নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

হাতে রইল পেন্সিল

.এই ব্লগে যে কয়টি পোস্ট আছে, সেগুলোর মন্তব্য সরাসরি প্রকাশিত হবে না। এই অক্ষমতার জন্য অগ্রিম ক্ষমাপ্রার্থী।

আরিফ জেবতিক

.

আরিফ জেবতিক › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মনিরপেক্ষতা ও রাষ্ট্রের খৎনা :ফালতু কাজে টাইম খরচ,শিশুর সাথে আলাপচারিতা-1

১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৫৮

[ইটালিক]([গাঢ়]ভুমিকা:[/গাঢ়]এটি খুবই সহজ ভাষায় এবং সহজবোধ্য উদাহরন দিয়ে লেখা একটি ধারাবাহিক প্রবন্ধ।মুলত শিশুরা যাতে বুঝতে পারে এজন্যই এই প্রয়াস। কেউ একে 'ছোটদের রাষ্ট্রবিজ্ঞান শিক্ষা' বললে আপত্তি করব না। বড়োরা ,(যারা অলরেডি আমার থেকে বেশী জানেন)এই প্রবন্ধ পড়ে কিছুই শিখতে পারবেন না,বরং বিরক্ত হবেন। সুতরাং তারা না পড়লেই ভালো করবেন।)[/ইটালিক]





[গাঢ়]: আব্বু,রাষ্ট্রীয় ধর্ম কি থাকতে পারে ? 'জাতীয় পাখি,জাতীয় পশু" যখন আছে ?[/গাঢ়]



: রাষ্ট্রীয় ধর্ম একটি হাস্যকর আইডিয়া। এটি এরশাদ সাহেবের একটি সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়ার অপচেষ্টা।ধর্ম মানুষের জন্য এসেছে। রাষ্ট্র কোন মানুষ নয়,ধর্ম পালন রাষ্ট্রের জন্য জরুরি কোন বিষয় নয়। রাষ্ট্র নিজে পুজা করবে না,নামাজও পড়বে না। রাষ্ট্রকে খৎনা করে মুসলমান হওয়ারও দরকার নেই।



'জাতীয় পাখি,জাতীয় পশু' এগুলোর কনসেপ্ট ভিন্ন। এগুলো একটি রাষ্ট্রের ভৌগলিক অবসথানকে রিপ্রেজেন্ট করে।মনে রাখবা,রাষ্ট্র কোন বায়বীয় বিষয় নয়,রাষ্ট্রের একটি ভৌগলিক সীমারেখা থাকে। এই সীমারেখার মধ্যেই মানুষের দেশপ্রেমের উন্মেষ ঘটে।দেশ প্রেম একটি বিশদ ব্যাপার,একে ধারন করার জন্যই এই জাতীয় পতাকা কিংবা জাতীয় সঙ্গীতের দরকার হয়ে পড়ে। এগুলো খুবই প্রতিকী বিষয়,কিন্তু এগুলো মধ্য দিয়েই নাগরিকের প্রেম প্রকাশিত হয়,তাই এগুলোকে একেবারে ফেলে দেয়া যাবে না।



উদাহরন দেই, লাল সবুজ পতাকা দেখলে তোমার যে অনুভুতি হয়, একজন পশ্চিম বঙ্গীয় বাঙ্গালির সেই অনুভুতি হবে না। অথচ,তোমরা দুজনেই বাঙ্গালি,প্রায় একই অঞ্চলের অধিবাসি এবং একই ভাষাভাষি।লাল সবুজ পতাকা তোমার চেতনায় যে দেশপ্রেমের দোলা দেয়,এক ভারতীয় মনে সে দোলা দেবে না।এর কারন হচ্ছে ,এই পতাকা তোমার রাস্ট্রকে প্রতিনিধিত্ব করছে আর এই রাস্ট্র একটি নির্দিষ্ট ভৌগলিক সীমারেখা দিয়ে প্রতিষ্টিত। এবার ধরা যাক,তুমি 'ইসলাম' অথবা 'মুসলমান' শব্দটি শুনলে। তোমার মনে প্রথমেই বিশ্ব জনীন মুসলমানদের কথা আসবে,কোন নির্দিষ্ট রাষ্ট্রের মুসলমান নয়।সুতরাং এটি তোমার রাষ্ট্রকে রিপ্রেজেন্ট করে না। তাহলে রাষ্ট্রকে তার 'জাতীয় ধর্ম' বলে কিছু রেখে লাভ হচ্ছে না। একারনেই যদি কোন ধর্মের মানুষ সেই ভুখন্ডের বাইরেও থেকে থাকে তবে কোন নির্দিষ্ট ভৌগলিক সীমারেখাকে সেই ধর্ম দিয়ে বেধে ফেলা যাবে না।



[গাঢ়]: আব্বু,ধর্ম নিরপেক্ষতা একটি রাষ্ট্রের নীতি হবে কিভাবে? গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে তো সংখ্যাগরিষ্টের মতামত,আচার আচরন,সংস্কৃতি প্রতিফলিত হবে,তাই না?[/গাঢ়]



