![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১.দ্বন্দ্ব সমাসঃ এবং,ও,আর থাকবে ব্যাসবাক্যে
২.দ্বিগু সমাসঃ ব্যাসবাক্যে সংখ্যা এবং শেষে সমাহার থাকবে
৩.কর্মধারয় সমাসঃ
ক)সাধারণ কর্মধারয়ঃ যে,সে,যিনি,তিনি,যেই,সেই,যা,তা ব্যাসবাক্যে থাকবে
খ) মধ্যপদলোপী কর্মধারয়ঃ ব্যাসবাক্যের মধ্যপদ লোপ পাবে অর্থাৎ বাদ পড়বে। উদাঃ সিংহ চিহ্নিত আসন - সিংহাসন
গ)উপমিত কর্মধারয়ঃ ব্যাসবাক্যের শেষে ন্যায় থাকবে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাস্তব বস্তুর সাথে তুলনা করা হবে। উদাঃ বাহু লতার ন্যায়-বাহুলতা
ঘ)উপমান কর্মধারয়ঃ ব্যাসবাক্যের মাঝখানে ন্যায় থাকবে। ন্যায় এর আগের যেকোন নামশব্দ থাকবে এবং ন্যায় এর পর থাকবে তার বৈশিষ্ট্য। উদাহরণঃ তুষারের ন্যায় শুভ্র- তুষারশুভ্র
ঙ) রুপক কর্মধারয়ঃ ব্যাসবাক্যের মাঝে রুপ থাকবে এবং বেশিরভাগ ক্ষেত্রে কাল্পনিক বস্তুর সাথে তুলনা করা হবে। উদাঃমন রুপ মাঝি - মনমাঝি
৪.তৎপুরুষ সমাসঃ এর সবকিছুই বিভক্তি নিয়ে
ক) নঞ তৎপুরুষঃ না বোধক হলে। যেমনঃনেই অভ্যাস-অনভ্যাস
খ)উপপদ তৎপুরুষঃকৃদন্ত পদ থাকবে। গঠনঃ বিশেষ্য/বিশেষণ+ক্রিয়া+যে উদাহরণঃ ছেলে ধরে যেঃ ছেলেধরা
গ) অলুক তৎপুরুষঃ বিভক্তি লোপ পায়, যেমনঃ তেলে ভাজা - তেলেভাজা / বিভক্তি লোপ পায় না, যেমনঃ চোখ দিয়ে দেখা - চোখে - দেখা
৫.বহুব্রীহি সমাসঃ ব্যাসবাক্যে যার,যে থাকবে কিন্তু ক্রিয়াপদ থাকবে না। যেমনঃবীণা পানিতে যার-বীণাপাণি
ক)নঞ বহুব্রীহিঃ না বোধক হলে। যেমনঃ নি(নাই) ভুল যার- নির্ভুল
খ) ব্যতিহার বহুব্রীহিঃ ব্যাসবাক্যে একই ধরনের দুটি বিশেষ্য দিয়ে কাজ বুঝানো হবে। যেমনঃ কানে কানে যে কথা- কানাকানি
৬.প্রাদি সমাসঃ ব্যাসবাক্যে প্র,প্রতি,উৎ ইত্যাদি উপসর্গ থাকে। যেমনঃ প্র যে বচন- প্রবচন
৭.নিত্য সমাসঃ মুখস্থ করতে হবে। কিছু সাধারণ ইঙ্গিত থাকবে। যেমনঃ অন্য দেশ- দেশান্তর, অন্য দ্বীপ-দ্বীপান্তর
৮.অব্যয়ীভাব সমাসঃ একটি অব্যয় পদ থাকবে। যেমনঃ দিন দিন - প্রতিদিন, মরণ পর্যন্ত - আমরণ
©somewhere in net ltd.