নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ICT নিয়ে হাসিনা আন্তর্জাতিক মানের আশ্বাস দিলে, একই বিষয়ে খালেদা ও বিএনপি দোষী হবে কেন?

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:৫৩







১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনেতো কথাই নেই এমনকি ২০০১ সালেও বিএনপি তার নির্বাচনী ইশতেহারে কোথাও ৭১এর যুদ্ধাপরাধের বিচার করবে বলে কোন প্রতিশ্রুতি দেয়নি। আর বিএনপিকে জামাতের ১৯৯১ সালে সমর্থন দেওয়াতে আলীগ ঘাদানিকের নাম দিয়ে ৭১এর যুদ্ধাপরাধের বিচার, জামাত ও ধর্মীয় রাজনৈতিক দল সমূহের নিষিদ্ধের জানালেও ১৯৯৬ সালে হাসিনা ক্ষমতায় এসে এর বিচারের কোন উদ্যোগ নেয়নি। কারণ ১৯৯৫ সালেই জামাত আলীগকে অনুসরণ করে সংসদ হতে পদত্যাগ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার পদ্ধতির দাবীর জন্য আন্দোলন করে। তারপর ১৯৯৯ সালে যখন বিএনপির সাথে জামাত জোট গঠন করে তখন আবার ৭১এর যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবী উঠে। বস্তুত যতনা ৭১এর যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবী তারচেয়েও বেশী শেখ হাসিনা ও আলীগের কাছে ক্ষমতা দখলের মতলব। এর প্রমাণ পাই ২০০৮ সালের ৩১শে ডিসেম্বর যখন শেখ হাসিনা মাত্র দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত হয়ে সাংবাদিক সম্মেলনে। শেখ হাসিনাকে উপস্থিত সাংবাদিকদের পক্ষ হতে জিজ্ঞাসা করা হয় যে ৭১এর যুদ্ধাপরাধের বিচার কিভাবে করবেন! হাসিনা বলেন এভাবে "জনগণ ভোটের মাধ্যমে তাদের বিরুদ্ধে রায় দিয়ে দিছে"। এর দ্বারা বুঝা যায় হাসিনার বিচারের প্রতি অনীহা ছিল। কিন্তু যেহেতু তার দলের নির্বাচনী ইশতেহার ছিল এবং সমর্থকদের চাপেই ২০০৯এ নয় ২০১০ উদ্যোগ নিল। যখন তার সরকারের প্রায় ২ বছরের মাথায় জনপ্রিয়তা হ্রাস পেলে তড়িঘড়ি করে এই বিচারের উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে এটা আর যুদ্ধাপরাধ নয় মানবতা বিরোধী বিচার হিসেবে। এই বিষয়ে শেখ হাসিনা মার্কিন সহকারী মন্ত্রী Stephen Rappকে মৌখিক ভাবে আশ্বাস দেন;



Bangladeshi Prime Minister Sheikh Hasina says her country’s first ever war crimes trial relating to the 1971 war of independence will be fair, impartial and conform to international standards—this according to the Bangladeshi newspaper The Daily Star. According to the paper, the Prime Minister made the comments to US ambassador-at-large for war crimes Stephen Rapp on Tuesday in Dhaka, following his pointed criticism of the judicial process.



Click This Link



কিন্তু উপরোক্ত রিপোর্ট বলে যে হাসিনার মার্কিনিদের কাছে মৌখিক আশ্বাস সত্ত্বেও বিদেশী পর্যবেক্ষকগণ ICTর বিচারলয়ে গিয়ে এর আন্তর্জাতিক মানদন্ড খুজে পাননি। স্বভাবতই সেখান থেকেই বিতর্কের সুত্রপাত। এরপর আন্তর্জাতিক মানের পরিবর্তে আস্তে আস্তে রাজনৈতিক মতলবী এজেন্ডায় পরিণত হয় ট্রাইবুনালের কার্যক্রম। যার প্রমাণ পাওয়া যায় স্কাইপি ও ই-মেইল স্ক্যান্ডালে। এখানে তিনটি বিষয় লক্ষণীয়। বিচারপতি নিজামুল হক বলেন;