: ধর্মনিরপেক্ষতা আর ধর্মহীনতা এক বিষয় নয়। যারা এদুটোকে গুলিয়ে ফেলে কথা বলেন, হয় তারা ইচ্ছে করে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করেন নয়তো জিনিষটি তাদের ধারনায় পরিষ্কার নয়।



প্রথম কথা হচ্ছে ,গনতন্ত্র কখনোই শুধু সংখ্যাগরিষ্টের মতামতের উপর প্রতিষ্টিত হয় না। গনতন্ত্রের মানে যা ইচ্ছা তা করা নয়,বরং সঠিক কিছু করা।ধরাযাক,একটি দেশের অধিকাংশ মানুষ একজন নিরপরাধকে ফাসি দিতে চাইলো,এখন গনতন্ত্রের কথা বলে এই কাজটি করা যাবে না।



এখন আসো 'নিরপেক্ষতা'বলতে কি বুঝায়। 'নিরপেক্ষতা' হচ্ছে যে তুমি রাগ অনুরাগ বিরাগ এই সব ব্যাক্তিগত বিষয় দিয়ে তোমার দায়িত্বকে প্রভাবিত করতে পারবে না।একজন বিচারক অবশ্যই নিরপেক্ষ হবেন,কিন্তু তার মানে কি তিনি বাদি -বিবাদি দুজনকেই সমান শাস্তি দিবেন ?বরং নিরপেক্ষ বিচারক হচ্ছেন তিনি যিনি তার আবেগ দিয়ে বিচার করবেন না। তার খুব প্রিয় কেউও যদি অপরাধ করে থাকে এবং সেটি প্রমানিত হয় তাহলে সেই অপরাধীদের শাস্তি দিবেন।এটিই নিরপেক্ষতা।



রাস্ট্র হচ্ছে তার নাগরিকের অভিভাবক। সুতরাং সে নিরপেক্ষ হবে। অর্থ্যাৎ,সে তার প্রত্যেক নাগরিককে সমান চোখে দেখে তাদের প্রাপ্য দিবে ।যেখানে নাগরিকের ব্যাক্তিগত কোন বিষয় যদি বাধা না হয়ে দাড়ায় তবে সেই বিষয়কে বিবেচনায় আনবে না। উদাহরন দেই,ধরা যাক প্লেন চালাতে হলে প্রখর দৃষ্টিশক্তির দরকার। সুতরাং প্লেন চালাতে রাষ্ট্র কোন স্বল্পদৃষ্টির লোককে নিয়োগ দিবে না। কিন্তু,প্লেন চালাতে গিয়ে ছেলে বা মেয়ে দেখার দরকার নেই,সুতরাং রাষ্ট্র শুধু পুরুষকেই প্লেন চালাতে হবে ,এরকম কোন আইন করতে পারবে না। করলে সেটি হবে নিরপেক্ষতার স্খলন হবে।



ঠিক এভাবেই রাস্ট্র কারো ধর্মের বিষয়ে নাক গলাতে পারবে না। রাষ্ট্রের পরিচালকরা যদি হিন্দু হন,তবে মুসলমানদের নামাজের বিষয় তাদের কোন খবরদারি চলবে না।আবার মুসলমান শাসক,অন্য ধর্মের পুজা অচ্র্চনায় বাধা দিতে বা প্রভাবিত করতে পারবেন না। কিন্তু এর মানে এই নয় যে,মুসলিম শাসক তার নিজের ধর্ম পালন করবেন না,তিনি সেটি করবেন,কিন্তু তিনি তার কোন কাজে তার দেশের নাগরিকের কার কি ধর্ম সেটা নিয়ে ভাববেননা।এর নামই নিরপেক্ষতা।



[ইটালিক](চলবে..?হয়তো!)[/ইটালিক]

মন্তব্য ৭৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৭৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:০৩

অতিথি বলেছেন: একটি কথা বলতে ভুলে গেছি। এই পোস্টটিকে বিবেচনা করে আমাকে আবার দলভুক্ত করে ফেলবেন না। আমি কোন দলের সাথে নেই।আমি ভাই কেয়ারটেকার ব্লগার।)

২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:০৩

অতিথি বলেছেন: চলবে মানে আলবৎ চলবে...।

৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:০৭

অতিথি বলেছেন: আব্বুরে শিশুর প্রশ্ন স্টাইলটা প্রথমে খেয়াল করিনাই। দেইখা হেভী হাসছি।

ভালো কথা, এখনো পড়া শেষ করি নাই। পড়তাছি। ... টুকুস কইরা কমেন্ট কইরা রাখলাম 15 সেকেন্ড হাসনের বিরতির পর।

৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:০৭

অতিথি বলেছেন: এক ভয় কেন ? নাকি আপনি ধর্মনিরপেক্ষতার কথা লিখেও তাকে প্রতিষ্ঠিত করায় সাহসী হতে চাননা।

