নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আওয়ামী-বাকশালীদের সাফল্যঃ জালিয়াতিতে ফতুর সোনালী ব্যাংক আরো টাকা চায়!

২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:০২







দেশের আর্থিক খাতের বড় বড় জালিয়াতিতে জড়িয়ে এখন ফতুর হওয়ার পথে রাষ্ট্রীয় খাতের শুধু নয়, দেশের সবচেয়ে বড় ব্যাংকথসোনালী ব্যাংক। আর্থিক কেলেঙ্কারি আর লুটপাটে কিছু ব্যক্তির পকেট ভারী হলেও চরম দুরবস্থায় পড়েছে ব্যাংকটি। নিয়ম মেনে চলার মতো অর্থও নেই এখন ব্যাংকটির। নিজেরাই লিখিত ভাষ্য দিয়ে বলছে, ব্যাংকটি এখন ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। এ অবস্থা থেকে বাঁচার জন্য রাইট শেয়ারের বিপরীতে সরকারের কাছে তিন হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা চেয়ে আবেদন করেছে ব্যাংকটি। সোনালী ব্যাংকের দাবি মেনে সরকার এ পরিমাণ অর্থ দিলেও ব্যাংকটির মূলধন ঘাটতি থাকবে ২২৯ কোটি টাকা। বিশেষজ্ঞদের মত, শুধু এভাবে টাকা দিয়ে সোনালী ব্যাংককে বাঁচানো যাবে না। আগে দরকার দুর্নীতি-জালিয়াতির সুরাহা আর খেলাপি ঋণ আদায়ের উদ্যোগ।



এই অর্থের পরিমাণ সোনালী ব্যাংকের শুধু রূপসী বাংলা হোটেল শাখা (সাবেক শেরাটন) থেকে হলমার্কসহ আরো পাঁচটি প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ আকারে লুট হওয়া অর্থের চেয়ে ২০০ কোটি টাকা কম। এ ছয়টি প্রতিষ্ঠান ও ব্যাংকের অসাধু কর্মকর্তাদের যোগসাজশের মাধ্যমে রূপসী বাংলা শাখা থেকে সাড়ে তিন হাজার কোটি টাকা জালিয়াতির মাধ্যমে লুটপাট হয়েছে। আরো অনেক আর্থিক কেলেঙ্কারির সঙ্গে সম্পৃক্ততা রয়েছে সোনালী ব্যাংকের।



বিশেষজ্ঞরা সোনালী ব্যাংকের বিদ্যমান নাজুক অবস্থার জন্য ব্যাংকটির কর্মকর্তাদের জাল-জালিয়াতিতে জড়িয়ে পড়াকে দায়ী করেছেন। তাঁরা বলেছেন, এভাবে সোনালী ব্যাংককে আর কত টাকা দেবে সরকার বারবার অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে মূলধন সহায়তা



বাবদ অর্থ দেওয়া হচ্ছে। এর বেশির ভাগই লুটপাট হচ্ছে। আবারও নতুন করে তিন হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা দিলে তাও লুটপাট হওয়ার আশঙ্কাই থেকে যায়। তবে মালিক হিসেবে সরকার ব্যাংকটিকে বাঁচিয়ে রাখতে চাইলে এর ব্যবস্থাপনায় আগে পরিবর্তন আনতে হবে। আর হলমার্কসহ বিভিন্ন খেলাপির কাছে পাওনা অর্থ আদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে। তা না হলে শুধু টাকা দিয়ে সোনালী ব্যাংকের অবস্থার উন্নতি করা যাবে না।



সোনালী ব্যাংকের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, ব্যাংকের আর্থিক দুরবস্থা কাটাতে সরকারের কাছে রাইট শেয়ারের বিপরীতে টাকা চেয়ে গত ১৯ মে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব ড. এম আসলাম আলমের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছে। ওই চিঠিতে বলা হয়েছে, বর্তমানে ব্যাংকটির পরিশোধিত মূলধন মাত্র এক হাজার ১২৫ কোটি টাকা আর মূলধন ঘাটতির পরিমাণ তিন হাজার ৬০৪ কোটি টাকা। ফলে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিধিবদ্ধ মূলধন সংরক্ষণ অনুপাত যেখানে শতকরা ১০ টাকা রাখার কথা, সেখানে সোনালী ব্যাংক রাখছে মাত্র ৯ পয়সা হারে।



