নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
I want very active debate
মুক্তিযোদ্ধের পক্ষ ও বিপক্ষ শক্তির গোপন বৈঠক : বিএনপিতে তোলপাড়
মুক্তিযুদ্ধের চেতনার একমাত্র দাবিদার ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অতিগোপনে অভিযুক্ত জামায়াতের সাথে সমঝোতার চেষ্টা করছে। আর এতে তারা বিদেশিদের সহায়তা নিচ্ছে। এবার জামায়াতকে ম্যানেজ করতে মাঠে নেমেছেন প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্র বিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভী। তিনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঢাকাস্থা ভারপ্রাপ্ত রাষ্টদূতের সহায়তায় তার গুলশানের বাসায় জামায়াতের নীতিনির্ধারণী পর্যায়ের তিন নেতার সঙ্গে গোপন বৈঠক করেছেন। আওয়ামী লীগের সাথে ১৮ দলীয় জোটের শরীক জামায়াতের ‘এই গোপন বৈঠক’ এর খবরে বিএনপিতে তোলপাড় চলছে। শুধু বিএনপিতেই নয় জামায়াতের মাঠ পর্যায়ের নেতাদের মধ্যেও এ বৈঠক নিয়ে বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। এ নিয়ে তাদের মধ্যেও তোলাপাড় চলছে। বিএনপির আশঙ্কা, এ সমঝোতা মূলত বিএনপিকে বাইরে রেখে দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করার নীল নকশা। রাজনৈতিক অঙ্গনে চাউর রয়েছে, চাপে ফেলে জাতীয় পার্টিকেও এই পথে আনার আপ্রাণ চেষ্টা করছে সরকার।
বিএনপির একাধিক নেতার আশঙ্কা তাদের শরীক দল জামায়াত সরকারবিরোধী আন্দোলনের বুকে ছুরি মেরে সরকারের সাথে সমঝোতা করতে পারে। ১৯৯৬ সালেও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ইস্যুতে আওয়ামী লীগের সঙ্গে গাটছড়া বেধে জামায়াত বিএনপিকে হেনস্থা করেছে। আবার জামায়াত সেই পথেই হাঁটছে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের দাবি, অতিগোপন এই বৈঠকের পর জামায়াতের দিকে সতর্ক দৃষ্টি রাখছে বিএনপি। গত সোমবারই জোটের প্রধান নেত্রী বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া এ খবর জানতে পেরেছেন। শরীক দলের এই ভূমিকায় তিনি চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন।
নামপ্রকাশে অনিচ্ছুক বিএনপির সিনিয়র একনেতা বলেন, আওয়ামী লীগের সাথে জামায়াতের আঁতাত বা সমঝোতা নতুন কিছু নয়। ক্ষমতার লোভে আওয়ামী লীগ পারে না হেনো কোনো কাজ নেই। ঠিক একইভাবে নিজেদের প্রয়োজনে জামায়াতের পক্ষে কোনো কিছুই অসম্ভব নয়। তাদের অতীত বিশ্লেষণ করে সতর্কতার সাথে সামনের দিকে এগুচ্ছে বিএনপি।
সূত্রমতে, গত ৭ জুলাই ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন ভারপ্রাপ্ত রাষ্ট্রদূত জন ড্যানি লুইসের সঙ্গে বৈঠক করেছেন আওয়ামী লীগ ও জামায়াতরা। গুলশানে রাাষ্ট্রদূতের বাসভবনে ওইদিন সন্ধ্যা ৬টা থেকে শুরু হওয়া প্রায় দুই ঘণ্টাব্যাপী এ বৈঠকে প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা ড. গওহর রিজভীসহ আওয়ামী লীগের আরেক উপদেষ্টাসহ জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল আর্ন্তজাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে জামায়াতের প্রধান আইনজীবী ব্যারিস্টার আব্দুর রাজ্জাক, কর্মপরিষদ সদস্য ও সাবেক এমপি ডা. সৈয়দ আব্দুল¬াহ মোহাম্মদ তাহের ও এডভোকেট মতিউর রহমান আকন্দ উপস্থিত ছিলেন। সরকারি একটি গোয়েন্দা সংস্থা এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।
সূত্র জানায়, জন ড্যানি লুইসের দেয়া চায়ের দাওয়াতে তারা উপস্থিত হন। পরে তারা রুদ্ধদ্বার বৈঠকে মিলিত হন। বৈঠকে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল বিচার, জাতীয় নির্বাচন এবং দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিসহ বিভিন্ন ইস্যুতে আলোচনা হয়। তবে মুখ্য বিষয় ছিলো আওয়ামী লীগের সাথে জামায়াতের সমঝোতা।
