নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এই মুহুর্তে ২০২৪ সালে এসে বাংলাদেশের জনসংখ্যা আসলে কত ? সতের কোটি ? আঠারো কোটি ?
১,৪৭,৫৭০ বর্গকিলোমিটারের একটা দেশে এত বেশি সংখ্যক জনগন পৃথিবীর খুব কম দেশেই থাকে। আমাদের অনেক সমস্যা। অনেক সংকট। এই সংকটের মধ্যেও আমরা এত বিপুল জনসংখ্যা নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছি। আমাদের রাজনৈতিক সংকট যেমন আছে, তেমনি আছে অর্থনৈতিক সংকট। দেশের একটা বিশাল জনগোষ্ঠী যারা তরুন, শিক্ষিত এবং বেকার অর্থাৎ কোন ফর্মাল চাকুরি এদের নাই। আমি বলছি না চাকুরিই করতে হবে। যে কেউ যেকোন বৈধ পন্থায় তার জীবিকা অর্জন করতে এবং চাকুরি হচ্ছে এর মধ্যে সবচেয়ে নিকৃষ্ট কিন্তু বৈধ পন্থা। একজন স্বাধীন কৃষক, একজন স্বাধীন হকার কিংবা একজন স্বাধীন ফ্রিল্যান্সারের মর্যাদা আমার কাছে একজন চাকুরের থেকে বেশি।
এটা অবশ্য আজকের এই 'আড্ডা' পোস্টের আলোচ্য বিষয় নয়। বাংলা ব্লগের শুরুর দিকে অবশ্য এই রকম আড্ডা পোস্টের প্রচলন ছিল। এই যাত্রায় ব্লগে নিয়মিত হয়ে অবশ্য এরকম আড্ডা পোস্ট তেমন একটা চোখে পরেনি। মানুষ এখন ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, হোয়াটসএপ বা মেসেঞ্জার গ্রুপে আড্ডা দিতে অভ্যস্ত। তবে ব্লগে আড্ডা এর চাইতে কোন অংশে কম মজার না।
গতকাল থেকেই ভাবছিলাম বাংলাদেশ নামের যে দেশটার আমরা নাগরিক সেই দেশটার তো অনেক সমস্যা। কিন্তু মূল সমস্যা কোনগুলো। রাজনীতির সাবেক ছাত্র হওয়ায় সব কিছুই রাজনৈতিক দৃষ্টিকোণ থেকে দেখার একটা বাতিক আমার রয়ে গেছে। যদিও সকল সমস্যার সমাধান রাজনৈতিক তবে এটা জরুরী না সকল সমস্যার উৎস একদম রাজনৈতিক সংকট থেকেই।
তাই ভাবলাম আপনাদের সাথে একটা আড্ডা দেই এটা নিয়ে। আপনারা কি ভাবেন ? প্রথম মন্তব্যটা না হয় আমিই করলাম।
এই মুহুর্তে বাংলাদেশের সংকটের জায়গাগুলো কি কি?
আমার দৃষ্টিতে এই মুহুর্তে স্বল্প মেয়াদে বাংলাদেশের সংকটের জায়গা হচ্ছে
১) বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ
২) ব্যাংকিং খাতে অনিয়ম
৩) দুর্বল বিরোধী দল
৪) সরকার ও রাষ্ট্রের কর্তৃত্ববাদীতা তথা এক হয়ে যাওয়া
৫) অতি মাত্রায় বিদেশ নির্ভরতা
৬) বাজার অব্যবস্থাপনা তথা দ্রব্যমূল্য
আপনারা এই প্রশ্ন ধরেও আলোচনা করতে পারেন কিংবা আপনার মতে কোন সংকটটা এই মুহুর্তে বাংলাদেশকে মানে আপনাকে আমাকে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত করছে সেটা নিয়েও মন্তব্য করতে পারেন। এই পোস্টের সুনির্দিষ্ট কোন সময়সীমা নেই। আলোচনার বিষয়বস্তুরও কোন সীমা নেই। তবে বাংলাদেশকে ফোকাসে রেখে আলোচনা করতে পারলে আমার মনে হয় আড্ডাটা জমবে।
[কাউকে ব্যক্তি আক্রমন করলে মন্তব্য মুছে দেয়া হতে পারে, সহব্লগারদের প্রতি সম্মান প্রদর্শন করেই আমরা আলোচনা করব এই শুভ কামনায়]
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৪
আরিফ রুবেল বলেছেন: একদম গোড়ায় হাত দিয়েছেন আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন দরকার। এই শিক্ষা ব্যবস্থায় কেরানি তৈরি হয়। আর সে কারনেই ভারত থেকে লাখ লাখ মানুষ এসে আমাদের কর্মসংস্থানের ভাগ বসায় আর আমরা কাজের খোজে অবৈধ পথে বিদেশ যাবার পথে বেঘোরে প্রাণ হারাই।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:০৮