আপনার লেখাটি ভাল লেগেছে। এরপরও যদি কেউ না বোঝে, তাহলে বোঝার ইচ্ছে বা ক্ষমতাই ওদের নেই।

৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:১৭

অতিথি বলেছেন: সুতরাং, গণতন্ত্র মানে যে বাই দ্যা পিপল, অফ দ্যা পিপল, ফর দ্যা পিপল... এখানে 'বাই দ্যা পিপল আর অফ দ্যা পিপল' এই দুইটা কথা সব সময় সত্য হবে না, তাই তো? তার মানে একটা normative standard প্রসঙ্গ আসছে? এই স্ট্যান্ডার্ডটা কার তৈরি করা? আমাদের আগের যুগের মানুষদের?

স্রষ্টাও তো মানুষের অভিভাবক, সুতরাং তিনি আপনার সংজ্ঞা অনুযায়ী 'নিরপেক্ষ', 'প্রখর দৃষ্টি' ছাড়া তাঁকে ভাবতে পারি না। মানুষের জন্য যেটা ভালো সেইটাই চাইবেন। মানুষ মাত্রই ভুল হয়, সেটা স্রষ্টার নেই, তাহলে 'বাই গড', ফর পিপল হলে অসুবিধা কই?

নরম্যাটিভ স্ট্যান্ডার্ডটা ঈশ্বরের সৃষ্টি করে দেয়া হোক, এতটুকু দাবি করা কি খুব বেশি?

৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:২০

অতিথি বলেছেন: আস্তমেয়ের প্রশ্নগুলোকে অ্যাকসেপ্ট করুন। এই পোস্টে ওর এই প্রশ্ন করার পূর্ণ অধিকার আছে, এই ব্যাপারটা চোর সর্বসম্মতিক্রমে সাপোর্ট করছে।

সামনের পর্বে উত্তর দেন। নাইলে আন্দোলন।

৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:২১

অতিথি বলেছেন: বাবুর পক্ষ থেকে আব্বু কে করা আরো কিছু প্রশ্ন সাজেস্ট করেন সবাই। বিষয় অবশ্যই ধর্ম নিরপেক্ষতা ও রাস্ট্র।

৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:২৬

অতিথি বলেছেন: ডিয়ার আস্তমেয়ে,
বাই গড, ফর পিপল কইয়া তো খালাস।

আমি যদি কই,
"বাই গড, - সেইড বাই হু?"

তোরে একটা কুরআনের উদাহরন দেই এই "বাই গড" বা "ফ্রম গড" প্রসঙ্গে।

And there are among them ignorants, who know not the Scripture, but only lies, and they do nothing but conjecture. Therefore woe be unto those who write the Scripture with their hands and then say, "This is from God," that they may purchase a small gain therewith.

Woe unto them for that their hands have written, and woe unto them for that they earn thereby. The Quran 2:78-79

কুরআনে আছে বইলাই ভাবিস না যে সমালোচনাটা নন মুসলিমদের দিকে ডাইরেকক্টেড। এই যে বলা হইলো কিছু মানুষ আছে বেকুব কিছিমের যারা নিজের হাতে আইনকানুন লেইখা সেইটারে লেবেল দেয় দিস "ইজ ফ্রম গড", (আমাগো সস্তা ফতোয়াবাজগো কথা মনে কর) ... সমস্যাটা ইসলামরে লইয়াও হইতাছে।

সুতরাং আবারো জিগাই, "বাই গড" এই দাবীখান কেডা করতাছে, কি মোটিভে করতাছে সেইটাও বিশাল বিবেচ্য।

৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:২৯

অতিথি বলেছেন: অবশ্যই বিবেচ্য। কিন্তু সেটা অন্য প্রশ্ন। যুগ যুগান্তর ধরে চলে আসছে এমন প্রশ্ন। তবে সেটা অন্য লেভেলে। আপাতত এই লেভেলেরটা শেষ হোক। :)

১০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:৩২

অতিথি বলেছেন: আমি আপনার ভূমিকা দেইখা পোস্ট পড়ি নাই। কিন্তুক আস্তমেয়ে আর সাদিকের মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য দেইখা বিরক্ত লাগতেছে। আস্তা পিচকা মাইয়া; কিন্তু সাদিক কি অহনো নিজেরে ছোটো মনে করে?

পোস্টের ভূমিকা লঙ্ঘন, মানি না, মানুম না।!!!

১১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:৩৫

অতিথি বলেছেন: হ সাদিক এই ব্লগের পোস্টে পিচ্চি যে বাবু বাপেরে জিগায় হ্যার চাইতেও ছোডো।

মনে কিছু লইয়েন না পিচ্চিগিরির লাইগা

১২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:৩৭

অতিথি বলেছেন: তাইলে আরিফ ভাই ধরা। চিরায়ত পিচ্চিগো ঠেলা সামালাক গা।

চোরা, পালা!!!!!!!!

