![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
“The worldly comforts are not for me. I am like a traveler, who takes rest under a tree in the shade and then goes on his way.” –[Tirmidhi]
পাহাড়ী-বাঙালী কাউকেই আইন শৃংখলা রক্ষার নামে বিচার বহির্ভূত নির্যাতন যেমন কাম্য নয় তেমন সরকারের বিরুদ্ধে সশস্ত্র সংগ্রাম ব্যাপারটাও মেনে নেওয়া যায় না।
ছবি দুটি বিচ্ছিন্নতাবাদী পাহাড়ীদের একটি পেইজ CHT-jummaland থেকে নেয়া।
তাঁদের কিছু উদ্ধৃতি ---
কথায় আছে সোজা আঙ্গুলে ঘি উঠেনা বাঁকা আঙ্গুলই প্রয়োগ করতে হয় ,তদ্রুপ কাওকে ভালবেসে কেউ অধিকার দেয়না, অধিকার আদায় করে নিতে হয় । -এম এন লারমা
সাইজে কম হতে পারি, সংখ্যায় কম হতে পারি কিন্তু বুলেট ছোট নয় আর ট্রেনিং নিতান্তই কম নয় ! এমনকি পার্বত্য চট্টগ্রামে সেনাবাহিনী বা সরকারী বাহিনীকে কুপোকাত করতে বুলেট দরকার হয়না, এক একটা পাত্থরই যথেষ্ট ! -জুম্ম সেনা
তোমাদের চোখে সন্ত্রাসী, দেশদ্রোহী, বিচ্ছিন্নতাবাদী হলেও অধিকারকামী জুম্ম জনতার কাছে আমরা বীর সৈনিক । অধিকার আদায় না হওয়া পর্যন্ত শাসকগোষ্ঠির বিরুদ্ধে স্বশস্ত্র সংগ্রাম করে যাবো, বাংলাদেশ সরকারের পালিত জলপায়ীরা যদি পাহাড়ে অস্ত্র উদ্ধারের অভিযানের নামে পাহাড়িদের উপর জুলুম, নির্যাতন, নিপীড়ন চালায় তাহলে বাংলাদেশ সরকার এবং তার পালিত জলপায়ী বাহিনীকে সমুচিত জবাব দেওয়া হবে । শাসকগোষ্ঠি মনে রেখো অস্ত্র যখন হাতে নিয়েছি, নিজেদের অধিকার প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগে অস্ত্র ত্যাগ করবো না ।
হয় জুম্ম জাতির জন্য মরন,
না হয় জুম্ম জাতির অধিকার প্রতিষ্ঠা করা ।
এই হচ্ছে আমাদের পন ।
জয় জুম্মল্যান্ড, জয় জুম্ম জনতা ।।
ভাবছি এভাবে যদি দাড়ি-টুপি ওয়ালারা অস্ত্রহাতে মাদ্রাসার সামনে পোজ তুলে ছবি দিত আর এভাবে উদ্ধৃতি দিয়ে যুদ্ধের ঘোষনা দিত তাহলে হয়ত ঐ এলাকাতে ম্যাসাকার চলত। সারা দুনিয়ার পত্র-পত্রিকায় ছবিগুলো আসত। বাংলার আকাশে ড্রোন উড়ত। ছবিতে চিহ্নিত মানুষদের লাশ বন্দুকযুদ্ধ বা গণপিটুনিতে নিহত অবস্থায় রাস্তা-ঘাটে পাওয়া যেত। সর্বোপরি অন্য মুসলিমদের পথে চলাচল মোটামুটি অসম্ভব হয়ে যেত।
কেউ কী আমাকে বলে দেবে এ দেশে আসলে সংখ্যালঘু কারা?
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২০
আশালিনা আকীফাহ্ বলেছেন: একটু কষ্ট করে পোষ্টটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে দেখতে পাবেন সংবাদ সংগ্রহের সূত্র দেয়া আছে।
২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩০
রাফা বলেছেন: কোথা থেকে সংগ্রহ করছেন এই ছবি...? আর কত বিভ্রান্ত করবেন মানুষকে...!
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৩
আশালিনা আকীফাহ্ বলেছেন: মন্তব্য করার আগে পোষ্টটি ভালোভাবে পড়ে নেয়া উচিত।
৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩২
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: ফেসবুক পেজে ছবিগুলো পেলাম...
View this link
View this link
অত্যন্ত উদ্বেগজনক...
