নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
Bangladesh: A battle for its secular soul
Click This Link
দিন যতই যাচ্ছে ততই ভারত সরকার ও তাদের এলিট যারা দেশটির নীতি নির্ধারকদের শাহবাগ তথা গণজাগরণ মঞ্চ নিয়ে মড়িয়া ভাব লক্ষ্য করা যাচ্ছে। মূলত তাদের লক্ষ্য যুদ্ধাপরাধের বিচার ও জামাতকে নিষিদ্ধ করা হলেও ভারতীয় সরকার ও প্রভাবশালীরা বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠাকেই বড় করে দেখছে। তাদের ভাবখানা হল যে বাংলাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা প্রতিষ্ঠা না হলে এর বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। এর মাধ্যমে তারা প্রমাণ করল যে মুখে মুখে শুধু গণতন্ত্র কিন্তু কাগজে কলমে ব্রাম্মণবাদী আধিপত্যের ভাবনা। বাংলাদেশে পূর্ণ ধর্মনিরপেক্ষ হবে না ৫ম সংশোধনী পুনঃপ্রতিষ্ঠা হবে সেটা এই দেশের সিংহভাগ জনগণ ভোটের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠা করবে। খোদ আলীগকেও ২০০৮ এর নির্বাচনে "আল্লাহ সর্বশক্তিমান" লিখতে হয়েছিল। তারপরেও ভারতীয় গুপ্তচর সংস্থার সাবেক প্রধান বিক্রম সুদের এই নিয়ে এত মড়িয়া কেন? কারণ ঘুরে ফিরে ঐ একই বিষয় যে ভারত ১৯৪৭ এর বিভাজন আজ পর্যন্ত আন্তরিক ভাবে মেনে নিতে পারেনি। ১৯৭১এও আমাদের নিজ স্বার্থে মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করেছিল মোটেও মহৎ উদ্দেশ্যে নয়। তাদের উদ্দেশ্য হয় এই পূর্ববঙ্গ ভারতে মিশে যাবে নতুবা সারা জীবন গোলামী করে যাবে। কিন্তু ৭ই নভেম্বর ১৯৭৫ তাদের এই আশায় ব্যাঘাত ঘটে। এই দেশের ৯০% জনগণ তাদের ধর্ম ইসলাম এবং তারা মুসলমান এটা রাষ্ট্রীয় সংবিধানে ফুটে উঠে। ফলে ভারত একটি আলাদা রাষ্ট্র এটা দেশে বিদেশে আরো স্পষ্ট হয়ে উঠে। এই স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশের চেতনাকে দিল্লীতো দূর আওয়ামী-বাকশালী গং ও তার সমমনা সুশীল গং মেনে নিতে পারেনি। তাই তারা এটাকে পাকিস্তানী কায়দা ও জঙ্গীবাদের ধূয়া তুলে। কথায় কথায় জামাতিও বলে। ভাবখানা এমন যে ইসলাম হইল জামাত ও পাকিস্তানের বাপের সম্পত্তি। এখন যখন বিগত ৪ বছরেরও বেশী হাসিনার র্দূনীতি, অপশাসন ও ভারত তোষণে জনপ্রিয়তা কম তাই গণজাগরণের উছিলায় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবীকে সম্পূর্ণ রুপে উপেক্ষা করতে চাইছে আওয়ামী-বাকশালী গং! বাংলাদেশে সীমাহীন র্দূনীতি নিয়ে ভারতীয়দের কোন মাথা ব্যাথা নেই। তাদের লক্ষ্য হল কিভাবে হাসিনা ও তার আলীগকে পুনরায় ক্ষমতায় এনে বিনামূল্যে করিডোর ও সুমুদ্র বন্দর সহ সেভেন সিষ্টার্সে সামরিক সুবিধা নেওয়া যায়। এই কারণেই ধর্মনিরপেক্ষতার দোহাই দিয়ে বাকশালী কায়দাকে সমর্থন দিচ্ছে। নিজেদের কৃত্রিম সৃষ্ট জেএমবিকে লেলিয়ে দিয়ে তারাই আবার সাফাই গায় যে বিএনপি-জামাত জেএমবি সৃষ্টি করছে;
Click This Link