এদিকে গত সোমবার রাতে ওই রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে নৈশভোজে অংশ নেন জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ, তার দলের মহাসচিব রুহুল আমি হাওলাদার, এফবিসিসিআিই-এর সাবেক সভাপতি একে আজাদসহ প্রভাবশালী কয়েক ব্যাসায়ী।
গাজীপুর সিটি নির্বাচনে নিষ্ক্রিয় ছিলো মুলত মিডিয়ায় : বহুল আলোচিত গাজীপুর সিটি করপোরেশন নির্বাচনে দুই জোটের মধ্যে ভোটযুদ্ধ হলেও ১৮ দলীয় জোটের অন্যতম শরীক দল জামায়াতের ভূমিকা ছিলো প্রশ্নের মুখে। তারা মাত্র লিখিত সমর্থন জানিয়েছিলো। মাঠে তাদের কোনো প্রচারণা ছিলো না। এই দাবি করেছে ওয়ান ইলেভেনেও ছিলো রহস্যে ঘেরা : জোট করেছে, ক্ষমতার পূর্ণ স্বাদ নিয়েছে কিন্তু পট পরিবর্তনের পর পাল্টে যায় এই জামায়াত। বিএনপি নেতাদের একেরপর এক গ্রেফতার, মামলা, সাজা ও কারাবন্দি করে তৎকালীন সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার। ওই সময় জাতায়াতের নেতারা বলেছিলো- দুর্নীতি বা দুর্নীতিবাজদের পক্ষে নেই জামায়াত।
বিএনপি চেয়ারপার্সন বেগম খালেদা জিয়া ও দলের সিনিয়র যুগ্মমহাসচিব (এখন ভাইস চেয়ারম্যান) তাকের রহমানকে যেদিন গ্রেফতার করা হলেও ওইদিন কোনো বিবৃতি দেয়নি এই জামায়াত। তৎকালে বিএনপির মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন সাব জেলে তার আইনজীবী হয়েও খালেদা জিয়ার সাথে সাক্ষাত করতে পারেননি। কিন্তু জামায়াসের সেক্রেটারি জেনারেল আলী আহমাস মুহাম্মদ মুজাহিদ সরকারের সাথে সমঝোতা করেই খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন ও খালেদা জিয়ার সাথে কারাগারেই বৈঠক করান। সাথে তিনিও ছিলেন। ২০০৮ সালে ২৯ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপি অনিচ্ছুক ছিলো। কিন্তু জামায়াতের কৌশলে পড়ে তাতে অংশ নিতে হয়। এর আগে জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল কামারুজ্জামান গুলশানে সাক্ষাতকালে নির্বাচনে অংশ নিতে খালেদা জিয়াকে পরামর্শ দেন। ওই সময় খালেদা জিয়া তাকে (কামারুজ্জামান) বরেছিলেন, আমি তো তিনটি আসনেই জিতবো, আপনি কি আপনার আসনে জিতবেন?
সর্বশেষ সমঝোতার দৃশ্য মেলে মতিঝিলের শাপলায় পুলিশ পাহারায় জামায়াতের মিছিলে। ওইদিন শিবির নেতাকর্মীরা মহাজোট সরকারের মারমুখী পুলিশকে ফুল দিয়েছিলো।
ক্ষুব্ধ জাতায়াতের মাঠ পর্যায়ের নেতারাও : দীর্ঘ সাড়ে চার বছরের নির্যাতন সহ্য করছে সংগঠনের তৃণমূল পর্যায়ের নেতারা। এককভাবে নয় কোনো কোনো নেতার পরিবারকেও সরকারের নিপীড়নের শিকার হতে হয়েছে। এ পরিস্থিতিতে সরকারের সাথে সমঝোতেক তারা মেনে নিতে পারছে না। সূত্রমতে, হাইকমান্ডের এমন পদক্ষেপে তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করে গতকাল কেন্দ্রীয় নেতাদের কাছে ফোনও করেছেন জেলা-উপজেলা ও মহানগর নেতারা। ইনকিলাব
স্থানীয় সময় : ০১৪৭ ঘণ্টা, ১০ জুলাই, ২০১৩
Click This Link
******************
তখন শাহবাগ জাগরণ মঞ্চ নিয়ে হুজুগ। যার অন্যতম দাবী ছিল বাংলাদেশে জামাতে ইসলামীর রাজনীতি নিষিদ্ধ করা। কিন্তু কথায় বলে "বার হাত কাকড়ের তের হাত বীচি"! হাম্বার দল বলে কি বিএনপি জামাতকে আশ্রয় দিয়েই চলেছে। বিএনপির জন্য জামাত এখনও টিকে আছে। মাঝে মাঝে ঝাড়ির চোটে সত্য-মিথ্যা হলেও ভাল মানুষ দ্বিধা দ্বন্দে পড়ে যায়। অথচ হাম্বা বলদরা এটা তার দলকে বলে না যে কেন ২৭০টার বেশী সংসদীয় আসন নিয়েও আমরা জামাতকে নিষিদ্ধ করছি না। হাসিনা ও তার আলীগ চাইলেই জামাতকে নিষিদ্ধ এক মুহুর্তের ব্যাপার। অথচ শাহবাগের মুখোশে আওয়ামী-বাকশালী গং সেই ঘুরে ফিরে কিভাবে বিএনপিকে অপবাদ দিবে সেই ধান্ধায় মশগুল। তাদের ভাবখানা এমন জনগণকে ধোকা দিয়ে বলবে "চিলে আপনের কান নিয়ে গেছে, আসেন চিলকে ধাওয়া করি......" এর জন্য একটা পোষ্ট দিয়েছিলাম;
