![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পনেরো হাজার পৃষ্ঠার একটা উপন্যাস লিখব! সেই উপন্যাসে তার নাম কোটিবার থাকবে! সেই উপন্যাসের নায়ক আমি আর নায়িকা সে!
যত ইমোশনাল, তত মন ভেঙে মজা।
যে একটা সামান্য চাবির রিং কিংবা একটা আইক্রিমের খোসা নিয়ে ইমোশনাল, তাকে অন্তত ভালোবাসি না বলা যায় না। তাকে মানা করার উপায় অবশ্য আছে। সেটা হল, ধীরে ধীরে নিজেকে খারাপ প্রমাণ করা। শুধু শুধু, একজনের মন ভেঙে, কষ্ট দেওয়ার দরকার আছে কি? একজন মানুষের কাছে একটু খারাপ হওয়াতে জীবনে তেমন একটা প্রভাব পড়ে না।
.
কষ্ট মানুষ অপরিণত বয়সে পায়। পরিণত বয়সে, অপরিণত বয়সের কষ্ট গুলো হাস্যকর হয়ে ওঠে। যখনই দেখা যায়, পুরনো কথা মনে পড়ে তুমি কষ্ট পাচ্ছো না, তখনই তুমি বড় হয়ে গিয়েছো। বুঝতে শিখেছো।
মাঝে মাঝে অপরিণত বয়সের মানুষটার কথা মনে পড়ে, কিছুটা নস্টালজিক হওয়া অন্য ব্যাপার। তারপর বর্তমানটার দিকে তাকিয়ে, সবকিছু ভুলে যাওয়াতেই তখন আনন্দ।
আমি এখানে "খেয়ে ছেড়ে দেব"-এমন টাইপ কথা বলছি না। বলছি পরিণত হওয়ার কথা। কেবল অপরিণতরাই "খেয়ে ছেড়ে দেব"-এমনটা ভাবে।
.
মানুষ তো কত রকমই আছে। পৃথিবীর সবচেয়ে সোজা কাজ হল, কাউকে ভালোবাসা। ভালোবাসা ব্যাপারটা খানিকটা মায়ার এবং মুগ্ধতার সাথে সম্পর্কিত। একটা মানুষের সাথে মিশলে, তার ব্যবহার, চরিত্র, পার্সনালেটি, লুকস, যেকোনো সূক্ষ্ম ব্যাপার তাকে ভালোবাসার এবং মায়া-মুগ্ধতার কারণ হয়ে যায়।
কাউকে ভালোবাসতে হলে, আগে তার সঙ্গে মিশতে হয়। এই পৃথিবীতে কাউকে প্রথম দেখাতে ভালো লাগে, তো কাউকে ভালো লাগে পরিচয়ের বহুদিন পরে। সৃষ্টিকর্তা, পৃথিবীর সবাইকে ভালোবাসার জন্য যেকোনো একটা কারণ দিয়ে দেন। সেই কারণটা বের করে কাউকে ভালোবাসতে পারা, অনেক বড় একটা ব্যাপার...
.
তবে, ভালোবাসাটা শুরু হোক নিজের ফ্যামিলি থেকে। যে নিজের ফ্যামিলিকে ভালোবাসতে পারে না, সে পৃথিবীর কোনও মানুষকে ভালোবাসতে পারে না।
ভালোবাসার জয় হোক... ❤
২| ২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৩২
নাঈম আশ্রাফুল বলেছেন: লেখাটি পরে ভালো লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:৩৮
নীলিমায়নীল বলেছেন: ভালোবাসার জয় হোক