নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
ঘটনাকাল ১৯৮৬। শেখ হাসিনা প্রকাশ্যে জনসভায় বললেন "স্বৈরাচার এরশাদের অধীনে যারা নির্বাচনে যাবে তারা জাতীয় বেঈমান"! কিন্তু পরের দিন সারা দেশের জনগণ ও বিশ্ব অবাক করে দিয়ে হাসিনা জামাতকে সাথে নিয়েই ৮৬র জাতীয় সংসদ নির্বাচনে গেল। তখন দেশের বিবেকবান সকল জনগণের কাছে স্পষ্ট হয়ে গেলে হাসিনা কি চিজ! কিন্তু আওয়ামীলীগার ও বাকশালী মনোভাবাপন্ন ব্যাক্তিরা এতে দোষের কিছু মনে করল না। তখনই প্রথম আম্বাদের কাছে শুনি "রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই"। তথা হাসিনা ও আলীগের কাছে যতক্ষণ মিষ্টি ঠিক ততক্ষণই আঙুর ফল ভাল নতুবা টক!
এরপর ১৯৯১ সালের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হেরে সরকার গঠনে ব্যার্থ হয়ে হাসিনা ঘোষণা দেয় "একদিনের জন্যও বিএনপি সরকারকে শান্তিতে থাকতে দিবে না"। আর বিএনপিকে সমর্থন দেওয়াতে হাসিনা ও আওয়ামীদের এতদিনের জানি দোস্ত জামাত হয়ে গেল শত্রু। সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে ৭১এর অনেক অজানা তথ্য সামনে আসল। যা ১৯৮২-৯০ মেয়াদে শুনি নাই। তারপর আওয়ামীদের একাংশকে দিয়ে বানানো হল ঘাদানিক। মূলত আওয়ামীদের অসৎ রাজনৈতিক এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য এই ঘাদানিক সক্রিয় থাকল। পরে যখন তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যু নিয়ে বিএনপির সাথে জামাতের বনিবনা হল না তখন তাদের সাথে আম্বাদের সাথে পুনরায় সখ্যতা গড়ে উঠল। ১৯৯৫ সালে আলীগ জামাতকে নিয়েই সংসদ হতে পদত্যাগ করে। অর্থাৎ স্পষ্টতই হাসিনা ও আম্বাদের কাছে জামাতী আঙুর ফল পুনরায় মিষ্টি হয়ে যায়। তাই ১৯৯৫ হতে কিসের আবার ঘাদানিক, এমনকি হাসিনা ১৯৯৬-২০০১এ তথা প্রথম প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থাতেও শাহরিয়ার কবির গংদের ৭১এর ঘাতকদের যুদ্ধাপরাধের বিচারের দাবী নিয়ে ৯২র মত উচ্চবাচ্য করতে দেখা যায়নি। এর একটাই অর্থ হাসিনা ও আম্বাদের ক্ষমতার ফেভারে যতদিন যেই আছে এবং যদি সেটা জামাতও হয় সে সাধু হয়ে যায়। তাই আওয়ামী-বাকশালী গংদের এই নিয়ে প্রায় কোন আপত্তিই শুনি নাই। ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসেই হাসিনা গ্যারান্টি ক্লজ ব্যাতিরেকে ৩০ বছরের জন্য প্রতারণামূলক ফারাক্কা চুক্তি করে। এই চুক্তির ও হাসিনার দিল্লী যাওয়ার আগে বিএনপি, জামাততো বটেই জাপাও বার বার বলে যে কি কি শর্তে পানি চুক্তি হবে তা সংসদে আলোচনা ও অনুমোদন নেওয়া হৌক। কিন্তু হাসিনা থোড়াই এগুলার পরোয়া করে। চুক্তিতে বলা আছে যে শুস্ক মৌসুমে যদি ফারাক্কার উজানের দিকে ৭৫ হাজার কিউসেক পানি জমে তবে ভারত ৪০ হাজার রেখে ৩৫ হাজার বাংলাদেশকে দিবে। যা চরম প্রহসন ও প্রতারণা ছাড়া আর কিছু্ই নয়। চুক্তিতে বলা আছে যে শুস্ক মৌসুমে যদি ফারাক্কার উজানের দিকে ৭৫ হাজার কিউসেক পানি জমে তবে ভারত ৪০ হাজার রেখে ৩৫ হাজার বাংলাদেশকে দিবে। এই বিষয়ে তৎকালীন পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী জ্যোতি বসু বলেছিলেন এটা শুভংকরের ফাকি। কারণ ভারতে গঙ্গা সংশ্লিষ্ট রাজ্য গুলি ফিডার ক্যানেল ও পাম্পের মাধ্যমে পানি টেনে নিয়ে যায় শুস্ক মৌসুমে। তারপরে হাসিনা গং শোরগোল যে তারা ঐতিহাসিক পানি চুক্তি স্বাক্ষর করাতে দেশ লাভবান হয়েছে। অথচ সত্য হল স্বাধীনতার পূর্বের ১৯৬৭ সাল হতে ১৯৭৫ সালের দুই জরিপেই এই অঞ্চলের মোট নদী পথ ছিল ২৪ হাজার কিমি। অথচ এটা বর্তমানে মাত্র ৬ হাজার কিমি। তার মানে ১৮ হাজার কিমিই গায়েব;
Click This Link
কিন্তু তথাকথিত স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি আওয়ামী-বাকশালী ও সুশীলগণ কি এর মধ্যে কোন রাষ্ট্রদ্রোহীতা ও দেশের সাথে কোন প্রতারণা খুজে পায় কি?
এরপর আবার ৭১এর যুদ্ধাপরাধের বিচার নিয়ে হৈ চৈ শুরু হয় যখন জামাত পুনরায় বিএনপির সাথে জোট বেধে ক্ষমতায় আসে। অর্থাৎ হাসিনা ও আলীগ ক্ষমতায় আসতে পারেনি ও বিএনপির সাথে যোগ দেওয়ায় যত্ত দোষ হয়ে যায়। তাই বিগত হাসিনার প্রথম আমলে কৃত্রিম সৃষ্ট জেএমবিকে দিয়ে ষড়যন্ত্র চালিয়ে যেতে লাগল। এই জেএমবি হল ভারতীয় র এর সৃষ্টি উদ্দেশ্য বাংলাদেশে একটি তাবেদার সরকার কায়েম রাখা। যে ভারতের কথা শুনে নদী পথের পাশাপাশি, সড়ক-রেল ও সুমুদ্র বন্দর সুবিধা দিবে। এ ছাড়াও ভারতের সেভেন সিষ্টার্স রাজ্য গুলিতে ভারতীয় সামরিক বাহিনীকে বাংলাদেশের মধ্য দিয়ে চলাচলে বাধা দিবে না। এই সমস্ত বিষয়কেই নিয়েই আওয়ামী-বাকশালীরা দেশী ও বিদেশী চক্রান্তের মাধ্যমে সারা বিশ্বে বাংলাদেশকে একটি জঙ্গীবাদী রাষ্ট্র হিসেবে প্রোপাগান্ডা চালানো হয়। এই বিষয়ে আন্তর্জাতিক টাইমস পত্রিকার এলেক্স পেরী লিখে;
Deadly Cargo
By ALEX PERRY / CHITTAGONG
Monday, Oct. 14, 2002
Click This Link
ব্যাস আর যায় কোথায়! হাসিনা ও তার চামচারা শোরগোল তুলে যে খালেদা ও তার দল বাংলাদেশকে একটি জঙ্গীবাদী ও আল কায়েদার আস্থানা বানিয়ে দিচ্ছে। তারা পশ্চিমা ও ভারতকে অনুরোধ করে বাংলাদেশে হস্তক্ষেপের জন্য। অথচ ১৯৯৮ সালে তথা হাসিনার প্রথম আমলেই ভারতীয় র এর মদদে গঠিত হয় জেএমবি সহ তথাকথিত জিহাদী কিছু গোষ্ঠী। ভারত চায় বাংলাদেশে যেন তার তাবেদার সরকার থাকে। যে ভারতকে একতরফা নদী, সড়ক-রেল, সুমুদ্র বন্দর সহ একতরফা বাণিজ্যিক সুবিধা দিবে। এমনকি প্রয়োজনবোধে সেভেন সিষ্টার্স রাজ্য সমূহ ভারতীয় সামরিক বাহিনী সহজেই যাতায়াত করতে পারে তাতেও যে বাংরাদেশ বাধা না দেয়। যেহেতু বিএনপি ও জামাত জোট ভারতকে এই সুবিধা দিবে না তাই দিল্লী চক্রান্ত করে বাংলাদেশে ও বিদেশে ভারতীয় দালালদের মাধ্যমে সারা বিশ্বে প্রোপাগান্ডা চালায়। জেএমবির ব্যাবহারকৃত বোমা, বিস্ফোরক দ্রব্য, ডেটোনেটর, ডিভাইস ইত্যাদি সন্ত্রাসী সরঞ্জাম সবই ভারত হতে আগত। জেএমবির এই সকল সরঞ্জামের ঘাটি হল ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদাহ জেলায়;
দৈনিক প্রথম আলো ৫ই জুন ২০০৯
Click This Link
বছরের পর বছর ধরে ভারতীয় রাসায়নিক, ইলেকট্রনিক ডিভাইস ও ডেটোনেটর দিয়ে জেএমবি পশ্চিমবঙ্গের মালদাহে ঘাটি গেড়েছে তা র সহ সেই দেশের গোয়েন্দা ও সামরিক বাহিনী জানে না এটা একটা শিশু শ্রেণীর ছাত্রও বিশ্বাস করবে না। তখন জেএমবির বিভিন্ন সদস্যদের গ্রেফতারে এই সমস্ত বিস্ফোরকে ভারতীয় দ্রব্য পাওয়া গেলেও আওয়ামী-বাকশালীরা বিশ্বাসই করত না। তারা কেবলই মশগুল ছিল কিভাবে পশ্চিমাদের সহযোগীতায় রাতারাতি ক্ষমতায় যাওয়া যায়(এটা ফেসবুকে এক ছোট ভাই মনে করায়া দিল)। যার অংশ হিসেবে ২০০৪ সালের ৩০শে এপ্রিলকে লক্ষ্য রেখে হাসিনার আম্লীগের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল জলিল হুংকার দিল যে ঐ দিন খালেদা জিয়ার জোট সরকারের শেষ দিন। এই দিনের পরে খালেদা সাবেক প্রধানমন্ত্রী হয়ে যাবে। কিন্তু কিভাবে হবে কেমনে হবে এটার জবাব জলিল কাউকেই দেননি। তো এই ভাবে দিনক্ষণ দিয়ে কোন সরকারকে কোন চক্রান্ত ছাড়া ও খুন-যখম ছাড়া কিভাবে ক্ষমতা হতে হটানো যায়? তখন জলিলকে কেউ কেউ ছাগল বললেও এর মধ্যে কোন দোষ খুজে পাননি ও এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেনি। কারণ আব্দুল জলিল এই কথা বললেও আসল কু-বুদ্ধি হইল স্বয়ং শেখ হাসিনার। হাসিনা জলিলের কান্ধে বন্দুক রেখে শিকার করতে চেয়েছিল। যেহেতু দেশ রত্ন হাসিনার ক্ষমতায় যাওয়ার প্রশ্ন তাই কোন আওয়ামী সমর্থক এতে কোন সমস্যা দেখেন না। আর ঐ দিকে হাসিনা ও আম্বাদের প্রভু ভারততো মড়িয়ার কমতি নেই। ২০০৫ সালের ডিসেম্বর মাসে আওয়ামীদের আয়োজনে এক বিজয় দিবস সভায় আসে ভারতীয় ডেপুটি হাইকমিশনার সর্বজিত চক্রবর্তী। আব্দুল জলিলের উপস্থিতিতেই সর্বজিত বাবু বলে বসেন "ভারত আর বেশীদিন ট্রানজিটের জন্য অপেক্ষা করতে পারবে না"। যেন বাংলাদেশ ভারতের পৈতৃক সম্পত্তি! কিন্তু আওয়ামী-বাকশালীরা এই নিয়ে কোনই দোষ খুজে পায় না। ইতিমধ্যে চীনকে রুখতে গিয়ে ওয়াশিংটনের নীতি নির্ধারকরা তথা মার্কিনিরা ভারতের সাথে ঘনিষ্ঠতা গড়ে তুলে। তাই বাংলাদেশের সংবিধান অনুযায়ী ২২শে জানুয়ারী ২০০৭এর বৈধ নির্বাচন হওয়ার কথা থাকলেও আওয়ামী-বাকশালী ও ভারতের দেশী বিদেশী চক্রান্ত চলতে থাকে। কেবলই চিন্তা কিভাবে পরবর্তীতে ভারতপন্থী একটি তাবেদার সরকার আনা যায়। প্রথমে হাসিনা মনে করে যে ২২শে জানুয়ারী ইয়াজউদ্দিন প্রধান উপদেষ্টা থাকলেও তাদের মহাজোটের ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা তাই ২৬শে ডিসেম্বর ২০০৬এ মনোনয়ন নেয়। কিন্তু দিল্লীর উপদেশে দেশে অরাজকতা সৃষ্টির জন্য হাসিনা ও তার আলীগের মহাজোট ৩রা জানুয়ারী মনোনয়নের প্রত্যাহারের শেষদিনে তারা নির্বাচন বয়কট করে। ঐ দিকে দিল্লীর প্রভাবে পশ্চিমাদের পরোক্ষ মদদে সেনাপ্রধান মঈন ইউ বাংলাদেশে জাতিসংঘের পরিচালক রেনেটা লকের নাম ভাঙিয়ে মিথ্যা চিঠির প্রোপাগান্ডা করে। বলা হয় রেনটা লকের স্বাক্ষরিত চিঠি বলছে যদি সামরিক বাহিনী ২২শে জানুয়ারী ২০০৭ এর নির্বাচন আয়োজন করে তবে জাতিসংঘের নিরাপত্তা রক্ষী হতে বাংলাদেশের সেনাদের সরিয়ে দেওয়া হবে। ভারতীয় চক্রান্ত ও পশ্চিমা মদদ এই জন্যই যে উক্ত বহুল প্রচারিত জাতিসংঘের চিঠির বিষয়ে দীর্ঘদিন রেনেটা লক নিশ্চুপ থাকলেও যখন তিনি ২০১০ সালে তার বিদায়ের প্রাক্কালে বলেন যে ২০০৬-০৭ মেয়াদে এমন ধরণের কোন চিঠি তিনি স্বাক্ষর করেননি। এমনকি জাতিসংঘও এই ধরণের কোন চিঠি বাংলাদেশী কর্তৃপক্ষকে দেয়নি;
