নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

একজন মানুষ

সোনালী ঈগল২৭৪

সোনালী ঈগল২৭৪ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ঢাবি - জাবি দ্বন্দ : নিজস্ব বিশ্লেষণ

০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৩৬





সাম্প্রতিক সময়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এর শিক্ষার্থীদের মধ্যে দ্বন্দ্বের ব্যাপারটা গুরুতর হয়ে দেখা দিয়েছে , কি এবং কোন কারণে এই দ্বন্দ এই বিষয়ে পরিষ্কার ধারণা না থাকলেও আন্দাজ করা যায় এই সমস্যা নিরসনে কারো কোনো উদ্যোগ নেই । ঢাকা আর জাহাঙ্গীরনগর এর মধ্যে এই সমস্যা আজকের না , আমরা যখন শিক্ষার্থী ছিলাম তখন থেকেই দেখছি , কিছুটা সমস্যা আছে , শুরুতে এই সমস্যা ছিল মনস্তাত্ত্বিক , পরবর্তীতে এই সমস্যা একদম সাংঘর্ষিক অবস্থায় গিয়ে পৌঁছিয়েছে। সমস্যার কারণ প্রধানত ইগো কেন্দ্রিক , একথা অস্বীকারের কোনো কারণ নেই যে প্রাচ্যের অক্সফোর্ড ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে আমাদের স্বাধীনতা , স্বাধিকার ও সাংস্কৃতিক আন্দোলন গড়ে উঠেছিল , অবশ্যই ঢাবি মর্যাদার দাবিদার। ঠিক তেমনি স্বাধীন বাংলাদেশের সমান বয়সী ও বাংলাদেশের একমাত্র আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় নানান ক্ষেত্রে তার কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে , অপরূপ প্রাকৃতিক পরিবেশ ও সংস্কৃতি চর্চার মুক্তভূমি হিসেবে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি আলাদা সুনাম রয়েছে , সাম্প্রতিক এই বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিধি আরো ব্যাপক হয়েছে বিভিন্ন যুগোপযোগী বিভাগ খোলার মাধ্যমে , দুটি ইউনিভার্সিটিই তাদের নিজ নিজ জায়গায় জনপ্রিয় , কিন্তু সংঘর্ষের মূল কারণ কোথায় ??

সংঘর্ষের মূল কারণ মূলত আর কিছুই নয় , তা হচ্ছে স্রেফ ইগো কেন্দ্রিক , আমি যখন ছাত্র ছিলাম তখন দেখেছিলাম , ঢাবি শিক্ষার্থীরা জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফুটবল খেলতে গিয়ে মারধরের শিকার হয়েছিল , ঢাবির কয়েকজন ছাত্রকে জাবির ছাত্ররা মারধর করে পুকুরে ফেলে দিয়েছিলো , এর জের ধরে ঢাবি ছাত্ররা জাহাঙ্গীরনগর এর বাস কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় চলতে দেয়নি , ঠিক তেমনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের স্মৃতিসৌধ রুটের বাস কে জাবি ছাত্ররা আরিচা জাবি ক্যাম্পাস এর উপর দিয়ে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে চলতে দিতোনা। আগে বেশিরভাগ সমস্যা ছিল মূলত খেলাকেন্দ্রিক , কিন্তু এখন ভয়াবহ যেইদিক তা দেখা যাচ্ছে তাহলো , দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকদল ছাত্র কতৃক একজন আরেকজনকে ফাঁসানো , এমনকি মাদক সংক্রান্ত ব্যাপারগুলোও ঘটছে। দেশের উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ নিশ্চিতের স্বার্থেই এই সমস্যার সমাধান দরকার , আশ্চর্যের বিষয় হচ্ছে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশাসনই আশ্চর্যজনক ভাবে নীরব এই ক্ষেত্রে !!!