নিমো বলেছেন: বাংলাদেশের সবচেয়ে ভয়াবহ সংকট হচ্ছে জনসংখ্যা, বিশেষ করে যে কোন মতাদর্শের মৌলবাদী জনসংখ্যা।
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১৭
আরিফ রুবেল বলেছেন: অল্প জায়গায় অধিক সংখ্যক মানুষ থাকাটা আসলেই একটা সমস্যা। কিন্তু আমি জনসংখ্যাকে আসলে সমস্যা হিসেবে মনে করি না। সমস্যা হচ্ছে এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে চাহিদা অনুযায়ী প্রস্তুত করতে না পারা। দূরদর্শী ও গণবান্ধব নেতৃত্বের অভাব। দেখেন আজকে থেকে বিশ বছর পর আপনার কি পরিমাণ হাসপাতাল লাগবে, কি পরিমাণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লাগবে, কি পরিমাণ আদালত লাগবে এগুলো যেমন আগে থেকে আন্দাজ করা যায় তেমনি কোন খাতে কি পরিমাণ লোক লাগবে সেটাও আন্দাজ করা যায়। কিন্তু আপনি সরকারকে (কোন সরকারকেই) এটা নিয়ে কাজ করতে দেখবেন না।
মৌলবাদি জনসংখ্যা ব্যাপারটা যদি একটু বিস্তারিত বুঝিয়ে বলতেন।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:১১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
বাংলাদেশের প্রকৃত লোক সংখ্যা এখন ২৫ কোটিরও বেশি হবে।
এই দেশের পরিসংখ্যানে সব সময়ই কিছুটা ম্যানিপুলেট করে ডাটা দেখানো হয় ।
তাই বাংলাদেশের লোক সংখ্যা সরকারিভাবে সম্ভবত ১৬ কোটি বা কিছু একটা।
কিন্তু প্রকৃতপক্ষে দেশের লোক সংখ্যা ২৫ কোটিরও বেশি এবং এটাই বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা।
অন্যান্য যে সমস্ত সমস্যাগুলো দেখেন সেই সমস্যাগুলো মূলত এই সমস্যা থেকেই সৃষ্ট ।
তাই অন্যান্য সমস্যাগুলো দূর করতে হলে এই সমস্যাটার দিকে সর্বপ্রথম নজর দিতে হবে।
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৮
আরিফ রুবেল বলেছেন: বাংলাদেশে ডেটা ম্যানিপুলেশনের ব্যাপারটা আমারও মনে হয়। তবে এত কম বেশি মনে হয় না।
উপরের মন্তব্যের জবাবেও বলেছি, জনসংখ্যাকে আমার সমস্যা মনে হয় না বরং বাংলাদেশ এখন তার জীবদ্দশায় সবচেয়ে সুবর্ন সময় পার করছে যখন সবচেয়ে বেশি কর্মক্ষম জনসংখ্যা আছে সবচেয়ে কম নির্ভরশীল জনগোষ্ঠীর বিপরীতে। কিন্তু আমরা পরিকল্পনাহীনতার কারনে এই বিপুল শক্তিকে কাজে লাগাতে পারছি না।
একটা ব্যাক্তিগত প্রশ্ন করি, আপনার বাপ চাচাদের ও মামা খালাদের থেকে কতজন সন্তান সন্ততির জন্ম হয়েছে ? তাদের থেকে তার পরের প্রজন্মে কত জন এখন পর্যন্ত জীবিত আছেন? একটু হিসেব করে বলবেন। ব্যতিক্রম না হলে এই সংখ্যাটা অবশ্যই কম হবে। মানে যত জন ছিল তার থেকে এই প্রজন্মের জীবিতের সংখ্যা কম হবে। আজকে থেকে বিশ ত্রিশ বছর পর উপরের যে অবস্থাটা বললাম তার ঠিক বিপরীত হবে। মানে কর্মক্ষম লোকের সংখ্যা আশংকাজনক হারে কমবে আর নির্ভরশীলের সংখ্যা বাড়বে। আজকে চীন এই সংকটে পড়েছে, কাল ভারত পড়বে, ইউরোপ তো অনেক আগেই এই সংকটে আছে।
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:২৮
সোনাগাজী বলেছেন:
সোয়া ১৩ বছরে আপনি ৩৫টি পোষ্ট লিখেছেন; এই পোষ্টে আপনি ব্যক্তি আক্রমণের সম্ভাবনার কথা বলেছেন; ব্যাপারটা কেমন উলট পালট।
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৩৬
আরিফ রুবেল বলেছেন: আপনার কমেন্ট পড়ে একটা মুচকি হাসি দিলাম। আমি আপনার মত প্রফেশনাল ব্লগার না।