১৩| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:৪৯

অতিথি বলেছেন: ধু.গো:
আচ্ছা,চলুক তবে।


তীরন্দাজ:
ব্লগে আমার বয়েস মাত্র এক-দুইমাস হবে। একটা ইন্টরেস্টিং জিনিষ দেখলাম এখানে। কিছু ব্লগার আছেন যারা মোটামুটি দলভুক্ত।অর্থ্যাৎ
তারা নির্দিষ্ট কিছু সহব্লগারের সব কিছুতেই ভালো খুজে পান আবার আরো কিছু ব্লগারের সব কিছুই এদের কাছে মন্দ!!অন্যদল আবার করেন তার বিপরীতটা। আমার ভাই এতো যোগ্যতাও নেই,ক্ষমতাও নেই। তাই আমি আশাকরি আপনারা আমার লেখা পড়ে ভালোকে ভালো আর খারাপকে খারাপ বলবেন,দলভুক্ত মনে করে পিঠ চাপড়াবেন না,অন্যদলের ভেবে তেড়ে মারতেও আসবেন না।

আর ঠেকায় পড়িনি বলে মানুষ হিসেবে সাহসী না ভীতু তার পরীক্ষা হয় নি এখনও।

আস্তমেয়ে:
আপনার কথার উত্তরে আমার কিছু বলার থাকলে সামনের পর্বে বলব। আশাকরি দেখে নিবেন।

চোর:
আস্তমেয়ের প্রশ্ন একসেপ্ট করা হয়েছে। ধন্যবাদ।

সাদিক :হাসাহাসির জন্য ধন্যবাদ।আপনে তো দেখিরে ভাই আলেম আদমি।ধমাদ্দম কোরআন আওড়াতে পারেন!

১৪| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:৫৪

অতিথি বলেছেন: আরিফ,
কলি যুগে এইটাই ভুয়া বান্দাদের লক্ষন। ধমাদ্দম কি কি সব আওড়ায়। গরীবরে বেশি গুনায় নিয়েন না।

১৫| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:৫৪

অতিথি বলেছেন: আরিফ ভাই, মন দিয়া পড়লাম আর ছালমার গান শুনলাম।।

১৬| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ বিকাল ৩:০১

অতিথি বলেছেন: সাদিক:বুঝলাম।কিন্তু যে নাদানরা আওড়াতে পারে নাতারা তো আরো খারাপ,ভুয়া হইবারও ক্ষমতা রাখে না।
অনন্ত:হে,হে,হে।(কঠিন রসিকতা)

১৭| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ বিকাল ৩:৩১

অতিথি বলেছেন: চমৎকার। ধর্মনিরপেক্ষতা যে ধর্মহীনতা নয়, এটা ব্রেইন ওয়াশড মগজে ঢুকবে না। এর জন্য আরও মশল্লা দিতে হবে। ধর্মকে রাস্ট্র গন্ডির মধ্যে নির্ণায়ক করে ধর্মের গুরুত্বকে কেবল হালকা করা হয়। কারণ, ধর্মের বাণিজ্যিক বিপণনের মুনাফা ধর্মব্যবসায়ীরা ঘরে তোলে। এর সাথে ধর্মবোধের কোন সম্পর্ক নেই। চলুক এই এপিসোড। ধন্যবাদ।

১৮| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ বিকাল ৩:৪৪

আলভী বলেছেন: আচ্ছা, আমার একটা প্রশ্ন ছিল - ইসলামী বা হিন্দু রাষ্ট্র বা ধর্মনিরপেক্ষ রাষ্ট্র কোনোটাই ধর্মহীন না - সবই ধর্মের সাথে কোনো না কোনোভাবে যুক্ত।
তাইলে, নাস্তিকদের জন্য আপনাদের কি ব্যবস্থা? ঘাড় ধাক্কা বরাদ্দ নাকি ?

১৯| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ বিকাল ৩:৫৯

অতিথি বলেছেন: অবশ্যই চলবে। যদিও কিছু লোক তাদের ট্র্যাক থেকে সরবে না।

২০| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ বিকাল ৪:০৪

অতিথি বলেছেন: এই লেখাটা পুরোপুরি শেষ না হওয়া পর্যন্ত নিজেকে শিশু ঘোষনা করলাম। এবং এটাই ফাইনাল। কারন আমি এক আল্লাহ ছাড়া কাউরে মানিনা। আমার আল্লাহ আমি নিজেই।

২১| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ বিকাল ৪:১৫

অতিথি বলেছেন: আসলে ধর্ম ভিত্তিক রাষ্ট্র সম্পর্কে সবাই কি বুঝে এটাই হলো বড় কথা। কারো কারো ধারনা ধর্ম ভিত্তিক রাষ্ট্র মানে রাষ্ট্রীয় ভাবে জামাত করে নামাজ পড়া... ফানি!