৭ বছরেরও বেশী সময় ধরে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের মালদাহে জেএমবির বোমা, অস্ত্রের গোডাউন থাকলেও তারা জানত না, এটা কোন শিশু শ্রেণীর ছাত্রও বিশ্বাস করবে না। ভারত সরকার ও এর "র" কৃত্রিম জঙ্গীবাদের মিথ্যা ধূয়া তুলে এই দেশের ইসলামী মূল্যবোধ ও মুসলিম পরিচয়কে দূর্বল করাই এদের লক্ষ্য। মন্ত্রী আশরাফ, নাহিদ, দিপু মণি ও শফিক গংদের এই দেশকে ধর্মনিরপেক্ষ বলে দাবী করা বিক্রম সুদদের সাথে একই সুতায় গাথা। খোদ ভারতে যেখানে ১৯৯২ বাবরী মসজিদ ধ্বংস ও বোম্বেতে মুসলিম গণহত্যা, ২০০২ গুজরাটে মুসলিম নিধন এবং ২০০৮এ উড়িষ্যায় খ্রীষ্টানদের হত্যায় মূল হোতাদের বিচার বা গ্রেফতার না করলেও বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষতা নিয়ে তাদের এই অস্থিরতা দেখে বলতেই হয় "আপন লাভ পাগলেও বুঝে"!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৬:৩৮
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
ধন্যবাদ আতিক ভাই।
২| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:০০
স্বাধীকার বলেছেন:
গত ৪২ বছরে ভারত আমাদের বন্ধুর ভান করে যত ক্ষতি করেছে,
ভারত আমাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার নামে যেভাবে শোষণ করেছে,
রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশকে যতটা হুমকির সন্মুখীন করেছে
প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ সাংস্কৃতিক যেভাবে আগ্রাসন চালিয়েছে-------পৃথিবীর সকল মিলেও আমাদের সেটুকু ক্ষতি করতে পারেনি।
ভাবতেই অবাক লাগে এই রাষ্ট্রটিই আমাদের স্বাধীনতার সময় আমাদের পাশে দাড়িয়েছিলো। আমরা ভেবেছিলাম আমাদের অকৃত্রিম অকৃপণ বন্ধু হবে ভারত-কিন্তু বেনিয়া ভারতের মাথায় ছিলো লাভালাভের বিষয়, চক্রবৃদ্ধি সুদের হিসাব। বাংলাদেশ রাষ্ট্রটি জন্মের পর থেকে ভারত আমাদের উপর তার লোভী দৃষ্টিটি সেই যে রেখেছে, কোনো সময়ই তা সরায়নি।
ভারতের ভাগ্য ভালো বাইডিফল্ট দালাল পেয়েছে বাংলাদেশ, তাই তাদের আর সরাসরি আগ্রাসন চালাতে হয়না, দালালরা পাছা উদাম করে সব দেওয়ার জন্য দুপা তুলেই থাকে!! ব্যবসা বানিজ্য রাজনীতি শিল্পসাহিত্য সকল ক্ষেত্রে ভারতীয় স্বদেশী দালালরা অকাতরে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
সাবেক র-প্রধানের উচিত হবে ভারতের নিজস্ব বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া, কসাই মুদিদের বিরোদ্ধে জাতীয় নির্বাচনে প্রচারনা চালানো। নিজেদের রাষ্ট্রক্ষমতায় শিবসেনাদের বসিয়ে বাংলাদেশের বিষয়ে ওয়াজ নসিয়ত করাটা বেমানান। পৃথিবীর কোনো সীমান্তে পাখির মতো মানুষ মরেনা, এমনকি পাকিস্তানের সীমান্তেও ভারত তেমন দৃষ্টতা দেখাতে পারেনা, যতটা পারে বাংলাদেশের সাথে।
ড্রাগস আর চোরাচালানের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবক শ্রেনী আর অর্থনীতিতে যে ক্যান্সারের সৃষ্টি করেছে ভারত-সেখান থেকে বের হতে দরকার জাতীয়তাবাদী শক্তির একতা, জাতীয় সংহতি।
ভালো লাগা রইলো।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:১৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভারতের ভাগ্য ভালো বাইডিফল্ট দালাল পেয়েছে বাংলাদেশ, তাই তাদের আর সরাসরি আগ্রাসন চালাতে হয়না, দালালরা পাছা উদাম করে সব দেওয়ার জন্য দুপা তুলেই থাকে!! ব্যবসা বানিজ্য রাজনীতি শিল্পসাহিত্য সকল ক্ষেত্রে ভারতীয় স্বদেশী দালালরা অকাতরে তাদের দায়িত্ব পালন করে যাচ্ছে।
এই কথার সাথে কোটি বার সহমত!