১) গভার্মেন্ট একটা রায়ের জন্য পাগল হইয়া গেছে,



২) নিজামুল হককে বলা হয়েছে একটা রায় দিলে উনাকে আপিল বিভাগে জোষ্ঠ বিচারক বানানো হবে,



৩) আপনাকে বসতে বললে দাড়িয়ে থাকবেন আর দাড়াতে বললে উঠবেন না, তাহলে মানুষ মনে করবে আপনার আমার মধ্যে কোন পূর্ব বোঝাপড়া নাই।




উপরোক্ত তিনটি বিষয় কোনমতেই একটি নিরপেক্ষ, সুষ্ঠ ও ন্যায় বিচার হতে পারে না। তাই নিজামুল হক পদত্যাগ করেন। এই রাজনৈতিক মতলবী বিষয়টার প্রমাণ পাই;



সুরঞ্জিত সেন গুপ্ত

১৪ জন চিহ্নিত যুদ্ধাপরাধীর রায় চূড়ান্ত হয়ে গেছে। ২০১৩ সালের যেকোনো সময় রায়ে এই চিহ্নিত ১৪ যুদ্ধাপরাধীর বিচার শেষ হবে। তাদের ফাঁসির রায়ও কার্যকর করা হবে। কেউ ঠেকাতে পারবে না।



Click This Link



একটা দীর্ঘ বিচারের স্বাক্ষী-প্রমাণ ও যুক্তি বিবেচনা করে তড়িঘড়ি ৫০০ পৃষ্ঠার রায় সহজ কথা নয়। তারপরেও স্বাক্ষী সবুদ নয় সেই রাজনৈতিক কুমতলব হতেই যত দোষারোপ অব্যাহত। এখন মতিয়া চৌধুরী বলছে;



আরো ফাঁসির রায় হবে এবং সে রায় কার্যকরও করা হবে : মতিয়া

http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=105723



তাই স্বাভাবিক প্রশ্ন জাগে মতিয়া চৌধুরী এই সব অগ্রিম তথ্য জানেন কিভাবে? স্বাক্ষী-প্রমাণ ও যুক্তি একজন বিচারকের পর্যাপ্ত পর্যবেক্ষণের আগেই কিভাবে কারো মৃত্যুদন্ড সমন্ধে নিশ্চিত হন?



এমনকি আযাদের মৃত্যুদন্ডের রায়ে যুক্তরাষ্ট্রও বলেছে বিচারে তাদের আপত্তি নেই তবে তারা আন্তর্জাতিক মানদন্ড বিষয়ে নিশ্চিত হতে চায়;



