নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আরীফুরর রহমান

আরীফুরর রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, শাফিউল মুজনিবীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সংক্ষিপ্ত জীবনী মুবারক

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৮





সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, শাফিউল মুজনিবীন, রহমতুল্লিল আলামীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার সর্বাধিক মশহুর মত অনুযায়ী :

বিলাদত শরীফ: ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি (সোমবার শরীফ) হাতির বৎসর (‘আমুল ফীল’ عامل الفيل)। হিজরত মুবারক এর ৫৩ বৎসর পূর্বে (২৯শে আগস্ট, ৫৭০ ঈসায়ী)

বিছাল শরীফ : ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ, ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি (সোমবার শরীফ), ১১শ হিজরী (৭ই জুন, ৬৩২ ঈসায়ী)

(সূত্র : আ’লামুন নুবালা, সুবুলুল হুদা ওয়ার রশাদ, আর রওদুল উন্ফ, আস সীরাতুন নববিয়াহ লিইবনে ইসহাক, আসসীরাতুন নববিয়াহ লিইবনে কাছীর, শরহুয যুরকানী আলাল মাওয়াহিবিল লাদুন্নিয়াহ, খছায়িছুল কুবরা, সীরাতে ইবনে হিশাম, বিশ্বনবী)

بلغ العلى بكماله. كشف الدجى بـجماله

حسنت جميع خصاله. صلوا عليه و آله

বালাগাল উলা বি কামালিহী,

কাশফাদ দুজা বি জামালিহী

হাছুনাত জামিউ খিছালিহী,

ছল্লূআলাইহি ওয়া আলিহী।





অর্থাৎ আপনার গুণাবলী মুবারক পূর্ণতার শীর্ষে পৌঁছেছে, আপনার (চারিত্রিক) সৌন্দর্য মুবারক-এ রাত্রির অন্ধকার দূরীভূত হয়েছে। আপনার চরিত্র মুবারক-এর সকল দিকই অতীব সুন্দর, (অতএব, হে লোক সকল!) তোমরা সকলে উনার উপর এবং উনার আওলাদগণ উনাদের উপর দরূদ শরীফ পাঠ কর।

(আল্লামা হযরত শেখ সা’দী রহমতুল্লাহি আলাইহি)







নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম

নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সৃষ্টির পূর্বে মহান আল্লাহ পাক তিনি ছিলেন এক গুপ্ত-খাজীনাহ (ধন-ভান্ডার)। তৎপর তিনি ইচ্ছা করলেন নিজকে প্রকাশ করতে। সে জন্য সমস্ত সৃষ্টির পূর্বে তিনি নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাকে সৃষ্টি করলেন। অতঃপর নূরে হাবীবী ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার থেকে লৌহ, কলম, আরশ, কুরসী, চন্দ্র, সূর্য, বেহেশত ইত্যাদি এবং যা কিছু তন্মধ্যে রয়েছে সব সৃষ্টি করলেন।



যেমন হাদীছে কুদসীতে মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন

كنت كنزا مخفيا فأحببت أن أعرف فخلقت الخلق لأعرف

অর্থ: (আমি গুপ্ত ধন-ভান্ডার ছিলাম। আমার মুহব্বত (ইচ্ছা) হলো, আমি প্রকাশিত বা পরিচিত হই, তখন আমি পরিচিত হওয়ার জন্য মাখলূক্বাতকে সৃষ্টি করলাম) অর্থাৎ সৃষ্টির মূল কারণই হচ্ছে মুহব্বত, আর সেই মুহব্বতই হচ্ছেন নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। (সিররুল আসরার)



হাদীছ শরীফ-এ আরও রয়েছে, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি ইরশাদ করেন : أول ما خلق الله نورى মহান আল্লাহ পাক তিনি সর্বপ্রথম আমার নূর মুবারক সৃষ্টি করেছেন। (মাদারিজুন নবুওয়াত)

অন্যান্য হাদীছ শরীফ-এ রয়েছে-

لولاك لـما خلقت الأفلاك، لولاك لـما خلقت الدنيا، لولا محمد لـما خلقت آدم و لا الـجنة و لا النار.