সোনালী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) প্রদীপ কুমার দত্ত স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘সরকারের কাছে রাইট শেয়ারের বিপরীতে আরো তিন হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা (১ঃ৩ অনুপাতে) মূলধন সরবরাহের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে। এ মূলধন পাওয়া গেলে মোট পরিশোধিত মূলধন হবে সাড়ে চার হাজার কোটি টাকা। সরকারের অনুকূলে ইস্যু করা প্রতিটি ১০০ টাকা মূল্যমানের শেয়ারের সংখ্যা দাঁড়াবে ৪৫ কোটি। এর পরও মূলধন ঘাটতি থাকবে ২২৯ কোটি টাকা, যা ২০১৩ সালের মুনাফা দ্বারা পূরণ করা সম্ভব হবে। ফলে ২০১৩ সালে কোনো মূলধন ঘাটতি থাকবে না এবং মূলধন সংরক্ষণের অনুপাত ১০.৬৯ শতাংশে উন্নীত হবে।’



অর্থ মন্ত্রণালয়ের কাছে দেওয়া হিসাবে সোনালী ব্যাংক বলেছে, সরকার তিন হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা মূলধন সরবরাহ করলে ব্যাংকের রিজার্ভ হবে ৬৫৮ কোটি টাকা, রিটেইনড আর্নিংস হবে দুই হাজার ৪৬৫ কোটি টাকা এবং ক্যাপিটাল রিজার্ভ ও সাধারণ নিরাপত্তা সঞ্চিতিসহ (জেনারেল প্রভিশন) অন্যান্য মূলধনের পরিমাণ দাঁড়াবে এক হাজার ৩৮৭ কোটি টাকা।



সোনালী ব্যাংকের একজন কর্মকর্তা জানান, জালিয়াতির মাধ্যমে বিতরণ করা বিপুল পরিমাণ ঋণের অর্থ খেলাপি হয়ে যাওয়ায় এ অবস্থায় পড়েছে সোনালী ব্যাংক। গত মার্চ পর্যন্ত এ ব্যাংকের খেলাপি ঋণের পরিমাণ দাঁড়ায় ১১ হাজার ৭৪৭ কোটি টাকা। এটি সোনালী ব্যাংকের মোট বিতরণ করা ঋণের প্রায় ৩৫ শতাংশ। বিপুল অঙ্কের এই খেলাপি ঋণের বিপরীতে যে নিরাপত্তা সঞ্চিতি রাখা দরকার, সেখানেও চার হাজার ২২৯ কোটি টাকা ঘাটতি রয়েছে।



সামরিক বাহিনীর পেনশন খাতে সরকারের কাছে সোনালী ব্যাংকের পাওনা রয়েছে ৭৬০ কোটি টাকা। ওই অর্থ চেয়ে সম্প্রতি অর্থ মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠিয়েছেন ব্যাংকটির এমডি প্রদীপ কুমার দত্ত। চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘বর্তমানে অত্র ব্যাংক ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। বর্তমানের এই ক্রান্তিকালে ব্যাংকের বকেয়া প্রাপ্তি সংকট কাটাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।’



সোনালী ব্যাংকের বিদ্যমান ব্যবস্থাপনা বহাল রেখে নতুন করে অর্থ দিয়েও কোনো লাভ হবে না বলে মনে করেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা ড. এ বি মির্জ্জা আজিজুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সোনালী ব্যাংকের শতভাগ শেয়ারের মালিকানা সরকারের। তাই নতুন করে সরকারকে রাইট শেয়ার দেওয়া না-দেওয়ার বিষয়টি মুখ্য নয়। গুরুত্বপূর্ণ হলো, সরকারের কাছ থেকে ব্যাংকটি আবারও তিন হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা নেবে। এই অর্থ নিলেও বর্তমান ব্যবস্থাপনায় ব্যাংকটির খুব একটা ঘুরে দাঁড়ানোর সুযোগ নেই। ব্যাংকটি যেভাবে চলছে, একইভাবে চলতে থাকলে সরকারের কোনো লাভ হবে না। শুধু টাকাগুলোই যাবে।’



বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. সালেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, ব্যাংকগুলোকে সরকার বহু টাকা দিয়েছে। এবারও সোনালী ব্যাংককে এই অর্থ দেওয়া হলে তা আগের মতোই লুটপাট হয়ে যাবে। আর এভাবে টাকা দেওয়ার মধ্য দিয়ে ব্যাংকটির আগের নানা জালিয়াতি চাপা পড়ে যাবে। তিনি প্রশ্ন তুলে বলেন, ‘সরকার সোনালী ব্যাংককে বাঁচাতে আর কত টাকা দেবে এর চেয়ে খেলাপিদের কাছ থেকে ব্যাংক পাওনা আদায় করে নিজেরাই চলার চেষ্টা করুক। সোনালী ব্যাংককে রাইট শেয়ার ইস্যুর নামে বা অন্য কোনো নামে অর্থ দেওয়ার কোনো যৌক্তিকতা আমি দেখছি না।’



তবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফিন্যান্স বিভাগের অধ্যাপক ড. ওসমান ইমাম বলেন, মূলত হলমার্ক কেলেঙ্কারির কারণেই সোনালী ব্যাংকের এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে। এখন ব্যাংকটির যে অবস্থা তাতে সরকারের কাছ থেকে নগদ টাকা পাওয়া ছাড়া এর বাঁচার আর কোনো উপায় নেই। কারণ, একটা ব্যাংক ধসে পড়লে ওই ব্যাংকের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যতটা না ক্ষতি হবে, তার চেয়েও বহুগুণ ক্ষতি হবে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি ও ব্যবসা-বাণিজ্যের। তবে মূলধন সরবরাহ করার আগে ব্যাংকটির ব্যবস্থাপনায়ও পরিবর্তন আনা দরকার। একই সঙ্গে হলমার্কসহ বিভিন্ন জালিয়াতিতে ব্যাংকের যে অর্থ লোপাট হয়েছে, তা সমন্বয় করে আদায়ের ব্যবস্থা করতে হবে।



সোনালী ব্যাংকের এমডি প্রদীপ কুমার দত্ত বলেন, ‘উত্তরাধিকার সূত্রে পাওয়া সোনালী ব্যাংকের বিভিন্ন সমস্যা দূর করার চেষ্টা আমি করছি। বর্তমানে ব্যাংকটির প্রভিশন ঘাটতিসহ মূলধন ঘাটতি রয়েছে। এসব ঘাটতি দূর করে ব্যালান্স শিট মজবুত করার জন্যই রাইট শেয়ারের অনুকূলে সরকারের কাছে তিন হাজার ৩৭৫ কোটি টাকা চাওয়া হয়েছে। যেহেতু সরকার এ ব্যাংকের শতভাগ শেয়ারের মালিক, তাই রাইট শেয়ার ইস্যুর বিষয়টি ততটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে ওই পরিমাণ অর্থ পেলে ব্যাংকটি একটা শক্ত ভিত্তি পাবে।’



প্রদীপ কুমার বলেন, ‘সোনালী ব্যাংকের আবেদনের ভিত্তিতে মন্ত্রণালয় ইতিমধ্যে কয়েকটি বৈঠক করেছে। আশা করি, সরকারের কাছ থেকে ইতিবাচক সাড়া পাব।’



তবে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা বলেন, চলতি অর্থবছরে সোনালী ব্যাংককে মূলধন সরবরাহ করা না-ও হতে পারে। তবে নতুন অর্থবছরে ব্যাংকটিকে রক্ষায় কিছু একটা উদ্যোগ নেওয়া হবে। কালের কণ্ঠ