Click This Link
যথারীতি ব্লগের হাম্বালীগারদের হানা। কি চোটপাট। যতনা নিজ দলকে বলবে তারচেয়েও বিএনপিকেই দোষারোপ যে জামাতকে কেন জোট থেকে বের করে দেয় না। তারপর গত মাস ও এই জুলাইয়ে টানা ৫টি শহড়ের মেয়র নির্বাচনে পরাজিত হয়ে হাসিনা ও তা আলীগ দিশেহারা হয়ে উন্মাদ হওয়ার জোগাড়। কারণ বড় শরিক দল জাপার ভোট ব্যাংকতো দূর নিজ সমর্থকদেরও পুরো সমর্থন পায় নাই। সিংহভাগ জনগণ আগেই জানত যে শাহাবাগ হল আলীগেরই একটা নতুন ধোকা। এখন যখন মেয়র নির্বাচন গুলোতে ধরা খেল তখন যেন কিছুটা হুশ ফিরে পেল। এতকালের শত্রু সেই জামাতের পায়ে ধরার জোগাড় হয়েছে হাসিনার আওয়ামীলীগের। তাই হাসিনার উপদেষ্টা রিজভীকে দিয়ে জামাতের সাথে সমঝোতার চেষ্টা করছে। এই কারণেই জামাতের নেতা রাজ্জাকের সাথে এই রুদ্ধদ্বার বৈঠক। এটাকে আমি কোন ষড়যন্ত্র বা চক্রান্ত বলব না। স্বাধীন ভাবে এই দেশে যেকোন রাজনৈতিক দলের জোট করার অধিকার আছে। তাই আমরা ১৯৮৬-৯০ এরশাদ সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন, ১৯৯৪-৯৬ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আন্দোলনে জামাত ও আলীগ পুরো এক হয়ে কাজ করছে। স্রেফ বিএনপিকে সমর্থনের জন্যই হাসিনা ও আলীগের রোষানলে পড়ছে জামাত। তাই যুদ্ধাপরাধী থুক্কু মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের ইস্যু আসছে। এখন এটাও যখন হালে পানি পাচ্ছে না তাই হাসিনা গংদের জামাতের সাথে সমঝোতা করতে মরিয়া ভাব দেখা যাচ্ছে। সবই হইল ক্ষমতার লোভ। এতদিন আঙুর ফলকে টক বলে এখন আবার সেটাকেই মিষ্টি বলতে বিন্দুমাত্র দেড়ী করবে না আলীগ। জামাত আসলে আলীগের জন্য ছুতা মাত্র আসল লক্ষ্য বিএনপিকে ক্ষমতা হতে দূরে রাখা।
তবে আলীগের বিশেষ করে অন্ধ সমর্থকদের খুশী হওয়ার কারণ নাই। প্রকৃত পক্ষে যেমন এরশাদ হাজার চেষ্টা করেও গাজীপুরের মেয়র নির্বাচনে নিজের দেড় লক্ষ সমর্থক ভোটারকে আজমতের পক্ষে আনতে পারে নাই(কারণ জাপার এই সমর্থকগণ অন্ধ বা বিবেকহীন নয়) তেমনি জামাতের নেতারা আলীগের পক্ষে গেলেও তার সিংহভাগ সমর্থকরা সেই বিএনপিকেই বেছে নিবে। এক্ষেত্রে হাসিনার ট্রাম্প কার্ড হল এরশাদ ও জামাতী নেতাদের জেল-ফাসীর ভয় দেখানো। মাঝখান দিয়ে আলীগ আবার প্রমাণ করবে যে তারাই আসলে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় বেঈমান, প্রতারক। একমাত্র আলীগের অন্ধ, বিবেকহীন সমর্থকরাই হাসিনার এই খাড়ার উপর পল্টিকে চিরকাল সমর্থন করেই যাবে। মনে হবে হাসিনা আসলে কত্ত ভাল!
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৩১
মেদভেদ বলেছেন: জয় বাংলা , খেতা-বালিশ সামলা, হাম্বা হাম্বা, ঘেউ ঘেউ।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৩১
আলাপচারী বলেছেন: why we forget that we started our movement at Shahbag against the conspiracy of AL-Jamat alliance in behind the scene.
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই হাসিনা কি এতই বোকা যে প্রায় দুই মাসের উপর এত পুলিশ, RAB প্রহারা দিয়ে দৈনিক কোটি টাকার উপর খাওয়া-দাওয়া, বিদ্যুৎ সহ এত খরচ দিয়ে লক্ষ লোককে এমনি এমনি সহায়তা দিবে? তারপর সমস্ত BAL মিডিয়া, বুদ্ধিজীবিরা এটাকে হাইলাইটস করবে? কারণ শাহবাগের নেতৃত্বরা হল হাসিনার পাপেট। হাসিনার ক্ষমতায় থাকতে তার স্বার্থের বিরুদ্ধে কোন দল নিরপেক্ষ মানুষের পক্ষে দিনের পর দিন ও মাসের উপর একাধারে সমাবেশ করা স্বপ্ন দেখাও কষ্টকর!
৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০২
সাবু ছেেল বলেছেন: যুদ্ধাপরাধীদের শাস্তি ও পেপাল না আসলে এই সরকার ২০ টির বেশী সিট পাবে না বলে রাখলাম!!
