![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি বাস করি কল্পলোকে। আমি নিঃশ্বাস নেই অসীম শূন্যতায়।আমি আঁকি ছবি মনের রঙিন ক্যানভাসে।আমি কবিতা লিখি ভালোবাসার গদ্যলোকে।আমি গান গেয়ে যাই নিজ সুর অলিন্দে।তবুও করতে পারিনি স্পর্শ আমার আমি কে।।
প্রসঙ্গ ১ঃ
একটা বাঘের ছানা পার্শ্ববর্তী ডোবায় পড়ে যায়-- আরও কয়েকটি বাঘ ওইখানে ছিল---বাঘদের হয়তো জানা ছিল বিপদটা কি আসতে পারে--হ্যাঁ-- কুমীর-- বাচ্চাটা পড়ার সাথে সাথেই ও এসে হাজির--- চোখের পলকেই সব কটা বাঘ পানিতে নেমে পড়লো-- তারপর যা হবার তাই হল-- সে এক হুলস্থূল-- অথচ শোনে এসেছি জলে থাকা কুমীরের চেয়ে ভয়াবহ আর কিছুই নেই।। সেই কুমীরকেই পাড়ে এনে বাঘ কটা ডাঙ্গায় তোলে ভক্ষন করল।। বেচারা কুমীর !!
এতক্ষন ছোটবেলায় দেখা ডিসকভারি চ্যানেলের একটা ভিডিওর কথা বললাম। গাজায় ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলীরা যেভাবে বর্বরতা চালিয়েছে , আশেপাশের বাঘ সিংহ সমেত মুসলিম দেশগুলো ওই পশুদের চেয়ে ও নিকৃষ্ট বর্বর--- আমি ইসরাইলীদের কে দোষ দিচ্ছিনা--- - তাদের জাতিসত্তা টিকিয়ে রাখতে হলে তারা এই ধরনের হত্যা চালিয়ে যাবে -- এটাই তাদের নিয়তি। কারন তারাই একমাত্র জাতি যারা কেয়ামত পর্যন্ত নিজস্ব ভূখণ্ড খুজে বেড়াবে- কোথাও তাদের ঠাই হবে না---
কিন্তু আমরা এমন এক মুসলমান !! ওই পশুদের চেয়ে ও আজ অধম --- নিজেদের জাত ভাইদের মেরে শেষ করে দিলো অথচ প্রতিবেশী দেশ হয়ে ও একটা বিবৃতি দিতে পারলনা।
এখন সময় হয়েছে নিজেকে দোষ দেয়ার --- অন্যকে দোষে আর লাভ নেই----মুসলমানদের এই দুরবস্থার জন্যেই আমরা মুসলিমরাই দায়ী-- ভাবতেই কষ্ট হয়--- দম বন্ধ হয়ে আসে-- এত বড় বড় মুসলিম দেশ তাও আবার একটিতে নবীজি শুয়ে আছেন আর তার পাশেই ইসরাইল মুসলিম নিধনে মত্ত ছিল--- ওহে... আমাদের ওমর-- কোথায় আমাদের সালাহউদ্দিন--একবার হলেও অন্তত উঠে এসো-- ফিলিস্তিনি বাচ্চাদের এই নিষ্প্রাণ দেহ গুলো যে আমদের ক্ষমা করবেনা।।
প্রসঙ্গ ২ঃ
ফিলিস্তিনিরা মারা গেল-- যদিও বা আপাত দৃষ্টিতে এটা সহ্য করা কষ্টকর তবুও বলবো ইসরাইলের নাম মুছে দেয়ার জন্যে এটার বড়ই প্রয়োজন ছিল---ইউরোপের নানা প্রান্ত থেকে উঠে আসা রিলিজিওন পারসিকিউসনের চক্রতে পড়ে যারা এক সময় শরণার্থী হিসেবে ঠাই নিয়েছিল ফিলিস্তিনে আজ তারাই হন্তারক-- অবশ্য এই অবস্থার জন্যে শুধু ওরাই দায়ী নয় । ব্রিটিশ---আজ পর্যন্ত জাতিগত দাঙ্গার সব মুলে ছিল এই ব্রিটিশ--নাৎসিদের হলোকাস্টের পরে যখন ইহুদিরা উদ্ভাস্তু কোথাও ভুমি খুজে পাচ্ছিলনা তখন এই ব্রিটিশরাই তাদের অধিকৃত ফিলিস্তিন এলাকায় এদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে---
ইহুদীরা অভিশপ্ত জাতি-- এটা তারা নিজেরাও জানে--আমি কয়েকজন কে চিনি -- পরিচয়ই দিতে চায় না নিজেদের-- অস্থিত্ত রক্ষার প্রশ্নে সদা ভীত এই জাতি নিজেদের কে টিকিয়ে রাখতে গিয়ে অন্য সবার উপর চড়াও হয়ে আসছে-- সব কিছুর মধ্যেও একটা ভাল দিক থাকে-- ফিলিস্তিনিদের এই শাহাদতের মধ্য দিয়ে সুযোগ এসেছিল সমস্ত মুসলমানদের একত্রিত হওয়ার--কিন্তু দুঃখ লাগে মুসলামানরা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলনা। আফসোস!!
