নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শিশুদের মতো নিষ্পাপ কেউ নয়, কিছু নয়! দু বছর আগে ঢাকার কোথাও তোলা। তার আগের রাতে ভীষণ ঝর হয়েছিল, ঘোর কালবৈশাখী। ঝরে উপড়ে পড়া একটা গাছও পড়েছিল সেদিন পার্কে। আহা স্মৃতি, স্মৃতি সুমধুর! ছবিটাই ধরে রেখেছে আমার সেই সময়টা, নাহলে নির্ঘাত সব ভুলে যেতাম! টুকটাক আরও নানান কথা মনে পড়ছে সেদিনের। শুধু একটা ছবিই...
সিলেট। সুরমা নদীর ওপর সূর্যাস্ত। পাশে বিরাট কিন ব্রিজ। ভীষণ সুন্দর একটি জায়গা। আমি গিয়েছিলাম ২০১৫’র ফেব্রুয়ারির শেষে। শীত ছিল না তখন। নিশ্চিতরূপেই বলতে পারি, শীতে আরও নয়নাভিরাম, আরও উপভোগ্য হয়ে উঠবে সুরমা নদী, কিন ব্রিজ ও চারপাশ। সেখানে একটা ক্লক টাওয়ারও আছে। সম্ভবত ‘জামাল উদ্দিন ক্লক টাওয়ার’ নাম ওটার। বাংলাদেশে বোধহয় ওটাই একমমাত্র ক্লক টাওয়ার। সবমিলিয়ে বেড়ানোর দারুণ একটি জায়গা।
ছবিটা মুম্বাইয়ের সড়কে তোলা। ২০১৬ সাল, জুন বা জুলাই মাস। মুম্বাই ফিল্ম সিটি যাবার পথে এই দুই কিশোরীকে সড়কে খুনসুটিরত দেখে কৌতূহলী হয়ে ছবিটা তুলেছিলাম। ওরা খুব সম্ভবত সহোদরা ছিল। আর বেশ বৃষ্টি হয়েছিল সেদিন। চমৎকার একটি দিন, চমৎকার কিছু সময় কেটেছিল সেখানে। স্মৃতিগুলো সত্যি বড় মধুর। মনে পড়লেই সুখানুভবে ভরে ওঠে মন।
ঢাকার গুলিস্তান। চিরদিনের জনসমাগমে ভরপুর আদি, অকৃত্রিম গুলিস্তান। ফিল্টারিংও করেছি ক্ল্যাসিকভাবে। বছর তিনেক আগে সম্ভবত, আর হয়তো রোজার মাস চলছিল। ভিড়ভাট্টায় ভরা বিকেলবেলা। কতো মানুষ যে প্রতিদিন আসে যায় এই সড়ক দিয়ে! সকাল থেকে মাঝরাত অবধি ব্যস্তসমস্ত মানুষের ভিড়ে মুখর হয়ে থাকে গুলিস্তান। এখানেই জীবন, এই ভিড়েই। এখানেই সবটুকু আনন্দ বেঁচে থাকার...
১৫ ই মে, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬
অর্ক বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় বিএম বরকতউল্লাহ ভাই। সতত শুভকামনা।
২| ১৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৫
বিচার মানি তালগাছ আমার বলেছেন: গুলিস্তান এত কম লোক কেন??
১৫ ই মে, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩১
অর্ক বলেছেন: ভালো প্রশ্ন! আসলেই খুব কম লোক! হা হা হা। ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই মে, ২০১৮ দুপুর ২:৩১
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: এখানেই সবটুকু আনন্দ বেঁচে থাকার। চমৎকার।
ছবি ও লেখা ভাল লেগেছে।
আমার শুভেচ্ছা রইল।