No letter from UN, no int'l interference
Click This Link
(The Daily Star Apr 18, 2010)
প্রকৃতপক্ষে রেনেটা লক এই ধরণের মিথ্যা চিঠির কথা জেনেও ভারত ও পশ্চিমাদের কারণে মুখে কুলুপ এটেছিলেন। দিল্লী মরিয়া ছিল কিভাবে তার ক্রীতদাসী হাসিনাকে যেনতেন উপায়ে বাংলাদেশের ক্ষমতায় আনা যায়। তবে এর জন্য হাসিনার ক্ষমতার অতিমাত্রার লোভই দায়ী। ২০০৭-০৮ মেয়াদে ভারতপন্থী ফখরু-মঈনা গং বিএনপিকে ভাঙার বহু কৌশল করে। তারই একটি অংশ হল প্রশাসনের মদদে সাইফুরকে দিয়ে অবৈধ ভাবে মেজর(অব) হাফিজকে দলের মহাসচিব বানিয়ে নির্বাচন কমিশনের সাথে আলাপের চিঠি দেওয়া হয়। আর ভারত, ফখরু-মঈনার চামচা নির্বাচন কমিশনার শামসুল হুদাও খালেদার মনোনীত ক্ষন্দকার দেলোয়ারকে আলাপে না ডেকে মেজর(অব) হাফিজকেই ডাকেন। পরে বিএনপির সমর্থক কেন সিংহভাগ নেতারা অনীহা জানানোতে শামসুল হুদা ব্যার্থ হয়। কিন্তু ভারতের আকাঙ্খার জন্য যথারীতি বিএনপির বিরুদ্ধে অনেক বেশী রাষ্ট্রীয় জুলুম হয়। ফলে ২০০৮ সালের নির্বাচনের জন্য বিএনপি অনেক দূর্বল হয়ে যায়। আর হাসিনা বিশেষ জেল থেকে ছাড়া পেয়ে একবার যুক্তরাজ্য আরেকবার যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে বিশ্বের প্রভাবশালীদের চামচামি করতে থাকে। যে তাকে যেন পরবর্তীতে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া হয়। এই নিয়ে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি কোন দোষ খুজে পায় না। তারপর যথারীতি সিলেকশনের নির্বাচনী আলীগ ২৩০টি আসন পায়। ফলে যদি ভারতের জন্য কোন কাজ করতে হয় তাতে সংসদে কোন আইন পাশ করতে বাধা থাকবে না। এই ভাবেই ফখরু-মঈনা তাদের সাজানো নির্বাচন আয়োজন করে। হাসিনা ক্ষমতায় আসার পর ভারতীয় র এর চক্রান্তে ফেব্রুয়ারী ২০০৯এ পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের নাম করে ৭০জন সেনা অফিসারকে নির্মম ভাবে হত্যা করা হয়। এটা বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে শোকাবহ দিন। যখন হাসিনার বিরুদ্ধে সেনাবাহিনী ক্ষিপ্ত হয়ে যায় তখন অবস্থা বেগতিক দেখে ভারত সরকার বাংলাদেশের সামরিক বাহিনীকে হুমকি দেয়। বলে যে হিন্দুস্থানী বিমানবাহিনী রেডী আছে তাই হাসিনা সরকারকে উৎখাত করা যাবে না;
IAF on stand-by, ready to help Bangladesh
Click This Link
তো শেখ হাসিনা গংদের অনুরোধ ছাড়া দিল্লী এতবড় একটা বিষয়ে এগুতে পারে না। এই নিয়ে প্রণব ও ভারতের নীতি নির্ধারকগণ বাংলাদেশে অবৈধ হস্তক্ষেপের কথা চিন্তা করে। একবার পড়েছিলাম যে প্রণব মুখার্জী বলে হাসিনা সরকারকে উৎখাত করার চেষ্টা হলে ভারত হস্তক্ষেপ করবে। এই বিষয়টা সমন্ধে খোজ না পেলেও বিডিআর বিদ্রোহ পরবর্তী পরিস্থিতিতে ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম হতে জানি;
That “unusual Saturday meeting” was to discuss the mutiny by troopers of the Bangladesh Rifles a couple of days earlier, and the worry in the Indian government about its implications for the newly elected government of Sheikh Hasina, perceived as being a friend of India.
The cable that was sent on March 2, 2009 (194661: confidential), and accessed by The Hindu through WikiLeaks, details the conversation between the American stand-in envoy and Mr. Menon.
The Bangladesh Prime Minister, Sheikh Hasina, had telephoned External Affairs Minister Pranab Mukherjee during the mutiny to ask for assistance from the international community but had not been specific about the kind of help she needed. Mr. Mukherjee had offered “to be responsive” if needed.
Click This Link
যদি হাসিনার সরকারের কেউ বিডিআর বিদ্রোহে জড়িত না থাকে তবে কেন বিদেশীদের তথা বিশেষ করে ভারতের কাছে ধর্ণা দেওয়া? শেখ সেলিম, তাপস, তোরাব আলী এবং তার পুত্র লেদার লিটনের নাম আসে এই বিদ্রোহের ঘটনায়। বিশেষ করে আলীগ নেতা তোরাব আলী এবং তার পুত্র লিটন সরাসরি এই বিডিআর বিদ্রোহ ও খুনীদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করে। শুধু তাই নয় লিটন বিডিআরের বিভিন্ন অস্ত্রও লুট করে এবং পালিয়ে যায়। তারপর ফেরার থাকার পর এক সময় চট্টগ্রামে RAB তাকে গ্রেফতার করে। কিন্তু শেখ হাসিনার নির্দেশে লিটনকে ছেড়ে দেয় RAB এবং তাকে বিদেশে পালিয়ে যেতেও সাহায্য করা হয়;
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, পিলখানায় বিডিআর বিদ্রোহের সময় বিপুল পরিমাণ অস্ত্র-গোলাবারুদ খোয়া যায়। বিদ্রোহের পর র্যাব-পুলিশ পুরনো ঢাকার বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে অনেক অস্ত্র-গোলাবারুদ উদ্ধার করে। এরপরও খোয়া যাওয়া অস্ত্রের বড় একটি অংশ থেকে যায় হাজারীবাগের যুবলীগ নেতা লেদার লিটনের লোকজনের হাতে। এসব অস্ত্র উদ্ধারের জন্য সে সময় লেদার লিটনকে র্যাব আটকও করেছিল। তবে প্রভাবশালী মহলের তদবিরে ছাড়া পেয়ে কলকাতায় আত্মগোপন করে লিটন।
Click This Link
দেশের সেনা সদস্যদের হত্যা করা এবং ক্রুদ্ধ সেনা সদস্যদের থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য ভারতের দ্বারস্থ হলেও আওয়ামী-বাকশালী গং কোনই দোষ খুজে পায় না শেখ হাসিনার।
ভারত হাসিনাকে ক্ষমতায় এনে দেশে লুটপাট, জুলুম চালানোর সুযোগ দেওয়ার পুরস্কার হিসেবে পায় তথাকথিত ট্রানজিটের নামে করিডোর সহ আরো বিভিন্ন গোপন সুবিধা। জানুয়ারী ২০১০ সালে দিল্লীতে গিয়ে হাসিনা ভারতের সাথে অনেক শর্তে বিভিন্ন চুক্তি করে। এটা দেশবাসী ও সংসদের অনুমোদনতো দূর কাউকেই জানানোও হয়নি। তাই ২০০৮ সালের নির্বাচনের পূর্বে বাংলাদেশকে সিঙ্গাপুর বানানোর কথা বলে ক্ষমতায় এসে এখন হাসিনার উপদেষ্টা মসিউর বলে "ভারত হতে ফি চাওয়া হল অসভ্যতা"! যেন বাংলাদেশ মসিউরের বাপ দাদার জমিদারী। ১৬ কোটি মানুষের হক মেরে ভারতকে একতরফা সুবিধা দেওয়াই তাদের ক্ষমতায় আসার অন্যতম উদ্দেশ্য। এই দিকে হাসিনার অন্য উপদেষ্টা গওহের রিজভীর মতলব হল ভারত হতে আমরা কি পেলাম না পেলাম তার জন্য ট্রানজিট ঝুলিয়ে রাখা ঠিক হবে না;
প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা গওহর রিজভী ভারতকে ট্রানজিট দেওয়ার বিষয়ে বলেছেন, কোনো সমস্যার এক দিনে সমাধান হয় না। তাই বলে ৪০ বছর বসে থাকলে চলবে না। আর তাই অন্তত সীমিত আকারে ট্রানজিটের কিছু পদক্ষেপ এখনই বাস্তবায়ন করা যেতে পারে।
Click This Link
অথচ একই সেমিনারে অর্থনীতিবিদ দেবপ্রিয় বলছেন বলছেন যে দেশের স্বার্থ সংরক্ষণ এবং জনগণের মতামত নিতে। কিন্তু রিজভী ও শেখ হাসিনা এই নিয়ে বিন্দুমাত্র আগ্রহ নাই। কিন্তু এই বিষয়ে কি আওয়ামী-বাকশালী গং হাসিনাকে রাষ্ট্রদোহী বা ঘসেটি বেগম বলবে? অথচ প্রকাশ্যে খালেদা জিয়া মার্কিন ওয়াশিংটন পোষ্টে লেখা আর্টিকেলকে রাষ্ট্রদ্রোহী বানিয়ে দিল।
বাংলাদেশের জনগণের কষ্টের অর্থে ভারতীয় যানবাহন ভর্তূকীতে জ্বালানি নিলেও কোন অসুবিধাই মনে করে না আওয়ামী-বাকশালী গং।
দেশের সাধারণ মানুষ আজকে সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। দেশের সিংহভাগ জনগণ এই চোর-বাটপার, লুটেরা, জুলুমবাজ ও তাবেদার সরকারের পতন চায়। হাসিনা ক্ষমতার লোভে দেশকে ভারতীয় গোলামী করার জন্য গোপন ষড়যন্ত্র করলে দেশের স্বার্থে প্রকাশ্যে খালেদার মার্কিনি সহযোগীতার আশা করা দোষের হবে কেন?