Click This Link



একদিকে আন্তর্জাতিক মানের কথা বলে সেটাকে রাজনৈতিক হাতিয়ার বানাবে তাতে কি জামাত চুপচাপ থাকবে? তারা কি প্রতিবাদ করবে না। তারা শুরু হতেই এই বিচার নিয়ে যখন প্রশ্নবিদ্ধ করে তখন হাসিনা গং বলে আন্তর্জাতিক মান হবে। কিন্তু বিদেশী বিচারক নিয়োগতো দূর বিদেশী উকিলও আনতে দিবে না। আওয়ামী চামচারা বলে বার কাউন্সিলের মেমবারগণ অনুমতি না দিলে সরকারের পক্ষে সম্ভব না। অথচ যখন বিএনপি সমর্থিত আইনজীবিগণ পাশ করল তখন সরকার ঠিকই সংসদে একটি বিল পাশ করে বিদেশী আইনজীবির ICTতে আসার পথ রুদ্ধ করে দিল। যদি সুষ্ঠ বিচারই হয় তবে কেন এই কৃত্রিম বাধা? এই সব বিষয়ই যখন জামাত প্রতিবাদ করে তাদের সাথে সরকার ও প্রশাসনের সংঘাত বাধে। এতে জামাত হরতাল ডাকলে বিএনপিও সমর্থন দেয়। এখানে লক্ষ্যণীয় বিএনপি কিন্তু বিচার বন্ধ করার কথা বলেনি বা ৭১এর কারো অপরাধকেও জায়েজ করেনি। তারা বলছে যে বিচার যেন আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ও বিদেশে গ্রহণযোগ্য হয় এমন পদ্ধতিতে বিচার করার। এই যখন অবস্থা তখন বিএনপির এই দাবীকে আওয়ামী-বাকশালী গং বিভ্রান্ত, বিকৃতি ও মিথ্যার মাধ্যমে বলা হচ্ছে যে বিএনপি জামাতী নেতাদের বিচার চায় না। তাইলে যে হাসিনা আন্তর্জাতিক মানের কথা বলেছিল সেটাই এখন বিএনপি দাবী করে অপরাধী হবে কেন? আন্তর্জাতিক মানদন্ডের দাবী মানে কি বিচার বাতিল করা নাকি সুষ্ঠ বিচারের পক্ষে যাওয়া? আসল কথা হল পক্ষে গেলে হাসিনা গংদের জন্য আঙুর ফল মিষ্টি নতুবা টক! তাই যদি বিচারই চায় সুষ্ঠ বিচারের দাবীতে হাসিনা ও বাকশালী গংদের এত গত্রদাহ কেন? হাসিনা ও তার চামচাদের বুঝা উচিত সব জায়গায় রাজনীতি চলে না।

মন্তব্য ২৬ টি রেটিং +৯/-০

মন্তব্য (২৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৬

ডেসপারেট_ঈগল বলেছেন: আওয়ামি লীগ জামাত শিবিরকে নিষিদ্ধ করবেনা কারণ হলো- জামাত শিবিরকে নিষিদ্ধ ক...রলে তারা নিজেদেরকে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি বলে চাপাবাজি করতে পারবেনা। নিজেদেরকে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি বলার জন্যে একটা স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তির অস্তিত্ব অত্যাবশ্যক। আর তাঁদের কাছে সেটা হচ্ছে- জামাত শিবির, এখন অবশ্য বিএনপিকেও তারা স্বাধীনতার বিপক্ষ শক্তি বলে!!!

জামাত শিবিরকে নিষিদ্ধ না করার আরও একটা কারণ হলো- জামাত শিবির হচ্ছে আওয়ামী লীগের ভোট বাক্স। জামাত শিবিরের নাম ভাঙিয়ে আওয়ামী লীগ জনগণের কাছে ভোট চাইবে। বলবে-“দেখুন আমরা হচ্ছি স্বাধীনতার একমাত্র স্বপক্ষের শক্তি, বাকি সব হচ্ছে স্বাধীনতা বিরোধী শক্তি!!! যদি স্বাধীনতার চেতনায় বিশ্বাস করেন তাহলে আমাদেরকেই ভোট দিয়েন... ব্লা ব্লা ব্লা”। তো কিছু নির্বোধ জনগণ ভাববে আসলেই তো, উনারা তো খাঁটি কথাই বলছেন। দে দেখি নৌকায় ভোট। দেশ রসাতলে যাক, তাও স্বাধীনতার চেতনা বেঁচে থাকুক!!!!

আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসেই তারা হিজবুত তাহারীরকে নিষিদ্ধ করেছে কারণ হিজবুত তাহারীরকে দিয়ে তারা কোন রাজনৈতিক ফায়দা লুটতে পারবেনা কারণ হিজবুত তাহারীর যুদ্ধাপরাধী না যে, হিজবুত তাহারীরের কথা বলে মানুষের কাছে ভোট চাইবে। তাছাড়া হিজবুত তাহারীরকে নিষিদ্ধ করে দাদা(ভারত) ও প্রভুদের(আমেরিকা) কিছুটা সদয় দৃষ্টি লাভ করাও সম্ভব হয়েছে।