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হুম!
৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২০
দূর আকাশের নীল তারা বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের দল আওয়ামী লীগ আর স্বাধীনতার ঘোষক জিয়ার দল বিএনপি- দু'দলই রাজাকারের দল জামাতকে কাছে টানতে চায় কেবল ক্ষমতার স্বার্থে। দুইটা দলই আসলে বেঈমান; দুই নেত্রীই জনগণের বিশ্বাস নিয়ে বেঈমানী করে।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:২৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিএনপি ২০০৮ পর্যন্ত কখনই বলেনি যে তারা ৭১এর যুদ্ধাপরাধের বিচার করবে। কারণ মুজিবই মূল হোতাদের ছেড়ে দিছেন। তবে যেহেতু সেই ১৯৯১ থেকে আলীগ সব সময়ে গলাবাজি করছে যে তারা এই বিচার করবে, উমুক-তুমুক করবে তাই এই পোষ্টের উদ্দেশ্য। বিএনপি সেই ৯১ হতেই জামাতের সাথে প্রকাশ্যেই রাজনৈতিক সহযোগী। এখানে লুকানোর কোন ব্যাপার নাই। বিএনপি হাসিনা বা আলীগের মত এত নোংরা ভাবে পল্টি দেয় না।
৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪০
মেহেদী_বিএনসিসি বলেছেন: দুই মহিলার ছায়া তলে থাকতে থাকতে ধীরে ধীরে সমগ্র বাঙ্গ লী জাতিই লেডিস মার্কা জাতিতে পরিনত হয়ে গ্যাছে
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ৮৬র জাতীয় বেঈমান কিন্তু একজনই
৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
আওয়ামী লীগ যদি জামাতের সাথে আঁতাত করে থাকেও তবুও কোন ফল দেবে না। তা' এ কারণে যে জামাতের তরুণ প্রজম্ম কোনদিনও তাদের উপর অত্যাচার নির্যাতন এবং হত্যাকান্ড ভুলবে না।
নেতাদের ফাঁসি থেকে বাঁচার জন্য কোন সমঝোতা করেও আওয়ামী লীগ কোন ফায়দা পাবে না। কেননা, ভোট বাক্সে ভোট দেয়ার সময় আওয়ামী লীগের তো আর পাহাড়া বসানো সম্ভব না। এবং ঐ সমঝোতা তাদের শহীদদের (তাদের ভাষায়) আত্মত্যাগের প্রতি অবমাননা করার সামিল।
আমার মনে হয় না জামাত আওয়ামী লীগের সাথে কোন সমঝোতায় যাবে। ডুবন্ত নৌকায় কেউ চড়তে চাইবে না। নেতাকর্মীদের ফাঁসি সউদী আরবের জন্য হবে না, ভারত চাইলেও। সউদী আরব মানেই আমেরিক-ইসরাইল-ব্রিটেন গং। আমার অনুমান কতটুকু সত্য আমি জানি না। তবে আমি এভাবে ভবিষ্যতের চিত্র অনুমান করি যে ফাঁসি হবে না। আমার ভুলও হতে পারে।
আমার মতে, বাস্তব চিত্র হচ্ছে, আওয়ামী লীগের শর্তহীনভাবে তত্ত্বাবধায়ক মেনে নেয়া ছাড়া কোন গত্যন্তর নেই। নেতাকর্মীদের মনোবল ভেঙ্গে পড়েছে। কিছুদিন আগেরও সেই তেজ-বীর্য-বল আর অবশিষ্ট নেই।
হাওয়া উল্টো বইতে শুরু করেছে। তা' বেসরকারী টিভির বিভিন্ন চ্যানেল দেখলেই আচঁ করা যায়, কিছদিন পূর্বেও যাদের আওয়ামী তোষণ বিশ্ব মিডিয়ায় পর্যন্ত ঠাঁই পেয়েছে। (ইকোনোমিষ্ট প্রতিবেদন দ্রষ্টব্য)।
আমার অনুমান - বিশ্ব মোড়ল আমেরিক-ইসরাইল-ব্রিটেন গং আর আওয়ামী লীগকে চায় না। তাই সবকিছুই উল্টো দিকেই বইবে এখন থেকে আওয়ামী লীগের। ট্রাম্পকার্ড ওখানেই। কেন চায় না তা' জটিল ও রহস্যময়। এবং আমি এটা নিশ্চিত যে তা' কোন অবস্থাতেই আওয়ামী লীগের দূর্নীতি, অপশাসন এর জন্য নয়। তা' অন্য কোন কারণে - যেটি তাদের নিজেদের এজেন্ডা বাস্তবায়নে সহায়ক হবে।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আমার মনে হয় না জামাত আওয়ামী লীগের সাথে কোন সমঝোতায় যাবে। ডুবন্ত নৌকায় কেউ চড়তে চাইবে না। নেতাকর্মীদের ফাঁসি সউদী আরবের জন্য হবে না, ভারত চাইলেও। সউদী আরব মানেই আমেরিক-ইসরাইল-ব্রিটেন গং। আমার অনুমান কতটুকু সত্য আমি জানি না। তবে আমি এভাবে ভবিষ্যতের চিত্র অনুমান করি যে ফাঁসি হবে না। আমার ভুলও হতে পারে।
