নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আর্শিল১৫৩

সৈয়দ জুল আর্শিল

আমি সৈয়দ জুল আর্শিল। পড়াশোনা করছি আহসানউল্লাহ ইউনিভার্সিটি অফ সাইন্স এন্ড টেকনোলজি ( সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং)। কন্টেন্ট রাইটার হিসেবে কাজ করছি। অন্যদের থেকে শিখতে অসম্ভব পছন্দ করি।

সৈয়দ জুল আর্শিল › বিস্তারিত পোস্টঃ

নাজমুল হোসেন শান্ত, ভাগ্যবান প্লেয়ার বটে।

১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০২২ রাত ৯:০০

নাজমুল হাসান শান্তকে বর্তমান সময়ের সবচেয়ে ভাগ্যবান পুরুষ বলে দাবি করলে ভুল হবে নাহ। বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের খারাপ পারফরম্যান্সের কারণে বিসিবি খোদ শান্তকেই দলে ডাকতে বাধ্য হলেন। কিন্তু এত প্লেয়ার থাকতে শান্ত কেন, আসুন বিষয়টা পরিষ্কার করি।


তিনি বাংলাদেশের হয়ে ১৩টি ওয়ানডে এবং ৯টি টি-টোয়েন্টি খেলেছেন। সাদা বলের ক্রিকেটে মোট ২২টি ম্যাচ। ২২টি ম্যাচের মধ্যে সাদা বলের ক্রিকেটে এখনও তার কোনো ফিফটি নেই। ওয়ানডেতে তার সর্বোচ্চ স্কোর ৩৮ রান। ১৩টি ম্যাচের মধ্যে ৩টি ম্যাচে তিনি ফ্ল্যাট ট্র্যাকে ব্যাট করার সুযোগ পেয়েছিলেন এবং যখন লক্ষ্য ছিল ২০০ রান। আবার তার টি-টোয়েন্টি ব্যাটিং দেখে আপনি হতাশ হবেন এটাই স্বাভাবিক। ৯ ম্যাচ খেলে মোট সংগ্রহ ১৪৮, সর্বোচ্চ সংগ্রহ ৪০, অ্যাভারেজ - ১৮.৫, স্ট্রাইক রেট ১০৪.২৩। ২৪ বছর বয়সী এই ক্রিকেটার শুধুমাত্র ট্যালেন্টবয় খ্যাতিনামা নিয়েই পারফরম্যান্স ব্যতীত নিয়মিত চান্স পেয়ে যাচ্ছে জাতীয় দলে যা দৃষ্টিকটুও বটে। টি-টিয়োন্টিতে বিপিএলে একটি মাত্র সেঞ্চুরি ছিলো, সেই সেঞ্চুরির দোহাই দিয়ে বিসিবি সিলেক্টররা দলে ভিড়িয়েছেন। শুধুমাত্র ঐ একটি সেঞ্চুরিই কপাল খুলেছে নাজমুল হাসান শান্তর। তবে শ্রীরামের সামনে ২ দিন আগে মিরপুর স্টেডিয়াম এমন কিছু শর্টস বাউন্ডারি হাঁকিয়েছেন, "ট্যালেন্টেড বয়" তকমাটা ফুঁটিয়ে তুলেছেন নির্ধিদ্বায়। তাই শ্রীরামেরও পজিটিভ ভিউ এসে পড়লো খোদ শান্তর দিকেই।

সবকিছু মিলিয়ে শান্ত বিশ্বকাপ স্কোয়াডে ব্যাকআপ ওপেনার অথবা মিডল অর্ডারের জন্যই জায়গা পেয়েছেন, এটা পরিষ্কার। এখন দেখার বিষয়, নাজমুল হোসেন শান্ত যে বিষ্ময় নিয়ে দলে এসেছেন সেই বিষয়ের কতটুকু প্রতিদান দিতে পারবেন। বাংলাদেশ শান্তর ব্যাটে হাসবে এটাই প্রত্যাশা কোটি বাংলাদেশী দর্শকদের।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.