তবে আপনার মন্তব্য পড়ে নিজেই আবার চেক করতে গেলাম। পরে যেটা বের হল সেটা হল আমার এই মুহুর্তে ৬১টা পোস্ট ড্রাফটে আছে। যাই হোক, থার্ড ব্রাকেটের কথাগুলোর অনেকগুলো কথা বলেছি। কিছু মন্তব্য এসেছে, তার প্রতি মন্তব্যে আমিও কিছু বলেছি। আপনার কোন প্রাসঙ্গিক বক্তব্য থাকলে আপনিও আলোচনায় আসেন। মত-দ্বিমত আলোচনায় সমালোচনায় জমজমাট আলাপ হোক।
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৯:৫৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনি বলেছেন বাংলাদেশের জনসংখ্যা কোন সমস্যাই না এবং পরিকল্পিতভাবে আপনি জনসংখ্যা কে কাজে লাগাতে পারবেন ।
দেখুন অপটিমাম পপুলেশন বলে একটা ব্যাপার থাকে । অর্থাৎ একটি দেশের আয়তন ও সম্পদের তুলনায় জনসংখ্যা কত হবে সেটা একটা বিষয় ।
আপনার হয়তো জানা নেই যে বাংলাদেশের আয়তনের ও সম্পদের তুলনায় জনসংখ্যা অনেক অনেক গুণ বেশি হয়ে গেছে।
যে জনসংখ্যা আপনি কেন আপনার মত আরও 100 জন পরিকল্পনা করেও কোন কাজে লাগাতে পারবে না ।
এটা একটা কথার কথা । আপনি বলতে পারেন এটা একটা কল্পনা বিলাস মাত্র । আপনি যদি একবার মালয়েশিয়া কিংবা মধ্যপ্রাচ্য ঘুরে আসেন তাহলে দেখতে পারবেন বাংলাদেশের জন্য সংখ্যাগুলি কি রকম অমানবিক জীবন যাপন করছে।
কি রকম ভাবে তারা শ্রম দাসত্য করছে এবং এটা করে তারা সামান্য পরিমাণ টাকা পাঠাচ্ছে সেটাকেই আপনারা ধরে নিচ্ছেন বিশাল মিটারস এবং তাদেরকে পাম দিয়ে বলছেন রেমিটেন্স যোদ্ধা!
বড়ই আচানক ঘটনা।
আফসোস!!
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:২৫
আরিফ রুবেল বলেছেন: তাহলে এই জনসংখ্যা সমস্যার সমাধান কি?
রেমিটেন্স যোদ্ধা ব্যাপারটা আক্ষরিক অর্থেই আধুনিক শ্রম দাসত্ব। কিন্তু আমাদের দেশ থেকে প্রবাসে মানুষ শুধু কামলা দিতেই কেন যায়? প্রফেশনাল হিসেবে কেন যায় না? যারাও বা যায় তারা চিরতরে কেন যায়?
সমস্যা জনসংখ্যায় না, সমস্যা আমাদের মানসিকতায় আর রাষ্ট্রীয় অব্যবস্থাপনায়। মধ্যপ্রাচ্যে, দূরপ্রাচ্যে আর ইউরোপে যে সমস্ত মানুষ কামলা দিতে যায় তারা সেখানে মানবেতর জীবন কেন যাপন করে? জনগন সমস্যা বলা খুব সহজ। দায় জনগণের উপর চাপিয়ে দেয়াও সহজ। তাই সরকার রাষ্ট্র এনজিও সেই পথেই আগায় আর সেই জনগণকে দিয়েই ব্যবসা করে৷
যাই হোক, আর এক কি দুই প্রজন্ম পরেই জনসংখ্যা সমস্যা অনেকাংশে কমে আসবে।
তখন হাতে হারিকেন দিয়েও কাজ করার লোক খুজে পাবেন না।
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০২
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: এই দেশের বেশীরভাগ মানুষই দেশের জন্য আর্শীবাদ নয় হয়ে অভিশাপে পরিণত হয়েছে।
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩১
আরিফ রুবেল বলেছেন: এই দেশের কিছু মানুষ (৫-১০% এর বেশি না) মানুষ দেশের জন্য অভিশাপ হতে পারে। যার মধ্যে আপনি পাবেন পলিটিকাল টাউট-বাটপার, ঋণখেলাপী লুটেরা পুজিপতি, কমিশনভোগী দালাল সম্প্রদায়, দুর্নীতিবাজ সিভিল-মিলিটারি ব্যুরোক্রেটস এরা বাদে আরো কিছু মানুষ পাবেন যারা এদের সুবিধাভোগী বা দালাল। মূলত এরকম পরজীবীরাই দেশের জন্য অভিশাপ৷
বাকী ৯০-৯৫ শতাংশ মানুষের মধ্যে কিছু না কিছু আছে যেটা তাকে ভালো কাতারেই ফেলবে। আমাদের দরকার যোগ্য ও দক্ষ নেতৃত্বের।
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:০৭
সোনাগাজী বলেছেন:
আমি আলোচনায় অংশ নেবো না; আমি অংশ নিলে, আলোচনা এমন পর্যায়ে যাবে, যেটাকে আপনি ব্যক্তি-আক্রমণ হিসেবে নিবে্ন বলে আমার মনে হচ্ছে!