কথায় বলে ঘরের শত্রু বিভীষণ। আজকে হাসিনার মত মূখ্যমন্ত্রী ও তার দালাল আছে বলেই দিল্লী বাংলাদেশের ঘাড়ে কাঠাল ভেঙে খাচ্ছে। অথচ পশ্চিমবঙ্গকেও এতটা অসম্মান করে না দিল্লী। আর ছোট্ট দেশ শ্রীলংকাতেও যে ঐক্য আছে আমরা তার ধারের কাছেও নেই। এটাই জাতি হিসেবে আমাদের র্দূভাগ্য!
অনেক ধন্যবাদ প্রিয় স্বাধীকার ভাই।
অনেক
৩| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২০
উপপাদ্য বলেছেন: বিদেশে বন্ধু থাকতে পারে কিন্তু প্রভু নয়। বেগম জিয়ার কথাটা আবারো মনে করিয়ে দিতে চাই।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৭:২২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই।
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:০৪
ইন্দ্রজাল বলেছেন: দালালরা পাছা উদাম করে সব দেওয়ার জন্য দুপা তুলেই থাকে! হা হা পে দি.।
হবে দুই পা ফাক করে থাকে্্, কিঞ্ছিত ভুল শোধ্রে দিলাম স্বধীকার ভাই
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
৫| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:১৫
কামের কথা কন!! বলেছেন: ভারত যেখানে নিজেদের দেশকে কন্ট্রোল করতে পারছে না সেখানে বাংলাদেশ কে নিয়ে নাক গলায় কেন বুঝি না। ভুটানে দেখেছি সিজেন এর সময় আলু ওরা ভারতের কোল্ড স্টরেজ এ রেখে আসে ১২ টাকা কেজি দরে নিয়ে আসার সময় সেই আলু ভুটানিজ্ রা নিয়ে আসে ২৮টাকা কেজি দরে। আর ভুটানের রাস্তা ঘাটে ভারতের আর্মি। ভারত আসলে প্রতিবেশি রাস্টের কাছে দেয়ার থেকে নেয়া টাই বেশি পছন্দ করে। ইচ্ছে করলেই কিন্তু বাংলাদেশের সঙ্গে এবং হিসেব মত আমাদের সঙ্গে চায়নার থেকে ওদের প্রাইরটি বেশি হওয়া উচিৎ ছিল কিন্তু ওদের খাছলেতের কারনে আজ আমরা সব ভারত বিদ্যাসি হয়ে আছি। আরে হালায় তোরা আমাগো লগে সব কিছুতেই উইন উইন সিসুয়েশ্ন এ আসলেই তো আর এমন হত না। যেখানে চিন এর অনেক দুরত্ত থাকা স্ততেও বাংলাদেশে সঙ্গে চায়নার ট্রেড ইন্ডেক্স অনেক হাই ইন্ডিয়ার থেকে। আর হালারা ব্যাস্ত বাংলাদেশের পানি কেমনে নেয়া যায়, বাংলাদেশের মানুষ রে কেমনে মারা যায়, বাংলাদেশের বিজনিস কেমনে নষ্ট করা যায়, বাংলাদেশের ট্রানজিট কেমনে ফিরি ফিরি নেয়া যায় এই সব নিয়ে ব্যাস্ত। হালার এখনও হাজার টা রাস্তা আছে যেগুলো করলে ভারত কে বাংলাদেশের লোক জন ইতিবাচক ভাবে দেখবে।
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাসিনা গংদের মত দালাল থাকলে ভারতের কোন অসুবিধাই হবে না
ধন্যবাদ।
৬| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
লেজ কাটা শেয়াল বলেছেন: Moddakotha 90k;ti dormer dese dormoniropekkhotar cinta kora just dibasopno!