রাষ্ট্র বিজ্ঞান তো মানুষের বিভিন্ন গবেষনা অভিজ্ঞতা ইত্যাদির আলোকে তৈরি হয়েছে.. এবং প্রতিনিয়ত আপডেট হচ্ছে। সেখানে রাষ্ট্র পরিচালনা পদ্ধতি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা আছে। কিভাবে চালালে রাষ্ট্র যন্ত্রটি ভাল চলবে, মানুষজন ভাল থাকবে এসবই তো। রাষ্ট্রবিজ্ঞানে তো এরকম কোন সংজ্ঞা নেই যা মানুষের প্রয়োজন অনুযায়ী পরিবর্তন করা যাবে না বা অপরিবর্তনীয়। সে ক্ষেত্রে কোন মানুষ যদি আরো বেটার কোন রাষ্ট্র পরিচালনা ব্যাবস্থার সন্ধান পায় ও তা প্রচলন করতে চায়, সেটা কি রাষ্ট্র বিজ্ঞানের ভাষায় অন্যায় বা অযৌক্তিক হবে?

আরেকটা প্রশ্ন আরিফ ভাইকে..... ধর্মনিরপেক্ষবাদীদের ধর্ম নিয়ে এত বিষেদাগার করতে দেখা যায় কেন?

২২| ১৭ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সন্ধ্যা ৬:৪১

অতিথি বলেছেন: পড়তাসি.....বুঝার চেষ্টা করতাসি।ভাল লাগল

২৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ রাত ২:৫৫

অতিথি বলেছেন: চলুক...

২৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ রাত ৩:৩৮

অতিথি বলেছেন: আমি শিশু হয়া গ্যালাম। আরিফ, শেষ হওনের আগে আওয়াজ দিয়েন, শিশু থেকে অরিজিনাল বয়সে আমু নে।

২৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৩৬

অতিথি বলেছেন: আলভী ও ত্রিভুজ :
প্রশ্ন গুলো উত্তর আগামী কোন এক পর্বে...

২৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৪১

হিজিবিজি হিজিবিজি বলেছেন: অপেক্ষায় থাকলাম :)
- ত্রিভুজ

২৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৪৪

অতিথি বলেছেন: ওকে, ত্রিভুজ কাম হিজিবিজি

২৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৪৮

অতিথি বলেছেন: চমৎকার শিশুপাঠ!!!ভালো! চলুক!!!!!

২৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৫১

নজমুল আলবাব বলেছেন: লেখনি ভাল।
কিন্তু ভাল লাগছেনা।
কঠিনে কঠিনে জীবন নস্ট...
এইখানে আরও কঠিন...

পোলাটারে নস্ট করার কোন মানে নাই!!!

৩০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৫৫

অতিথি বলেছেন: নজমুল:
পোলাটারে নষ্ট করছি না। যা বুঝি তাই পিতা থেকে পুত্রে ট্রানসফার করছি। চারিদিকে যে বিভ্রান্তি....। আজকাল তো আবার সাংস্কৃতিক র্চচা নেই যে একা একা শিখে ফেলবে।

৩১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৭:৫৯

অতিথি বলেছেন: লেখাটাকে প্রাথমিক বাছাইয়ে অন্তর্ভূক্ত করার জন্য অনুমতি প্রার্থণা করছি।

৩২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৮:০১

নজমুল আলবাব বলেছেন: তবুও ভাল লাগেনা... সহজ থাকতে চাই এখন।
বিভ্রান্তি থেকে ওরা নিজেরাই বেরিয়ে আসতে পারবে। আমরাতো মনে হয় খুব বেশি বিভ্রান্ত নই।

৩৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৮:২৮

অতিথি বলেছেন: নজমুল:
ঘরে যখন আগুন লাগবে,সহজ থাকবে স্টুপিডরা।তোমার আমার কাজ হচ্ছে সত্য বলা। কেউ দায় চাপিঢে দেয় নি বটে, তবুও....

৩৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৮:৪৪

অতিথি বলেছেন: কৌশিক,প্রাথমিক বাছাইয়ে রাখতে পারেন ।কিন্তু ফাইনাল বাছাইয়ে উঠলে একটু কথা বলে নিবেন।

৩৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৮:৪৭

অতিথি বলেছেন: ধর্ম নিরপেক্ষতা বিষয়টা থাকছে। সেখানে এ পর্যন্ত যত আলোচনা হয়েছে সবগুলোই থাকবে। ফাইনালের আগে আমি অবশ্যই আপনাকে ফোন করে নেব।

৩৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৯:০২

অতিথি বলেছেন: কৌশিক,এর আগেই আপনার সাথে দেখা হবে হয়তো। আজ কি আজিজে যাচ্ছেন?