স্থানীয় সময় : ০২৫৫ ঘণ্টা , ২৩ মে ২০১৩



Click This Link



*****************





২০১০ সালে দেশে ফোন করে প্রায়ই মানুষের কাছে শুনতান সোনালী, জনতা, অগ্রণী এই তিনটি ব্যাংকে মানুষ চাহিদা মাফিক লোন পাচ্ছে না। শুধু নতুন নয় পুরানো যারা সেই এরশাদের আমল থেকে জেনুইন ব্যাবসায়ী তারাও সমস্যায় পড়ছে। আগে যেখানে ১০ লক্ষ টাকা চাইলে ১০ লাখই পেত সেটা ২০১০এ ৩ কিংবা ৪ লক্ষ মিলছে। এর কারণ জানতে চাইলে ব্যাংকের ম্যানেজার বলে আপনাকে সব দিলে অন্যদের ঋণ দিতে পারব না। তখন কি আর জানত আওয়ামী সরকারের মনোনীত সুভাস সিংহ রায়, জেরিন গং ঘুষ, র্দূনীতির মাধ্যমে অযোগ্যদের বেপরোয়া ভাবে ঋণ দিয়েছে? নানা অজুহাত দেখিয়ে সরকারও দেশের বিভিন্ন আভ্যন্তরীন উৎস হতে প্রতিদিন ১০০ কোটি টাকার উপর ঋণ নিত। অর্থনীতিবিদরা প্রায়ই প্রশ্ন তুলতেন সরকার ঋণ নিচ্ছে নিক কিন্তু এত টাকা কোথায় কিভাবে ব্যায় হচ্ছে! এই বিষয়ে হাসিনাতো দূর অর্থমন্ত্রী মুহিতও কোন উত্তর দিত না। এরপর যখন হলমার্কের র্দূনীতি ধরা পড়ল তখন মুহিত বলল "৪ হাজার কোটি টাকা তেমন কিছু না"। হলমার্কের তানভীরকে গ্রেফতার করা হলেও তাকে সোনালী ব্যাংকের পরিষদ কিভাবে কিসের ভিত্তিতে এত বড় অতিরিক্ত টাকা ঋণ দিল তার জন্য কাউকে গ্রেফতার করা হল না। বরং দুদক বলল পরিচালনা পরিষদের কোন দোষ নাই। মনে হয় তানভীর সোনালী ব্যাংক ডাকাতি করে এত টাকা ঋণ নিছে। পরে শোনা যায় হাসিনার এক উপদেষ্টাও জড়িত। সোনালী ব্যাংক সহ সাবেক পূর্ণ রাষ্ট্রীয় এই ব্যাংক গুলি ফতুর বা দেউলিয়া হবে এটা বিএনপি আমলেতো দূর এরশাদ আমলেও কল্পনা করা যায়নি। ১৯৭২-৭৫তে বুঝা গিয়েছিল যে আওয়ামী-বাকশালীরা কেমন র্দূনীতিবাজ ও লুটপাটে অভ্যস্ত। তাই এখন জনগণের আমানত নিয়ে অসৎ ব্যাক্তিবর্গ নিজেদের পকেট ভারী করে বাহাদুরি করছে। মুহিত যখন বলছে যে এটা কোন ব্যাপার না এই কারণে বলা চলে সোনালী ব্যাংককে ফতুরের উপক্রম করা আওয়ামী-বাকশালীদের বিরাট সাফল্য।

মন্তব্য ৩৬ টি রেটিং +৮/-০

মন্তব্য (৩৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:০৫

ফারুক মৃধা বলেছেন: রাবিশ মন্ত্রী থাকলে এই রকম হবেই

২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:০৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: লোক দেখানো রাবিশ মানে মানুষকে বিভ্রান্ত করা যাতে তার কথায় অহেতুক সময় নষ্ট হয়ে পরিবেশটা হাল্কা হয়। এরা পাকা চোর তাই আরকি মাঝে মাঝে বোকা সাজে।

২| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:২০

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: =p~ =p~ =p~ হাসি পেলো , কিন্তু দেশের কথা চিন্তা করলে অনেক কষ্ট হয় ,,, মানুষের কষ্টার্জিত জমানো টাকা গুলা লুটে পুটে খাচ্ছে কিছু মানুষ রুপি হায়না

২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এরাই আবার দাবী করে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি :)

ধন্যবাদ।

৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩৩

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: ঠিক যেমনটি হয়েছিল বিএনপির আমলে,

পুকুর চুরি,
খাম্বা দুর্ণিতি
জনগনের টাকার হরিলুট।

বর্জন করতে হপে এসব লুটতরাজদের।
সাবধান হতে হবে জনগনকে।

দলকানাদের কথায় সায় না দিয়ে, আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করতে হবে এসব চোর - ছেছড়া বাটপারদের দলকে।

আদর্শবান, জনবান্ধব, সৎদের খোঁজে বের হতে হবে জনগনকেই...