[বিঃ দ্রঃ জাতীয় ঐক্যমত তৈরি হলে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগে অভিযুক্ত জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী ছাত্র শিবিরকে নিষিদ্ধ করার ব্যাপারে সরকার উদ্যোগ নিতে পারে বলে জানিয়েছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ। সংসদে দুই-তৃতীয়াংশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা থাকা স্বত্বেও কেন জামায়াত-শিবিরকে নিষিদ্ধ করা হচ্ছে না- এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, “সংসদে সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোর দিয়ে সব সময় সব আইন পাস করা যায় না।”] -কালেক্টেড

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আলীগ যদি জামাতকে নিষিদ্ধ করতে না পারে তবে বিএনপিকেও দোষারোপ করার কোন নৈতিক অধিকার তাদের নেই।

ধন্যবাদ।

২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:০৯

রবি_জল বলেছেন: যে হাসিনা আন্তর্জাতিক মানের কথা বলেছিল সেটাই এখন বিএনপি দাবী করে অপরাধী হবে কেন? আন্তর্জাতিক মানদন্ডের দাবী মানে কি বিচার বাতিল করা নাকি সুষ্ঠ বিচারের পক্ষে যাওয়া? ;)

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাচিনার কাছে আঙুর ফল অখন টক, টক...টক ;)

ধন্যবাদ।

৩| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩৬

কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: গতকালকের হরতালে বিএনপি কেন সমর্থন দিছে ওইটা রুহুল কবীর রিজভী বক্তব্যে স্পষ্ট ছিলো। জামাতের সমাবেশ করতে না দেওয়াটা তাদের কাছে অগণতান্ত্রিক মনে হইছে তাই হরতালে সমর্থন দিছে। আর হরতাল হইছেও ওই সামাবেশ করতে না দেওয়ার প্রতিবাদে। যাই হোক আওয়মীরা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড না নিয়া বরং জামাতরে নিষিদ্ধ করুক।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যাই হোক আওয়মীরা ডাবল স্ট্যান্ডার্ড না নিয়া বরং জামাতরে নিষিদ্ধ করুক।

এখানেইতো বাল গং ধরা :)

ধন্যবাদ কামরুল ভাই।

৪| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

মরু বালক বলেছেন: ..
..
..


আজকে আরেকজন দিয়ে এসেছে, আগামী দুই সপ্তাহে দুজনের ফাঁসি হবে।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হুম!

৫| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৪

টয় বয় বলেছেন: খালেদা যা লিখেছে, একটি লাইনও মিথ্যা না| সত্য লিখেছে, আওয়ামীলীগ কান্তাছে কেন??

হাসিনা যখন ইউরোপ-আমেরিকা-জাতি সংঘ সহ সব দেশের দূতাবাসে চিঠি লিখছিল, সেইটা কি ভুইলা গেল আম্লীগ??

অস্ট্রেলীয়া থেকে স্যার নিনিয়ানকে ডেকে এনে মাতাব্বরি করার সুযোগ দিয়েছিল আম্লীগ ও হাসিনা|

মাত্র ৪ বছর আগে আমেরিকা-ভারত-বৃটেনের সাথে হাসিনার গোপন বৈথক কি সবাই ভুইলা গেছে??

এখন খালেদা যা করেছে, ঠিক করেছে, আম্লীগের যায়গামত পেপার স্প্রে দিয়েছে, জ্বলছে আম্লীগের, জ্বলছে!!!!


০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আঙুর ফল অখন টক! ;)

ধন্যবাদ ভাই।

৬| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯

মিতক্ষরা বলেছেন: যে হাসিনা আন্তর্জাতিক মানের কথা বলেছিল সেটাই এখন বিএনপি দাবী করে অপরাধী হবে কেন? আন্তর্জাতিক মানদন্ডের দাবী মানে কি বিচার বাতিল করা নাকি সুষ্ঠ বিচারের পক্ষে যাওয়া?

শুধু হাসিনা নয়, দীপু মনি সহ সবাই বলেছিল!

