![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
The Joint Terrorism Task Force is investigating a possible drone sighting reported over New York City by a commercial airline pilot on Monday.
"আমরা একটি ড্রোন বিমান দেখেছি," পাইলট ও JFK এয়ারপোর্টের কন্ট্রোল টাওয়ারের মধ্যে বেতারে রিপোর্ট হয়।
JFK এর পাঁচ মাইল বাইরে ভূমি হতে শুন্যে ১৫০০ ফিট উচুতে সেই ইউএফও দেখা গেছে। ফ্লাইট AZA 60(অল ইটালিয়া এয়ারলাইন্স) পাইলট কোন র্দূঘটনা ছাড়াই ভূমিতে অবতরণ করে। যদিও কোনমতে সংঘর্ষ এড়ানো গেছে যাত্রীদের নিরাপত্তাজনিত হুমকি বিষয়ে আতংক সৃষ্টি না করে তাই পাইলটকে অনিশ্চিত উদ্যোগ নিতে হয়।
এখন সমন্বিত সন্ত্রাসবাদ টাস্ক ফোর্স তার ঠিক Alitalia পাইলট ঠিক কি দেখেছে তা নির্ধারণ করার জন্য তদন্ত করছে।
লরা ব্রাউন, ফেডারেল এভিয়েশন প্রশাসনের একজন মুখপাত্র, সিএনএনকে বলে যে FAAও ঘটনা তদন্ত করছে। যদিও একটি সোর্স নিউ ইয়র্ক পোস্টকে বলছে পাইলট নিশ্চিত যে এটা ছিল একটি ড্রোন বিমান।
সোর্স বলেছে "তিনি(পাইলট) খুব পরিষ্কার যে সে কি দেখছে,"। যা পোস্ট এর রিপোর্ট মতই। পাইলটের বর্ণণা মতে বিমানটি "একটি এক মিটার স্কয়ার, কোণায় হেলিকপ্টারের মত পাখা আছে"।
এক তদন্তকারী এই ঘটনায় আরো যোগ করে "আমি সমস্ত বছর এয়ারপোর্টেই ছিলাম, আমি অনুরূপ একটি ঘটনা ঘটেছে বলে মনে করতে পারিনা,"।
এই বছরের শুরুর দিকে, নিউ ইয়র্ক পুলিশ বিভাগের কমিশনার রে কেলি রয়টার্স সম্পাদক প্রধান স্টিফেন এডলারকে জানিয়েছেন যে NYPD নজরদারি উদ্দেশ্যে একটি ড্রোন বিবেচনাধীন, কিন্তু দাবী করেন এখনও আতা যূক্ত হয়নি।
কেলি বলেন "শুধু আমরা কি হয়তো হয় $ 250 এর সস্তা জিনিস দেখব এবং যাদের লাইন বরাবর বিচরণ করবে"।
Click This Link
***********
মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটির তথ্য মতে দেশের সীমান্ত সহ কিছু নির্ধারিত সামরিক ঘাটিতেই কেবল নিয়মতি ড্রোনের উড্ডয়ন ও পরীক্ষা চলে। এই রকমই একটি নিয়মতি রুটিনের ৪৪ ফুটের ড্রোন ওয়াশিংটন ডিসির ১০০ মাইল দূরে বিধ্বস্ত হয়।
এখন কথা হল এত উন্নত প্রযুক্তির ড্রোন কিভাবে অল ইটালিয়ার বিমানের কাছাকাছি যায়? জেএফকের রাডার সিষ্টেমের যাবতীয় তথ্য হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বা তাদের সামরিক বাহিনীর নজড়ে থাকার কথা। যাত্রীবাহী বিমানের উড্ডয়ন বা অবতরণ সবই তাদের জানার কথা। তারপরেও কিভাবে একটি ড্রোন এই ধরণের র্দূঘটনার উপক্রম ঘটায়? গত বছর হিজবুল্লাহর একটি ড্রোন ইসরাইলে ঢুকে পরে। এর যুক্তি আছে যে রাডারে ধরা না পড়লেও লেবানন ও ইসরাইল পাশপাশি হওয়ায় তার রেঞ্জ কম সুতরাং প্রবেশে বেশী অসুবিধা হয়নি। কিন্তু মার্কিনিদের আশে পাশে কোন শত্রু দেশ নাই কিংবা কিউবার পক্ষেও হাজার মাইল দূরে ড্রোন পাঠানো সম্ভব নয়। এই পর্যন্ত আবিস্কৃত ড্রোনের সর্বোচ্চ পাল্লা ২০০ কিমি এবং এর বাইরেও যা অজ্ঞাত ক্ষমতা তাও যুক্তরাষ্ট্রেরই আছে। তাই হিসাব মিলে না। এই কারণেই বলা চলে "ডাল মে কুচ কালা হে"!
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যুদ্ধে শুধু যে পৃথিবীর অন্য দরিদ্র দেশ র্দূভোগে পড়ে না বরং মার্কিনি দরিদ্র ও মধ্যবিত্ত পরিবার গুলোও ব্যাপক কষ্টে পড়ে। হ্যারিকেন স্যান্ডিতে নিউ ইয়র্ক ষ্টেটের ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে ৬০ বিলিয়ন ডলার লাগবে কিন্তু মার্কিন শুয়োর কংগ্রেস সেটা দিল না। তবে যদি কোন তথাকথিত জাতীয় নিরাপত্তার ইস্যুর ছুতা পায় তাইলে এক ধাক্কায় প্রতিরক্ষা বাজেটে শ শ বিলিয়ন ডলার অতিরিক্ত বরাদ্দ করে। এই হইল তাদের ধনীদের আরো ধনী করার ফর্মূলা।
ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:২৬
ইকবাল পারভেজ বলেছেন: ভালই এখন শুধু চেহারা দেখাচ্ছে। দুদিন পরেই পুরা আমেরিকা জুড়ে এসব মার্কিন অবজারভেশন ড্রোনে ভড়ে যাবে; মার্কিন সরকার কাউকে অপছন্দ হলে শুধু মুখে বলবে ঐ ব্যাটা টেরোরিষ্ট, সাথে সাথে ঐ ব্যাটার গুষ্টিসহ উড়ায়ে দেওয়া হবে ড্রোন থেকে গুলি করে।
আবার হতে পারে এটা এক রকমের নাটক। অন্য কোন দেশের উন্নত প্রযুক্তির ড্রোন তাদের দেশে হুমকি দেবার জন্য চেহারা দেখিয়েছে এরকম কোন কিছু ইস্যু করে উন্নত দেশগুলার উপর মার্কিন সরকার যাতে আরও চাপ তৈরি করতে পারে, সেজন্য তৈরি করা নাটক।