ধন্যবাদ

২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৩৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: দুইটা দোষ মিলে কখনো সঠিক হতে পারে না। বিএনপি চুরি করছে বলে আলীগকেও চুরি করতে হবে? হাসিনা কি ২০০৮ সালে দিন বদলের কথা বলে ক্ষমতায় আসেনি? বিএনপির সময় কি কোন ব্যাংক বা ৩৩ লক্ষ লোক এইভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল? কিছু লোক বিবেকহীন হলেও বেশীর ভাগ নামুষ আলীগ ও বিএনপির মধ্যে কে কতটা র্দূনীতিবাজ সেটা বুঝে। তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ ও র্দূনীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ান কিন্তু বিএনপি ও এরশাদ করে নাই।

৪| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪৪

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: বাহে আমার মন্তব্য বোঝার চেষ্টা করেন।

বর্তমানে এমন কোন রাজনীতিবিদ নাই, যে নিজের বুকে হাত দিয়া কইতে পারব আমি দুর্ণিতি করি নাই।

আমার কথা হল এসব দুর্ণিতিবাজদের আস্তাকুড়ে নিক্ষেপ করে আদর্শবান, জনবান্ধব, সৎদের ক্ষমতায় বসাতে হবে।

সাথে নিজের দলের দুষ খুঁজে না পাওয়া দলকানাদেরও বর্জন করতে হবে।

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যার উদ্দেশ্য পোষ্ট সেখানেই ফোকাস থাকা কাম্য। অতীতে কারো দোষ এখানে টেনে আনার অর্থই বর্তমান আমলের সরকারের সোনালী ব্যাংকের র্দূনীতি হাল্কা করা।

৫| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

আল্লামা ইকবাল বলেছেন: আওয়ামী লীগ দেশ ও ধর্মকে বিক্রি করি টাকা চুরি করে । এদের কোন নীতি নাই । এরা হলো ভারতের দালাল । বিএনপি যদি ৫০% খারাপ হয় - লীগ হলো ১০০% খারাপ ।

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

৬| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৪৯

ঢাকাবাসী বলেছেন: এত দুর্নীতিবাজ বাক সর্বস্ব মিথ্যেবাদী আদর্শহীন নৈতিকতা বিবর্জিত লোভী রাজনীতিবিদ সারা পৃথিবীতে আর নেই। মাছের পঁচন শুরু হয় মাথা থেকে!

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এরা হইল ঐতিহাসিক ভাবে হরিলুটের পার্টি!

৭| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৫০

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: সাবাস আল্লামা কিকবাল :D
চালায়া যাও....

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: সেতো মনে হয় আপনারে কিছু বলেনি অহেতুক ব্যাক্তি আক্রমণ কেন?

৮| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৫৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: হাসিনা যেমন ২০০৮ সালে বিএনপির দুণিতির দিন বদলের কথা বলে ক্ষমতায় এসিছিলেন?

ঠিক তেমনি খালেদা নিজ দলের দুর্ণিতিবাজদের হাত থেকে, দেশ বাঁচাও মানুষ বাঁচাও বলে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করেছিলেন।

কেউ সতি না, সবাই অতিতে কুকর্ম করেছেন।

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩০

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অতীতে বিএনপি কি ক্ষমতায় আসার আগে বলছিল যে তারা দিন বদল করবে? হাসিনাতো এও বলছিল অতীতে কি হইছে না হইছে তা নিয়া তারা কথা বলবে না এবং দেশকে আগায়া নিবে। এখন এইকি তার নমুনা?

৯| ২৩ শে মে, ২০১৩ ভোর ৬:৫৬

চাচু বলেছেন: খৈয়াল কইরা বাজি ভাই , পাঁচ বছর পুকুর চুরি কইরা এখন যখন উরদুলিগের জনগণের হাতে জুতার বারি খাওয়ার টাইম আইছে ওমনি এর কট্টর সাপোরটাররা সুর পাল্টাইছে। এখন আর কোন বিরোধিতা না করে আপোষের বিন বাজায়।

সাধু সাবধান।

এই সকল আপোষকারিদের সাথে মোটেও সুর মেলাতে বা নমনীয় হতে যাবেন না। উপরে তেমনি এক হাম্বা কে সুর বদলাতে দেখলাম। কমেন্টে যেমন রাম ধোলাই দিয়েছেন সব পোস্টেই তা অব্যাহত রাখবেন আশাকরি। ফটিকছড়ি থেরাপি সব জায়গায় ।

পোস্টে প্লাস অবশ্যই।

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চাচু!

