদন্ডবান সরকার ক্ষমতায় আসার দোয়া করেন।
লেয়ার দুইঃ সমরবিদ্যাঃ
বাংলাদেশ জিতে! কারণ বাংলাদেশের আর্মি মায়ানমারের আর্মির চেয়ে বেশি জোস এবং অলরেডি একবার এয়ার কনফ্লিক্টে আমরা মায়ানমারকে মারা দিসি। আরো বেশি জিতে কেন,জানেন? কারণ আমেরিকা আমাদের পক্ষে। কেন জানেন? কারণ আমেরিকা এবং জাতিসংঘ এবং ন্যাটোর বিশ্বকে দেখানোর একোটা অজুহাত তো পাওয়া গেসে-দ্য গ্রেট মানবাধিকার লংঘন। এবার টেবিলের তলার গল্প শুনেন-আমেরিকা চাইসিলো বাংলাদেশের কক্সবাজারে একটা সামরিক ঘাটি বসাইতে। কারণ ভারত নামক নতুন এশিয়ান থ্রেটটির আশেপাশে তার কোন মিলিটারি আউটপোস্ট নাই। কিন্তু আমাদের বড়দা ওবামা সাহেবকে আচ্ছামতন বকে দিয়েছেন।বলেছেন-বাংলাদেশকে শোষার অধিকার কেবল ভারতের আম্রিকার নয়। কাজেই ওবামা মামা লেজ গুটিয়েছিলেন। তবে যখন স্বাধীন বাংলাদেশের কক্সবাজারে না দিয়ে আরাকান রাজ্যে আউটপোস্ট বসানো হবে তখন খেলাটি হলো নিম্নরূপ-
১) আরাকান আক্রমণ ও আরাকান দখল
২) রোহিঙ্গাদের আরাকানে পাঠানো
৩) আরাকানে আমেরিকার মিলিটারি আউটপোস্ট বসাইতে দেয়া
৪) আরকানকে বাংলাদেশের অধীনে একটা স্বাধীন ডোমিনয়নের মর্যাদা দেয়া।
৫) রোহিঙ্গারা নিজেরা সরকার মরকার বানাক-কিন্তু বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মূলনীতি মেনে চলুক।স্লামালিকুম।
মায়ানমার ফিরে আক্রমণ করবে?-ফুস! আমেরিকান আউটপোস্ট এসে বসে আছে,রিমেম্বার? চায়না কামড়াবে?-ফুস! চায়নাও বার্মার উপর খ্যাপা চাইনিজ নৃগোষ্ঠী হত্যার কারণে। ইন্ডিয়া কামডাবে?-ফুস! ইন্ডিয়ার আর খেয়ে কাজ নাই? সেভেন সিস্টারের জ্বালায়ই বাঁচেনা! আবার আরাকান আর বাংলাদেশ!
বাংলাদেশ সেনাবাহিনী এবং ন্যাটো এবং ইউএন পিসকিপারস।কি?আমরা হারি,নাকি জিতি?
বাংলাদেশের লাভঃ
জমি,তেল,গ্যাস,খনি এবং রোহিঙ্গা সমস্যা থেকে মুক্তি।
লেয়ার ৩ঃফিলসফি
আমাকে খুব খারাপ মনে হচ্ছে?তাইনা? জমি,তেল,গ্যাস আর খনির জন্য রাষ্ট্র দখল করে ফেলতেসি-জর্জ বুশের খালাতো ভাই!