৩৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৯:০৫

অতিথি বলেছেন: যাচ্ছি। সন্ধ্যা সাড়ে 6টা - 7 এর মধ্যে পৌছে যাবো। মেইল থেকে আপনার নম্বর কালেক্ট করেছি। আমি পৌছে আপনাকে ফোন করবো।

৩৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৯:০৬

অতিথি বলেছেন: ইনশাআল্লাহ।

৩৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৯:১৬

মাহবুব সুমন বলেছেন: শেখার ক্ষেত্রে আমি সব সময়ই শিশু,
আরিফ ভাই,
আপনারে সালাম, দেশে আসলে নিজে রান্না না করতে পারি রেস্টুরেন্টে কিন্তু দাওয়াত অবশ্যই এবং সেটা নন-অ্যালকোহল দাওয়াত , ভাবি সহ, আর আরেকটা কথা আপনার ডেন্টাল ট্রিটমেন্ট ফ্রি, আমার বউ বলেছে।

৪০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৯:২২

নজমুল আলবাব বলেছেন: দাওয়াতটা কবে কোথায় হবে জানতে পারি?@মাহবুব সুমন

৪১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ৯:৪১

অতিথি বলেছেন: জটিল লেহা বস, তয় দুয়েকজায়গায় কনচিডা বড় হইয়া গ্যাছে

৪২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১০:০৬

অতিথি বলেছেন: সুমন :দ াওয়াত গৃহিত হইল ।তবে দাতের ডাক্তার লাগবে না,আমি দাওয়াতে গিয়ে শক্ত জিনিষ খাবো কেন?খালি করলা ভাজি আর মুশুর ডাল....

৪৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১০:০৮

অতিথি বলেছেন: শাহেনশাহ,কঞ্চিটা বড়ো রাখতে হচ্ছে। শিশুদেরকে তো আর বাশ দেয়াটা ঠিক না....

৪৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১০:২০

পাগল বলেছেন: জেবতিককে 13 নং মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ!!!!!
এককেবারে হক কথা কইছেন......

৪৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১০:২১

মাহবুব সুমন বলেছেন: নজমুল,
আপনেরেও দাওয়াত, ভাবি স হ,
ভেন্যু টাইম হইলে জানায় দিমু।

৪৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১০:২৪

নজমুল আলবাব বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইজান, দাওয়াত কবুল।

৪৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:১১

অতিথি বলেছেন: এই পোস্টের যাবতীয় সত্ব(কমেন্ট সহ) এক কাপ চা ও একটি সিগারেটের বিনিময়ে কৌশিকের কাছে বিক্রী করা হয়েছে।

কারো কোন আপত্তি থাকলে আইনি প্রক্রিয়ায় হাইকোর্টে যেতে পারেন। তবে জরুরি অবস্থা শেষ হওয়ার পরে।

৪৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:২৪

মাহবুব সুমন বলেছেন: 1 টি পোষ্টের মুল্য মাত্র 1 কাপ চা ও 1 টা সিগারেট !
3 ল্লাস 4 = 7 ?

৪৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:৩১

অতিথি বলেছেন: আরিফ:
এই লেখাটা আমার শিশুপুত্রের জন্য প্রিন্ট করে রাখবো । কসম! এতো সহজ করে জটিল বিষয়টা উপস্থাপন...

এর আগো ও একবার প্রশ্ন ছুঁড়েছিলাম । জনগন এড়িয়ে গেছে ।
ইসলামি আন্দোলনের চুড়ান্ত রুপরেখা টা কি? মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ রাষ্ট্রগুলো ইসলামিক হলো, যেখানে মুসলিম সংখ্যালঘু সেখানে কি দাঁড়াবে? সবদেশগুলো ইসরাইলের মতো ইহুদী, ইসলামিক, হিন্দু, খ্রিষ্টান ব্লক হয়ে গেলে পৃথিবীর চেহারা টা শেষ পর্যন্ত কি রকম দাঁড়াবে ? নাকি মুসলমানরা মনে করছে আল্লাহর ফিরিস্তা এসে জেহাদে অংশ নেবে আর তারা সারা পৃথিবী দখল করবে, একই ভাবনা যদি থাকে খ্রিষ্টানদের?
একটা সমাধান হতে পারে-- ভৌগোলিকভাবে কয়েকটা ভাগ করে একটা ভাগে সকল মুসলমান, একভাগে সকল খ্রিষ্টান, ভারতে সকল হিন্দু, ইসরাইলে সকল ইহুদি আর এন্টার্কটিকায় সকল নাস্তিক--- যে শালারা খাইট্টা খা!

৫০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:৩৩

নজমুল আলবাব বলেছেন: শ্যামমমমমম ...... শ্যামমমমমমমমমমমম
আমার ভাগও খায়া ফালাইলরেএএএএএএ

৫১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:৩৯

নজমুল আলবাব বলেছেন: মোরশেদ : ভয়ংকর হবে সেই সময়টা। তার আগেই কেটে পড়তে হবে।
কিন্তু গোল বাধাল পুত্র বেটা।
... ওরেযে কি করি?

৫২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:৪০

অতিথি বলেছেন: হাসান - এই প্রশ্নটা সেইদিনও তথাকথিত কাঠমোল্লারা এড়িয়ে গিয়েছিল। আপনার এই কমেন্টটা টুকে রাখলামগো!