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩১
আরিফ রুবেল বলেছেন: ধন্যবাদ, আবার আসবেন।
আপাতত গ্যালারিতে বসে চা খান।
৮| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩১
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: কিছুটা ভাবার পর আরো কিছু বিষয় মাথায় এলো তবে সেগুলো উপরে উল্লেখিত জনসংখ্যা সমস্যার পরেরগুলো:
২) অ-গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক পরিবেশ।
৩) প্রশাসনিক অব্যবস্থাপনা, অদক্ষ লোকজন, অপচয় ও অবাধ দুর্নীতি।
৪) দুর্বল অর্থনৈতিক ও ব্যাকিং ব্যবস্থাপনা।
৫) আইন ও বিচার ব্যবস্থায় ব্যাপক অস্বচ্ছতা, স্বজনপ্রীতি, অপব্যবহার।
৬) অবকাঠামোগত উন্নয়নের নামে ব্যাপক অপ্রয়োজনীয় ব্যয় বৃদ্ধি, রিজার্ভের স্বল্পতা ও জনগণের উপর কর আরোপ।
৭) বৈদেশিক বিনিয়োগ বান্ধব পরিবেশ না থাকা ও আমলাতান্ত্রিক জটিলতা।
৮) দুর্বল শিক্ষা ব্যবস্থা ও প্রযুক্তিগত ব্যাবহারিক শিক্ষার অভাব।
এর পরেও আরো বেশ কিছু বিষয় রয়ে গেছে যার সব হয়তো স্বল্প পরিসরে উল্লেখ করা সম্ভব নয়। ধন্যবাদ।
০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১০:৩৮
আরিফ রুবেল বলেছেন: অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ পয়েন্ট উঠে আসল, ধন্যবাদ।
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:০৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: লেখক বলেছেন: এই দেশের কিছু মানুষ (৫-১০% এর বেশি না) মানুষ দেশের জন্য অভিশাপ হতে পারে।
আপনার ধারনার সাথে আমি মোটেও একমত নই। বর্তমানে শুধু কর্মহীন (কর্মক্ষম) মানুষের সংখ্যাই মোট জনসংখ্যার ৪.৭% (তথ্যসূত্র)। ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল এর পরিসংখ্যান অনুযায়ী বিশ্বের ১৮০ টি দেশের মধ্যে দুর্নীতিতে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪৯। মানে পৃথিবীতে বাংলাদেশের চেয়েও দুর্নীতিগ্রস্থ দেশের সংখ্যা মাত্র ৩১। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারতের অবস্থান ৯৩। বিগত এক বছরে বাংলাদেশের সকল সরকারি সেবা গ্রহীতার (জনগণের) ২৪% ঘুষ প্রদান করেছেন (তথ্যসূত্র)। যারা ঘুষ দিচ্ছেন আর যারা নিচ্ছেন আমার মনে হয় না তারা দেশের জন্য আর্শীবাদ। এ ছাড়া আপনার উল্লেখিত বিষয়গুলো তো রয়েই গেছে। আশা করছি আমার দৃষ্টিভঙ্গি বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:০৪
আরিফ রুবেল বলেছেন: আপনার দৃষ্টিভঙ্গি কিছুটা হয়ত ধরতে পেরেছি। কোথাও যদি জ্যাম লাগে খেয়াল করলে দেখবেন সবাই ফাকা খোজে কে কার আগে যাবে। আগে যেতে গিয়ে এরা জ্যামটাকে আরো জটিল করে ফেলে। কিছু বিষয় অবশ্য আমাদের জাতিগত হয়ে গেছে। যেমন কোথাও আগুন লাগলে সেটাকে নেভানোর চেষ্টা না করে ভিডিও করা কিংবা দুর্ঘটনাগ্রস্ত ব্যাক্তির পকেট হাতিয়ে মোবাইল মানিব্যাগ চুরি করা। এটাকে বদলাতে হলে দরকার সাংস্কৃতিক বিপ্লব ও যোগ্য নেতৃত্ব। যে দেশে ইমাম ধর্ষনের দায়ে গ্রেফতার হয় সে দেশের অনেক কিছুই বদলাতে হবে সত্য কিন্তু একই সাথে এত অল্প জায়গায় এত অধিক সংখ্যক মানুষ আমরা যে এখনও টিকে আছি সেটার কারণ আমরা অধিকাংশ মানুষ ভালো। ১০০% সৎ মানুষ আপনি আপনার ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল সার্টিফায়েড ভালো দেশগুলোতেও পাবেন না।
আর বেকারদের আমি অভিশাপ বলতে নারাজ। অনেক বেকারই আছে যাদের সঠিক দিক নির্দেশনা দিলে কর্মক্ষম করে তোলা সম্ভব ছিল।