নারে ভাই,মানুষটা আমি এতোটা খারাপ না। আপনাকে ফিলসফি দিয়ে বুঝাই কেন আমাদের এইটা করা উচিত। আমি এটা করার কথা বলতেসি কারণ বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ আমাদের এইটাই করতে বলে।
একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ ছিলো সকল অন্যায় আর অবিচারের বিরুদ্ধে একটা যুদ্ধ। সেই যুদ্ধ শেষ বলে অন্যায় আর অবিচারের যুদ্ধ সেখানেই থেমে যায়না। যখন আমার চোখের সামনে লাখ লাখ নিরীহ মানুষকে কোপায়ে মেরে ফেলে হয়-তখন আমি বাংলাদেশী হয়ে আমার রাষ্ট্রের সীমানায় বন্দুকধারী দাঁড় করিয়ে রেখে তাদেরকে ঠেলে দিতে পারিনা। আমি নিশ্চিত যে বাংলাদেশী বিজিবির সদস্য রোহিঙ্গার দিকে বন্দুক তাক করেন-তার বুক কাপে-কারণ তিনি এই দেশের চাল খেয়ে বড় হয়েছেন।
রোহিঙ্গাদের ফিরায়ে দেয়া-তাদের নিয়ে চোখ বন্ধ করে থাকা আর তারা সাহায্যের জন্য দোরগোড়ায় আসলে দরজা বন্ধ করে দিলে আমরাও সেই রাখাইন সন্ত্রাসীদের মতন সমান দোষে দোষী হই।
মনে রাখবেন,আমরাই কিন্তু রচনা করেছিলাম-অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে।
হ্যা।আমি জানি আমাদের দেশের সরকারের এতোটা বুকের পাটা নাই।আমি জানি দেশের সরকার দেশের মানুষের জীবন বাঁচাইতে পারেনা,বাইরের মানুষের জীবন বাঁচাবে কেমন করে। আমি জানি বাংলাদেশ একটা 'অনুন্নত তৃতীয় বিশ্বের দেশ' আর মাথা নত করে টিকে থাকাই আমাদের পররাষ্ট্রনীতি। তবু বাংলার মাটিতে জন্মানো বালাম চাইলের ভাত খাইসি বলে মাঝেমাঝে মাথায় এইসব অতিপাগল স্বপ্ন দেখি।মার্জনা করবেন।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
অনুপম দেবাশীষ রায় বলেছেন: ভাই,মালয়েশিয়া আর ইন্দোনেশিয়ার সাথে রোহিঙ্গারা কেমনে কথা বলবে?ওরা লুঙ্গি তুইলা দৌড়াইতে দৌড়াইতে বাঁচেনা! কথা কেমনে বলে?
বাংলাদেশই ওদের নিকটবর্তী আশ্রয়স্থল
আমরা কি ভাই এতোই দূর্বল যে সবসময় বল অন্য কারো কোর্টে ঠেলে দেবো?
জাতিসংঘের বা মানবাধিকার সংস্থাগুলার সদস্যদেরই দূর্গত অঞ্চলে ঢুকতে দেয়না!আর আপনি কইতাসেন কূটনৈতিক আলোচনার কথা!
২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
সবকিছু সম্ভব।
মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ায় যায়গা আছে, মানুষের দরকার।
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩
অনুপম দেবাশীষ রায় বলেছেন: মালোয়েশিয়া আর ইন্দোনেশিয়া নিবেনা-কারণ ওদের নেয়ার কোন দরকার পড়েনাই।
রোহিঙ্গাদের মতন অশিক্ষিত,বেলিজেরেন্ট মানুষ নিয়া ওদের কি লাভ ভাই?
ঠ্যাকাটা আমাদের,কারণ সমস্যাটা আমাদের
৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৩৯
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: বাংলাদেশ অন্য কোন দেশ আক্রমন করছে, ভাবতে ভালোই লাগে। ট্রাকে উঠলে যেমন রিক্সা-সাইকেল চাপা দিতে ইচ্ছে করে, সেরকমই ব্যাপারটা। সবলের কাছে দূর্বলের উপর অত্যাচার সব সমই উপভোগ্য। তবে যেকোন বিচারেই বলা যায়, বাংলাদেশ যদি খুব সামরিকভাবে শক্তিসালি দেশ হতো, আর মায়ানমার আক্রমন করতো, সেটা হতো একটা বিশাল স্টুপিডিটি। অনেকটা ইরাকের কুয়েত আক্রমনের মতো হতো ব্যাপারটা।
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৫
অনুপম দেবাশীষ রায় বলেছেন: মায়ানমার আক্রমণ করা কেন বিশাল স্টুপিডিটি?