৫৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১২:৫৯

অতিথি বলেছেন: হাসান, প্রশ্নগুলো টুকে রাখলাম। খুব শীঘ্রই উত্তর পাবেন। নামটা মনে রাখুন-শান্ত।

৫৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:০০

অতিথি বলেছেন: শান্ত,আপনার নাম টুকে রাখলাম ।

৫৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:০৫

অতিথি বলেছেন: শান্ত ভাই ছাহেব,
আমার ব্লগে এতদসংক্রান্ত আরো কিছু প্রশ্ন আছে (একটা সিরিজ দেখবেন রাষ্ট্রধর্ম বিষয়ক) । আপনার মুরব্বীরা আগে এড়িয়ে গেছেন ।
আপনি আসলেন এবার । খুশী হলাম ।
অপেক্ষায় থাকলাম ।

৫৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:০৮

অতিথি বলেছেন: শান্ত:মোরশেদের সেই প্রশ্নমালায় কিছু উত্তরও আছে । আপনার উত্তর তাদের মতো হলে আর নতুন করে দেয়ার দরকার নেই,তাই উত্তরগুলোও মন দিয়ে পড়ে নিয়েন প্লিজ।

৫৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:১৩

অতিথি বলেছেন: মদীনায় মুহাম্মদ (সা) এর উদ্যোগে ইহুদীদের সাথে হওয়া চুক্তিটা পড়ছিলাম কিছুদিন আগে। আমি বুঝলাম না হাসান মোরশেদ আপনার কথা। সেরকম কেন হতে হবে? ইসলামিক রাষ্ট্র মানে তো মুসলিম সংখ্যা গরিষ্ঠও না, আবার সব অমুসলিমের সব অধিকার হরণ তাও না। স্পেইনে মুসলিম রাষ্ট্রে কিন্তু মুসলিমরা সংখ্যালঘু ছিল, তখন 'ইসলামিক রাষ্ট্রে' ইহুদী, মুসলিম, খ্রীষ্টিয়ানরা যেভাবে শান্তিপূর্ণ সহাবস্থান করেছে, তেমন নজির আর কোথাও ছিল না। স্পেইন দখলের পরে 'মুর' আর ইহুদীদের উপর কি নেমে আসে, সেটা খুব কম মানুষের অজানা।

যাই হোক, আমার প্রশ্নগুলোর উত্তরের অপেক্ষায়। ধন্যবাদ।

৫৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:১৫

অতিথি বলেছেন: ইসলামিক রাষ্ট্রের সংজ্ঞা সোজা ভাষায়: যেখানে ন্যায় অন্যায়ের normative standard আল্লাহ প্রদত্ত।

৫৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:২২

মাহবুব সুমন বলেছেন: আস্ত,
ইসাবেলা স্পেন পুঃন দখল করার পর মুর তথ া মুসলিম ও ইহুদিদের অবস্থা আমরা কম জানলেও মুর শাসনের সময় ক্রিসচিয়ানদের সময় কিরকম অবস্থা ছিল তা কি বলবেন ?

৬০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:২৩

অতিথি বলেছেন: আস্ত,আপনি মুসলিম পরিবারে জন্মেছেন বলেই আপনি মুসলমান,আরেকজন হিন্দু পরিবারে জন্মেছে বলে হিন্দু। এখন দুজনেরই সমান দেশপ্রেম।তবু আমাকে জিজিয়া দিয়ে নিজের দেশে থাকতে হবে কেন?

৬১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:২৪

অতিথি বলেছেন: স্যরি.কথাটি হবে তবে কেন হিন্দুকে জিজিয়া দিয়ে তার নিজের ভুমিতে থাকতে হবে ?

৬২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:২৫

মাহবুব সুমন বলেছেন: শুধু ধর্মের ভিত্তিতে দেশ ?

৬৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:২৫

অতিথি বলেছেন: যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/ধধমমধঃধনধংযনষড়ম/ঢ়ড়ংঃ/28694062

৬৪| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:২৭

অতিথি বলেছেন: যঃঃঢ়://িি.িংড়সবযিবৎবরহনষড়ম.হবঃ/ধধমমধঃধনধংযনষড়ম/ঢ়ড়ংঃ/28694062

৬৫| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:২৭

অতিথি বলেছেন: লিঙ্কায় না কা ?