আওয়ামী-বাকশালী গং আজকে ৯ জানে কিন্তু ৬ জানে না। তাদের বুঝা উচিত অন্ধ হলেই প্রলয় বন্ধ হয় না।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:১৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রবি জল ভাই।
২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:১১
স্বাধীন শোয়েব বলেছেন: বিএনপিকে সমর্থন দেওয়াতে হাসিনা ও আওয়ামীদের এতদিনের জানি দোস্ত জামাত হয়ে গেল শত্রু। সত্য-মিথ্যা মিশিয়ে ৭১এর অনেক অজানা তথ্য সামনে আসল। যা ১৯৮২-৯০ মেয়াদে শুনি নাই।
োনটা মিথ্যা?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আলীগ যদি জানেই যে জামাত ৭১এর ঘাতক তবে কেন ১৯৮২-৯০ এবং ১৯৯৫-১৯৯৬তে এত দহরম মহরম? অনেক সত্য ঘটনার পাশাপাশি মিথ্যা ঘটনাও আছে। যেমন শাহ আজিজুর রহমানকে মুজিব জেল থেকে ছাড়ান, অথচ আলীগ বলে জিয়াউর রহমান তাকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনে। তারপর খান এ সবুরের বিষয়েও মিথ্যা কথা বলে হাম্বারা। এই রকম আরো ঘটনা আছে।
এই পোষ্টে অমার কথা হল হাসিনা ও আলীগের পক্ষে গেলেই সব ঠিক ও স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি নতুবা রাজাকার। যেমন আজকে কাদের সিদ্দিকী ও এবিএম মূসাও রাজাকার। এই কথা ১৯৯০ সালের আগে শুননিনি।
৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৫:২০
১৪ বলেছেন: সঠিক সময়ে ঐতিহাসিক পোস্ট !!!
স্যালুট বা.জি. ভাই !!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:২৫
কামরুল হাসান শািহ বলেছেন: অনেক বড় লেখা
পড়তে সময় লাগবে
জঙ্গিদের বিষয়ে একটা কথা আম্বারা প্রায়ই বলে বিএনপির সময় নাকি জঙ্গিদের জন্ম হইছে অথচ এইটা চরম মিথ্যা। কোটালীপাড় বোমা লিখে সার্চ মারলেই কিন্তু আবালরা সত্যটা জানতে পারে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৩১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হা হা
আরে হিন্দুস্থানের নগ্ন ষড়যন্ত্রে জেএমবিদের জন্ম...
ধন্যবাদ কামরুল ভাই।
৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৬:৫৯
চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত শুধু ধুয়েই গেলেন ভাই!! জেএমবি নিয়ে হাসিনা আর তার চামচাদের কত বড় বড় কথা, অথচ আপনার পোস্ট আর প্রথম আলোর রিপোর্ট হতে এটা দিবালোকের মতোই পরিষ্কার যে ইন্ডিয়া ইন্ধন দিয়েছে এতে।
অনেক ধন্যবাদ ভাই। আর কোন হাম্বা আসলে বলবেন যে এই পোষ্টে আলাপ করার মত শত বিষয় আছে, ঘুরিয়ে ফিরিয়ে যেন ওই এক জামাত ইস্যুতেই কমেন্ট না করে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমার মূল কথা হল আলীগের পক্ষে থাকলে জামাত ভাল নতুবা খারাপ তথা তাদের নোংরা মতলবী রাজনীতি। ঠিক আজকে যেমন কাদের সিদ্দিকী ও এবিএম মূসাকেও রাজাকার বলছে বাকশালী গং
অনেক ধন্যবাদ চান্দু ভাই।
৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:১২
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হায় হায় আপনি এটা কি করলেন বাজি ভাই? আপনার কি জীবনের কোন ভয় ডর নাই? কাফনের কাপড় বাড়িটে যোগার করে রাইখেন দেশে থাকলে আর বিদেশে থাকলে দেশের পথা পা বাড়াইয়েন না নাহলে এয়ারপোর্টের দরজা পেরিয়ে দেশের মাটিতে পা রাখবার পূর্বেই
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৩৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ পলাশ ভাই।
৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৪
মিঠুন বলেছেন: ভাই অনেক বড় লেখা , পড়তে অনেক ধৈর্য দরকার । দেশে জঙ্গিবাদের শুরু আওয়ামী লীগের সময়ে শুরু হলেও পূর্ণতা পায় বি এন পি এর আমলেই । বাংলা ভাই , ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা কিংবা ১০ ট্রাক অস্ত্র কিন্তু বি এন পি - জামাতের অবদান । বাংলাদেশে জামাত আর জাতীয় পার্টি কে মাইনাস করে বি এন পি আর আওয়ামী লীগের মধ্যে একটা বড় ধরনের সংস্কার দরকার ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনি হয়ত এই কৃত্রিম ও ভারত সৃষ্ট জঙ্গীবাদের বিষয়টি আমলে নেন নাই। ভারত চায় যে এই সমস্ত বিষয় দিয়ে বাংলাদেশে চাপে রেখে তার অন্যায্য ফায়দা হাসিল করতে। বছরের পর বছর ভারতের মালদাহে জেএমবির ঘাটি সেটা ভারত সরকার জানে না এক কথায় অসম্ভব। বহিঃশত্রু ভারত আর ঘরের শত্রু আলীগই জেএমবিকে বিএনপির আমলে হিংস্র করে তুলে। পরে এই বিগত জোট সরকারই শায়খ রহমান ও সিদ্দিকুর রহমান বাংলা ভাইকে গ্রেফতার এবং নিম্ন আদালতের বিচারে ফাসীর রায়ের ঘোষণাও হয়।
২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হামলা বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর কাজঃ শেখ হাসিনা!
Click This Link
আপনার নিশ্চয়ই মনে আছে ২০০৭-০৮ মেয়াদে হাসিনা যখন বিশেষ জেলে বন্দী ছিল তখন বলেছিল "তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমাকে হত্যার জন্য খাবারে বিষ মিশিয়েছে"। কিন্তু হাসিনা ২০০৯এ ক্ষমতায় এসে ফখরুদ্দিন বা মঈনকে এর জন্য কি গ্রেফতার করেছে? ঠিক এই রকমই ২১শে আগষ্ট গ্রেনেড হাসিনারই সাজানো নাটক। ক্ষমতার জন্য হাসিনা সবই পারে।
আর ১০ ট্রাক অস্ত্রর বিষয় ভিন্ন প্রসঙ্গ!
ধন্যবাদ।
৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
কামের কথা কন!! বলেছেন: ভাই আপনার লেখা টা ভাল লেগেছে এই জন্য রেফারেন্স এর জন্য রেখে দিলাম, কিন্তু একটা ব্যাপার কি জানেন আসলে এরা সব একই গোয়ালের গরু। তবে বিএনপি একটা জিনিস ভাল লাগছে যে জ্বালও পোরাও করছে না। এই দুই ধারী বুড়ি আমাদের দেশকে শেষ করে দিচ্ছে এখানে আমাদের বাংলার আবাল জনতার ও দোষ আছে যতদিন আমরা আমাদের ঠিক করতে পারব না তত দিন এই তথা কথিত বি এন পি আওয়ামীলীগ এরা আমাদের পটু মারতেই থাকবে শিওউর থাকেন কেউ কিছু করতে পারবে না। আমি কোন রাজনীতি দল এর মতা দর্শে বিশ্বাসী না আমি বঙ্গবন্ধু কিংবা জিয়া কাউকেই খারাপ বলি না আমি কোন সুশীল ও না। আমি যেটা বিশ্বাস করি খারাপ তা সব সময় খারাপ ভাল সব সময় ভাল। একজন ওর বাপের দেশকে নিয়ে পোস্টমর্টেম করতেছে একজন করতে ছে তার স্বামীর দেশ মনে করে। জামাত কে সাইডে যা বা না গোনার পাল্লায় ফেললেই তো আর কোন সমস্যা হওয়ার কথা না। কারন হাজার চেষ্টা করেও জামাত আসতে পারবে না কারন সাধারন মানুষ জানে জামাত কি জিনিস। ওদের কে নিয়ে যত বেশি নাড়াচাড়া করবেন ওরা তত বেশি এক্সপজ হবে এতে ওদেরি লাভ। সবচেয়ে খারাপ লাগে দেশের বর্তমান অবস্তা দেখে। দেশে অনেক সম্ভাবনা থাকতে ও দেশটা পিছনের দিকে যাচ্ছে শুধু এই দুই নারীর চুলাচুলিতে। ভাই ৫ বছরে অনেক কিছু সম্ভব দেশে আমাদের একটা সম্ভাবনা ময় তরুণ সমাজ আছে যারা দেশে এবং দেশের বাহিরে বেশ ভাল দাপটের সঙ্গে আছে কাজ করতে ছে। হুম ভালোর মাঝে কিছু তো খারাপ থাকবে কিন্তু খারাপ রা ভাল কিছু দেখতে দেখতে ভাল হয়ে যায় যদি সেটা জন্মগত দোষ না হয়। এই বাল সরকার এর সবচেয়ে বড় দোষ এরা সব সময় ইন্ডিয়া রে পারলে নিজের শাড়ি খুলে দিয়ে ল্যাংটা হয়ে থাকতেও রাজী। আমার কথা হল আমি দিব কিন্তু আমাকেও দিতে হবে।
আলোচিত বিষয় তো অনেক এই সরকারের আমলে আমি কিছু মেজর ইস্যু দিলাম আপনি না হয় বি এন পি কিছু তুলে ধরেন
১। ইন্ডিয়া কে ট্রাস্পাস দিল বাল ও লাভ হইল না যে জন্য ট্রাস্পাস দিসে বিদ্যুৎ পাবে বলে এত ভারি ভারি জিনিস আমাদের দেশের মধ্যে দিয়ে নিয়ে গেল সেই বিদ্যুৎ বাল দিবে না ইন্ডিয়া
২। পলিসি করে এতগুলো আর্মি মেরে বর্ডার গাড রে করল হিজড়া গার্ড
৩। শেয়ার মার্কেট রে ফকিরের মার্কেট করে দিল
৪। কুইক রেন্টাল রে কুইক টাকার মেশিন করল কিছু লোকের পকেট ভরাইতে
৫। আবুলের চুরি
৬। কালো বিড়াল এর চুরি
৭। ব্যাংক এর লোন বানিজ্য
৮। বাল বন্ধ্রুর স্যাটেলাইট প্রজেক্টে মিলিয়ন বিলিয়ন ডলার চুরি
আর কত কি যে সামনে করবে দেশটা কিভাবে যে রক্ষা হবে এক মাত্র আল্লাহ্ মাবুদ এই জানেন।
কমে ন্টস অনেক বড় হয়ে যাচ্ছে আর কিছু বলছি না। শেষে এটুকুই বলি এদের যত তাড়াতাড়ি বিতাড়িত করতে পারবে দেশের লোকজন তত তাড়াতাড়ি এই দেশের মঙ্গল দেখতে পারবে তা না হলে এই দেশের কপালে এবং আমাদের কপালে অনেক খারাপি আছে। আল্লাহ্ মাবুদ তুমি এই দেশের এবং এই দেশের মানুষের মঙ্গল কর এবং রহমত বর্ষিত কর। আমিন!! ভাল থাকবেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৪৪
নরাধম বলেছেন:
আপনার যুক্তিটা কি এই যে হাসিনা-আ'লীগ কোন দোষ করলে সেটা বিএনপি-খালেদাও করতে পারবে? হাসিনা বিএনপি-জামাতের ক্ষমতার সময় বহির্বিশ্বে দেশের দুর্নাম করেছে সেজন্য এখন খালেদাও করতে পারবে? তাহলে পার্থক্যটা কোথায়? হাসিনা যখন এইরকম করেছিল তখন আপনারা জাতীয়তাবাদীরা নিশ্চয়ই অনেক ধুয়ে ফেলেছলেন তাকে? শফিক রেহমানের যাযাদি'তে তো সেরকমই পড়েছিলাম সেসময়, এখন হয়ত ওয়াশিংটন টাইমসের সেই লেখাটা শফিক রেহমানই লিখে দিছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কথা বলা আর ১/১১ ঘটিয়ে ভারতের সাথে গোপন চুক্তি করে বাংলাদেশের স্বার্থ বিকিয়ে দেওয়া কি এক হল?