বাংলাদেশের মত এতো বেশি বিভক্ত সমাজ আর কোথাও নেই , এই বিভক্তি ব্যাক্তি , শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , অফিস থেকে শুরু করে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়ছে , মানুষ দিন দিন প্রতিহিংসাপরায়ণ হয়ে উঠছে। একজন আরেকজনকে অপদস্থ করার জন্য মুখিয়ে আছে এমনকি তা নিজের ক্ষতি করে হলেও । ঢাবি আর জাবির এই সমস্যা নিরসনে যদি উদ্যোগ নেয়া না হয় , তাহলে ভবিষ্যতে বড় আকারের সমস্যা সৃষ্টি হবে , আর তার ব্যাপ্তি ক্যাম্পাস ছড়িয়ে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের গ্রাজুয়েটদের মধ্যে ছড়াতে শুরু করবে যারা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত , ইতিমধ্যেই ঠান্ডা আকারে সমস্যা ছড়াতে শুরু করেছে যা কিনা আমরা এই বিদেশে বসেও উপলব্ধি করতে পারি ( আমার বিশ্ববিদ্যালয়ে ঢাবি আর জাবির গ্রাজুয়েট যারা এখানে উচ্চশিক্ষার জন্য এসেছে তাদের মধ্যে শীতল সম্পর্ক বিরাজ করছে ) । কয়েকদিন আগে আমাদের এখানে বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে ঢাকার বাহিরের এক সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের বয়োজ্যেষ্ঠ শিক্ষক (সে নিজেও ঢাবি গ্রাজুয়েট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এর বর্তমান গবেষণা ও ওয়ার্ল্ড রেঙ্কিং এ নাম না থাকায় কিছুটা দুঃখ প্রকাশ করে বক্তব্য দিয়েছিলেন , এর জেরে ঢাবি থেকে আসা শিক্ষার্থীরা তাকে যারপরনাই অপমান করেছিল। বিদ্বেষ কখনো ভালো ফল বয়ে নিয়ে আসে না , দুই ইউনিভার্সিটি কিন্তু একজায়গায় ঠিক , সেটা হচ্ছে ওয়ার্ল্ড রেঙ্কিং এ দুই ইউনিভার্সিটিই হাজারের ধরে কাছেও নেই ।

বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরোবার পর আমি কয়েকটি নামকরা ফার্মাসিউটিক্যাল কোম্পানিতে কিছুকাল চাকরিরত ছিলাম , স্বাভাবিক অর্থেই সেখানে আমার প্রচুর কলিগ হয়েছিল যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করা , আমার সাথেই সবার খুব ভালো সম্পর্ক ছিল , কাছ থেকে দেখেছিলাম পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এর গ্রাজুয়েটরা সুযোগ পেলেই কিভাবে প্রাইভেট থেকে পাশ করা শিক্ষার্থীদের অপদস্থ করতো , এর কারণে প্রাইভেট এর পাশ করা শিক্ষার্থীরা সবসময় দেখতাম মনমরা হয়ে থাকতো কিংবা কাজে মনযোগ দিতে পারতো না , অনেকে টিকতে না পেরে আবার চাকরি ছেড়ে দিতো , সেখানেও এই দ্বন্দ্ব ছাপিয়ে দেখতাম ঢাবি আর জাবি গ্রুপিং ।