১০| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:২৫
শেরজা তপন বলেছেন: এদেশের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে দুর্নীতি- একদম সমাজের তলানী থেকে সর্বোচ্চ পর্যায়ে সবাই কম-বেশী দুর্নীতির সাথে জড়িত।
সবচেয়ে বড় সমস্যা প্রত্যেকটা মানুষ গলাবাজী করছে দুর্নীতির বিরুদ্ধে সোচ্চার হচ্ছে কিন্তু সময় সুযোগ পেলে বা প্রয়োজনে কিংবা চাপে পড়ে তারাই ফের দুর্নীতিতে খুব সহজে জড়িয়ে পড়ছে এবং প্রত্যেকই তাদের দুর্নীতির পক্ষে সাফাই দিচ্ছে।
এদেশের হাজারে ৯৯৮ জন (শিক্ষিত অশিক্ষিত গরীব ধনী) মানুষকে ক্ষমতা দিয়ে বা সুযোগ দিয়ে অবৈধ টাকা উপার্জনের পথ থেকে ফেরানো সম্ভব নয় বলে আমার মনে হয়।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:০৬
আরিফ রুবেল বলেছেন: এটার কারণ কি? দুর্নীতির বিরুদ্ধে আমরা ফাপা বুলি আউরাই কিন্তু ঘরে ফিরে দেখি আমার বাপই চোর!
দুর্নীতি অবশ্যই একটা বড় সমস্যা। আপনার কি মনে হয় কিভাবে দুর্নীতি কমিয়ে আনা সম্ভব?
১১| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১১:৩১
মিরোরডডল বলেছেন:
এক কথায় বললে দুর্নীতি প্রধান সমস্যা ।
এই একটা ফিক্স করলে অন্য অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যায়।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:০৮
আরিফ রুবেল বলেছেন: দুর্নীতির গোড়া কোথায়? কিভাবে বা কোন পদক্ষেপ নিলে দুর্নীতি কমিয়ে আনা সম্ভব?
১২| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৫৭
নূর আলম হিরণ বলেছেন: দক্ষ ও চৌকস নেৃত্বের অভাব।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:১০
আরিফ রুবেল বলেছেন: একমত। কিন্তু সতের কোটি বা তারও বেশি সংখ্যক মানুষের একটা দেশে দক্ষ ও চৌকস নেতৃত্ব গড়ে উঠছে না কেন? স্বাধীন হলাম তাও তো প্রায় ৫৩ বছর! এত দিনেও একটা ব্যবস্থা গড়ে উঠল না কেন? কারা বাধা দেয়? কারা চায় না দেশে যোগ্য নেতৃত্ব গড়ে উঠুক?
১৩| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ২:৪২
কামাল১৮ বলেছেন: পার্টি গুলোর মধ্যে গনতন্ত্রের অভাব মূল সমশ্যা।পার্টি গুলো গনতান্ত্রিক হলে অনেক সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।গনতন্ত্র হলে জবাবদিহিতা হবে।জবাবদিহিতা হলে অনেক সমস্যার সমাধান এমনিতেই হয়ে যাবে।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৭:৫৭
আরিফ রুবেল বলেছেন: পার্টির অভ্যন্তরীণ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধের চর্চা পার্টির নেতৃত্বের চরিত্র হয়ত কিছুটা বদল আনতে পারে কিন্তু পার্টির চরিত্রে কি বদল আনতে পারবে? সুশাসন ও জবাবদিহিতার অভাব আমাদের অন্যতম সংকটের কারণ। এই দুইটা নিশ্চিত করা গেলে অনেক সমস্যার সমাধান সম্ভব।
১৪| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:৩৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: আমাদের সমস্যাগুলো তো মোটামুটি আমাদের সকলের জানা আছে। আপনিও সঠিকভাবে অনেকগুলো উল্লেখ করেছেন।
আমার মতে সমস্ত সমস্যাকে মোকাবেলা করার জন্য আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তি হলো শিক্ষা। সরলভাবে বললে ভারতীয়রা এবং চীনারা যা শিখছে, গত ১০-২০ বছরে তারা যেভাবে তথ্যপ্রযুক্তি এবং বিজ্ঞানের অন্য বিষয়গুলোতে উন্নতি করেছে, আমাদের ছেলে মেয়েদের ঠিক সেই শিক্ষাগুলো প্রয়োজন। প্রথমত, আমাদের লেখা পড়া শিখতে হবে এবং জীবন-মান উন্নত করতে হবে।
