![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পনেরো হাজার পৃষ্ঠার একটা উপন্যাস লিখব! সেই উপন্যাসে তার নাম কোটিবার থাকবে! সেই উপন্যাসের নায়ক আমি আর নায়িকা সে!
অত্যাচারী অত্যাচার করে পালিয়ে গেল। কেউ কাছে আসল না। নারীর নিথর নগ্ন দেহের কাছে গেলে নাকি পাপ হবে। মায়েরা স্বামী বাচ্চা নিয়ে ঘরের দরজা বন্ধ করে দিল, ওই নিথর দেহেও অনেকে লোভ সামলাতে পারল না। জানালা দিয়ে অনেকে উঁকি মারার চেষ্টা করছে।
হঠাত্ প্রচন্ড বৃষ্টি হতে লাগল। বিদুত্ চমকানিতে চোখ ঝলসানো অবস্থা। হঠাত্ আকাশ হতে মেঘে চড়ে নেমে আসল এক সুদর্শন পুরুষ। এ হল শান্তির দূত! একটা কলাপাতা নিয়ে নিথর নারীর নগ্ন দেহ ঢেকে দিল। বৃষ্টিতে শান্তির দূত কাঁদছে। বৃষ্টির পানিতে কেউ বুঝতে পারছে না।
হঠাত্ হল চিত্কার! ঝলকে উঠল বিদ্যুত্! শান্তির দূত বলতে লাগল, হে মায়ার রচয়িতা! হে শান্তির দেবি! তোমাকে যার অঙ্গ ক্ষত বিক্ষত করেছে, আমার বিদ্যুত্-এ ঝলসে যাবে তার সেই অঙ্গ! যে চোখ দিয়ে এই বিদঘুটে মানুষরা অত্যাচার দেখেছে, তাদের চোখ পুড়ে যাবে!
শান্তির দূতের চোখ লাল হয়ে গেল।
তখন হঠাত্ ওই নিথর দেহ থেকে দেবীর আত্মা বেরিয়ে এল। বলল, ওগো অত্যাচারীর শাস্তি এনারা কেন পাবে? সবার চোখ অক্ষত থাকুক! অক্ষত থাকুক সেই অত্যাচারী। তুমি বরং তোমার বুকে করে, আমাকে তোমার স্বর্গে নিয়ে যাও। একটা জামা দাও, আর ভালো লাগছে না এভাবে থাকতে....
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
দ্যা ফয়েজ ভাই বলেছেন: বর্তমান সময়োপযোগী পোষ্ট। ভালো লাগলো।

তবে একটা কথা,আপনি নিজেই না আবার অত্যাচারী হয়ে যান।