আপনে মোটেও ভুল না, সম্পূর্ণ সঠিক। কারণ হাসিনা গংদের দলীয় রাজনীতিতে এই বিষয়ে মোটেও সদিচ্ছা নাই। শুধুই ক্ষমতার সীমাহীন লোভ। এই বিষয়ের জন্যই বহু লোক আমার উপর মহাক্ষ্যাপা। মাঝে মাঝে তাদেরকে বেকুব অথবা ভাড় হিসেবে মনে করে অহেতুক বিতর্ক এড়িয়ে চলি
ধন্যবাদ।
৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬
রাতুল রেজা বলেছেন: শাহবাগের ব্যাপারটা কিন্তু প্রথমেই আওমালীগের হাতে ছিল না, এটা ইন্ডিপেন্ডেন্ট ছিল। পরে এটা ছিনতাই হয়ে যায়
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: যারা আয়োজক তারা ঠিকই হাসিনা থেকে গ্রীণ সিগনাল পেয়েই এই সমাবেশ আয়োজনে সমর্থ হয়। পুলিশ-প্রশানের এত ব্যাপক সহযোগীতা এমনি এমনি হয় না।
৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:০৭
জগ বলেছেন: বাল সরকার জামাত আর জাপারে নিয়া যতই চুদুর-বুদুর করুক, ঘটনা কিন্তু অন্যখানে, হেফাজতের সমর্থন ছাড়া বাল সরকার ক্ষমতায় আসতে পারবে না।
এবং হেফাজতের সমর্থন বাল সরকার কিছুতেই পাবে না ইনশা-আল্লাহ।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কি জাপা কি জামাত তাদের বেশীর ভাগ সমর্থকই নিজ নিজ দলের নেতাদের কাছে বিবেক বন্ধক রাখেনি। এ ছাড়া হেফাজতে ইসলাম একটা বিশাল ফ্যাক্টর।
ধন্যবাদ।
১০| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:১৫
আশরাফ মাহমুদ মুন্না বলেছেন: .
বিশ্ব মোড়ল আমেরিকা-ইসরায়েল-ব্রিটেন গং যে আর আওয়ামী লীগকে চায় না তার ষ্পষ্ট চিহ্ন "ড. ইউনুসের হঠাৎ সক্রিয় হয়ে উঠা" এবং "অতি আত্মবিশ্বাসের সাথে বক্তৃতা-বিবৃতি দিয়ে যাওয়া"।
অনেকেই অবাক/কষ্ট পেলেও এ কথা আমার বলতে দ্বিধা নেই যে ড. ইউনুস মানেই আমেরিকা-ইসরায়েল-ব্রিটেন গং।
ঐ কথার মানে - ড. ইউনুস বাংলাদেশের রাজনীতিতে খুবই বড় রুই কাতলা, যেটি নির্বোধ হাসিনা/আওয়ামী থিংক ট্যাংক বুঝতে ব্যর্থ হয়েছে।
আর, বিশ্ব মোড়ল আমেরিকা-ইসরায়েল-ব্রিটেন গং আর আওয়ামী লীগকে চায় না তার আরও দু'টি নিদর্শন হচ্ছে এই - ইকোনিষ্টের একাধিক আওয়ামী বিরোধী প্রতিবেদন (যা' বর্ণে বর্ণে সত্য)। আর অন্যটি হঠাৎ জি.এস.পি সুবিধা বাতিরকরণ। বিল্ডিং ধ্বসে পড়ার ব্যাপারটা একটা অজুহাত মাত্র, একটা কো-ইনসিডেন্স।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আম্লীগ যেভাবে বিগত সাড়ে ৪ বছর র্দূনীতি-লুটপাট, জুলুম ও ভারতের তাবেদারী করছে তাতে শুধু বিএনপি, জাপা, জামাত কেন খোদ নিজ দলের সাধারণ বিবেকবান সমর্থকও মুখ ফিরিয়ে নিছে। কারণ গ্যাস-বিদ্যুৎ, দ্রব্যমূল্য সহ নিত্য প্রয়োজনীয় বিষয় গুলোতে তারাও চরম ভূক্তভোগী। তাই হাসিনা গংদের পায়ের তলায় মাটি নাই।
ধন্যবাদ।
১১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:২৮
এমজামান বলেছেন: আমি মনে করি জামাত আওয়ামীলীগ এর সাথে জোট করেল মূলত বিএনপির লাভ হবে। আওয়ামীলীগ এর আসল চেহারা আর একবার তরুন প্রজন্মের কাছে প্রকাশ পাবে কারণ তারা জানেনা স্বার্থের জন্য আওয়ামীলীগ কত নীচে নামতে পারে এবং কতটা হিংস্র।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১২| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:১৭
মোস্তফা কামাল পলাশ বলেছেন: হৈ হৈ রই রই,
সামু ব্লগের হাম্বা ওরফে মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসায়িরা গেল কই ???