ইংরেজি ভাষা শিক্ষা, তথ্যপ্রযুক্তি, এআই এবং বিজ্ঞানের অন্য শাখা প্রশাখায় উন্নতি না করতে পারা- এই হলো আমার মতে আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:০২
আরিফ রুবেল বলেছেন: অশিক্ষার অন্ধকার থেকে বেরিয়ে আমরা যেটা পেয়েছি সেটাকে এক কথায় কুশিক্ষা না বলা গেলেও সুশিক্ষা যে বলা যায় না সে ব্যাপারে আমি নিশ্চিত। আমাদের শিক্ষা ব্যবস্থায় অনেক গলদ রয়েছে। সেই গলদ কাটিয়ে উঠে সুশিক্ষিত নাগরিক হিসেবে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ জনগোষ্ঠীকে পথ দেখাতে শিক্ষা ব্যবস্থার আমূল পরিবর্তন প্রয়োজন। জীবনমুখী ও কর্মমূখী শিক্ষা প্রয়োজন।
১৫| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ১০:৩১
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
#দক্ষ ও চৌকস নেৃত্বের অভাব#
ভেড়াদের নেতাও ভেড়া-ই হয়ে থাকে।
অর্থাৎ ভেড়ারা তাদের নিজেদের মধ্যে থেকেই তাদের নেতা নির্বাচন করে থাকে।
দক্ষ ও চৌকস মানুষরা থাকলে তারা তাদের চৌকস নেতা নির্বাচন করবে।
দেশে এতো দক্ষ ও চৌকস মানুষ কোথায়?
আগে নিজেরা দক্ষ ও চৌকস হোন। তারপর আপনারা আপনাদের দক্ষ ও চৌকস নেতা নির্বাচন করুন।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২০
আরিফ রুবেল বলেছেন: ভেড়ার নেতা যদি ভেড়াই হয় তাহলে একজন মাও সে তুং, একজন ফিদেল কাস্ত্রো, একজন ইয়াসির আরাফাত, একজন নেলসন ম্যান্ডেলা কিংবা একজন শেখ মুজিব কিভাবে হলেন? জনগণ দক্ষ ও চৌকস হলে নেতাও দক্ষ ও চৌকস হবেন এটা যেমন সত্য তেমনি একজন নেতা দক্ষ ও চৌকস হলেই তার পক্ষে একটা জাতিকে দক্ষ ও চৌকস হিসেবে গড়ে তোলা সম্ভব৷
একজন স্পার্তাকাস জ্বলে উঠেছিলেন বলেই রোমের সাম্রাজ্য কেপে উঠেছিল৷
১৬| ১০ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:১৫
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
ছিল একটি হত দরিদ্র দেশ।
লুঙ্গি পরা কৃষক মজুররা দখলদার দেশের শক্তিশালী সেনাবাহিনীকে মাত্র ৯ মাসেই পরাজিত করে আত্নসমর্পন করিয়ে কানে ধরিয়ে ফেরত পাঠিয়েছে। কিন্তু ৩ বছরের ভেতরই মুজিব হত্যা।
মুজিব হত্যাকারি পাকি প্রেতাত্তা আলবদর ছানাপোনাদের খুনোখুনি ক্ষমতাদখল সত্তেও স্বাধীনতা লাভের পর অনেক বিলম্বে মুক্তিযুদ্ধ পক্ষের নেতৃত্বে দেশে আবার ক্ষমতায় আসে।
তখন কোন এক্সপোর্টেবল প্রাকৃতিক সম্পদ নেই, নেই কোন বিদেশী টুরিষ্ট আকর্ষন, নেই পর্যাপ্ত বৈদেশীক মুদ্রা আরোহন ক্ষমতা। না থাকার পরও শুধু দরিদ্র মানুষের দৈহিক শ্রম শক্তি ব্যাবহার করে দেশটিকে ৫০ গুন সমৃদ্ধ করেছে, মানুষের আয় ২৫ গুন বেড়েছে।
মুলকথা দখলদার দেশ পাকিস্তান থেকে ৩ গুন গতিতে এগিয়ে সমৃদ্ধ হয়েছে। প্রতিবেশী সবগুলো দেশ থেকে আর্থিক ভাবে সক্ষম ভাল অবস্থায় আছে।
দেশ আগের চেয়ে অনেক দুর্নিতীমুক্ত। শান্তিপুর্ন। কোন বিশ্ববিদ্যালয়েই এখন অস্ত্র বহন করে না। হলগুলোতে কোন গোলাগুলির শব্দ পাওয়া যায় না।
অনেক বাধা স্বত্তেও এই ৫২ বছরে দেশ অনেক এগিয়েছে। তবে অপ্রাপ্তিও অনেক। দুর্নিতি কমলেও এখনো অনেক আছে।
তবে কিছু হিংশুটে নৈরাজ্য বাদিরা দেশের সব উন্নয়ন প্রকল্প আর্থিক উন্নতিতে এলার্জি। গুজব ছড়ায় দেশ ধ্বংশের পথে।
দির্ঘ সময় এত বড় বড় মাত্রায় অদক্ষতা দুর্নিতী হলে দেশের সম্পদ বাড়ে না কমে?