বিএনপি ফেরেশতা না হলেও আলীগের চেয়ে হাজার গুণ ভাল।
১৯৭২-৭৫ তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ, ১৯৯৬-২০০১ র্দূনীতিতে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ান এবং ২০০৯ এর পর সাধারণ মানুষ সঞ্চয় ভেঙে খাচ্ছে। এই সমস্ত হরিলুট বিএনপি কেন এরশাদ আমলেও দেখা যায়নি।
আজকে খালেদার লেখার জন্য তাকে আওয়ামী-বাকশালী এবং বেশ কিছু সুশীল গং নোংরা কথা বলছে তখন হাসিনারটা দেখে না কেন? তারা বলে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি তবে কেন হাসিনার দ্বারা এই ক্ষতি সমূহের সমালোচনা করে না? এটা নিশ্চয়ই ভন্ডামি। এটাই আমার পোষ্টের মূল বক্তব্য!
আমি বিএনপির সমর্থক মানে এই নয় যে খালেদা যদি বাংলাদেশের স্বার্থ বিকিয়ে ভারত বা অন্য কোন দেশের উপকার করে তার সমর্থন করব! বরং সেটা হলে তারও কঠিন প্রতিবাদ করব।
১০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৭:৫৯
জাহিদ গাছবাড়ী বলেছেন:
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
১১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৩
মোঃ ওমর শরীফ বলেছেন: ত্রাস লীগের ত্রাসেরা কই?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:০৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
তারা এখন হাসিনার বাসার সেফটি ট্যাংকে কিলবিল করতাছে
১২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১০
নরাধম বলেছেন:
"আজকে খালেদার লেখার জন্য তাকে আওয়ামী-বাকশালী এবং বেশ কিছু সুশীল গং নোংরা কথা বলছে তখন হাসিনারটা দেখে না কেন? "
সেটা বলার জন্য নিশ্চয়ই আপনি বা আপনারা আছেন। খালেদা এবং তার ছেলে-আত্মীয়দের পক্ষে বলার জন্য আপনারা আছেন আর হাসিনা এবং গংদের পক্ষে আপনার উল্লেখিত সুশীল গংরা আছেন। দেশের বারটা বেজে খাল হয়ে যাক, সেটা বলার জন্য অবশ্য তেমন কেউ নেই। সেজন্য হাসিনা ভারতের সাথে দেশের স্বার্থবিরোধী চুক্তি করলে খালেদা সারাজীবন ভারতবিরোধী বলে পরিচয় দিলেও এইসব চুক্তির জন্য রাস্তায় নামেনা, চুপ করে বসে থাকে, কারন তারাও গ্যাস দিতে চেয়েছিল ২০০১-০৬-এর সময়ে, আনু মুহাম্মদরা তেল-গ্যাসের চুরির জন্য রাস্তায় মার খায়, খালেদা সেসবে না তাকিয়ে আন্দোলন করে তার বাড়ি গেছে সেজন্য।
কেউ যদি মনে করে "বিএনপি ফেরেশতা না হলেও আলীগের চেয়ে হাজার গুণ ভাল" বা অন্যদিকে "আ'লীগ ফেরেশতা না হলেও বিএনপি'র চেয়ে হাজার গুণ ভাল" হয়ত সে বেকুব অথবা সে দলীয় আনুগত্যে অন্ধ।
(উল্লেখ্য আমি আ'লীগ যতদিন যুদ্ধাপরাধীর বিচার করবে বলে মনে হয় ততদিন আ'লীগকে সমর্থন দিয়ে যাব, শুধু এই একটা কারনেই। সেটা তাদের সুবিধার জন্য করছে কিনা সেসব উদ্দেশ্য খুঁজতে যাবনা, কারন বিএনপি যদি বিচার করতে চাইত বা চায়, তাহলে তাদেরকেও এই একটা ইস্যুতে সমর্থন দিতাম, যদিও আমি ইসলাম দ্বারা অনুপ্রাণিত বলে জাতীয়তাবাদকে খুবই অপছন্দ করি। )
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সেই সকল নোংরা আওয়মীলীগারদের উদ্দেশেই এই পোষ্ট!
২০০৪ সালে বাংলাদেশে ভারতের হাইকমিশনার ছিল মিজ বিনা সিক্রি। তার কাছে ৯৬তে করা ফারাক্কা চুক্তির কয়েকটা সংশোধনের দাবী করলে তিনি বলেন "বাংলাদেশ বর্ষকালে পানি ধরে রাখতে পারে না এবং তাদের উচিত জলাধার নির্মাণ করে পানি ধরে রাখা"। চুক্তিই যদি হয় শুস্ক মৌসুমের জন্য তবে কেন বর্ষা মৌসুমের কথা আসে? ভারত বৃহৎ শক্তির দেশ তার সাথে চুক্তি করার আগে দেশের মানুষের স্বার্থের কথা বিবেচনা করেই চুক্তি করা উচিত এবং জনগণের অনুমতি নেওয়া উচিত। শেখ হাসিনা কি আদৌ তার ধার ধারে? একটা সুস্থ সবল মানুষকে ইচ্ছাকৃত ভাবে র্দূঘটনা ঘটিয়ে আহত করে কেউ যদি বলে রাতারাতি সুস্থ করতে তা কি সম্ভব?
দেশের খনিজ সম্পদে বিএনপির নীতি তথা বিদেশী কোম্পানীকে নিয়োগ আমি পছন্দ করি না। এটা অন্যায়।
যুদ্ধাপরাধ থুক্কু মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের জন্য স্বরাষ্ট্র ও আইন মন্ত্রণালয়ই যথেষ্ঠ! বাকী মন্ত্রণালয় গুলো কি করে? কানকো-ফিলিপস চুক্তি, কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ, শেয়ার বাজার, পদ্মা সেতুর সব র্দূনীতি করে বাচার জন্য বলবে এ সব যুদ্ধাপরাধীদের ষড়যন্ত্র এটা কোন ধরণের দেশপ্রেম? এই বিচারের গুরুত্ব আছে আমি মানি! তবে তাকে ঢাল বানিয়ে দেশ ও জনগণকে দেউলিয়া করবে তার সাথে আমি একমত নই। দেশ ও জনগণ বাচলে অবশ্যই এই বিচার সুষ্ঠ ভাবে করা সম্ভব। কিন্তু দেশ দেউলিয়া হয়ে গেলে তখন নতুন করে আমাদের পরাধীন হতে হবে। এর আশংকা হলে আলীগকে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হবে। তাতে কারো খারাপ লাগলে করার কিছু নাই।
১৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:১১
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: তারেক কোনো কাজ কাম ছাড়া লন্ডনে এতো বছর ধরে থাকার পয়সা পাইলো কেমনে? উত্তর দেন তো দেখি
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তারেক রহমান কি শেয়ার বাজারের ৩৩লক্ষ ব্যাবসায়ীরে পথে বসায়া লন্ডনের খরচ চালায়?
১৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: ৫ বছর লন্ডনে কাজ কাম না করে থাকে---- শেয়ার বাজারের চেয়ে বড় চুরি করসে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ১৯৯৬ ও ২০১০ এ মোট পৌনে ৩ লক্ষ কোটি টাকা সালমান দরবেশ, লোটাস, ফারুকের সামনে তারেক রহমান ছোট্ট শিশু, কি বলেন...
১৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৩৯
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: তারেক চুরি করে ধরা পরসে, এরপর আর্মি তার একটা বিচি গালায়া দিসে----এখবর তো সবাই জানে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ঠুটা জগন্নাথ জিল্লুরতো ২০-২৫ জন আওয়ামী-বাকশালী খুনীর মৃত্যুদন্ড মাফ কইরা জেলেরতে বাইর করছে, তখন আওয়ামী-বাকশালী প্রশাসন-বিচার বিভাগের কাছে তারেকতো চোর হইবই। যেমন কুরুঞ্জিত কালু মিয়াউ, আবুল হোসেন চুরি কইরা দেশপেরমিক তাই না
১৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: ভাই তারেকের মতো বড় চুরি কেউ করে নাই বাংলার ইতিহাসে। তারেক একদিকে চুরি করসে আরেকদিকে মাগিবাজি করসে। তারেকের চুরি বিদেশিদের হাতে ধরা পরসে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: তারেক কি আওয়ামী-বাকশালী সমর্থক কোন মহিলারে গর্ভবতী করছে নাকি? নাকি সাড়ে ৭ কোটি কম্বল দিয়া মুজিব কোর্ট পিন্দছে?
জিল্লুর, গোবিন্দ-শামসু থাকলে কুরুঞ্জিত, আবুল দেশপেরমিক কিন্তু খালি তারেকই চোর....এটা আওয়ামী বাটপারদের কাছেই শোভা পায়
১৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭
মহসিন১২৩ বলেছেন: সাধারণ মানুষের একটা বিরাটঅংশ আওয়ামী এসব ষড়যন্ত্রের খবর রাখে না।কারন আমাদের বেশির ভাগ মিডিয়া আওয়ামী পন্থি।প্রকৃত সত্যকে অড়াল করে।খুনগুমরে ভয়ে অনেক দেশপ্রেমিক হাতগুটিয়ে।ষড়যন্ত্রকারীদের বিরুদ্ধে দুরবার আন্দলন ছাড়া কোন বিকল্প নাই।কুত্তার দল, হাতীদল, ছাতি দল এগুলাদিয়ৈ কিছ্ছু হবে না।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৭
নিষ্পাপ কয়েদি বলেছেন: যাই হোক তারেক চোরার বিচিটা আর্মি গালায়া দিয়া ছোট্ট একটু শাস্তি দিসে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আর আপনের ঐটা বিসএফ বাবাগো কাছে বন্ধক দিছেন তাই না
হিন্দুস্থানী বিএসএফ বাবাগো গেলমানী কইরা এখানে লেদায়েন না...বর্ডারে তাদের জন্য ফ্রি খাটেন এবং সইষ্যা তেল নেন...আমার থেকা গদাম নেন, কেমন
১৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৪৯
বলদ বাবা বলেছেন: নিষ্পাপ কয়েদীর কি পিরিয়ড চলে নাকি? পোষ্টে এসে রক্তপাত ঘটাচ্ছ কেন? প্যাড লাগলে বল, কিনে দেই।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
২০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
বলদ বাবা বলেছেন: নিষ্পাপ তারেকের বিচির খবর পেলে কিভাবে? তোমার ঘরে কি কেউ গর্ভবতী হওয়ায় তারেককে সন্দেহ করছ?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিএসএফেরে ফ্রি কয়েদীরে উত্তম গদাম দিয়া হিন্দুস্থানে পাঠানো হইছে। সে তাদের ফ্রি গেলমান হয়েই থাকুক
ধন্যবাদ।
২১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৮:৫৮
নরাধম বলেছেন:
"কানকো-ফিলিপস চুক্তি, কুইক রেন্টাল বিদ্যুৎ, শেয়ার বাজার, পদ্মা সেতুর সব র্দূনীতি করে বাচার জন্য বলবে এ সব যুদ্ধাপরাধীদের ষড়যন্ত্র এটা কোন ধরণের দেশপ্রেম?"