১০| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:০০

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: // বিএনপির সময় কি কোন ব্যাংক বা ৩৩ লক্ষ লোক এইভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিল? //

বিএনপি ব্যাংক থেকে লুট করেনি তবে, পুকুর চুরি, খাম্বাচুরি, জনগনের টাকা হরিলুট সহ, বিভিন্ন ভাবে কোটি কোটি বাংলাদেশীকে ক্ষতিগ্রস্থ করেছিল।


// তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ ও র্দূনীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ান কিন্তু বিএনপি ও এরশাদ করে নাই। //

ঠিকি বলেছেন, রাজনীতিবিদেরা এদশেকে তলাবিহীন ঝুড়ির দেশ ও র্দূনীতিতে বিশ্বচ্যাম্পিয়ান করে নাই। করেছে কিছু দলকানা আবালরা, এরা নিজেদের দলের দোষ দেখে না। এরা গনধর্ষিত হওয়ার পরও এসব দলকে ভোট দেয়। এসব দলকানাদের মুখে থুথূ নিক্ষেপ করে, এদের বর্জন করতে হবে।

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এই পোষ্টে বিএনপিকে ফেরেশতা বানানো হয়নি। খাম্বা চুরিতে কাউকে আত্নহত্যার পথে ঠেলে দেওয়া হয়নি। কমপক্ষে ৪/৫ জন শেয়ার ব্যাবসায়ী আত্নহত্যা করছে। তারপরেও আওয়ামী-বাকশালীদের শিনাজুড়ি বন্ধ হয় না।

১১| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৭:০৬

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আরেক দলকানা চোক্ষে কিছু না দেখলেও, খায়া না খায়া, চশমা পইড়া গেলমানি করতে ব্লগে হাজির হইছে। :P :P

চালায়া যাও বাজানরা, দুর্নিতি কইরা কামানো টাকা থেকে সামনে তুমাদের মুখে খুরমা খেজুর পড়বে। আর তুমরা সারাজীবন খিদমত করে যাবে।

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ।

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনে প্রমাণ করলেন বাকশালীরা শিনাজুড়ি করতে ওস্তাদ। এর জন্যই আবুল হোসেন হাসিনা থেকা দেশপেরমিক উপাধি পায়।

জয় হাসিনা!

১২| ২৩ শে মে, ২০১৩ সকাল ৮:০৬

aiman_jancw বলেছেন: কাজি মহসেন নাস্তিক, ভারতের দালাল, কাজি মহসেন আমিলিগ, কুত্তালীগ। কাজি মহসেন নাস্তিক দের সহযোগী। বাংলাদেশকে ইন্ডিয়া বানাইতে চায়। কাজি মহসেন কুরান পুরায়ে হেফাজতের ঘাড়ে দোষ ছাপায়, কাজি মহসেন ইসলাম কে ঘৃণা করে, সাচচা মুসলিম দেখলে কাজি মহসেন এর রক্ত চাপ বেরে যায়, মেয়েদের হিজাব দেখলে খেত মনে হয় ;) .।.।.। (উল্লেখ্য বিএনপির বিরুদ্ধে কথা বললে এখন থেকে এই ধরনের কথা শুনতে হবে :P )

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে এরা শুধু নিজেদের জ্ঞান-বুদ্ধি ও বিবেক না বরং আত্নাটাও শয়তানের কাছে বন্ধক দিয়া রাখছে। তাই হাসিনারে যতই মূখ্যমন্ত্রী বলুক এদের কাছে হাসিনা হইল স্বাধীনতার স্বপক্ষের সার্টিফিকেটদাতা :)

ধন্যবাদ।

১৩| ২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৫

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: বহু চেষ্টা করেছিলাম, বিএনপি নামক দুই পয়সার জামাতি দালালদের নিয়ে কথা বলে সময় নষ্ট করব, কিন্তু দংখজনক হইলেও গেলমানদের গ্যাজানোরে কারনে গোলাবী আপার দলেরে নিয়া কথা কইতে বাধ্য হচ্ছি। যাই হউক,

@aiman ওরফে গেলমান, এসব কি তুমারে সাকা ভায়ে শিকায়া দিছে, এগুলা খিদমত চলার সময় শিখাইছে নাকি খিদমত শেষে ? ;);)


হাসিনা স্বাধীনতার স্বপক্ষের সার্টিফিকেটদাতা কিনা জানিনা, তবে গুলাবি ম্যাঠেম মাথা না ঢাইকাই, গোলাবী কালারের শাড়ি পইড়া জনগনেরে আস্তিকতার সার্টিফিকেট প্রদান করেন এতে কোন সন্দেহ নাই।