১৯৭১ এর পর মুজিব হত্যাকারি জয়বাংলা বিরোধী পাকিপন্থিরা ক্ষমতায় ছিল ৩৩ বছর। দুর্নিতিতে ৫ বার বিশ্বচ্যাম্পিয়ান
জয়বাংলা পন্থি মুক্তিযুদ্ধ পক্ষ ক্ষমতায় ছিল মাত্র ১৮ বছর। অপেক্ষাকৃত কম সময়ে দুর্নিতিকে ধাপে ধাপে ১৬ ধাপ হ্রাস করলো, দেশকে অল্প সময়ে মধ্যম আয়ের দেশে পরিনত করলো।
পদ্মা সেতু কাজ শুরুর আগে দেশের রিজার্ভ ছিল মাত্র ১০ বিলিয়ন। এরপর নির্মান চলাকালে লাগামহীন কথিত দুর্নিতির অভিযোগ। কিন্তু সেতুর কাজ সমাপ্ত হওয়ার পর রিজার্ভ হয়ে গেল ৪৮ বিলিয়ন। ( পরে অবস্য করোনা ও যুদ্ধের কারনে অর্ধেক কমেছে)
পদ্মা সেতুর ব্যায় ৩ গুন বেড়ে যাওয়ার পরও আরো ডজন ডজন মেগা প্রকল্প। বিপুল অপচয় ডজন ডজন বৃহৎ পাওয়ার প্ল্যান্ট বিদ্যুৎ উৎপাদনের সক্ষমতা ৩ হাজার মেগাওয়াট থেকে ২৫ হাজার মেগাওয়াট হয়ে, বিপুল ব্যয় হয়ে দেশের শতভাগ বাড়ীতে বিদ্যুৎ পৌছে গেল। ঢাকা থেকে গ্রাম পর্যন্ত রাস্তাঘাট পাকা, বাজেটের দেড় লাখ কোটি টাকা খরচ করে ‘বয়স্ক ভাতা’, ‘বিধবা ভাতা এবং ‘প্রতিবন্ধী ভাতা’। দুস্থ মহিলা ভাতা ইত্যাদি ১২০ ধরনের ভাতা, ১২০টি সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচির আওতায় ভাতাভোগীর সংখ্যা ২ কোটির উপরে।
তার উপরে ২০ লাখ রহিংগা ১০ বছর জাবত বিনামুল্যে খাওয়ানো হচ্ছে। এরপরে রিজার্ভ ও সম্পদ শুধু বাড়ে, ৩ গুন বেড়ে গেল। ২০০৬ এর ৬০ বিলিয়নের অর্থনীতির ভলিয়ুম এখন হাফ ট্রিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি।
তাহলে দুর্নিতি কিভাবে কতটুকু বেড়েছে শুনি? প্রমান চাই।
নগদ অর্থ উত্তোলনে ও সকল ক্ষেত্রে এনাইডি কার্ড ব্যাবহার, এবং ৯৯৯ ন্যাশানাল ইমার্জেন্সি ফোন ব্যাপক ভাবে চালু হওয়ায় সাধারন পর্যায়ে অপরাধ ও দুর্নিতি ব্যাপক কমেছে। তবে উচ্চপর্যায়ে দুর্নিতি এখনো সন্তোষজনক ভাবে কমেনি।
১০ ই মার্চ, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২৫
আরিফ রুবেল বলেছেন: ভাই আপনি কি বলতে চাচ্ছেন বাংলাদেশে এই মুহুর্তে কোন সংকট নাই?
