![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পনেরো হাজার পৃষ্ঠার একটা উপন্যাস লিখব! সেই উপন্যাসে তার নাম কোটিবার থাকবে! সেই উপন্যাসের নায়ক আমি আর নায়িকা সে!
আমি টাই বাঁধতে পারি না। টাই বাঁধতেও চাই না। প্রতি সকালে টাই বাঁধার সময় রক্তিমা কত করে শেখায়, এই প্যাচের পর ওই প্যাচ, ওই প্যাচের পর সেই প্যাচ। এই সব প্যাচ-ট্যাচ মাথায় প্যাঁচা-প্যেচীঁ হয়ে যায়। কিছু মনে থাকে না।
সব মেয়েরাই কি টাই বাঁধতে জানে? কিন্তু রক্তিমা দিব্যি দারুণ করে টাই বেঁধে দেয় আমাকে। ও কোথা থেকে শিখেছে, তা জিজ্ঞাসা করলে বলে, "জানি না"। সে জানে না সে কীভাবে টাই বাঁধা শিখেছে! মাঝে মাঝে মনে হয়, টাই বাঁধতে পারা মেয়েদের হয়তো একটা বৈশিষ্ট্য। মেয়েদের এই বৈশিষ্ট্যের বহিঃপ্রকাশ ঘটে, বিয়ের পরে শুধু তার স্বামীর জন্য।
টাইয়ের উছিলায় রক্তিমা প্রতি সকালে আমার মুখোমুখি হয়। তার গায়ের গন্ধ আমার মস্তিষ্ক হয়ে হৃদয় ছুঁয়ে যায়। তার ভেজা চুল গুলো বিনা দ্বিধায় স্পর্শ করা যায়। এই মুহূর্তটা, রাতের সবচেয়ে কাছাকাছি মুহূর্ত গুলোর থেকেও আনন্দের। তো আমার টাই বাঁধা শেখা অযৌক্তিক...
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩১
আসিফ বিন হোসেন বলেছেন: হা হা। আমার রক্তিমার মতো কত রক্তিমা আছে টাই বেঁধে দেওয়ার জন্য!
২| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ৯:২১
দিনাজপুরিয়া বলেছেন: বাহ্ চমৎকার তো
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ৯:৩১
আসিফ বিন হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ
৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: হুম, টাই বাঁধা শেখাটা আসলেই অযৌক্তিক।
৪| ০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫০
বাবুনগরী বইলছি বলেছেন: ঠাই ই্য়াহুদি ব্যভসায়িদের পোশাক, মুমিনদের ফড়া ঊছিত না।
৫| ০৫ ই মে, ২০১৬ রাত ১:১১
মহা সমন্বয় বলেছেন: কেউ যদি টাই বেঁধে দিতো তাহলে কতই না ভাল হতো।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মে, ২০১৬ সকাল ৮:২৯
জাহিদ নীল বলেছেন: টাই বাধতে আমিও পারি না