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই যারা চেতনা বইলা ফালাফালি করে তার এক একটা জ্ঞানপাপী দালাল। তারা সব গোমরই বুঝে। কিন্তু কিভাবে হাসিনা গংকে ক্ষমতায় আনবে ও টিকিয়ে রাখবে তাই এত তাদের মুখে ম্যাতকার শোনা যায়।
ধন্যবাদ।
১৩| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
আহলান বলেছেন: চেতনার ব্যবসায়ীরা যাই করুক তরুণ সমাজ কেন তাদের পিছনে দৌড়ায় সেটাই তো বুঝি না ...... তারা কি বিন্দু মাত্র ইতিহাস ঘাটে না ? জামাত মানেই যেমন ধর্ম ব্যবসয়ি, আলীগ মানেই মুক্তিযুদ্ধ ব্যবসায়ী ..... মাথায় তীলক কেটে , ধুতী পরে কলকাতার বাজারে ফুর্তিকরে বড়োনো ৭১ এর আলীগরা আজ বড় বড় মুক্তিযোদ্ধা ....
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: পূর্ণ সহমত ভাই।
অনেক ধন্যবাদ।
১৪| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
রাজ হাসান বলেছেন: আমি মনে করি আওয়ামি লীগই বি এন পি কে বাধ্য করেছে জামাতের সাথে জোট বদ্ধ রাজনীতি করতে।আর এখন নিজেদের প্রয়োজনে যদি আবার জামাতের সাথে জোট করে তাহলে অবাক হওয়া কিছু নেই তাতে।
এমজামান বলেছেন: আমি মনে করি জামাত আওয়ামীলীগ এর সাথে জোট করেল মূলত বিএনপির লাভ হবে। এতে কোনো সন্দেহ নাই।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কিন্তু ভন্ডামিতে হাসিনা ও আওয়ামীলীগের জুড়ি মেলা ভার। তাই তার চামচারা বিএনপিকে আক্রমণ করে।
ধন্যবাদ।
১৫| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
জুল ভার্ন বলেছেন: ভন্ডামী, সুবিধাবাদী, মোনাফেকী দিকে থেকে চরিত্রগত ভাবে জামায়াত-আওয়ামীলীগের মধ্যে কোনোই পার্থক্য অন্তত আমি কোনোদিন দেখিনি।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এটাই হইল আসল কথা। ৮৬র বেঈমানটা তার দলের জ্ঞানপাপী দালালদের জন্যই আজকে এত দূর রাজনীতিতে আসতে পারছে।
অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১৬| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:০০
নিয়েল হিমু বলেছেন: আম্লিগ হচ্ছে জাশির জন্ম শত্রু । জামাত আর যাই করুক জন্মশত্রুর সাথে দোস্তিতা করবে না । তবে অন্তর্বতি সরকারের অধীনে নির্বাচনের কান পরা খেয়েও ফেলতে পারে । তাহলে বিন্পি বুঝতে পারবে কোন কম্পানির বেঈমান তাদের বন্ধু । যত দ্রুত বিন্পি এটা বুঝবে তত দ্রুতই দেশের জন্য ভাল ।
অঃটঃ জামাত কে জোট থেকে হারানোর হাহাকার পোষ্টে লক্ষনিয় হল কেন ?
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: জামাতকে হারানো নিয়ে মোটেই চিন্তিত নই। বরং সেই ১৯৮৬, ১৯৯৫ থেকেই বিএনপি প্রস্তুত হয়ে আছে। তাই বলেছি যে এরশাদের সাম্প্রতিক গাজীপুর মেয়র নির্বাচনে অবস্থানের কথা। সে বললেও তার সিংহভাগ সমর্থক বিএনপিকেই ভোট দেয়। একই ভাবে জামাতের বেশীর ভাগ সমর্থক তাদের নেতাদের কথায় আম্লীগকে ভোট দিবে না বরং বিএনপিকেই দিবে। উপরন্ত খোদ আম্লীগের অনেক বিবেকবান সমর্থক আর এইবার দলকে ভোট দিবে না। সবই বিএনপির জন্য প্লাস পয়েন্ট, ইনশাল্লাহ! তাইলে কোন যুক্তিতে জামাত বিএনপির জোট হতে চলে গেলে কষ্ট পাব!
১৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪১
চাচ্চু বলেছেন: আম্বারা এখন প্রকাশ্য রাজাকার হইলে গু চাটা আম্বারা বিনা সগর্বে সেই রাজাকারি মালা গলায় পড়ে নিতে পারবে। গু চাটা আম্বা গুলার মানসিকতা দেখে তাই মনে হয়।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে আওয়ামী-বাকশালীরা হইল জ্ঞানপাপী ও ইতরের দল। তাই এত ছাগু মাগু বলেও আবার সেই জামাতের পায়ে ধরতে পরোয়া করে না হাসিনা গং। কারণ সবই ক্ষমতা। এই বিচার টিচার হইল রাজনৈতিক ছুতা মাত্র
অনেক ধন্যবাদ চাচু।
১৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ২:৪৩
ইকবাল হোছাইন ইকু বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম যা আগে জানতাম না। ধন্যবাদ
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৬
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: আশীকি ৩ = জামাত + আওয়ামী লীগ < আমেরিকা
----------------
ছবি'র প্রথম ডায়ালগটা ছিল কমন, সমস্বরে সব পক্ষ বললো, "ইটস নাথিং পার্সোনাল, ইটস অল এ্যাবাউট আওর বিজনেস"
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
২০| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৩০
দুঃখ হীন পৃথিবী বলেছেন: জয় বাংলা
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন:
২১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৪:৫১
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: এতদিন জামাতের গুনগান গাইয়া হঠাত উড়ো খবরে বিএনপি যদি প্যান্ট ভিজায় ফেলে তাহলে কিছুই করার নাই। তবে এভরিথিং ইস ফেয়ার ইন লাভ এন্ড ওয়ার।
১০ ই জুলাই, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: বিএনপি প্রকাশ্যেই ক্ষমতা কেন্দ্রিক। জামাত ও বিএনপির রাজনৈতিক ঐক্য নিয়ে কোন রাখঢাক নাই। কিন্তু আলীগ হইল ভন্ড-প্রতারক।
আর আমি বলেইছি এরশাদ যখন পারেনি জামাতও পারবে না নিরপেক্ষ, সুষ্ঠ নির্বাচনের মাধ্যমে আলীগকে পরবর্তী নির্বাচনে ক্ষমতায় আনতে। বরং উল্টা আলীগের অনেক সমর্থকও বিএনপিকেই ভোট দিবে। হয়ত আপনি আলীগের অন্ধ সমর্থক তাই আপনি জামাত আলীগের সাথে যোগ দেওয়াতে খুশী হতেই পারেন
তবে এভরিথিং ইস ফেয়ার ইন লাভ এন্ড ওয়ার।
এই কথা যদি বর্তমানে সত্যিই হত তাইলে কিন্তু ৭১এর যুদ্ধাপরাধী থুক্কু মানবতা বিরোধী অপরাধের বিচারের প্রসঙ্গ আসত না। আওয়ামী-বাকশালীদের অন্ধ, জ্ঞানপাপী ও বিবেকহীনদের কাছে এই কথার মূল্য থাকলেও বেশীর ভাগ জনগণ আলীগকে আর চায় না।
২২| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:২৬
সবখানে সবাই আছে বলেছেন: ভাই এই কথাটা আমার না। জামাত বিএনপি র জোটের সময় গোলাপী ম্যাডামের মুখ থেকে বের হয়েছিল - এভরিথিং ইস ফেয়ার ইন লাভ এন্ড ওয়ার। ততকালীন যাযাদি তে এসেছিল। জিয়ার হত্যাকারী এরশাদের সাথে বিএনপি জোট করে আর আপনি হচ্ছেন জিয়াউর রহমানের জন্য বিএনপি করেন। হিপোক্রেসী কতদিন করবেন????
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ভাই আমি শুরুতেও বলছি যে বিএনপি ও জামাতের জোট কোন গোপন বিষয় না। ৮৬র বেঈমান হিসাবে হাসিনাই বিখ্যাত!
এরশাদ জিয়াকে খুনের নির্দেশ দেয় নাই। জিয়ার হত্যার জন্য দায়ী ভারতের ইন্দিরা গান্ধী! আল্লাহতালা ঠিকই ১৯৮৪ সালে এর বিচার করেন।
২৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪২
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: আওয়ামিলীগ, বিএনপি, জামাত-শিবির এক খোয়াড়ের ছাগল। তিনটার তিন কালার কিন্তু সবটির কাজের ধরন এক।
এক শালায় ধর্মব্যাবসায়ীদের সমর্থন করে,
আরেক শালায় ধর্ম ব্যাবসা করে আবার গোলাপি কালারের শিফন শাড়ির নিচে মাথা লোকায়।
আরেক শালায় মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে ব্যাবসা করে।
কথা - বার্তা এবং ব্যাবসার ধরনে মিল না থাকলেও দুর্ণিতির ব্যাপারে এদের পশ্চাৎদেশ এক সুতোয় গাঁথা, এরা সবাই দৃর্ণিতি গ্রস্থ।
আর এদের সমর্থকরা দলীয় চশমা চোখে পইড়া অন্ধ হয়ে বসে আছে, এরা উস্টা খেয়ে গুয়ের মধ্যে মুখ দিতে রাজি আছে কিন্তু দল ছাড়তে রাজি না।
উল্লেখ্য - অসাধারন পোস্টে কয়েকশ খাম্বা (মানে প্লাস রইলো)।
ধন্যবাদ।
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৫
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আপনে মনে হয় সব সময় অন্য জন থিকা খাম্বা পান, তাই আরকি সব এক কইরা ফালাইলেন....
২৪| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৭
কাজী মামুনহোসেন বলেছেন: সেনাশাষক জিয়াউর রহমান ই প্রথম দুজন চিন্হিত রাজাকারকে প্রধানমন্ত্রী বানেয়েছিলেন।
সেসব রাজাকাররাই হয়তো একসময় জিয়াকে হত্যা করেছিলো।
সেনাশাষক জিয়াউর রহমানকে ইন্দিরা গান্ধী হত্যা করতে যাবে কেন ?