উন্নত দেশের বিশ্ববিদ্যালয় এ প্রতিযোগিতা চলে কে কত ভালো গবেষণা করতে পারে , কাদের পাবলিকেশন এর পরিমান কত বেশি , উদাহরণস্বরূপ বলা যায় এমআইটি ও হার্ভার্ড এর মধ্যে কে কত ভালো লেভেলের গবেষণা করতে পারে তা নিয়ে প্রতিযোগিতা হয় , এখন এটা এমআইটি , হার্ভার্ড ও ডিউক এই তিন বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে প্রতিযোগিতা চলে তাদের পাবলিকেশন্সের মান ও সংখ্যা নিয়ে , আর আমরা কি করছি !!!!
দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্দেশে নিরপেক্ষভাবে কিছু বলতে চাই ( আমি নিজেই এই দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোন ও একটির গ্রাজুয়েট তাই নিরপেক্ষতার খাতিরেই কোন বিশ্ববিদ্যালয় তা প্রকাশ করছিনা ) । ঢাবি ছাত্রদের উদ্দেশে বলতে চাই , দেশে এখন অনেক বিশ্ববিদ্যালয় , সব জায়গা থেকেই মোটামুটি চলনসই গ্রাজুয়েটরাই বের হচ্ছে , তাদের সবাইকে গ্রহণ করার মনমানসিকতা থাকতে হবে , জাবি দেশের অন্যতম ঐতিহ্যবাহী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান , এখানকার গ্রাজুয়েটরা দেশ ও বিদেশে অত্যন্ত সুনামের সাথে কাজ করে যাচ্ছে , এই অহেতুক ইগো পরিহার করে সহমর্মিতার অবস্থানে থাকতে হবে , কর্মক্ষেত্রে যদি এই মানসিকতা বজায় থাকে তাহলে একসময় একঘরে হয়ে যেতে হবে যা ক্যরিয়ার এর জন্য মোটেও ভালো নয় , সবসময় ঐতিহ্যের দোহাই মানুষকে অতীতমুখী করে ফেলে।

আর জাবি ছাত্রদের বলছি , তাদেরকেও যখন তখন এই মারধর বা হামলার আগ্রাসী মনোভাব বদলাতে হবে , ক্যাম্পাস রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি সেখানে সবার প্রবেশাধিকার আছে , কাউকে হয়রানি করলে স্রেফ বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ক্ষুন্ন হয় , ক্যাম্পাসকে নিজের সম্পত্তি ভাবা বাদ দিতে হবে , সুন্দর ক্যাম্পাস দেখে অনেকেই বেড়াতে যায় সেখানে , তাই বলে হয়রানি করতে হবে এ কেমন কথা ! এটা নিচু মনমানসিকতার প্রতীক ! জাবি কতৃপক্ষকে সেখানে আগত অথিতিদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে হবে , প্রশাসন এর কোনো ব্যাক্তি যদি কোনো নিরপরাধ অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রকে ফাঁসানোর কাজে যুক্ত থাকে তাহলে তাকে তাৎক্ষণিক শাস্তির মুখোমুখি করতে হবে ।

আর সেই সাথে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ভদ্র দৃষ্টিতে দেখতে হবে , বাংলাদেশে উচ্চশিক্ষা প্রসারে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের অবদান কোনোভাবেই অস্বীকার করা যায় না , মনে রাখতে হবে প্রতিযোগিতা হবে গবেষণার ও শিক্ষার মান নিশ্চয়তার , ক্যাম্পাস কেন্দ্রিক প্রতিযোগিতা কেবল দুর্বৃত্তায়িত ও অলস মস্তিষ্কের কার্যকলাপ ।

নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে লেখাটি লেখার চেষ্টা করেছি , ব্লগে এই দুই বিশ্ববিদ্যালয় , এবং দেশ বিদেশের আরো বিভিন্ন ভালো বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা অনেকেই আছেন , তারা আরো ভালো ব্যাখ্যা দিতে পারবেন ।

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৩

জাতির বোঝা বলেছেন: এই সব খুবই খারাপ কথা।
এটা পরিহার করা উচিত।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:২৮

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: এই সমস্যা সমাধানে দুই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকদের উদ্যোগ নেয়া উচিত

২| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৪

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: নেতিবাচক ব্যাপার। :(

পজিটিভ প্রতিদন্ডিতা ভালো ফল বয়ে আনতে পারে।

এসব অর্থহীন ও পরিত্যাজ্য !!!

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩০

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: দুঃখের বিষয় আমাদের দেশের ছাত্ররা এখন এসব নেগেটিভ বিষয় নিয়েই মেতে আছে

৩| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৪:৪৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
প্রতিযোগতিা হতে পারে শিক্ষার মান ও গবেষণা নিয়ে। বেশী বেশি পিএইচডি নিয়ে।
বাংলাদেশের সরকারী অনুদানেও দেশে কেউ পিএইচইডি করে না।
মালয়েশিয়ার ইউপিএম -তে কম পক্ষে ১০০ বাংলাদেশী সরকারী কর্মকর্তা বাংলাদেশ সরকারের খরচে পিএইচডি করছেন। ঢাবি কিংব জাবিতে কেন নয়? এই প্রশ্নের উত্তর কি কেউ দিতে পারবেন?

