নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আত্ন-স্বীকৃত দায় এড়ানোর গল্প গুলো পড়তে ভালোই লাগে। এতে অন্ততপক্ষে অনুশোচনাবোধ আর আত্ন-উপলব্ধির প্রকাশ ঘটে।
অবহেলা আর তিরস্কার যেথায় নিত্তনৈমিত্তিক,কখনো চিত্তরঁজন;
আকস্মিক কারুণিক বাক্যগুলোই সেথায় পরিতুষ্ট।
মানুষের নিজ নিজ দ্বিচারিতা (দ্বিচারিতা না বলে দ্বৈতসত্তা বা একাধিক সত্তার উপস্থিতি বলা মনে হয় বেশি ভালো) থেকে কি মানুষের কোন মুক্তি আছে? সবাই কি আমরা কম বেশি অদ্ভুত সত্তাগুলো দ্বারা আক্রান্ত না? (প্রশ্নটা এর থেকে বেশি পরিস্কার আপাতত করতে পারছি না বলে দুঃখিত।)
মানুষ তার হাত আর পায়ের মধ্যে বিভেদ করে। হাত পায়ের থেকে উত্তম। মানুষের গায়ে পা লাগানো অসম্মানের। এমনকি মানুষ তার দুই হাতের মধ্যেও বিভেদ করে। বাম হাত দিয়ে খেতে চায় না, ঘূষ নেয়ার মত খারাপ কাজ কে বাম হাতের কাজ বলে। নিজ দেহের অপরিহার্য অঙ্গ গুলোতেই মানুষ এত এত বিভেদ করে রেখেছে যেখানে, সেখানে কি আমরা কোন ভাবেই মানুষের কাছ থেকে সাম্যবাদী সমাজের আশা করতে পারি?
মানুষ কোথায় আশ্রয় খোঁজে? নিজের তৈরি করা ঘরে? নাকি ঘরের ভেতরের মানুষের কাছে? শারীরিক আশ্রয় (প্রকৃতি থেকে আশ্রয় নেয়া অর্থে বললাম) বেশি জরুরী? নাকি মানসিক?
হয়ত এসব প্রশ্নের তেমন কোন অর্থ নেই। অনর্থক অর্থহীন কিছু প্রশ্ন। যেগুলার উত্তরের কোন সীমা নেই।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:৪৪
রাজীব নুর বলেছেন: মানুষ আশ্রয় খুজবে তার ভালোবাসার মানুষের কাছে।