অর্থ : “মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ করেন : আপনাকে সৃষ্টি না করলে আমি আসমান সৃষ্টি করতাম না, আপনাকে সৃষ্টি না করলে আমি দুনিয়া সৃষ্টি করতাম না। হযরত মুহম্মদ (ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) উনাকে সৃষ্টি না করলে আমি হযরত আদম (আলাইহিস সালাম) উনাকে এবং বেহেশত ও দোযখ কিছুই সৃষ্টি করতাম না।” (মুসনাদে আব্দুর রাজ্জাক, দালায়িলুন নুবুওয়াত, মুতালিউল মাসাররাত, মাওয়াহিব, শরহে যুরকানী, মাদারিজুন নবুওয়াত, রওযাতুন নায়ীম ফি যিকরিন নাবিয়্যিল কারীম, ফতওয়ায়ে হাদীছিয়াহ, নশরুত তীব)







عام الفيل বা হাতির বৎসরের পূর্ববর্তী বৎসরের (৫৭০ ঈসায়ী), রজব মাসের প্রথম জুমুয়াবার সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আম্মার রেহেম শরীফ-এ তাশরীফ আনেন। এই রাত্রিকে ‘লাইলাতুর রাগায়িব’ বলা হয়।



এই রাত্রির ফযীলত সম্পর্কে হাম্বলী মাযহাবের ইমাম হযরত ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি বলেন : “শবে ক্বদর, শবে বরাতের ন্যায় ফযীলতপূর্ণ রাত্রিসমূহের চেয়েও লাইলাতুর রাগায়িবের ফযীলত বেশি।” (মাওয়াহিবুল্লাদুন্নিয়া, নূরে মুহম্মদী, সীরাতে ইমাম আহমদ বিন হাম্বল রহমতুল্লাহি আলাইহি)







হস্তী বাহিনীর আক্রমণের ঘটনা



নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর বৎসর ইয়ামেনের শাসনকর্তা আবরাহা বিরাট হস্তী বাহিনী নিয়ে কা’বা শরীফ-এর ঘর ধ্বংস করার জন্য আসে। তখন কা’বা শরীফ দেখা-শোনার দায়িত্বে ছিলেন হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার দাদাজান হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম। তিনি দরবারে ইলাহীতে আবরাহার বিরুদ্ধে বদ্ দোয়া করলেন। ফলে কুখ্যাত আবরাহা তার বাহিনীসহ কা’বা শরীফ-এর নিকটবর্তী হলে এক প্রকার ছোট ছোট পাখি ঝাঁকে ঝাঁকে এসে হস্তী বাহিনীর উপর কঙ্কর নিক্ষেপ করে। এতে তারা অনেকে সম্পূর্ণ ধ্বংস হয়ে যায় এবং অনেকে অর্ধ-মৃত ও বিকলাঙ্গ অবস্থায় পলায়ন করে। এটি একটি ঐতিহাসিক ঘটনা। কুরআন শরীফ-এ সূরা ফীলে (ফীল অর্থ হাতি) এর বিবরণ আছে। এ সূরা নাযিল হওয়ার সময় এই ঘটনার অনেক প্রত্যক্ষদর্শী জীবিত ছিল। তাফসীরের কিতাব সমূহে তার বর্ণনা রয়েছে। হস্তী বাহিনীর আক্রমণ ছিল মুহররম মাসের মধ্যভাগে, অর্থাৎ নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার বিলাদত শরীফ-এর মাত্র পঞ্চাশ-পঞ্চান্ন দিন পূর্বে। (ইবনে সা’দ)







বিলাদত শরীফ :



“আমুল ফীল” (عام الفيل) অর্থাৎ হস্তী বাহিনীর আক্রমণের বছর, ১২ই রবীউল আউয়াল শরীফ, (৫৭০ ঈসায়ী, ২৯শে আগস্ট), ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীমি বা রোজ সোমবার শরীফ, সুবহে ছাদিকের সময় (খুব ভোরে) সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম তিনি বিলাদত শরীফ লাভ করেন (ইবনে হিশাম, সীরাত গ্রন্থাবলী )।



তিনি উনার আম্মাজানের রেহেম শরীফ হতেই খতনাকৃত অবস্থায় এবং নাভি মুবারক বা নাফ মুবারক কাটা অবস্থায় দুনিয়াতে তাশরীফ আনয়ন করেন। সুবহানাল্লাহ! এ বিষয়ে অনেকগুলি বর্ণনা রয়েছে। সেজন্য অনেকে মনে করেন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার খতনাকৃত অবস্থায় এবং নাফ মুবারক কাটা অবস্থায় দুনিয়াতে তাশরীফ আনয়ন করা মুতাওয়াতির পর্যায়ে পৌঁছেছে। (সীরাতুন নবী, ইবনে কাছীর)