প্রাচ্যের অক্সফোর্ড আবারো ফিরে আসুক।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩১

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: উন্নত দেশের গবেষণাগুলো সম্পূর্ণ পিএইচডি কেন্দ্রিক , সরকারি অনুদানে পিএইচডি শুধুমাত্র দেশের জন্য বাধ্যতামূলক করা উচিত

৪| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৩৯

তারেক_মাহমুদ বলেছেন: খুবই বাজে ব্যাপার।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩২

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: ঠিক ধরেছেন ভাই

৫| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ বিকাল ৫:৫১

এস এম ইসমাঈল বলেছেন: আমার ক্যাম্পাস,আমার পরম গৌরবের জায়গা।
এখনো যদি কখনো নাতি-নাতনীদের নিয়ে স্কুলে আসা যাওয়ার সময় আমার প্রিয় ক্যাম্পাস এর কাছাকাছি এলে গর্বে আমার বুকটা ৩ ইঞ্চি ফুলে ঊঠে। ওদের কাছে বার বার একই গল্প করি, এটা আমার ভার্সিটি এটা এরকম। আমরা ছিলাম এরকম,ইত্যাদি ইত্যাদি।
আমার আরেকটা আবেগের জায়গা আমার ছাত্র জীবন। কখনো ছাত্রদের প্রসঙ্গ এলেই আমার কেন জানি না, মনটা হু হু করে ঊঠে।১৯৮৩ সালে এরশাদ ক্ষমতায় থাকাকালে গুলিস্তান এলাকায় মিছিলরত ছাত্রদের উপর পুলিশের ট্রাক চালিয়ে দিয়ে ৩/৪ জন ছাত্রকে মেরে ফেলা হয়। সেদিন আমার মনে খুব কষ্ট লেগেছিল। সেই থেকে আমি এরশাদ -কে আমি খুউব ঘৃণা করি।

চীনে পিকিং বিপ্লবের সময় শত শত আন্দোলনরত ছাত্র ছাত্রীকে নির্দয়ভাবে গুলি করে হত্যা করা হয়।
আরেকবার আমি আমার গ্রাজুয়েশন সার্টিফিকেট নেবার জন্য, কনভোকেশন এর রেজিসট্রেশন ফি জমা দেবার পর ও সেটা আর তুলতে যাইনি। কারন আমার আত্ম সম্মান বোধ। ৮ম শ্রেণী পাশ কোন বিধবা মহিলার হাত থেকে আমার অনার্স-মাস্টার্স সনদ নেয়াটা আমার কাছে চরম অবমাননাকর বলে মনে হয়েছিল।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৩

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য , ভালো থাকবেন

৬| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সন্ধ্যা ৬:২১

ঢাবিয়ান বলেছেন: সব নেতিবাচক বিষয়ে প্রতিযোগিতা করা আমাদের জাতীয় অভ্যাসে পরিনত হয়েছে।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৪

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: এই সবকিছুই আমাদের নেতিবাচক মনমানসিকতার ফল , নেতিবাচক মনে তো নেতিবাচক চিন্তাধারাই আসবে

৭| ০৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ রাত ৮:২২

রাজীব নুর বলেছেন: ঈশ্বরের পৃথিবীতে কে কিসে খুশী হয় বোঝা যায় না।

০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৯ সকাল ১১:৩৬

সোনালী ঈগল২৭৪ বলেছেন: সত্যি বলেছেন , মানুষ অল্পে কখনোই খুশি হয়না , আর আমরা বাঙালিরাতো নয়ই

৮| ২৯ শে মার্চ, ২০১৯ রাত ৯:৫৮

খায়রুল আহসান বলেছেন: বিষয়টি নিয়ে ভেবেছেন, সুন্দর করে লিখেছেন, এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।
প্রকৃত শিক্ষার আলো অন্তরে প্রবেশ করলে এসব হবার কথা নয়।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.