![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এপিটাফ এক নিঃশব্দ প্রচ্ছদে ঢাকা আছে আমার জীবনের উপন্যাস... খুঁজে নিও আমার অবর্তমানে... কোনো এক বর্তমানের মায়াবী রূপকথায়। আমার অদক্ষ কলমে... যদি পারো ভালোবেসো তাকে... ভালোবেসো সেই অদক্ষ প্রচেষ্টা কে, যে অকারণে লিখেছিল মানব শ্রাবণের ধারা.... অঝোর শ্রাবণে।।
আমেরিকার হৃদয় রক্তাক্ত....
গোটা বিশ্বের শান্তিপ্রিয় মানুষের হৃদয় স্পর্শ করলেন ওয়ান ম্যান আর্মী ইরান!
একই সময়ে আমেরিকা, ইসরাইল, বৃটেন, জার্মানি এবং মধ্যপ্রাচ্যের সকল দেশের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছেন তিনি! ভাবা যায় এটা?
ইরানি জাতির শরীরে কোন ভয় নেই, বরং হৃদয় জুড়ে অগ্নি লাল উত্তপ্ত লাভা আর অদম্য সাহস। ইরানের মুসলমানদের বুকে কোন ভয় নেই এটা সত্যি প্রমাণিত। আছে শুধু সম্মান, আত্মসম্মান ও দৃঢ় অঙ্গীকার।
খামেনি আমেরিকাকে আঘাত করেছে, যা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পরে কেউ দেখার সাহস করেনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর আমেরিকার চোখে তাকানোর সাহস কারো হয়নি। ইরান শুধু তার দিকে তাকায়নি- চোখে চোখ রেখে ওদের চোখে-মুখে ঘুষি মেরেছে।
যখন খামেনি আদেশ দেন- মধ্যপ্রাচ্যে আমেরিকান ঘাটি কাঁপিয়ে দিতে হবে, তখন তিনি শুধু নিজের নয়, সমগ্র মুসলিম জাতির ইতিহাসকে মৃত্যুর মুখে তুলে দেন এবং বলেন, চলো মরে গিয়ে বাঁচি। এ যুদ্ধ নয়, এ আত্মমর্যাদাবোধের মিছিল- একটি জাতির জাগরণ। আমরা কারো গোলামি করি না। আমাদের হাজার বছরের ইতিহাসে কোন পরাজয় নেই, আর হবেও না। ফলাফল কি হবে, কে মরবে, কে বাঁচবে- সেটা বড় কথা নয়। বড় কথা হল খামেনি ইতিমধ্যে জিতেছে। সে ভয়ের ভাবমূর্তি ধ্বংস করেছে, আত্মমর্যাদাবোধকে নতুন করে সংজ্ঞায়িত করেছে।
এই যুদ্ধ থেকে ইরান অনেক কিছু শিখেছে, তাদের সক্ষমতা আর দূর্বলতা দুটোই। ইরান এখন থেকেই ইন্টারনাল গাদ্দার-কোলাবরেটর-ইজরায়েলি দালালদের চিনহিত করতে পেরেছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করবে, যা এখন ইরানের প্রায়রিটি নম্বর ওয়ান।
ইরান তাদের এয়ার ডিফেন্সের দিকে এখন মনোযোগ আরও বেশি দিবে। শিখেছে ইজরায়েল-আমেরিকা-বৃটেন-জার্মানি কতদূর যেতে পারে। ইরানের রেজিম এখন আরও পাওয়ারফুল হয়ে উঠবে, তাদের জনপ্রিয়তা এখন বেড়েছে। আগে না পারলে কিম্বা না করলেও এখন ইরান পারমাণবিক বোমা বানাবে।
চারপাশে স্বধর্মীদের মোনাফেকি, বিশ্বাসঘাতকতা এবং দুশমনদের সরাসরি সহযোগিতার বিরুদ্ধে একাকী লড়াই ইতিহাস হয়ে গিয়েছে। এই সাহস, এই ত্যাগ জাতির অহংকার। এই সেই জিহাদী শক্তি, মুজাহিদিনের সম্মান।
স্যালুট খামেনী।
মুসলিম ইতিহাসের অনন্য লেখক।
২৫ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৪৮
জুল ভার্ন বলেছেন: ইরান মুসলিম বলেই সবার অসহযোগিতা....এমনকি মুসলিম নামধারী গাদ্দার মোনাফেকদেরও চিনেছে। নিজ অস্তিত্ব রক্ষা করতে পারমাণবিক অস্রের কোনো বিকল্প নাই।
২| ২৫ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:১৫
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: খামেনী অত্যন্ত বুধিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন।
২৫ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৫০
জুল ভার্ন বলেছেন: শুধু বুদ্ধিমত্তাই নয়, সীমিত শক্তি নিয়েই ইংগ-মার্কিনীদের বিরুদ্ধে লড়াই করছে।
৩| ২৫ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৩২
কথামৃত বলেছেন: ইসরায়েলের চেয়ে ইরানে থাকা দেশদ্রোহীরাই ইরানের সবচেয়ে বেশি ক্ষতি করেছে। ইরানের জেনারেল ও বিজ্ঞানিরা ইসরায়েলের বিমান হামলায় কেউ নিহত হয়নি। দেশদ্রোহীরাই ড্রোনের মাধ্যমে তাদের হত্যা করেছে
২৫ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:৫৬
জুল ভার্ন বলেছেন: প্রকৃতপক্ষে ইরানে থাকা দেশদ্রোহীরা নয়, ইরানের চাবাহার বন্দর নির্মাণ ছাড়াও দেশজুড়ে উন্নয়ন কাজে নিয়োজিত ৩০ হাজার ইন্ডিয়ান এবং ৫০ হাজারের বেশি আফগান ইজরায়েলের হয়ে গোয়েন্দাগিরি এবং সরাসরি যুদ্ধ করেছে। তাদের হাতেই প্রথম রাতেই ৩০ জন জেনারেল এবং পরমাণু বিজ্ঞানী নিহত হয়েছে। সেইসাথে অনেক এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম ধ্বংস করে দিয়েছে।
৪| ২৫ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৫
ঢাবিয়ান বলেছেন:
৫| ২৫ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৫৯
Akasher tara বলেছেন: নামধারি সুন্নি শাসকদের থেকে শিয়া খামেনী ভালো কাজ করেছেন।সুন্নিদের সহজে শিক্ষা হবেনা।দেয়ালের সাথে পিঠ না ঠেকা পর্যন্ত
৬| ২৫ শে জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:১৮
অরণি বলেছেন: ইরানের এখন সময় হয়েছে ইনডিয়ানদের ঘাড় ধাক্কামেরে বের করে দেওয়ার।
©somewhere in net ltd.
১|
২৫ শে জুন, ২০২৫ দুপুর ২:১৪
নতুন নকিব বলেছেন:
ইরান এই যুদ্ধে সবাইকে চিনে নিয়েছে। তার সামনে এখন পথ একটাই- পারমানবিক অস্ত্রের অধিকারী হওয়া।