১৭| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ১২:৩৯
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: কিন্তু আমি জনসংখ্যাকে আসলে সমস্যা হিসেবে মনে করি না। সমস্যা হচ্ছে এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে চাহিদা অনুযায়ী প্রস্তুত করতে না পারা।
খাঁটি পুঁজিবাদী ও ভোগবাদী সমাজ ব্যবস্থায় এমনটা মনে হওয়াই স্বাভাবিক, বিশাল জনসংখ্যা আসলে বিশাল পুঁজি, সস্তা শ্রম নামক দাস, উপভোক্তা, গ্রাহক, ভোটদাতা, করদাতা। আগে অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থা ঠিক করেন, তারপর এই বিপুল সংখ্যক মানুষকে চাহিদা অনুযায়ী প্রস্তুত করতে পারবেন।
লেখক বলেছেন:দূরদর্শী ও গণবান্ধব নেতৃত্বের অভাব।
অর্থব ব্যবস্থায় দূরদর্শী ও গণবান্ধব নেতৃত্ব খুঁজছেন। ভালো।
লেখক বলেছেন:দেখেন আজকে থেকে বিশ বছর পর আপনার কি পরিমাণ হাসপাতাল লাগবে, কি পরিমাণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান লাগবে, কি পরিমাণ আদালত লাগবে এগুলো যেমন আগে থেকে আন্দাজ করা যায় তেমনি কোন খাতে কি পরিমাণ লোক লাগবে সেটাও আন্দাজ করা যায়।
আ্গ্রহ থাকলে নিচের লেখাটা পড়ুন।
view this link
লেখক বলেছেন:মৌলবাদি জনসংখ্যা ব্যাপারটা যদি একটু বিস্তারিত বুঝিয়ে বলতেন।
প্রতিবেশী দেশগুলোর (ভারত, পাকিস্তান,মিয়ানমার) দিকে তাকালেই বুঝতে পারার কথা। নিজের গায়ের ময়লা দেহেতু দেখা যায় না, তাই নিজের দেশের দিকে নাই বা দেখলেন। আরও বিস্তারিত চাইলে, এই মুহূর্তে সময় নাই, জীবন-জীবিকার তাগিদে হাতে আস্ত পোস্ট দেয়ার সময় নাই। ছোট্ট মন্তব্য হয়তো আপনাকে আরও বিভ্রান্ত্র করবে।
১১ ই মার্চ, ২০২৪ ভোর ৬:২৪
আরিফ রুবেল বলেছেন: ধন্যবাদ চমৎকার একটা মন্তব্যের জন্য।
ছোট দুইটা প্রশ্ন
১) আপনার মতে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোন রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অধিক কার্যকরী?
২) মৌলবাদ সেটা ধর্মের নামে হোক, জাতীয়তাবাদের নামে হোক আর চামড়ার রঙের ভিত্তিতে হোক সেটা সমস্যা! এর থেকে মুক্তির পালটা কর্মসূচি কি হওয়া উচিত?
সম্পূরক প্রশ্ন: বাংলাদেশে আপনার মনের মত সমাজ গড়ার কোন রাজনৈতিক দল বা কর্মসূচি সক্রিয় আছে কি?
সবশেষে, শত ব্যস্ততার মাঝেও যে আপনি পুনরায় এসে মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন এ জন্যে আবারও আপনাকে ধন্যবাদ।
পুনশ্চ: লিঙ্কের লেখাটার জন্যেও ধন্যবাদ।
১৮| ১১ ই মার্চ, ২০২৪ দুপুর ১:০৬
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট এবং মন্তব্য গুলো পড়লাম।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫২
আরিফ রুবেল বলেছেন: পড়ে আপনার কি মনে হল সেটা তো আর জানালেন না !
১৯| ১৫ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৯:৫৪
নিমো বলেছেন: লেখক বলেছেন: ১) আপনার মতে বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কোন রাজনৈতিক অর্থনৈতিক ব্যবস্থা অধিক কার্যকরী?
এর উত্তরটা মন্তব্যের ঘরে দেয়া সম্ভব নয়। সময় পেলে আলাদা পোস্ট করব্ এজন্য দুঃখিত।
লেখক বলেছেন: ২) মৌলবাদ সেটা ধর্মের নামে হোক, জাতীয়তাবাদের নামে হোক আর চামড়ার রঙের ভিত্তিতে হোক সেটা সমস্যা! এর থেকে মুক্তির পালটা কর্মসূচি কি হওয়া উচিত?
সাংস্কৃতিক বিপ্লব, সত্যিকার অর্থে আরেকটা মুক্তিযুদ্ধ।
লেখক বলেছেন: বাংলাদেশে আপনার মনের মত সমাজ গড়ার কোন রাজনৈতিক দল বা কর্মসূচি সক্রিয় আছে কি?
না, নেই।
আপনাকেও ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৭ ই মার্চ, ২০২৪ সকাল ৮:৫৩
আরিফ রুবেল বলেছেন: আলাদা পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম। আশা করি, সেই পোস্টেই বিস্তারিত লিখবেন।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই মার্চ, ২০২৪ রাত ৮:৫৮
জ্যাক স্মিথ বলেছেন: চাকুরি হচ্ছে আধুনিক দাসত্বের অপর এক নাম।
এই দেশে সমস্যার অন্ত নেই তবে সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে শিক্ষা, দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা খুবই নিম্নমানের।