এইসব পলিটিকাল গিমিক সেটা সবাই জানে। কিন্তু তাই বলে কি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার না করাই ভাল হবে? নাকি গোআরা মরে গেলে তারপর শুরু করলে ভাল হবে?
"এর আশংকা হলে আলীগকে গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতাচ্যুত করা হবে। তাতে কারো খারাপ লাগলে করার কিছু নাই।"
আপনারা যদি যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবেন বলেন তাহলে আপনাগ গণঅভ্যুত্থানের সাথে জনগন থাকবে, আমিও। গনঅভ্যুত্থান ব্যাপারটাই আমার ব্যাপক লাগে, কেমন একটা রোমান্স আছে! তবে বিএনপি কি সেটা পারবে? শিবিরের পোলাপাইন দিয়ে হয়ত পারবে কিন্তু তাদের নিজেদের সমর্থকরা তো কোনদিন মাঠে নামবেনা।
কি বলেন, বিএনপি কি গোলাম আজম, নিজামিদের বিচার করবে বলে মনে হয়? তাহলে চলেন আজকেই গণঅভ্যুত্থান করে ফেলি। আমরা ধরেন নিষ্পাপ তারেক রহমানকে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে পাব। দেশে আর দূর্নীতি-চুরি-চামারি কিছুই হবে না।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনাকেতো বলেইছি যে বিএনপি ফেরেশতা নয়। কিন্তু ১৯৭২-৭৫, ১৯৯৬-২০০১ এবং বর্তমানে সব আলীগ আমলেই জনগণের মধ্যে হাহাকার লাগে। বিএনপির আমলে র্দূনীতি হলেও দেশ দেউলিয়াতো দূরে থাকুক মানুষকে এত দিশেহারা হতে হয়নি। সাধারণ মানুষ কম হলেও সঞ্চয় করতে পেরেছে।
আলীগের ফেভারে থাকলে সব ভাল আর না থাকলে সব খারাপ। এটা বহুত পুরানো মতলববাজি। ১৯৮৬-৮৮তে জামাত ভাল কিন্তু ১৯৯১-৯৫ খারাপ হয়ে যায়। সবই ক্ষমতার দ্বন্দ। কারণ মূল উদ্দেশ্য হল বিএনপিকে ঘায়েল করা। আলীগের নোংরা রাজনীতির জন্য আজকে কাদের সিদ্দিকী ও এবিএম মূসাও রাজাকার। তাই আলীগের এই বিচার উদ্যোগ তাদের নোংরা ফায়দা হাসিল ছাড়া আর কিছু মনে হয় না। যদি গোলাম আযম ও নিজামীর বয়স নিয়ে এতই চিন্তা তবে কেন ১৯৯৬-২০০১এ বিচার হল না? এখন দেশের র্দূনীতি ও লুটপাট চালিয়ে মানুষকে দেউলিয়া করবে সেটা কি কোন বিবেকবান মানুষ মেনে নিবে? এর জন্য যুদ্ধাপরাধের বিচারকে ঢাল হিসেবে ব্যাবহার করাটা কি নৈতিক?
খালেদা জিয়া বা বিএনপির কেউ কি বলছে যে তারা এই মানবতা বিরোধী বিচার চায় না বা ভবিষ্যতে করবে না? নাকি সুষ্ঠ বিচারের দাবী তুলছে? খালেদা জিয়া বলছে এটা তারা ক্ষমতায় গেলে পুরো আন্তর্জাতিক মানের বিচার প্রক্রিয়ায় নিবে যাতে সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য হয় যেমন যূগেশ্লাভিয়া ও রুয়ান্ডা। আমিও চাই নিরপেক্ষ, সুষ্ঠ ও ন্যায্য বিচার হউক। তাতে কি জামাত, কি বিএনপি বা আলীগ যেই দোষী সে শাস্তি পাবে আর নিরাপরাধ হলে ছাড়া পাবে। আইন সবার জন্য সমান। আমি চাই অবশ্যই বিএনপি এই বিচার প্রক্রিয়া আন্তর্জাতিক মানদন্ডে হলেও যেন বিচার করে।
আমি কখনই বলিনি যে তারেক রহমান ফেরেশতা।
২২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৫
বলদ বাবা বলেছেন: একটা সুন্দর হিসাব মিলাইতে পারলাম,
যা মানুষ নয়= আওয়ামী লীগ
যা মানুষ অপেক্ষা নিকৃষ্ট= নরাধম
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
২৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
কামের কথা কন!! বলেছেন: একটা জিনিস বুঝি না আমাদের ব্লগার রাও দেখি কোন কিছু তেই একমতে আসতে পারে না আজব আমরা। এত শিক্ষিত হয়ে আপনারা যদি না বুঝেন ভাল সব সময় ভাল খারাপ সব সময় খারাপ তা হলে আম জনতা যারা কিনা মার্কা দেখে এখন ও ভোট দেয় তাদের কে এক ছাদের নিচে আনবেন কেমনে। আপনারা যে কেউ যে কোন মতাদর্শে বিশ্বাস করতে পারেন তাতে কোন সমস্যা নাই এটা সবার রাইট। কিন্তু খারাপ আর ভালোর মাঝে তফাৎ বুঝার ঘিলু তো আল্লাহ্ সবাইকে দিয়েছেন তাই না। আপনার মতাদর্শ থেকে ভালো টাকে নেন খারাপ টাকে ফেলে দেন। আমি আমার আগের কমেন্টে অনেক কিছুই বুঝাতে চাইছিলাম। এই টার্মে বাল দের মানি রাইজিং দরকার ছিল করেছে এবং করছে এটা ইনফ্লাস্ন এর জন্য হয়তো মনে হচ্ছে বেশি। আর বি এন পি যখন ছিল তখন ইনফ্লাস্ন কম ছিল তাই তখন ঐ টা ঐ রকম ছিল। এবার বি এন পি রে নিয়ে আসেন দেখেন ইনফ্লাস্ন রেট অনুযায়ী হয়ত আওয়ামীলীগ এর ও ডাবল হয়ে যাবে। যেটা করতে হবে সাধারন মানুষ দের ভাল চিন্তা মাথায় আনাতে হবে কারন চিন্তা কক্ষনো মরে না। এই সমস্যার সমাধান শুধুমাত্র সাধারণ জনগণের হাতেই আছে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আমি আসলেই দেশের ভবিষ্যত নিয়া শংকায় আছি
উপরে ১২নং কমেন্টের জবাবে বলছি একটা সুস্থ মানুষকে ইচ্ছা কইরা র্দূঘটনায় ফেলে তখন তাকে রাতারাতি সুস্থ করা সম্ভব নয়। ভবিষ্যতে বিএনপি ক্ষমতায় আসলে দেশের স্থিতিশীলতা আনাই টাফ হবে। আর আমাদের জনগণের অনেকেই হাসিনার ১০ টাকা কেজি চালের অফারের মতন চাণক্যতে মজে যায়
২৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৮
ধান শালিক বলেছেন: গুড জব ব্রো , আম্বা পাঁঠা গুলার লাইগা এই পোষ্ট টিটেনাস এর কাম দিব ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৪
হুলো_বেড়াল বলেছেন: ধান শালিক বলেছেন: গুড জব ব্রো , আম্বা পাঁঠা গুলার লাইগা এই পোষ্ট টিটেনাস এর কাম দিব ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:২৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৩৮
নরাধম বলেছেন:
"খালেদা জিয়া বা বিএনপির কেউ কি বলছে যে তারা এই মানবতা বিরোধী বিচার চায় না বা ভবিষ্যতে করবে না? নাকি সুষ্ঠ বিচারের দাবী তুলছে? খালেদা জিয়া বলছে এটা তারা ক্ষমতায় গেলে পুরো আন্তর্জাতিক মানের বিচার প্রক্রিয়ায় নিবে যাতে সারা বিশ্বে গ্রহণযোগ্য হয় যেমন যূগেশ্লাভিয়া ও রুয়ান্ডা।"
হাহাহাহা, আপনি সত্যিই বিশ্বাস করেন খালেদা জিয়া গোলাম আজম, নিজামিদের বিচার করবে? আপনি সত্যিই এটা বিশ্বাস করেন? বুকে হাত দিয়ে নিজের কাছে সৎ থেকে ১০০% সত্য বলেন তো দেখি? একবার সমস্ত রাজনৈতিক এফিলিয়েশানের কথা চিন্তা না করে, শুধুই সৎ থাকার অভিপ্রায় থেকে বলেন, সত্যি আপনি বিশ্বাস করেন বিএনপি গোলাম আজম নিজামীদের বিচার করবে?
আপনার কি মনে হয় ১৯৯১-৯৬ সালে গোআর বিচারে সে যে নাগরিকত্ব পেয়ে গেল, সেটা সুষ্ঠু ছিল? এই প্রশ্নের না ঘুরিয়ে সোজাসোজি উত্তর দিতে পারবেন?
এটা খুবই সত্য যে আ'লীগ রাজনৈতিক সুবিধালাভের জন্যই হয়তবা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছে, কিন্তু সব রাজনৈতিক দলই, সারাবিশ্বেই, শুধুমাত্র রাজনৈতিক সুবিধা পাওয়ার জন্যই বা ভোটের হিসেবে এগিয়ে আসার জন্যই সবকিছু করে। বিএনপি এই বিচার থেকে কি সুবিধা পাবে? বরং জামাতের সাথে তাদের সম্পর্কের জন্য তারা কোনদিনই বিচার করতে পারবেনা বা করবেনা। তার মানে শুধুমাত্র আ'লীগই এই বিচার করতেছে বা করবে। তাই, যে উদ্দেশ্যেই করুক না কেন, বিচার যতই ইমপারফেক্ট হোক না কেন, আ'লীগের উপর বিচারের জন্য ভরসা ছাড়া কোন উপায় নেই। অন্য সব ইস্যুতে আ'লীগ বিএনপি দুটাই একই, কোন পার্থক্য নেই।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এর জন্যই পোষ্টে বলছি ৮৬র জাতীয় বেঈমানটা কে? হাসিনা যদি ১০ টাকা কেজি চাউল খাওয়ানোর কথা বলে ৪০ টাকা কেজি খাওয়ায় সেই ক্ষেত্রে খালেদা জিয়া মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচার নিয়ে বড় মিথ্যাবাদী হবে তা এত শিউর হন কিভাবে? যদি বিদেশী বিচারক ও বিদেশী উকিল আসে এই বিচার প্রক্রিয়ার জন্য তাতে সমস্যা কোথায়?
দেখেন গোলাম আযম নাগরিকত্ব পেয়েছে সেটা ভিন্ন বিষয়! সেই বিতর্কে যাব না।
শুনেন বিএনপি ২০০১এর নির্বাচনী ইশতেহারে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করবে এমন কোন ওয়াদা করেনি। তাই যদি এইবার ওয়াদা করে যে আন্তর্জাতিক মানদন্ডে বিচার করবে তাতে কারো ঘাবড়ানোর কিছু নাই।
আর ইতিহাসের দিকে তাকালে দেখি মুজিবই যুদ্ধাপরাধী পাকিস্তানী সৈন্যদের ছেড়ে দিছে। তাজউদ্দিন বাধা না দিলে হয়ত গো আযম, নিজামী ও সাকা মুজিব আমলেই বাংলাদেশে আসতে দিতেন স্বয়ং মুজিব। কাজেই সব জায়গায় রাজনৈতিক নোংরামী চলে না।
আলীগ ও বিএনপির মধ্যে পার্থক্য হল হাসিনা ভারতের কাছে মূখ্যমন্ত্রী এবং খালেদা সার্বভৌমত্ব সচেতন প্রধানমন্ত্রী!
২৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩
নরাধম বলেছেন:
আপনার সাথে আ'লীগের চুরি-ডাকাতি নিয়ে কোন দ্বিমত নেই। তবে বিএনপি আসলেও একই হবে, ২০০১-২০০৬ এ এর থেকে কোনভাবে ভাল ছিল না মানুষ, সামনেও একই হবে, খালেদা-তারেক গং-এর সাথে হাসিনা-রেহানা গং-এর কোন পার্থক্য নাই চুরি-ডাকাতির ক্ষেত্রে। ১৯৯৬-২০০১ এ আ'লীগ বিচার করে নাই একে তো তাদের সেই ম্যান্ডেট ছিল না, এত সিট পায়নি, তাছাড়া সেটা করার জন্য কোন রাজনৈতিক সুবিধা পেত না। সবই রাজনৈতিক খেলা, কিন্তু রাজনৈতিক খেলার মাধ্যমে হলেও যুদ্ধাপরাধীদের বিচার হোক, সেটাই চাই।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনাকে কিন্তু বার বার বলেছি যে বিএনপি ফেরেশতা নয়। এমনকি এরশাদও লজ্জা পান আলীগের চুরি, বাটপারি ও লুটপাটে। তাই অপেক্ষাকৃত ভাল দল বিএনপিই!
২৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:৫৫
বলদ বাবা বলেছেন: নরাধমের কমেন্টটা বেশ লাগল।
একজন মদ খেয়ে বৌ পেটায়, আরেকজন না খেয়েই পেটায়। কাজেই তারা এক। শালার হাম্বাগুলো আর মানুষ হবে না।
একটা গোআ কেন, দশটাকে ফাঁসি দেওয়া হবে; যদি খালি এই ছদ্মবেশী ভণ্ডগুলো মুখোশ খুলে সত্য বলত।
১৯৯১-৯৬ সালে ঘাদানিক পরিচালনাকারী স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদ তরুণ মুক্তিযোদ্ধা রুমির মা লেখিকা জাহানারা ইমামা কি বলেছেন,
‘গণহত্যা, বুদ্ধিজীবী হত্যায় যাদের ভূমিকা সস্পষ্টভাবে প্রমাণিত হয়েছিল, স্বাধীনতার পর পরই তাঁদের ফাঁসি হওয়া উচিত ছিল। কিন্তু সাধারণ ক্ষমার জন্য তা হয় নি। তত্কালীন সরকারের সাধারণ ক্ষমার সিদ্ধান্ত ছিল মারাত্মক একটি ভুল। সেদিন ক্ষমা ঘোষণা না করা হলে ঘাতকরা নিজেদের সমাজে পুনর্বাসিত করার সুযোগ পেত না।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সাধারণ না মুজিব সংসদেই ঘোষণা দিছেন সবাইকে ক্ষমা করছেন।
ধন্যবাদ।
২৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:০৪
নরাধম বলেছেন:
বলদ সাহেব, এখানে আপনার ওস্তাদের সাথে কথা কইতেছি, আপনি বাচ্চামানুষ এখানে তিরিং বিড়িং কইরেন না। যা বুঝেন না সেটা নিয়ে লাফালে বিরক্তি লাগে। সাধারণ ক্ষমাতে মূল অপরাধীদের কাউকেই ক্ষমা করা হয়নি, এই আজাদ রাজাকারেরও শাস্তি হয়েছিল, তাকে পরে জিয়াউর রহমান ছেড়ে দেন। অন্যদের বিচার চলতেছিল, সবাইকেই জিয়া ছেড়ে দেয়।
তবে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার এতদিন না হওয়ার জন্য আ'লীগ বিএনপি দুটাই দোষী, বিএনপি'র দোষ অনেক বেশি এই যা। গতকালের শিবিরের মতি-গোআকে ছেড়ে দেওয়ার জন্য ডাকা হরতালেও বিএনপি সমর্থন জানিয়েছে।
যাই হোক, আপনার এসব বুঝে আসবেনা, বড়দের কথায় সবসময় বামহাত ঢুকাতে হয় না, বাবু!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শুনেন এখানে ওস্তাদ সারগেদের বিষয় নয়। এটা সম্পূর্ণ তথ্য ও যুক্তির ভিত্তিতে আলোচনা। এখানে ৭১এ কারো অপরাধের সাফাই গাওয়া হয়নি বরং বলা হয়েছে আলীগের র্দূনীতি, ভন্ডামি ও জুলুমের কথা।
আপনি যদি ১৯৭০ সালের নির্বাচনের পূর্বে মুজিবের কথা দেখেন, সেখানে মুজিব আক্ষেপ করে বলছিলেন "পশ্চিম পাকিস্তানে চালের মণ ২০ টাকা আর আমার এখানে ৪০ টাকা, আমি ক্ষমতায় গেলে এটা ২০ টাকা করব"। ১৯৭৪ সালে এই চালের মণ হয় ৪০০ টাকা যদিও ১৯৭২-৭৩ এর তুলনায় ৭৪এ ফলন ভাল হয়েছিল। ১৯৭২ সালে আমরা ভারতের কাছে মাত্র ৬ মাসের জন্য কোলকাতা বন্দর চাইলে তারা বলে ৬ মাস কেন ৬ ঘন্টার জন্যও ব্যাবহার করতে দেওয়া সম্ভব নয়। পরে জিয়া ক্ষমতায় এসে মধ্যপ্রাচ্যের দেশের প্রভাবে অবশিষ্ট ১১ হাজার মামলা বাতিল করেন এবং জামাতী ও সাকাদের দেশে আসার সুযোগ দেন। ফলশ্রুতিতে ১৯৭৬ সাল হতে মধ্যপ্রাচ্যের পেট্রডলারের দেশগুলোতে বাংলাদেশীদের কর্মসংস্থান হয়। সেখানে বর্তমানে ৪০ লক্ষ বাংলাদেশী কর্মরত আছে। যারা বর্তমানে বছরে ৮ বিলিয়ন মার্কিন ডলার পাঠায়। তাই জিয়া নিজের জন্য এই সব অপ্রিয় কাজ করছেন তা সত্যের অপলাপ। বরং তার সময়ই মুজিবের বিশৃঙ্খল ও লুটপাটের বাংলাদেশ ঘুড়ে দাড়ায়। আমরা পাকিস্তান হতে স্বাধীন হয়েছি আরো ভাল অবস্থার জন্য কোনমতেই ৭৪এর কৃত্রিম র্দূভিক্ষের জন্য নয়।
৩০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১০
বলদ বাবা বলেছেন: নরাধম বলেছেনঃ বিএনপি আসলেও একই চুরি ডাকাতি হবে! বিএনপির আমলেও দেশে একজন অর্থ মন্ত্রী ছিল জানেন কি? উনার উদ্যোগে দেশের শেয়ার বাজারে অন্তত কোন অবসরপ্রাপ্তের সঞ্চয় ভেঙ্গে খাওয়া হয় নি।
করেন তো চুরি, তার উপর আবার সিনাজুরি। বাংলাদেশে চুরি, ডাকাতির ক্ষেত্রে আওয়ামী লীগ এক পিস। কেউ চাইলেও তার ধারে কাছে যেতে পারবে না।
১৯৯৬এ আগের ভুলের ক্ষমা চেয়ে ক্ষমতায় আসছেন, ২০০৮ এ মানুষকে স্বপ্ন দেখিয়ে চুরির লাইসেন্স পেয়েছেন। হাজারো প্রতিশ্রুতি জলাঞ্জলি দিয়ে এখন এক বিচারের বুলি দিয়ে মানুষকে প্রতারিত করছেন।
সত্যি বলছি, আর কোন সুযোগ নেই। না নির্ভেজাল আওয়ামী লীগের, না আপনার মত ছদ্মবেশী দালালের।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আপনাদের দুইজনকেই অনুরোধ করব তথ্য ও যুক্তির ভিত্তিতে আলোচনা করার। ব্যাক্তিগত আক্রমণে যাওয়া কাম্য নয়।
ধন্যবাদ।
৩১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১২
জানকিরান বলেছেন: ভাই, আপনি অনেক তথ্য দিসেন, অনেক কথা বলছেন। আপনাকে ধন্যবাদ।
কিন্তু ভাই, আপনি যদি খালেদা বানুর দালালী না কইরা প্রকৃত সত্যটি লিখতেন তাইলে আর ও ভাল হইত। আর এই থেকেই প্রমানিত হয় আপনি একটা বলদ। আপনি আপনার চোখ দিয়ে খালি খালেদা বানুর --- ছাড়া আর কিছুই দেখেন না।
আপনার এই লেখার ১৪ গুন হিসাব আমার কাছে আছে। কিন্তু সকাল সকাল ক্যাচাল করতে ইচ্ছা করতাছে না। তাই কিছু দিলাম না। তবে আপনে চাইলে দিব।
ভাল থাকবেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যদিও আমি না করিনি কিন্তু আপনে এর আগে বলছেন আর কখনও আমার এখানে আসবেন না। ওকে নো প্রবলেম আসবেন। তবে গালাগালি ও ব্যাক্তি আক্রমণ ব্যাতীত।
আমি বলেছি দুই দলের মধ্যে বিএনপি অপেক্ষাকৃত ভাল। হাসিনা মূখ্যমন্ত্রীর ডাক শুনেও মুচকি মুচকি হাসে। তাই তাকে কোন বিবেকেই সমর্থন করতে পারি না।
৩২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
বলদ বাবা বলেছেন: নরাধম, তোমার বাল পেকে তামার তার হয়ে গেছে কিন্তু এখনো তো সেই যৌবন কালের শুয়োরের মত ঘোঁত ঘোঁতই কর। নতুন কিছু বলো না শুনি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
ভাই প্লিজ....আমরা তথ্য ও যুক্তিই প্রয়োগ করি।
ধন্যবাদ।
৩৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৪
বলদ বাবা বলেছেন: আমি আম্বা, আমি কুকুর, আমি নরাধম- কাজেই চাপাবাজি করতে মানা কিসের?
আজাদের কোন আদালতে শাস্তি হইছিল আর জিয়া কোন আইন পাশ করে তারে মুক্তি দিল, একটু প্রমাণ দেখাইবা?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: প্রশ্নটা ভাই ভালই করছেন একটু মেজাজটা শান্ত করি প্লিজ!
৩৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:২৬
ধান শালিক বলেছেন: যেই চুদনারা পোস্টে আইসা টেম্পার দেখায় ঐ গুলারে পুঙ্গা মাইরা লাল কইরা দাও @জাঙ্কিরান তোমার নথি তোমার পেচনে দিয়া বইয়া থাকো ।এইতা তোমার হেবা মিলানোর জায়গা না । পোস্টে মিছা কথা আছে কুন জায়গায় সেইতা দেখাও ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই প্লিজ এভাবে মুখ খারাপ না করি। আমরা তথ্য ও যুক্তিতেই চালিয়ে যাই!
ধন্যবাদ।
৩৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
বলদ বাবা বলেছেন: মাইন্ড কইরেন না ধান শালিক ভাই, হাম্বা লীগের নতুন নতুন াল গজাইছে তো, তাই সব জায়গায় আইসা পায়জামার ফিতা খুইলা মানুষরে দেখাইতাসে আর কি।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
বিএসএফের গেলমান পাইলেই গদাম!
ধন্যবাদ।
৩৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪০
ক্লিকবাজ বলেছেন: সঠিক সময়ে ঐতিহাসিক পোস্ট !!! স্যালুট বাজি ভাই !!
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৩৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৪২
বলদ বাবা বলেছেন: বালের অধমরে একটা প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করছিলাম, পারলে আইসা উত্তর দিয়া যাইও।
'আজাদের কোন আদালতে শাস্তি হইছিল আর জিয়া কোন আইন পাশ করে তারে মুক্তি দিল?'
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
৩৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
ড্যানিশ কনডেন্সড মিল্ক বলেছেন: কিছু হাম্বাকে উপরে জাবর কাটতে দেখা যাচ্ছে :> হারুইন্না উরফে কিরইন্না ভাইকে মিস করছি :-<
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
৩৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০২
দায়িত্ববান নাগরিক বলেছেন: আওয়ামী-বাকশালী গং আজকে ৯ জানে কিন্তু ৬ জানে না। তাদের বুঝা উচিত অন্ধ হলেই প্রলয় বন্ধ হয় না।
ঝাঝালো বক্তব্য। বিএনপির নেতারা এমন বক্তব্য রাস্তাঘাটে প্রায় প্রতিদিনই দেয়। ব্লগেও শুনে ভালো লাগলো।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিএনপির কোটি কোটি সমর্থক সারা দেশে আছে। তাদেরতো আর সিপিবি বা জাসদের মত নৌকা মার্কা নিয়া পাশ করতে হয় না
৪০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:০৯
ধীবর বলেছেন: নতুন করে ভালো লাগা প্রকাশ করতে চাচ্ছি না। মন্তব্যগুলি পড়ে ভালো লাগলো। বলদ বাবা, অনুগ্রহ করে ব্যাক্তি আক্রমনে যাবেন না। তাতে সম্মান হানি হবে। তাতে আওয়ামি লিগের সাথে আমাদের পার্থক্য কই থাকলো?