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাসিনার কথা মানেই পুরা সরকার ও তার আম্বালীগেরই কথা :)

ধন্যবাদ।

৭| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০১

মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: আমার খুব জানতে ইচ্ছে করতেছে

২৫০ টার ও বেশি আসন নিয়ে আওয়ামীলীগ কেন সংসদে জামায়েতে ইসলামীর রাজনিতী নিষিদ্ধ করে আইন পাস করতেছে না?

যে দলটি বাংলাদেশ চায় নি এখনও তাদের অতীত কৃতকর্মের জন্য ক্ষমা চাচ্ছে না সেই দলটিকে সাংবিধানিক ভাবে নিষিদ্ধ করাটাই তো সর্বাপেক্ষা যুক্তি যুক্ত তাই নয় কি ?

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: জামাতরে নিষিদ্ধ করলে বিএনপিরে দুষব কেমনে.. :)

ধন্যবাদ পলাশ ভাই।

৮| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২

রাসেল ভাই বলেছেন: আমরা যে কোন কিছু করতে পারি বলতে পারি তাই বলে আমাদের আইডিয়া চুরি করবেন ?আমরা তো না খাইয়া মারা যামু :#( -খালেদো জিয়াকে উদ্দেশ্য করে সংসদে জৈনেক বলদালীগ গোষ্টি ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

ধন্যবাদ।

৯| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১১

ক্ষুধিত পাষাণ বলেছেন: দেশের এই কঠিন স্বন্ধিক্ষণে, কঠিন দূর্যোগকালীন বাস্তবতা তুলে ধরে দেশের স্বাধীনতা, স্বার্বভৌমত্ব তথা সাধারন জনগনের অস্তিত্ব রক্ষায় খালেদা জিয়ার এই প্রচেষ্টাকে সাধুবাদ জানাই।

বিরোধীদলে থাকা কালীন শেখ হাসিনাও বিভিন্ন দেশের কাছে ধর্ণা দিয়েছিলেন এমনকি আমাদের দেশে সকল প্রকার সাহায্য সহযোগীতা বন্ধ করে দেবার আহবান জানিয়েছিলেন-যা জ্ঞান পাপীরা ভুলে গেলেও সাধারন জনগন ভুলে যাননি।


পোস্টে প্লাস।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৯

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

১০| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০

নিঃসঙ্গ ঢেউ বলেছেন: পোষ্টে প্লাস।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১১| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩

পাব্লিক বলেছেন: দেশের ভেতরে বা বাইরে সরকারের সমালোচনা করলেই তা রাষ্ট্রদ্রোহ হয় না। এর আগে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, ইকোনমিস্ট, ওয়াশিংটন পোস্ট, অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালসহ নয়টি প্রতিষ্ঠান সরকারের বিভিন্ন বিষয়ে খালেদা জিয়ার চেয়ে আরও বেশি সমালোচনামূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করে্ছিল।

বিশ্ব দরবারে ফ্যাসিস্ট জালেম সরকারের কুকর্মের কিছু তথ্য তুলে ধরার জন্য খালেদা জিয়াকে ধন্যবাদ।

০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাম্বাদের কাছে এখন আঙুর ফল টক হয়ে গেছে :)

ধন্যবাদ।

১২| ০১ লা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৭

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: খালেদা জিয়ার উচিৎ মিডিয়া ব্যবহারে আরো বেশি উদ্যগি হওয়া ,

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:২১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত ভাই।

অনেক ধন্যবাদ।

১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫৮

শিপন মোল্লা বলেছেন: জামাতের সবাইকে ফাঁসি দেক আমার কোন সমস্যা নাই কিন্ত আগামি বার জেন বাল আর খমতায় না আস্তে পারে। তাহলে আমাদের দেশ আর দেশ থাকবে না ভারতের অঙ্গরাজ্য হয়ে যাবে। আর অদের কথা বলে শেষ করা যাবে না আপনি ঠিকই বলেছেন হাসিনার কাছে আগুর ফল টক।

০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৩:১৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.