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:২৪
আশালিনা আকীফাহ্ বলেছেন: জাযাক আল্লাহ্ খাইর, ভাই।
৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৩৪
ক্ষতিগ্রস্থ বলেছেন: রাফা এবং কাভা, আপনারা ব্লগারের পোস্ট ঠিকমত পড়েননি... ছবি দুটি বিচ্ছিন্নতাবাদী পাহাড়ীদের একটি পেইজ CHT-jummaland থেকে নেয়া
৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তারা ৭১এ ছিল রাজাকার
এখন হয়েছে দেশদ্রোহী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সময় থাকতেই বিষফোড়া উপরে ফেলতে হয়- নইলে পুরা দেহে গ্যাগ্রিন হবার ভয় থাকে।
এরা এত সাহস পেয়েছে সেই কথিত শান্তি চুক্তির নামে সন্ত্রাসীদের সরকারের পাশের আসনে বসায়া সাহস বাড়ায় দিছে!!
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১২:৩১
আশালিনা আকীফাহ্ বলেছেন: জানিনা, সরকার কেন এদের ব্যাপারে নিশ্চুপ!!! আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর যে সকল ভাইয়েরা আজ পার্বত্য চট্টগ্রামে দায়িত্য পালন রত আছেন তাঁদের জিজ্ঞেস করে দেখুন এই বিচ্ছিন্নতাবাদীরা কি করছে সেখানে।
৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ দুপুর ১:১০
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: আওয়ামিলীগ কি করছে? সসস্ত্র বিদ্রহী গ্রুপগুলোর কাছে দেশটা তুলে দিবে নাকি!!!!
৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২৪
অস্তিত্বহীন বলেছেন: না পড়েই এক চামচা ফালাফালি শুরু করছে।
CHT-jummaland
৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২২
হেজাজের কাফেলা বলেছেন: ঠিক
৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:২৭
ইসপাত কঠিন বলেছেন: ওরা ২/৩ দিন পরপরই এমন ছবি আপলোড করে অতি জ্ঞানগর্ভ গলাবাজী করে শান্তি পেয়ে থাকে। এটা নিয়ে বেশী টেনশন করেন না। কারন, "পিপীলিকার পাখা গজায় মরিবার তরে"।
১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ রাত ১২:৫৭
শিপন মোল্লা বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: তারা ৭১এ ছিল রাজাকার
এখন হয়েছে দেশদ্রোহী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
সময় থাকতেই বিষফোড়া উপরে ফেলতে হয়- নইলে পুরা দেহে গ্যাগ্রিন হবার ভয় থাকে।
এরা এত সাহস পেয়েছে সেই কথিত শান্তি চুক্তির নামে সন্ত্রাসীদের সরকারের পাশের আসনে বসায়া সাহস বাড়ায় দিছে!! আপনি সঠিকই বলেছেন শত্রু যতো ছোটোই হোক তাকে হেলা করা উচিত নয়।
১১| ১০ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:৪১
ব্লগার ইনোসেন্ট বলেছেন: প্রত্যেকটা মানুসেরই বাঁচার অধিকার আছে । এ বেঁচে থাকার জন্যই কিছু মৌলিক চাহিদার প্রয়োজন থাকে । একই ভূখণ্ডে বাস করে এ সকল অধিকার পাবার রাইট সে বা তারা রাখে । ফলে যে কেউই তার অধিকারের জন্য আওয়াজ তুলতেই পারে । এখানে ভূপতির উচিৎ তাদের সেই অধিকার যৌক্তিকতার বিচারে সু-নিশ্চিত করা । যৌক্তিক হলে মেনে নেবে, না হলে নাকচ করে দিবে । এভাবে ঝুলিয়ে রেখে আন্দোলনের নামে একটি ভয়াবহ ইস্যুকে দিনের পর দিন বহন করার কোন মানে হয় না ।
সরি, '' শান্তি চুক্তির '' অনেক আগে কিছুটা পড়া ছিল । এখন প্রায় কিছুই মনে নেই । তাই উপরোক্ত বক্তব্য অযৌক্তিক মনে হলে দয়া করে কটূক্তি না করে, একটু বুঝিয়ে বললেই হবে।
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই মার্চ, ২০১৫ সকাল ১১:১৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আপনি এই সব তথ্য কোথা থেকে সংগ্রহ করেছেন, সেটার ব্যাপারে অনুগ্রহ করে কোণ রেফারেন্স দিন। কারন এই ধরনের কোন সংবাদ প্রকাশের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে একটি দায়িত্বশীল ভুমিকা পালন করতে হবে।
ধন্যবাদ। শুভ ব্লগিং!