প্রসঙ্গ ৪ঃ
ফেসবুকে সবাই হিটলারকে উপজীব্য করে ওর কিছু কথা তোলে ধরছিলেন ---আপনারা কি জানতেন ব্যক্তিগত জিঘাংসা থেকেই হিটলার একটি পুরো ধর্মীও জন গুষ্টিকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল ??-- সে এক রহস্যজনক ব্যাপার ! আমরা কি জানি একটা অন্যায় কে রুখতে গিয়ে নতুন আরেকটা অন্যায় করেছি !! ধর্ম বর্ণ ব্যতিরেকে মানবতা যদি হয় আসল বিষয় তাহলে আমি বলবো হিটলারের এসব কথা তোলে ধরাও অমানবিক, এক ধরনের বর্বরতা এবং নিজ ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতার পরিচয় দেয়া --- হ্যাঁ সে ইহুদী মেরেছে-- তবে ইহুদীর আগে ওরাও মানুষ -- কোন ধরনের মানব হত্যাকাণ্ড ইসলামে গ্রহণযোগ্য নয় একমাত্র যুদ্ধের ময়দানের জিহাদ ব্যতীত। অতএব আসুন ভবিষ্যতে এরকম পরিস্থিতিতে সঠিক ভাবে প্রতিবাদ করি--যৌক্তিক ভাবে রুখে দাড়াই।
একটা বাঘের ছানা পার্শ্ববর্তী ডোবায় পড়ে যায়-- আরও কয়েকটি বাঘ ওইখানে ছিল---বাঘদের হয়তো জানা ছিল বিপদটা কি আসতে পারে--হ্যাঁ-- কুমীর-- বাচ্চাটা পড়ার সাথে সাথেই ও এসে হাজির--- চোখের পলকেই সব কটা বাঘ পানিতে নেমে পড়লো-- তারপর যা হবার তাই হল-- সে এক হুলস্থূল-- অথচ শোনে এসেছি জলে থাকা কুমীরের চেয়ে ভয়াবহ আর কিছুই নেই।। সেই কুমীরকেই পাড়ে এনে বাঘ কটা ডাঙ্গায় তোলে ভক্ষন করল।। বেচারা কুমীর !!