অনেক দিন পর নরাধম ভাই ব্লগে ফিরলেন। তাকে স্বাগতম জানানো উচিত। কেননা পুরানো দের মধ্যে উনি মেধাবি।
নরাধম ভাইয়ের প্রতি পুর্ণ সম্মান রেখেই বলছি যে, শুধু একটা ইস্যু যার সাথে ১৬ কোটি মানুষের আবেগ জড়িত, তার উপর ভিত্তি করে আওয়ামি লীগকে সমর্থন করার কাজটি আত্মঘাতি এবং অবিবেচনা প্রসুত। কেননা যারা যুদ্ধাপরাধীর বিচারের মত ইস্যুকে ক্ষমতায় আরোহনের সিড়ি বানায়, তারা দেশপ্রেমিক নয়।
বিচার নিয়ে কি হচ্ছে, আমার বিশ্বাস তা আপনার নজর এড়ায়নি। দেশের বাঘা বাঘা আইঞ্জীবিরা যেখানে বিনা খরচে এই বিচার চালিয়্যেযেতে সম্মতি দিয়েছিলেন, সেখানে আওয়ামি পন্থি তৃতীয় শ্রেণির বটতলার উকিল্ল দিয়ে যেনতেন ভাবে বিচার চালিয়ে যাবার অর্থ কি? আর স্কাইপে কেলেংকারির কথার নাই বললাম।
এসব করা হচ্ছে এই বিচারকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে জামাতকে সুযোগ করে দেবার জন্য। আর কালক্ষেপণ করে আগামি নির্বাচনেও এই সিয়ু থেকে ফায়দা তোলার জন্য।
জামাত শিবির প্রশাসনেরর আস্কারা ছাড়াই দিনের পর দিন নৈরাজ্য চালিয়েযেতে পারছে, এ কথা অতি আশাবাদিও বিশ্বাস করবে না।
তবে কি আমাদের শহিদ ভাইদের রক্ত বৃথ যাবে? লাখ লাখ মা বোনের সম্ভ্রম হানির বিচার হবে না?
উত্তর হলো না। কেননা, আমরা ৭১ এর সেই বীর জাতি নই। আমরা ক্লীব শ্রেনীর পরগাছা হয়ে গিয়েছি। আপনা স্বার্থের বাইরে দেশ জাতি ভাষা সংস্কৃতি নিয়ে কোন চেতনা বা সচেতনা বলে কিছু আমাদের মধ্যে অবশিস্ট নেই।
উপায় যে একদ্ম নেই সেটা না।। এত কথার কাজ নেই? খুব ছোট করে হলেওীকটা দেশপ্রেমিক গোষ্ঠির আবির্ভাব। যারা দেশের চিহ্নিত শত্রুদের দেখা মাত্রেই নিকেষ করে দেবে। এতে দেশ বিদেশ সব যায়গাতেই সন্ত্রাসি জঙ্গি তকমা জুটে যাবে। তবে নিঃস্বার্থ দেশপ্রেমের খাতিরে এই ঝুকি যে বা যারা নিতে পারবেন, তারা প্রকৃত দেশপ্রেমিক ইসাবে গণ্য হবেন। ধন্যবাদ।
সরি লেখক বেশি কথা বলে ফেললাম।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে ভাই সিনিয়র ব্লগার হিসেবে যদি কিছু না বলেন তো আমরা জানব কিভাবে?
যত মন চাবে বলবেন। আমরা হয় তথ্য বা যুক্তির ভিত্তিতে আলোচনা করব!
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৪১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
মায়াবতি বলেছেন: আওয়ামী সমর্থকরা অন্ধ, তারা আওয়ামীদের ওপর ঈমান এনেছে। অনেকটা আল্লাহ তাআলা যাদেরকে অন্ধ, কালা বোবা বলেছেন কোরান পাকে তাদের মতো ।
আরে যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের নাম যা হচ্ছে তা প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করার প্রচেষ্টা মাত্র। যুদ্ধাপরাধের হিসাব করলে বহু নামকরা মুক্তিযোদ্ধাও ফেসে যাবে। মুজিব এটা খুব ভালো করেই জানতো তাই এ নিয়ে বেশি লাফালাফি করেনি। যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করতে হলে মুজিবকে জ্যান্ত করে হাজির করার বিকল্প নেই।
আর এখন যা হচ্ছে বিচারের নামে, যে উপায় এবং প্রক্রিয়ায় সাক্ষী উপাত্ত উপস্থাপন করা হচ্ছে তাতে একজন ছিচকে চোরকেও দোষী সাব্যস্ত করা যাবে না ন্যায় বিচার হলে।। যারা যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চান তাদের কাছে একটি প্রশ্ন, দেখুন দু একমাস কিংবা গত এক বছরে হাজার হাজার হত্যা -খুনের কয়জন আসমীকে সনাক্ত করে বিচার করা হয়েছে? এ কয়দিন আগের খুনের বিচারের কোনো খবর নাই কিন্তু চল্লিশ বছর আগের ঘটনার বিচার গাগলা ঘোড়ার দৌড়ের চেয়েও দ্রুত গতিতে হয়ে যাচ্ছে? কি বলে আপনার জ্ঞান বুদ্ধি? এটা কি ন্যায় বিচার না লোক দেখানো আগে থেকে ঠিক করে রাখা রায় পাঠের মঞ্চ নাটক? আওয়ামী ঈমানে বলিয়ান হলে সত্য দেখতে পাওয়ার কথা না, জ্ঞানবুদ্ধিও মুজিব-হাসিনার কাছে স্থায়ীভাবে দান করে কালা-বোবা-অন্ধ সেজে বসে থাকার কথা।
দুর্নীতির ক্ষেত্রে খালেদা নিজের ছেলে এবং আত্মীয় স্বজনদের অপরাধ দেখেন নি, যেটা খুবই দুখঃজনক বিশেষ করে জিয়াউর রহমানের মতো ক্ষনজন্মা সৎ নেতার পরিবারারের সদস্য হয়ে। তারেক কোকো যে অসৎ তা তাদের নিকট পরিবারের লোকরাও জানে। তবে তারা আওয়ামী গুন্ডা -লুটেরাদের তুলনায় চুনোপুটির সমান।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আমি গণতন্ত্রকে শ্রদ্ধা করি। তাই যেহেতু হাসিনা ২০০৮এর নির্বাচনী ওয়াদা করছে বিচারের সেটা হউক। তবে সেটা অবশ্যই নিরপেক্ষ, সুষ্ঠ ও ন্যায্য হতে হবে। স্বাক্ষী-প্রমাণ-তথ্য এবং যুক্তির ভিত্তিতে যদি কেউ দোষী হয় সে শাস্তি পাবে নতুবা ছাড়া পাবে। জনগণ ভোট দিছে বিচার করার জন্য কোনমতেই স্বাক্ষী ও যুক্তি তর্ক শেষ হওয়ার আগেই কাউকে ফাসী রায় লিখে রাখার জন্য নয়।
দুর্নীতির ক্ষেত্রে খালেদা নিজের ছেলে এবং আত্মীয় স্বজনদের অপরাধ দেখেন নি, যেটা খুবই দুখঃজনক বিশেষ করে জিয়াউর রহমানের মতো ক্ষনজন্মা সৎ নেতার পরিবারারের সদস্য হয়ে।
পূর্ণ সহমত ভাই। আমি বিএনপি সমর্থন করি শহীদ জিয়ার জন্য। উনি সত্যিই সৎ ও দক্ষ শাসক ছিলেন।
অনেক ধন্যবাদ।
৪২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:২৫
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: হাম্বা হাম্বা রবে, আর্তনাদ কারী গাভী দের মুখে ঢিপলা লাগানোর অনুরোধ করা হল।
@@ জানকিরান
পোষ্টে ঘসেটি বেগম কে আইডেন্টিফাই করা হয়েছে। কেউ তো ধোয়া তুলসী পাতা না। তবে, ঘসেটি বেগম হওয়ার জন্যে পোষ্টে উল্লেখিত ঘটনা গুলোই যথেষ্ট।
বাজি ভাইকে অনেক ধন্যবাদ নব্য ঘসেটি বেগমের মুখোস পু:ন পু:ন উম্মোচিত করার জন্যে।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৩৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যার বিবেক আছে সে আমার দেওয়া তথ্য ও যুক্তি মানবে।
অনেক ধন্যবাদ আতিক ভাই।
৪৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৫১
নীলআকাশ৩১৭ বলেছেন: নিষ্পাপ কয়েদির পিরিউড কি তারেক বন্ধ করছিলো?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
ধন্যবাদ ভাই।
৪৪| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৪
এই আমি সেই আমি বলেছেন: আমিও সুশীল ,নিরপেক্ষ আর ভাল মানুষের মত মুখ করে বলি জামাত কে নিয়ে আওয়ামীলীগ বি এন পি দুই দলই রাজনীতি করছে । আওয়ামীলীগ জামাতকে নিয়ে যুগপৎ আন্দোলন করছে , আলাদা নির্বাচন করে হাতে সিট ধরাইয়া দিছে ৩ টা । আর বি এন পি জামাত জোট বেধে নির্বাচন করে জামাত সিট পাইছে ১৮ টা ,আর মন্ত্রী পাইছে ২ টা ।
এখন আওয়ামীলীগ উনাগোরে ফাসি দিতে চায় , আর বি এন পি উনাগো বাচানোর হরতালে সমর্থন দেয়, আম্রিকারে চিঠি লেখে।
ভবিসৎ এ কি হবে আপনে কন , জামাত কয়টা সিট পাইবো ,বি এন পি কয়টা মন্ত্রী দিবো না হলে আমি কমু আওয়ামীলীগ ওদের ফাসি দিব ।
আর ব্লগ যারা পড়তেছেন আপনারা কন , আপনারা কি চান ?
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: খালেদা ও বিএনপি সেটাই বলছে যেটা হাসিনা বলছিল আন্তর্জাতিক মানদন্ডে এই মানবতা বিরোধী বিচারের কথা। তাইলে এখানে জামাতী নেতাদের বাচানো কেমনে হইল? নাকি সুষ্ঠ বিচারের পক্ষে হইল?
কে কয়টা সিট পাবে সেটা দেশের জনগণ নির্ধারণ করবে। ১৯৯১, ১৯৯৬ ও ২০০১ সুষ্ঠ নির্বাচন হইছে। আর ২০০৮ মঈন ইউ ভারতকে খুশী করার জন্য সিলেকশন করছে।
আমরা ঐ ১০ টাকা কেজি চাউল ও আকাশ কুসুম বুলি না ঝেড়ে বাস্তবতার আলোকে দেশ চলে এবং স্থিতিশীলতা থাকে সেটাই চাই। হাসিনার গলাবাজির ফলাফল সাধারণ মানুষ বলে "ভিক্ষা চাইনা কুত্তা সামলান"। এই ধরণের হায় হায় হউক এটা চাই না।
৪৫| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৬
বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:
হাসি থামাইতে পারতেছি না ---
পুড়াই খিজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জজ্জ
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে নিষ্পাপরা হইল হাসিনার বাসার সেফটি ট্যাংকের কীট। কারণ হাসিনা মুখ দিয়া লম্বা লম্বা আশ্বাস দেয় না। যেখান দিয়া কথা কয় তা সব ঐ সেফটি ট্যাংকে......