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
৭| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ৯:১২
প্রকৌঃ মোঃ আতিকুর রহমান বলেছেন: "স্বাধীকার বলেছেন:
গত ৪২ বছরে ভারত আমাদের বন্ধুর ভান করে যত ক্ষতি করেছে,
ভারত আমাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার নামে যেভাবে শোষণ করেছে,
রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশকে যতটা হুমকির সন্মুখীন করেছে
প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ সাংস্কৃতিক যেভাবে আগ্রাসন চালিয়েছে-------পৃথিবীর সকল মিলেও আমাদের সেটুকু ক্ষতি করতে পারেনি।
ভাবতেই অবাক লাগে এই রাষ্ট্রটিই আমাদের স্বাধীনতার সময় আমাদের পাশে দাড়িয়েছিলো।"
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পুরাই মতলবে এসেছিল ভারত মোটেও মহৎ উদ্দেশ্যে নয়!
ধন্যবাদ আতিক ভাই।
৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ সকাল ১০:০১
সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: প্রকৌঃ মোঃ আতিকুর রহমান বলেছেন: "স্বাধীকার বলেছেন:
গত ৪২ বছরে ভারত আমাদের বন্ধুর ভান করে যত ক্ষতি করেছে,
ভারত আমাদের সাথে দ্বিপাক্ষিক সমঝোতার নামে যেভাবে শোষণ করেছে,
রাষ্ট্র হিসাবে বাংলাদেশকে যতটা হুমকির সন্মুখীন করেছে
প্রাকৃতিক বিপর্যয়সহ সাংস্কৃতিক যেভাবে আগ্রাসন চালিয়েছে-------পৃথিবীর সকল মিলেও আমাদের সেটুকু ক্ষতি করতে পারেনি।
ভাবতেই অবাক লাগে এই রাষ্ট্রটিই আমাদের স্বাধীনতার সময় আমাদের পাশে দাড়িয়েছিলো।"
২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
৯| ২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ৮:৩০
বলশেভিক বলেছেন: এক কথা ভাড়ত ও ভাড়তের ভাকুরদের আমাদের দরকার নাই।বাংলাদেশের দরকার ভাড়তের সাথে "ব্লাকবক্স" মোড এ ব্যাবহার করা।থিওরিটিক্যালি
ধরে নিতে হবে সব নদী ওরা বন্ধ করে দিবে।ব্যাপক খাল খনন ও বৃক্ষ রোপনের মাধ্যমে এর সমাধান করতে হবে।স্বল্প সম্পদের মধ্যে সামরিক গবেষনা চালিয়ে যেতে হবে।যেসব ভাড়তিয় জিনিশের উপর নির্ভরশীল সেগুলো ছাড়তে হবে(যেমন পেয়াজ গরমের দেশে পেয়াজ না খাওয়াই ভালো)
ভাড়ত থেকে বাংলাদেশে মাটিতে কিছু ঢুকবে না বের ও হবে না।সম্ভাব্য সমস্যা সমাধানে বাকি সকল দেশের সাথে উত্তম সম্পর্ক করতে হবে।
২২ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ বলশেভিক ভাই।
১০| ০৩ রা মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪৫
ধীবর বলেছেন: ভারতের ধর্ম নিরপেক্ষতা হলো কাজীর গরু, কেতাবে আছে গোয়ালে নেই। নইলে বিজেপির মত চরম সাম্প্রদায়িক একটা দল কি করে প্রধান বিরোধি দলে এত বছর ধরে আছে? আর কংগ্রেস তো সেই আদ্দিকাল থেকেই ধর্ম নিরপেক্ষতার নামে হিন্দু মৌলবাদ পালনকারি দল। প্লাস ও প্রিয়তে।
০৩ রা মে, ২০১৩ সকাল ৭:০৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।
©somewhere in net ltd.
১| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৫:০০
প্রকৌশলী আতিক বলেছেন: প্রথম ভাললাগ বাজি ভাই। গনতন্ত্র মানেই ধর্ম নিরেপক্ষতা। সবাই সমান অধিকার ভোগ করবে। এক্সটা করে এটাকে গলাবাজি করার মানে টা কি?