এতক্ষন ছোটবেলায় দেখা ডিসকভারি চ্যানেলের একটা ভিডিওর কথা বললাম। গাজায় ফিলিস্তিনিদের উপর ইসরাইলীরা যেভাবে বর্বরতা চালিয়েছে , আশেপাশের বাঘ সিংহ সমেত মুসলিম দেশগুলো ওই পশুদের চেয়ে ও নিকৃষ্ট বর্বর--- আমি ইসরাইলীদের কে দোষ দিচ্ছিনা--- - তাদের জাতিসত্তা টিকিয়ে রাখতে হলে তারা এই ধরনের হত্যা চালিয়ে যাবে -- এটাই তাদের নিয়তি। কারন তারাই একমাত্র জাতি যারা কেয়ামত পর্যন্ত নিজস্ব ভূখণ্ড খুজে বেড়াবে- কোথাও তাদের ঠাই হবে না---
কিন্তু আমরা এমন এক মুসলমান !! ওই পশুদের চেয়ে ও আজ অধম --- নিজেদের জাত ভাইদের মেরে শেষ করে দিলো অথচ প্রতিবেশী দেশ হয়ে ও একটা বিবৃতি দিতে পারলনা।
এখন সময় হয়েছে নিজেকে দোষ দেয়ার --- অন্যকে দোষে আর লাভ নেই----মুসলমানদের এই দুরবস্থার জন্যেই আমরা মুসলিমরাই দায়ী-- ভাবতেই কষ্ট হয়--- দম বন্ধ হয়ে আসে-- এত বড় বড় মুসলিম দেশ তাও আবার একটিতে নবীজি শুয়ে আছেন আর তার পাশেই ইসরাইল মুসলিম নিধনে মত্ত ছিল--- ওহে... আমাদের ওমর-- কোথায় আমাদের সালাহউদ্দিন--একবার হলেও অন্তত উঠে এসো-- ফিলিস্তিনি বাচ্চাদের এই নিষ্প্রাণ দেহ গুলো যে আমদের ক্ষমা করবেনা।।
প্রসঙ্গ ২ঃ
ফিলিস্তিনিরা মারা গেল-- যদিও বা আপাত দৃষ্টিতে এটা সহ্য করা কষ্টকর তবুও বলবো ইসরাইলের নাম মুছে দেয়ার জন্যে এটার বড়ই প্রয়োজন ছিল---ইউরোপের নানা প্রান্ত থেকে উঠে আসা রিলিজিওন পারসিকিউসনের চক্রতে পড়ে যারা এক সময় শরণার্থী হিসেবে ঠাই নিয়েছিল ফিলিস্তিনে আজ তারাই হন্তারক-- অবশ্য এই অবস্থার জন্যে শুধু ওরাই দায়ী নয় । ব্রিটিশ---আজ পর্যন্ত জাতিগত দাঙ্গার সব মুলে ছিল এই ব্রিটিশ--নাৎসিদের হলোকাস্টের পরে যখন ইহুদিরা উদ্ভাস্তু কোথাও ভুমি খুজে পাচ্ছিলনা তখন এই ব্রিটিশরাই তাদের অধিকৃত ফিলিস্তিন এলাকায় এদের পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করে---
ইহুদীরা অভিশপ্ত জাতি-- এটা তারা নিজেরাও জানে--আমি কয়েকজন কে চিনি -- পরিচয়ই দিতে চায় না নিজেদের-- অস্থিত্ত রক্ষার প্রশ্নে সদা ভীত এই জাতি নিজেদের কে টিকিয়ে রাখতে গিয়ে অন্য সবার উপর চড়াও হয়ে আসছে-- সব কিছুর মধ্যেও একটা ভাল দিক থাকে-- ফিলিস্তিনিদের এই শাহাদতের মধ্য দিয়ে সুযোগ এসেছিল সমস্ত মুসলমানদের একত্রিত হওয়ার--কিন্তু দুঃখ লাগে মুসলামানরা সেই সুযোগ কাজে লাগাতে পারলনা। আফসোস!!
প্রসঙ্গ ৪ঃ
ফেসবুকে সবাই হিটলারকে উপজীব্য করে ওর কিছু কথা তোলে ধরছিলেন ---আপনারা কি জানতেন ব্যক্তিগত জিঘাংসা থেকেই হিটলার একটি পুরো ধর্মীও জন গুষ্টিকে নিশ্চিহ্ন করতে চেয়েছিল ??-- সে এক রহস্যজনক ব্যাপার ! আমরা কি জানি একটা অন্যায় কে রুখতে গিয়ে নতুন আরেকটা অন্যায় করেছি !! ধর্ম বর্ণ ব্যতিরেকে মানবতা যদি হয় আসল বিষয় তাহলে আমি বলবো হিটলারের এসব কথা তোলে ধরাও অমানবিক, এক ধরনের বর্বরতা এবং নিজ ধর্ম সম্পর্কে অজ্ঞতার পরিচয় দেয়া --- হ্যাঁ সে ইহুদী মেরেছে-- তবে ইহুদীর আগে ওরাও মানুষ -- কোন ধরনের মানব হত্যাকাণ্ড ইসলামে গ্রহণযোগ্য নয় একমাত্র যুদ্ধের ময়দানের জিহাদ ব্যতীত। অতএব আসুন ভবিষ্যতে এরকম পরিস্থিতিতে সঠিক ভাবে প্রতিবাদ করি--যৌক্তিক ভাবে রুখে দাড়াই।
©somewhere in net ltd.