বাংলাদেশে মাত্র দুইজন আলেমে দ্বিন আছেন, তারা হলেন গুলাবী ম্যাঠেম আর লুঙ্গি মাজহার।:):)

২৩ শে মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: খালেদারে গুলাপী মুলাপী যাই বলেন না কেন সে সার্বভৌম সচেতন প্রধানমন্ত্রী। আর হাসিনা হইল ভারতের প্রিয় মূখ্যমন্ত্রী। তাই জানুয়ারী ২০১০ সালে দিল্লীতে গিয়ে গোপনে ভারতের সাথে চুক্তি করছে। আর তার সমর্থকদের শিনাজুড়ি বড়ই বিনোদোন।

আপনেই কিন্তু আগে "আল্লামা ইকবাল" ব্লগারকে ব্যাক্তি আক্রমণ শুরু করছেন। আপনাদের যেহেতু নৈতিক ভিত নাই তাই পোষ্টের বিষয়ের বাইরে অপ্রাসঙ্গিক বিষয় টেনে আনা এবং ব্যাক্তি আক্রমণে লিপ্ত হওয়া চিরাচরিত অভ্যাস।

১৪| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৩১

ধীবর বলেছেন: বা জি ভাই, আপনাকে কি নতুন করে শিখিয়ে দিতে হবে যে, হাম্বা ঢুকলেই গদাম দিয়ে ব্লক? যে সব দুই পয়সার রাস্তা ঘাটের পোলাপান কি বোর্ড হাতে পেয়ে চেতনা দেখায়, ওদের সাথে যুক্তি তর্কে যাওয়া মুর্খামি। আশা করি বুঝতে পেরেছেন কি বলেছি। বিশেষ করে সামুতে তিনটা চিহ্নিত রাস্তার পোলার নাম তো জানেনই ! গো টু একশন। এদের সাথে কোন সমমর্মিতা সমবেদনা বা কোন ইন্টারএকশন হবে না।

২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ২:৩৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: প্রথম প্রথম ভদ্রতা দেখাতেই হয়। এরপর অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য করলে মুছে দেওয়া হবে। তারপরেও ডিষ্টার্ব করলে গদাম!

অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।

১৫| ২৪ শে মে, ২০১৩ রাত ৩:৩৬

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: টুকাই যখন বুদ্ধিজীবি ভাব ধরে, তখন দেশের সকল জনগনকে "রাস্তার পোলা" বিশেষনে বিশেষায়িত করার মাধ্যমে নিজেকে পীর হিসেবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করে । :D :D

অশিক্ষিত, অপদার্থ মুর্খ গেলমানের হাতে যখন কিবোর্ড উঠে। তখন দেশের সকল জনগনকে অকারনে " দুই পয়সার, চার পয়সার " বিশেষন দেয়ার মাধ্যমে, নিজে কোন পরিবার থেকে উটে আসছে তা জনসম্মুখে প্রকাশ করে।

উল্লুকের :P হাতে যখন কিবোর্ড উঠে, রাস্তা ঘাটের পোলাপানের মত অন্যকে বাক্তিগত আক্রমন করার মাধ্যমে, তার নিজের পরিচয় প্রকাশ করতে উৎসাহিত করে।

উল্লেখ্য, আমি একজন কলামিস্ট (এমন এক পত্রিকায় লিখি, যেটা বছরে মাত্র দুইবার প্রকাশ হয়)। B-)) B-))

আমার কাছে, আমার মতের ছাগল ছাড়া, বাংলাদেশের সকল মানুষ, এমনকি পীরসাহেব পর্যন্ত বহুত খ্রাপ। সবাই আম্রে নির্যাতন করে আর নাস্তিকদের সুযোগ দেয়। :(( :((

২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:১১

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বাকশালীরা নিজেদের মনোভাবের মানুষ ছাড়া সবাইকেই তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে। গণতন্ত্র যে আপনাদের মধ্যে নাই তা এই সমস্ত উদ্ধত্যপূর্ণ কথায় প্রমাণিত। কে কি বলল তারচেয়ে বরং তার কথার কতটুকু তথ-প্রমাণ সম্বলিত এবং যুক্তিযুক্ত সেটাই বিবেচ্য। আওয়ামী-বাকশালীরা চুরি-বাটপারি করবে আর এগুলার প্রতিবাদ করলে সেটা খারাপ এটা কোন ধরণের সুবিচার?