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫১
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ঐ চিহ্নিতদের অনেককেই স্বাধীন বাংলাদেশে মুজিবই জেল থেকে ছাড়াইছেন।
যার যেমন জ্ঞান! মুজিবের সময় কেন চীন ও মধ্যপ্রাচ্যের বেশীর ভাগ দেশ গুলোর সাথে আমাদের সম্পর্ক গড়ে উঠেনি সেটা জানেন? জিয়াই ভারতকে উপেক্ষা করে চীন ও মধ্যপ্রাচ্য এবং আমেরিকার সাথে আমাদের আরো গভীর সম্পর্ক করেন। আপনে কি মনে করেন ডাইনী ইন্দিরা গান্ধী এটাকে সহজ ভাবে নিছিল? বেহুদা জিয়ার হত্যাকান্ড নিয়া বিভ্রান্তি ছড়িয়ে নিজের দেউলিয়াত্ব প্রকাশ কইরেন না।
২৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৫২
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
উপড়ে ৩ টা আওয়ামী চেতনা ব্যাবসায়ী আইজকা কি রকম পুটু রক্ষা কইরা কমেন্ট করলো, হাসতে হাসতে আমি শেষ|
বেজন্মা গুলায় আজ থেকেই জামাত-শিবিরকে বাপ ডাকা প্র্যাকটিস করা শুরু করছে মনে হয়|
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৫২
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আরে যেমন হাসিনা নেত্রী তেমন তার চামচা সমর্থক। জামাতরে ছাগু ছাগু ডাইকা অখন সেই জামাতের পায়ে ধরা ও গু খাওয়ার জোগাড় হাসিনা গংদের
২৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০৬
ইকবাল পারভেজ বলেছেন:
জিয়াকে হত্যায় ভারতের র' ও ইন্দিরা জড়িত, এই কথা বলাতে নরেন্দ্র মোদির অবৈধ এক সন্তান কেমনে লাফ মাইরা উঠছে!!!!
ভারতের শিব সেনার বাচ্চাগুলারে বাংলাদেশ থাইকা লাথি মাইরা বাইর করা দরকার|
১১ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১৪
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: হাসিনাকে ভারতীয়রা মূখ্যমন্ত্রী বললেও যখন এরা কোন দোষ পায় না তখন এরা কোন দুঃখে ইন্দিরা গান্ধীর দোষ খুজে পাবে। এদের জন্মই ভারতের গেলমানী করা।
অনেক ধন্যবাদ।
২৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৩ ভোর ৬:১৬
ধীবর বলেছেন: আওয়ামি লীগ যে স্বাধীনতার পক্ষ্যের দল, এটা কে বল্লো? জামাত আওয়ামি প্রেম আজকের না, বহু পুরানো। দালালে দালালে এতদিন চুপি চুপি প্রেম ছিল, এখন প্রকাশ পাচ্ছে আর কি !
আর কেডা জানি জিয়ারে নিয়ে বললো, রাজাকাররে প্রধানমন্ত্রিত্ব হ্যান তেন। খুব খারাপ করেছেন জিয়া। কিন্ত রাজাকারের বিছানায় মেয়েকে পাঠিয়ে তাদের বংশ বৃদ্ধির করার পাপের চেয়েও সেটা কি বড় দোষ?
জে এন দীক্ষিত (প্রাক্তন র এর প্রধান) যখন নিজের থেকে বলেছে যে জিয়া হত্যার জন্য ইন্দিরা নামের কুত্তিটা দলিলে সই করেছিল, সেখানে দুই পয়সার কোথাকার কে এসে সন্দেহ প্রকাশ করে গেলো।
বলি তোরা কি বাংলা মায়ের মাটিতে জন্মিয়েছিস? নাকি ভারত মাতার? পাকিস্থানের দালালি করে জামাতের সুবিধা কোনদিন যেমন হবে না, তেমনি ভারতীয় দালালদের সর্বক্ষেত্রে পায়ের নিয়ে পিষে ফেলা হবে । মাইন্ড ইট !
১২ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:১৭
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: কিছু দিন আগে হাসিনা গং ও সুশীল মতি কুত্তা গং প্রোপাগান্ডা চালায় যে ভারত শীঘ্রই নাকি তিস্তায় আমাদের পানি দেওয়ার জন্য চুক্তি করবে। অথচ ভারত সরকার বা তার দেশের মিডিয়া এই নিয়ে তেমন কোন জোরাল কথা নেই। কত বড় দালাল যে মানুষকে এই ধরণের নগ্ন ভাবে প্রতারণা করতে তাদের বিন্দু মাত্র গায়ে বাধে না। তাই তাদের চামচা গুলার মুখ থেকে এই ধরণের কথা কোন অস্বাভাবিক বিষয় নয়।
অনেক ধন্যবাদ।
২৮| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:২৪
আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: সবই তো বুঝলাম। এখন ট্রাইব্যুনাল যদি জামাতকে নিষিদ্ধ করে তখন কী হবে?
২৪ শে এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:১০
বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: আইন তার নিজস্ব গতিতে চলা উচিত। কিন্তু দেশেতো সেটা হাসিনা অনেক আগেই প্রভাব করে আসছে। এখন যেহেতু রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নাই তাই দেখা যাক কি হয়।
©somewhere in net ltd.
১| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:১৬
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: মাঝখান দিয়ে আলীগ আবার প্রমাণ করবে যে তারাই আসলে স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় বেঈমান, প্রতারক।[/si
জটিল কথা বলেছেন ভাই