![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে "স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা"
স্বাধীনতাযুদ্ধে সরকারি খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের জীবনবৃত্তান্ত ও মুক্তিযুদ্ধে তাঁদের বীরত্বগাথা নিয়ে প্রকাশিত হচ্ছে আনোয়ার শাহজাহান রচিত "স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা"। ২০১৬ সালে বাংলা একাডেমী বই মেলায় বইটি পাওয়া যাবে ।
স্বাধীনতাযুদ্ধে বীরত্ব প্রদর্শনের জন্য যুদ্ধকালীন ও পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশ সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন ধরণের পদক প্রদান করে। এই পদকসমূহ কয়েক স্তরে বিভক্ত ছিল। যেমন- বীরত্বসূচক পদক, প্রধান সেনাপতির প্রশংসাপত্র, মুক্তিযুদ্ধের স্মারক পদক এবং আহতসূচক ফিতা। এর মধ্যে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সম্মাননা হল বীরত্বসূচক পদক। এই পদকগুলো হল (গুরুত্ব ক্রমানুসারে) বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম, বীর বিক্রম এবং বীর প্রতীক। মুক্তিযুদ্ধে যারা চরম সাহসিকতার পরিচয় দিয়েছিলেন, তাঁদের অবদানের প্রেক্ষিতে মুক্তিযোদ্ধাকে এসকল খেতাবে ভূষিত করা হয়। ১৯৭৩ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ গেজেটের একটি অতিরিক্ত সংখ্যায় প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এই পদকপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হয়।
৬৭৬ জন বীরত্বসূচক পদক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন, বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন এবং বীর প্রতীক ৪২৬ জন। এর মধ্যে সেনাবাহিনীর ২৯১ জন, নৌবাহিনীর ২১ জন, বিমানবাহিনীর ২৩ জন, বিজিবি'র ১১ জন, পুলিশ বাহিনীর ৫ জন এবং গণবাহিনীর ২১৮ জন যোদ্ধা রয়েছেন।
স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে দুইখন্ডে প্রকাশিত হচ্ছে বইটি। প্রথমখন্ডে রয়েছে বীরশ্রেষ্ঠ, বীর উত্তম এবং বীর বিক্রম মুক্তিযোদ্ধার বীরত্বগাথা। দ্বিতীয়খণ্ডে রয়েছে বীর প্রতীক মুক্তিযোদ্ধাদের বীরত্বগাথা।
view this link স্বাধীনতাযুদ্ধে খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা বইটি প্রকাশিত হচ্ছে বাংলাদেশের জনপ্রিয় প্রকাশনা সংস্থা- বইপত্র প্রকাশন থেকে। প্রথম খন্ড বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ৩০০ এবং দ্বিতীয় খণ্ড বইটির পৃষ্ঠা সংখ্যা ৪৬০।
©somewhere in net ltd.