৪৬| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
ভালোছেলে বলেছেন: ভাই হাম্বালিকের জন্মই হইসে এইসবের জন্য!সুন্দর পোস্ট
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৪৭| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ২:৫৭
ধান শালিক বলেছেন: যারা চাপাতি নিয়া ব্লগে আসে তাদের জন্য যুক্তি আসেনা ভ্রাতা ! 'ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা 'মুজিববাদী কারো সাথে আপনি ভালভাবে কথা বলেছেন তারা এটাকে দুর্বলতা হিসেবে দেখে অফচান্স নেয়ার চেস্টা করে , ; কয়দিন সহ্য করা যায় ?
তারপর ও পোস্টে অড কমেন্টের জন্য দুঃখিত ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৫৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনার কথায় অবশ্যই যুক্তি আছে। আমার এখানে হাম্বার গুন্ডাদের বেশী লেদাইতে দিব না। তাদের কয়েকজন নোংরামী করলে সাধারণ নিরপেক্ষ ব্লগারদের কাছে এই হাম্বা গুন্ডারা অসভ্য-বর্বর হিসেবেই চিহ্নিত হয়ে থাকবে।
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৪৮| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:২১
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: পদ্মা সেতুর সঙ্গে সংশ্লিস্ট অনেক কাজ চলছে । নদী শাসন সহ বিভিন্ন কাজ দেখলাম ভারতীয় প্রতিষ্ঠানের হাতে । বাংলাদেশীরা কাজ করবে না তারা বড়লোক হয়েছে ছোটলোক ভারতকে কাজ দিচ্ছে ।
আবার মুহুরী প্রকল্পের পানি এখন ভারত খায়, হাম্বারা ঘুমায় ।
সুন্দরবন ধ্বংষ করার জন্য কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুতকেন্দ্র হচ্ছে ।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাসিনারে কি ভারতীয়রা সাধেই মূখ্যমন্ত্রী কয়
ধন্যবাদ মাজহারুল ভাই।
৪৯| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
স্বাধীকার বলেছেন:
আজকে খালেদা জিয়ার এক লেখায় এমন আগুন জ্বলছে যে সব আম্লীগ বাকশালীরা দিশেহারা হয়ে গিয়েছে, পাগলা কুকুরের মতো আচরণ করছে অনলাইন জগতে।
সীমাহীন দেশের ক্ষতি করে যারা প্রভু ভারতকে ট্রানজিট ট্রানশিপমেন্ট দেয়, বিনিময়ে ফি চাইতে অসভ্য হওয়ার দাবী করে-সেই দেশপ্রেমিক আম্লীগকে নতুন করে চিনতে হচ্ছে, তারা এখন দেশপ্রেমী হওয়ার বাসনায় খালেদা জিয়াকে রাষ্ট্রদ্রেীহী বলার দৃষ্টতা দেখাচ্ছে। শুয়োর চোরঞ্জিতের মুখে দেশপ্রেম, ন্যায় ন্যায্যতার কথা শুনলে বমি আসে। আম্লীগের চরিত্র এতটাই কলুষিত যে, কোনো বিষয়ে তাদের চার বছরে কোনো সফলতা নেই, তাই তারা নেমেছে বিরোধী দল দমনে। আগামী নির্বাচনে বাকশালীদের মুখে মানুষ প্রস্রাব করে দিবে। নিজেদের অধীনে নির্বাচন করার খায়েশ পূরণ না হওয়ার ঝুঁকিতে পড়েছে ধারণা করে আম্লীগ এখন খালেদা জিয়ার বিরোদ্ধে অপপ্রচার চালাচ্ছে।
সকল জাতীয়তাবাদী শক্তির আজ এক সাথে বাকশালীদের দেশবিরোধী ভারতপ্রেমী সকল মতলবকে প্রতিরোধ করতে হবে। একই সাথে আম্লীগের অতীত দেশবিরোধী বক্তব্য বিবৃতি গুলোকে সামনে এনে এদের চরিত্রের কলুষিত দিক গুলোকে উলংগভাবে দেখিয়ে দিতে হবে।
পোস্টে +++++++++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যারা শেয়ার ব্যাবসায়ীদের পথে বসিয়ে আত্নহত্যার পথে ঠেলে দিয়েও সালমান, লোটাস, ফারুকদের দোষ খুজে পায় না তাদের মুখেই যত্ত বড় বড় কথা!
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় স্বাধীকার ভাই।
৫০| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩৪
সবুজ ভীমরুল বলেছেন: কোন আওয়ামী বলদ জানি বলছিল, "ট্রানজিট হলে রাস্তায় রাস্তায় রেস্টুরেন্ট খুলে বহু অর্থ পাওয়া যাবে!!
কোন পর্যায়ে গেলে নিজের দেশকে বিক্রি করাকে এভাবে সাপোর্ট করতে পারে!!! আওয়ামীদের মুখে আর যাই হোক, বিশ্বাস ঘাতক শব্দটা তারা অন্যের ক্ষেত্রে ব্যাবহার করতে পারে না, তারা নিজেরাই সবচেয়ে বড় জ্বলন্ত উদাহরন।
তবে ভাই আপনে কিন্তু ঢিলডা ঠিক আওয়ামী পাচাটাদের কলিজার মধ্যে মারসেন। উপরে কেউ কেউ নেড়ি কুকুরের মত লেজ নাড়াতে নাড়াতে চইলা আসছে!!
+++++
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই যারা বিবেকহীন তাদের গা অবশ্যই জ্বলবে! তাই আমি মনে করি নিরপেক্ষ ব্লগারদের এই সমস্ত অসভ্য-বর্বরদের চিনে রাখা উচিত।
অনেক ধন্যবাদ সবুজ ভীমরুল ভাই।
৫১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০০
ঘুমকাতুর বলেছেন: ভাই দুইটা কথা ইংরেজী অনুবাদ করে দিবেন? আমার ইংরেজী জ্ঞান ফ্রধানমন্ত্রীর মত। পিলিজ সাহায্য করেন
"হাম্বা শুধু সবুজ ঘাস বুঝে"
"কুত্তার সম্পদ লেঞ্জা আর বামদের সম্পদ গলা"
মন্তব্যে অনেকর ব্যাথা উঠছে দেখে বুঝলাম পোষ্ট ভালো হইছে আমি পড়ি নাই
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
হা হা
ধন্যবাদ ভাই।
৫২| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২২
ঘুমকাতুর বলেছেন: ভাই হাসেন ক্যাঁ
ইংরেজী না পারলে কানাডিয়ান বলদ অথবা দায়িত্ববান হাম্বারে জিগান। তিনারা বালও ইংরেজী পারে
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: শেষে ক্যানাডার বলদাটা বলব পায়ে পারা দিয়া ঝগড়া করে...যখন বাকু ও ভাদাপানা করব তখন তাকে সেই রম ধরা হবে
৫৩| ০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৪
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: বিএসএফ কতৃক ফেলে দেওয়া বির্য হতে জন্মানো জারজ গুলার প্রসব বেদনা উঠছে খালেদা জিয়ার এক আর্টিকেলে ,,,, এই পাচ বছরে জারজ গুলা অন্যায় ভাবে দুর্নীতি করে যা যা কিছু খেয়েছে গলার ভিতর হাত ভরে সব কিছু টেনে বের করে আনা হবে কোন কিছুই হজম করতে দেওয়া হবে না ,,,
০৩ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: দারুণ বলেছেন ভাই।
অনেক ধন্যবাদ।
৫৪| ০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:১৯
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: ZIA: The thankless role in saving democracy in Bangladesh Corruption and stealing threaten a once-vibrant nation লিখাটি পড়ে আমার একটি কথাই মনে হল বেগম খালেদা জিয়া তার দলের কার্যক্রমে হতাশ । আর হতাশ হবেন না কেন ? তার ৩৮ বছরের বাসা থেকে তাকে উচ্ছেদ করা হল তার দল আন্দোলন গড়তে পারল না, একজন যুগ্মমহাসচিব ইলিয়াস আলি নিখোঁজ হয়ে গেল তার জন্যও কোন আন্দোলন জমাট বাঁধেনি । এমনকি এখন দলের ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব তুচ্ছ কারণে জেলে বন্দি হয়ে আছেন তাকে বের করার কোন উল্লেখযোগ্য আন্দোলন নেই ।
তবে আমি দুঃখ পেয়েছি এই কারণে, জাতীয়তাবাদের চেতনায় বিশ্বাসী লোক দেশের লোকের কাছে তার আবেদন রাখবেন । দেশে-বিদেশে সচেতনতা সমর্থন বাড়ানোর জন্য তিনি প্রবন্ধ লিখতে পারেন । কিন্তু নিবন্ধটি আমার মতে আবেদন-নিবেদনের পর্যায়ে চলে গিয়েছে । যা আসলে দৃষ্টিকটু লেগেছে ।
তবে বিএনপি আন্দোলন জোরালো করতে পারছে না তা আসলেই আশঙ্কাজনক । তবে জ্বালাও-পোড়াও, লগি-বৈঠার চেয়ে ভাল তা বিএনপি দাবি করতেই পারে ।
সামনে কঠিন আন্দোলন অপেক্ষা করছে । টিপাই-মুখের কাজ শুরু হবার গুজব শোনা যাচ্ছে, সুন্দরবনের পরিবেশ ধ্বংস কারী বিদ্যুৎ প্রকল্প নেয়া হয়েছে,গলার কাঁটা হয়ে ট্রানজিট, কুইক রেন্টাল বাঁধতে যাচ্ছে । দেশের জন্য, জাতির জন্য আন্দোলন বিএনপির জন্য লিটমাস পেপারের কাজ করবে । তারা কিভাবে অগ্রসর হয় সেটাই এখন দেখার বিষয় ।
০৪ ঠা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৪৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই ক্ষুদ্র ব্যাক্তি স্বার্থের যখন র্দূনীতি সহ অনিয়ম হয় তখন একটা দলে শৃঙ্খলা কমে যায়। সবাই তখন স্বার্থপর হয়ে যায়। তাই ভবিষ্যতে ক্ষমতায় এলে র্দূনীতি ও অনিয়ম কমিয়ে এমন অবস্থায় আনতে হবে যে সাধারণ মানুষ একটু শান্তিতে থাকে।
সবাই জিয়ার মতন সৎ ও দক্ষ নয়।
ধন্যবাদ।
৫৫| ০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ৯:১৩
বাকাট্টা বলেছেন: নিউ ইয়র্কের ছাগলাডারে সিটিএন কয়া দেন । হারামজাদায় বিদেশে থাইকা বালের গুণগাণ ুদায়!
০৯ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:১৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাসিনা বাংলাদেশকে ভারতের কাছে বন্ধক দেয় ছাগ্লাটার কোন খবর নাই। অথচ সাত সুমুদ্র তের নদী দূরের কোন পত্রিকায় খালেদা জিয়া কি লিখল তা নিয়া বাকশালীটার ঘুম হারাম হয়ে গেছে!
ধন্যবাদ।
৫৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১১:৩৩
রিয়াজ৩৬ বলেছেন: খুব ই তথ্যবহুল সুন্দর পোষ্ট
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
৫৭| ২৮ শে জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৭
ননদালীনাজ বলেছেন: তথ্যবহুল পোষ্ট ! ভাল লাগলো ! চালিয়ে যান ভাই, সাথে আছি....
২৯ শে জুন, ২০১৩ বিকাল ৫:১৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ ভোর ৪:৫০
রবি_জল বলেছেন: সঠিক সময়ে ঐতিহাসিক পোস্ট !!! স্যালুট বাজি ভাই !!
‘বিরোধী দলে থাকাকালে শেখ হাসিনা যুক্তরাষ্ট্রে গিয়ে বাংলাদেশকে অর্থ-সহযোগিতা বন্ধ করে দিতে বলেছিলেন। সে দেশর ফ্লোরিডায় গিয়ে বাংলাদেশ একটি ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছে বলে দাবি করেছিলেন। আর ফ্রান্সে গিয়ে সে দেশের এমপিদের বাংলাদেশের বিরুদ্ধে একটি বিল আনার জন্য বলেছিলেন। সরকারি দলের মন্ত্রী-সাংসদেরা এসব কথা ভুলে গেছেন।’