যদি সাথে বৈশ্বিক সামরিক সমর্থন থাকে,তখন বিশাল স্টুপিডিটি হতে যাবে কেন?ন্যাটো মায়ানমার আক্রমণ করলে কতোক্ষণ টাইম লাগে ফল করতে?
আপনি কি আমেরিকান ওয়ারবেইসের অংশটুকু দেখসেন?
সেই সামরিক সমর্থনে বাংলাদেশ সহজেই জেতে।
অন্যের আইডিয়াকে সহজেই স্টুপিডিটি বলে ফেলা যায়! নিজে রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের একটা উপায় দেখান দেখি!
৪| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫১
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: হ্যা, এরপর চিটাগাং ফার্টিলাইজারে কেবল একটা বোমা পড়ুক, অথবা কর্ণফুলির চ্যানেলে ১ টা জাহাজ ডুবিয়ে দিক ওরাও। দেশ ৬ মাসের জন্য অচল হবে একটা বোমাতেই।
রেসিস্ট চিন্তা কি আমরা বাদ দিতে পারিনা?
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৭
অনুপম দেবাশীষ রায় বলেছেন: এইটা রেসিস্ট চিন্তার কি হইলো?
রেসিজমের সংজ্ঞা বুঝেন তো ভাই?
আমাদের কাছে একটা অতি নিগৃহীত জনগোষ্ঠী সাহায্য চাচ্ছে,আর আমরা সীমান্ত বন্ধ রেখে তাদের মেরে ফেলার জোগাড় করতেসি! এইটা কোন দিক দিয়ে লজিক্যাল?
ভাই,এতো ডরান কেন? একটু সাহস করতে সমস্যাটা কোথায়,যুদ্ধটা আমরা জেতার সম্ভাবনাই বেশি।
৫| ০৭ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫৪
নক্শী কাঁথার মাঠ বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের উপায় মিয়ানমার আক্রমন?! এই আইডিয়া শুধু স্টুপিডিটি না, হাস্যকর রকমের স্টুপিডিটি। আমার মনে হয়না কেউ দ্বিমত পোষন করবে এতে।
০৭ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ৮:০৩
অনুপম দেবাশীষ রায় বলেছেন: রোহিঙ্গা সমস্যা সমাধানের একমাত্র বাস্তবসম্মত উপায় হলো মিয়ানমারের এথনিক ক্লেনসিং এ বিশ্বাসী সরকারের হাত থেকে তাদের মুক্তি দেয়া।অং সান সু চিরও রোহিঙ্গা দের নিয়ে মাথাব্যথা না। আর কোন দেশেরও নাই।যতটুকু মনে হচ্ছে,আপনারও নাই।কিন্তু দেড় কোটি রোহিঙ্গাদের মধ্যে কালান্তরে যখন লাখে লাখে রোহিঙ্গা এই দেশে চলে আসবে তখন কি হবে ভাবছেন?
এক ভাবে চিন্তা করতে শিখে গেছেন যে সামরিক আক্রমণ খারাপ! লেবেলের বাইরে চিন্তা করতে শিখেন।
যেখানে সামরিক আক্রমণ ছাড়া আর কোন সমাধান নাই সেখানে সামরিক আক্রমণই সমাধান।
আন্দাজে স্টুপিডিটি বলে গ্যাট হয়ে বসে না থেকে হয় ব্যখ্যা করেন এই উপায় কেন অসম্ভব অথবা এর চেয়ে বেটার একটা সলিউশন দেন!
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
রোহিংগা নেতাদের উচিত মালয়েশিয়া ও ইন্দোনেশিয়ার সাথে কথা বলে, সেই ২ দেশে চলে যাওয়া।
মগের মুল্লুকের মানুষ দয়ামায়াহীন।