![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আসাদ তালুকদারঃ নেত্রকোনার জেলা প্রশাসক ড.তরুণ কান্তি শিকদার তার বিরুদ্ধে একাধিক বিদ্যালয়ে ভর্তি প্রক্রিয়ায় অনিয়মের অভিযোগ আংশিক স্বীকার করলেন।
জানা যায়, সাম্প্রতিক সময়ে জেলা প্রশাসক ড.তরুণ কান্তি শিকদার এর বিরুদ্ধে আঞ্জুমান আদর্শ সরকারি উচ্চ বিদ্যালয় ও নেত্রকোনা সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ভর্তি কার্যক্রমে অনিয়মের অভিযোগ ও এর প্রতিবাদে মিছিলসহ বিভিন্ন কর্মসূচীর প্রেক্ষিতে ব্যাপক সমালোচনার ঝড় বইছে জেলার বিভিন্ন মহলে।
এব্যাপারে তার কাছে জানতে (ফোনে)চাইলে তিনি বলেন, একটি অভিযোগের প্রেক্ষাপটে ভুলটি শুধরানো হয়েছে। কথোপকথনের একপর্যায়ে সিএনএর উদ্যোগে প্রকাশিতব্য " মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০১৫"র বিশেষ ম্যাগাজিন এ বাণী দেওয়ার বিষয়ে তিনি উত্তেজিত হয়ে বলেন, আমার বিরুদ্ধে এসব অভিযোগ আগে মিথ্যা প্রমাণ করেন, তারপর বাণী।
উল্লেখ্য, " মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস-২০১৫"উপলক্ষে একটি বাণীর জন্য ইতোপূর্বে তিনদিন জেলা প্রশাসকের কাছে যাওয়া হলেও তিনি দেননি। অবশেষে শর্ত জুড়ে দিলেন।
সচেতন মহলের অভিমত, বিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষায়ই যদি জেলা প্রশাকের মত কর্তাব্যক্তিরা অনিয়ম করেন তাহলে মেধাবী ছাত্রছাত্রীরা তাদের যোগ্যতা প্রমাণের সুযোগ পাবে না। তিনি জেলা প্রশাসক বলেই যা খুশি করবেন এটা মেনে নেওয়া যায় না। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে একজন জেলা প্রশাসকের কাছে বাণী চাইলে ব্যক্তিগত সমস্যায় বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়া বা খাটো করে দেখার কোন সুযোগ নেই। সৃজনশীল ভালো কোন উদ্যোগে উৎসাহ তো দুরে থাক, নিজেদের গোছানো নিয়ে তারা ব্যস্ত। তারা তো কর্তাব্যক্তি তাই রাষ্ট্রীয় বড় কোন বিষয়ে অনিয়ম করলে সেটাও নিয়ম। আর তার বিরুদ্ধে অভিযোগ মিথ্যা প্রমাণ করে দিতে পারলে বাণী দিবেন, কথাটা অনেকটা প্রলাপ বকার মত।
আগামী প্রতিবেদনে থাকবে, বিভিন্ন মহল থেকে আসা জেলা প্রশাসকের অপসারনের কিছু যৌক্তিক কার্য-কারণের কাটাছেঁড়া। চলবে........................
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন:
দেখুন আপনি যেভাবে এই পোস্টটা লিখলেন, তাতে মনে হচ্ছে আপনি কোন পত্রিকার জন্য নিউজ লিখেছেন। কিন্তু ব্লগ তো কোন অনলাইন নিউজ পেপার নয়। এটা একটি দ্বিপক্ষীয় আলোচনার জায়গা, যেখানে আপনার কোণ লেখায়, সমালোচনায় সহ ব্লগাররা পক্ষে বিপক্ষে আলোচনা করবে, আপনার কাছ থেকে আরো জানতে চাইবে।
তবে ব্লগ অবশ্যই নাগরিক সাংবাদিকতা চর্চার একটি উন্মুক্ত মাধ্যম। এইভাবে গৎ বাঁধা লেখায় সেই চর্চার স্থানটি তেমন খুঁজে পাওয়া যায় না। ব্লগ আর নিউজ পেপারের পার্থক্য হলো- নিউজে শুধুই নিউজ থাকে আর ব্লগে একটা নিউজের সাথে ব্লগারের নিজস্ব ভিউজ বা দৃষ্টিভঙ্গিও বা কিছুটা বিশ্লেষনও থাকে। পাশাপাশি থাকতে হয় কোন অভিযোগের ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট তথ্য সংযুক্তি।
আরো গুরুত্বপূর্ন হচ্ছে অন্য ব্লগারদের লেখায় আপনি পক্ষে বা বিপক্ষে অবস্থান গ্রহণ। আপনার ব্লগ পোস্ট কতবার পঠিত হলো, সেটা যতটা গুরুত্বপূর্ন, আপনার পোস্টে অন্যের মন্তব্যও ততটা গুরুত্বপূর্ন। আপনি যদি মতামত চর্চা না করেন, অন্যের মতামত গ্রহন করতে না পারেন, তাহলে ব্লগার শব্দটি শুধুই সামনে টাইটেল হিসেবেই থাকবে।
দুই বছরে আপনি পোস্ট দিয়েছেন মাত্র ৪টি, কোথাও কোন মন্তব্য করেন নি। আমার এই মন্তব্য সহ মন্তব্য পেয়েছেন ২টি। এই যদি অবস্থা হয়, তাহলে ব্লগার হিসেবে আপনি কিভাবে ভুমিকা পালন করছেন?
শুভেচ্ছা রইল। শুভ ব্লগিং!