উনার সম্মানিত পিতা হযরত খাজা আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম ও সম্মানিত মাতা হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম। তিনি উনার মাতার রেহেম শরীফ-এ থাকা অবস্থায় উনার পিতা বিছাল শরীফ লাভ করেন। উনার দাদা হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম উনার প্রতিপালনের দায়িত্বভার গ্রহণ করেন।







নাম মুবারক ও কুনিয়াত (উপনাম) শরীফ :



নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম মুবারক অনেক। আসমানে উনার নাম মুবারক “আহমদ” এবং “মাহমূদ” এবং পৃথিবীতে উনার নাম মুবারক “মুহম্মদ” ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম। কোন কোন ছুফিয়ায়ে কিরাম বলেন, আল্লাহ পাক উনার এক হাজার নাম মুবারক রয়েছে। আর নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নাম (বা লক্বব) মুবারক-এর সংখ্যাও এক হাজার। (যারকানী)



নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রসিদ্ধ কুনিয়াত (উপনাম) “আবূল কাসিম” (হযরত কাসিম আলাইহিস সালাম উনার পিতা)। “আবূ-ইবরাহীম”ও উনার একটি কুনিয়াত। কারণ হযরত জিবরাইল আলাইহিস সালাম উনাকে এই উপনামে সম্বোধন করেছিলেন। তিনি বলেছিলেন : السلام عليكم يا ابا ابراهيم (আস সালামু আলাইকুম ইয়া আবা ইবরাহীম) অর্থাৎ আস সালামু আলাইকুম হে আবূ ইবরাহীম বা হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার পিতা। (যারকানী)







নসব শরীফ :



নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার আব্বাজান হযরত খাজা আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার দিক থেকে উনার নছব শরীফ : হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উনার পিতা হযরত আব্দুল্লাহ আলাইহিস সালাম, উনার পিতা হযরত আব্দুল মুত্তালিব আলাইহিস সালাম, উনার পিতা হযরত হাশিম আলাইহিস সালাম, উনার পিতা হযরত আবদে মনাফ আলাইহিস সালাম, অতঃপর একের পর এক করে ----- হযরত কিলাব বিন মুররা আলাইহিস সালাম ----- হযরত আদনান আলাইহিস সালাম পর্যন্ত।







আম্মাজান হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম উনার দিক থেকে উনার নসব শরীফ :

হযরত মুহম্মদ ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, উনার মাতা হযরত আমিনা আলাইহাস সালাম, উনার পিতা হযরত ওহাব আলাইহিস সালাম, ... অতঃপর একের পর এক করে --- হযরত কিলাব বিন মুররা আলাইহিস সালাম পর্যন্ত গিয়ে এক হয়ে গেছে। উভয় দিক থেকে হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার নসব শরীফ-এর সিলসিলা হযরত আদনান আলাইহিস সালাম পর্যন্ত ঐতিহাসিকদের সম্মিলিত ঐকমত্যে ছহীহ সনদের সঙ্গে বহাল আছে। আর এ বিষয়ে সকল ঐতিহাসিকগণ একমত যে, হযরত আদনান আলাইহিস সালাম হলেন হযরত ইসমাইল আলাইহিস সালাম উনার বংশধর, আর হযরত ইসমাইল আলাইহিস সালাম ছিলেন হযরত ইবরাহীম আলাইহিস সালাম উনার বুযুর্গ সন্তান ও নবী। (মাদারিজুন নুবুওয়াত)



(ইনশাআল্লাহ চলবে)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৪/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:০১

দিশার বলেছেন: মুহাম্মদ আমাদের মতোই মানুষ ছিলেন (১৮:১১০; ৪১:৬) কোরান এর অই আয়াত গুলা কি তাহলে ভুল জেনে বুঝে পোস্ট করবেন, ধর্মান্ধর মত না।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৮

আরীফুরর রহমান বলেছেন: তা দিশার ভাইয়ের প্রতি ওহী কবে থেকে নাযিল শুরু হল যে, নবী আপনার মতই মানুষ ছিলেন! আর আপনার কাছে কখন কখন হযরত জীবরাইল আলাইহিস সালাম তিনি এসে থাকেন আশা করছি তা জানিয়ে ব্লগে একটা পোস্ট দিবেন।

২| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৪৭

ঠোঁট কাটা বন্ধু বলেছেন: সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, শাফিউল মুজনিবীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনারকাছে যে জিব্রাইল আসতো, এইটা তো উনি ছাড়া আর কেউ দেখতো না। তাই না?