৬৬| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:৩১

অতিথি বলেছেন: মাহবুব সুমন,
বললাম তো তারা 'সুখে' ছিল, ইতিহাস তাই বলে। ইহুদী, মুসলিম আর খ্রীষ্টানরা সহাবন্থান করতো এমন ভাবে যার নজির তখন কোথাও ছিল না।

জেবতিক আরিফ,
প্রথমত, আমি মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেছি বলেই আমি মুসলিম তা মানছি না।

দ্্বিতীয়ত, কারণ মুসলিম নাগরিকদের
1. 'যাকাত' দিতে হয় সরকারকে, যিনি তা গরীবদের মাঝে বিলিয়ে দেন। (যাকাত আর জিজিয়া করের পরিমান একই।) যাকাত অর্থ হচ্ছে পরিশুদ্ধি, নিজের সম্পদে অন্যের অধিকার দিয়ে দিয়ে 'আধ্যাত্মিক পরিশুদ্ধি'। যে ইসলাম মানে না, তাকে এই রিচুয়ালে ফোর্স করবে কেন ইসলাম? তার চেয়ে একটা ট্যাক্স নেয়, যার পরিমান যাকাতের মতই।
2. তাছাড়া, মুসলিমদের ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিরক্ষায় যুদ্ধে যেতেই হবে। ঠিক অজুহাত ছাড়া যুদ্ধে না গেলে তাকে এক ঘরে করার মত শাস্তি পোহাতে হবে। যেহেতু ইসলামী রাষ্ট্রের cause এর সাথে একজন হিন্দু, খ্রীষ্টান একাত্মতা পোষণ করতে নাও পারেন, তাই তার জন্য যুদ্ধে অংশগ্রহন করা বাধ্যতামূলক না।

দুইটা ব্যালেনস করলে, অমুসলিমদের সুবিধা মুসলিমদের চেয়েও বেশি দেখি আমি (অবশ্য আল্লাহ বৈষম্য করবেন না, তাই কারও কম বেশি নেই!)।

৬৭| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:৩৬

অতিথি বলেছেন: আস্তমেয়ে,হয়তো একটু বিশদ আলোচনায় যেতে হবে। আমার ধারনাগুলো আগামী কোন একটা পোস্টে লিখব,আপনার যুক্তিগুলোকেও খোলামনে পড়ার জন্য উম্মুখ থাকবো।

৬৮| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:৪৩

মাহবুব সুমন বলেছেন: যাকাত মুসলমানের জন্য ফরজ তখনি যখন সে সামর্থবান।
জিজিয়া ঃ ইসলামী রাষ্ট্র অমুসলীলদের কর, সেটা কি সামর্থবান না হলেও ?

৬৯| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:৪৫

অতিথি বলেছেন: ইসলাম ধর্মে বিশেষজ্ঞ, ব্লগে ধর্ম প্রচারক ও আত্মবিশ্বাসি আহম্মক সাহেব দেখছি জেবতিক আপনার এই লেখায় তেমন একটা কূল করতে পারেন নি!

৭০| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:৪৭

অতিথি বলেছেন: সেটা কেন হবে? না। মুসলিম নাগরিকদের জন্য যাকাত ইবাদত, অমুসলিমদের জন্য রাষ্ট্রীয় নিরাপত্তা এবং অন্যান্য সুযোগ সুবিধার বিনিময়। আর যদি সে নিজেই অক্ষম হয়, তাহলে তো রাষ্ট্রের কাছ থেকে অনুদান পাবে (জনগণের যাকাত), যাকে এখনকার ওয়েলফেয়ার সিস্টেম বলা যায়।

ঠিকাছে @ জেবতিক আরিফ। দর্শনে ধর্ম নিয়ে আমার একটু রিজার্ভেশন আছে, সেটার কারণ লিখব পোস্টের আকারে।

৭১| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ১:৫১

মাহবুব সুমন বলেছেন: আস্ত,
ধরেন , আমি অমুসলিম, আমি সামর্থবান না, আপনার কথা অনুসারে আমাকে জিজিয়া কর দিতে হবে না। রাষ্ট্র আমাকে সাহায্য করবে যাকে আপনি ওয়েলফেয়ার বলছেন।
আমি এ বিষয়ে রেফারেন্স চাচ্ছি।

৭২| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:০০

অতিথি বলেছেন: আচ্ছা, কালকে দিব। :)

৭৩| ১৮ ই জানুয়ারি, ২০০৭ দুপুর ২:০১

অতিথি বলেছেন: আজকে রেফারেনস ঘাটার মুড নেই :)

৭৪| ১৯ শে জানুয়ারি, ২০০৭ সকাল ১১:১৭

অতিথি বলেছেন: একুশ শতকে এসে, 'সংখ্যাগরিষ্ঠ না হয়ে ও মুসলমান রা রাষ্ট্রক্ষমতা অধিকার করবে'... ফ্যান্টাসীর আসলেই কোনো সীমা পরিসীমা নেই ।
বখতিয়ার খলজীর দিন যে মানুষ ফেলে এসেছে, আর ফিরে যাবেওনা তার অস্তিত্বের প্রয়োজনে-- কিছু মানুষ সেটা বোঝেনা, আর কেউ কেউ বোঝেও হিককা তোলে ।


রাষ্ট্র আক্রান্ত হলে শুধু মুসলিম নাগরিকের জন্য ই প্রতিরোধ ফরজ, অমুসলিমের জন্য নয়---বৈষম্যের বীজ তো ঠিক এখানেই । রাষ্ট্রের এই মনোভাবই প্রমান করে মুসলিম এবং অমুসলিমের আত্নীকরন সমান নয় ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.