গেলমান সহ নোংরা কথা এখানে চলবে না। আমি আপনাকে কোন নোংরা কথা বলিনি এবং অন্য কেউ আপনাকে আগে কিছু বলেনি। কিন্তু আপনেই ব্যাক্তি আক্রমণ শুরু করছেন। আমার এখানে ভদ্র ভাবে তথ্য ও যুক্তির মাধ্যমে যেই কথা বলুক সে স্বাগত। নোংরামী বিশেষ করে কমেন্টকারী কোন ব্লগারকে সরাসরি উদ্দেশ্য করে খারাপ কথা ও গালি দেওয়া চলবে না। পরবর্তীতে এই সমস্ত কমেন্ট মুছে দেওয়া হবে। বাকী সবার জন্যও এই বার্তাই রইল।

১৬| ২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৪৩

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আমাকে যদি কেউ

"দুই পয়সার রাস্তা ঘাটের পোলাপান কি বোর্ড হাতে পেয়ে চেতনা দেখায়"
"চিহ্নিত রাস্তার পোলা"

ইত্যাদি বিশেষনে বিশেষায়িত করে, তাহলে আমি কি তাকে ফুলের মালা দেব ?

আপনি ঠিকি বলেছেন, বুদ্ধিজীবি ভাবধারী বাকশালীরা নিজেদের মনোভাবের মানুষ ছাড়া সবাইকেই তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করে। গণতন্ত্র যে তাদের মধ্যে নাই তা এই সমস্ত উদ্ধত্যপূর্ণ মন্তব্যে প্রমাণিত হয় বারবার।

অতিতে কখনও, তাকে উদ্দেশ্যে করে কখনও বাজে মন্তব্য করিনি। বিদ্রোহী ভুগু ভাই এবং তার প্রতি এক প্রকার সম্মান ছিল আমার। কিন্তু উপরোক্ত মন্তব্যদাতার, অশালিন, উসকানিমুলক মন্তব্যের বদলে পাটকেল ছুড়তে বাধ্য হলাম।

ভবিষ্যতে যদি সে আমার সাথে এরকম আচরন করে, তাহলে এহেন গনতান্ত্রিক ধারা অব্যাহত রাখব প্রতিনিয়ত।

আর যদি ভদ্র মানুষের মত আচরন করে, তাহলে আমি তার চাইতে বেশী ভদ্র হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করব।

ধন্যবাদ।

২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আবারও বলতাছি আপনাকে কেউই আগে কোন খারাপ কথা বলেনি। আপনেই শুরু করছেন। তারপরেও আমি আগের কমেন্টের জবাবে বাকী সবাইরেই বলছি যে অপ্রাসঙ্গিক মন্তব্য ও গালাগালি না করতে।

১৭| ২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৫৬

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: বাজি ভাই মুখের ভাষা দেখলেই বোঝা যাই কে কোন পরিবেশ থেকে উঠে আসছে ,,, নিষিদ্ধ পল্লিতে জন্মানো জারজদের মুখের ভাষা দেখলেই চেনা যাই , তার জন্য টাকা দিয়ে বিদেশ থেকে ডিগ্রি কিনতে হয় না ,,

২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৭

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই থাক, এখন এখানে এভাবে আর কাউকে কটু কথা না বলি।

ধন্যবাদ।

১৮| ২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৪:৫৭

কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আপনি আমার সাথে খারাপ ব্যাবহার করেননি এবং কোন নোংরা কথা বলেননি এজন্য আপনাকে ধন্যবাদ। গেলমান সহ নোংরা কথা আমাকে বলতে বাধ্য করা হয়েছে।

যদি আমার মন্তব্য মুছেন, তাহলে আমাকে উদ্দেশ্য করে যারা যারা উস্কানিমূলক মন্তব্য করেছে (যার মন্তব্যের উত্তর দিয়েছি তার মন্তব্য সহ) , তাদের সবার মন্তব্য মুছবেন এই আশা রইল।

ধন্যবাদ।

২৪ শে মে, ২০১৩ ভোর ৫:৩৮

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনে ব্লগার আল্লামা ইকবালকে কটুক্তি করছেন দেখেই বাকীরা শুরু করছে। কিন্তু আমি শুধু আপনাকে সবাইকেই বলছি অন্য ব্লগারকে গালি না দিতে। আশা করি আমরা সবাই ব্যাক্তিগত আক্রমণ এড়িয়ে চলব।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.