জিব্রাইল তো আমার কাছে প্রায়ই আসে। আগে ২/৩ বার বলদা মার্কা ওহী আনাতে আমি তার কান লাল করে দিসিলাম। এখন আর ওহী আনে না। উল্টা আমার কাছ থেইকা ওহী বেহেস্তে লইয়া যায়। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৪

আরীফুরর রহমান বলেছেন: মিথ্যাবাদীর উপর মাহন আল্লাহ পাক উনার লা’নত বর্ষিত হয়। অতএব যারা মিথ্যাবাদী তাদের সর্তক হওয়া উচিৎ। অন্যথায় এদের পরিণতি অত্যান্ত ভয়াবহ হওয়াটাই কিন্তু খুব স্বাভাবিক।

৩| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫৪

কৌতুহলী বয় বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আল্লাহ আপনার ভাল করুন আপনার মাধ্যমে অনেকের উপকার হয়েছে আশাকরি

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১১

আরীফুরর রহমান বলেছেন: আমীন।

আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ জানাই।

৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০১

দিশার বলেছেন: Say, "I am only a man like you, to whom has been revealed that your god is one God. So whoever would hope for the meeting with his Lord - let him do righteous work and not associate in the worship of his Lord anyone." .আল কোরান ১৮।১১০

Say, O [Muhammad], "I am only a man like you to whom it has been revealed that your god is but one God; so take a straight course to Him and seek His forgiveness." And woe to those who associate others with Allah - .আল কোরান ৪১।৬

এত বড় বয়ান বলা পোস্ট দিলেন, কোরান পরা নাই,!!! .

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১০

আরীফুরর রহমান বলেছেন: যায়েদ বাঘের মত! তার মানে এই না যে, যায়েদ বাঘ হয়ে গেছে! এখানে যায়েদকে সাহসী বুঝানো হয়েছে। অর্থ্যাৎ মত হইলেই এক হয়ে যায় না। যেমন আপনার আকল বুদ্ধি গরুর মত! তাই পবিত্র কুরআন শরীফ উনার সঠিক অর্থ বুঝেননাই! তার মানে কি আপনি এখন গরু?

৫| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:০৭

েকায়ান্টাম বলেছেন: ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এমন দরকারী ও ঈমান বৃদ্ধিকারী পোস্ট করবার জন্য আমি এমন লেখা পড়তে ও সংরক্ষণ করতে ভালবাসি।

০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১১

আরীফুরর রহমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:২৮

বিব্ভ্রন্ত বলেছেন: +++++

৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩০

বিব্ভ্রন্ত বলেছেন: যে এমন দলিল সমৃধ্ব লিখা মানবেনা সে মুসলমান না ।

৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৯

রবিনের প্রান "বাংলাদেশ" বলেছেন: Dhormo niya ajaira lafa lafi r koto ? Osohai manuser jonne productive kichu koren. Allah besi kusi hoben :)

৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪১

আফজালনবীনগর বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট । সংগ্রহে রাখলাম ।

১০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৭

দিশার বলেছেন: ভাই এখানে কোথায় "মতো " আসে দেখাইলেন না। আপনের লজিক ঠিক আসে , তার মানে আইটা না যে কোরান বলসে নবী মানুশের মত, সরাসরি যেখানে বলা, ই আম অ মান লাইক ইউ, আমি তোমাদের মত মানুষ। বলে নাই যে আমি মানুষের মতো !!! কোন অলি আল্লাহের চরণ মোবারক চুম্বিয়া , কোরান এর এমন বেক্ষা দিলেন মাথায় ঢুকলো না।

১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:১৫

নীড় ~ বলেছেন: বিলাদত শরীফ বিছাল শরীফ , এসবের মানে কি? এগুলা কি বাংলা শব্দ?

এই কিংভুতকিমাকার বাংলা থেকে এদেশের মাদ্রাসা গুলা কবে মুক্তি পাবে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.