নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

May Allah Bless Bangladesh till the dooms day.

আমি চাই শক্তিশালী স্বাধীন-সার্বভৌম বাংলাদেশ

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ

I want very active debate

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

শিয়াল সুরুঞ্জিতের কাছে সংবিধান বর্গা দিয়ে হাসিনা এখন ইসলামের প্রকৃত রক্ষক! :D

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:২২



ইসলামের প্রকৃত রক্ষক প্রধানমন্ত্রী : নাসিম











শেখ হাসিনার কখনো মাথায় কাপড় পড়ে না, প্রতিদিন ফজর নামাজ পড়েন উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মোহাম্মদ নাসিম বলেন, তিনি ইসলামের কোনো ক্ষতি করতে পারেন না। প্রকৃতপক্ষে তিনিই এদেশের ইসলামের রক্ষক।



তিনি বলেন, যারা নারীদের ঘরে বন্দি করে রাখতে চায়। মেয়েদের ৫ম শ্রেণীর বেশি পড়ানো উচিত নয় বলে ফতোয়া দেয়; সেই হেফাজত নেতারাই ইসলামের দুশমন।



অথচ রাসুল (স.) বলেছেন, শিক্ষা অর্জনের জন্য সুদূর চীন দেশে হলেও সেখানে যাও।



মোহাম্মদ নাসিম বলেন, খালেদা-নিজামীর দুঃশাসন আর যেন এদেশে না আসে, আবার যেন তালেবান ও জঙ্গিবাদের উত্থান না হয়। এজন্য এই সরকারকে আবার ক্ষমতায় আনতে হবে।



মিরপুর আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে মিরপুর-১০’র স্থানীয় সংসদ সদস্য কামাল আহমেদ মজুমদারের উদ্যোগে এলাকাবাসীর সম্মানে আয়োজিত ইফতার মহাফিলে তিনি এসব কথা বলেন।



রিপোর্টারঃ এম এ আহাদ শাহীন



স্থানীয় সময় : ২১৪৭ ঘণ্টা, ২৫ জুলাই ২০১৩



Click This Link



********************



আওয়ামী-বাকশালী মানসিকতার বিচারক খায়রুল হকের রায় ও পরবর্তীতে দলীয় বিচারকদের এটাকে বহাল রাখার উপর ভিত্তি করে ৫ম সংশোধনী বাতিল করা হয়। বেছে বেছে বেশ কিছু জিনিস রেখে দেয়। যদি জিয়ার ক্ষমতা দখল অবৈধ হয় তবে ৫ম সংশোধনীর সবই অবৈধ হবে। এর জন্যই আইনের পরিভাষায় বলে Void from the beginning! কিন্তু মতলব মত কিছু বাতিল ও কিছু রাখা স্ববিরোধীতার মতই। ৪র্থ সংশোধনীতে নিয়ম ছিল যে জাতীয় সংসদ যেকোন বিচারককে অপসারণের ক্ষমতা রাখে। জিয়া ৫ম সংশোধনীতে এটা বাতিল করে জুডিশিয়াল কমিশন গঠন করেই কেবল বিচারককে পদচ্যুত করার বিধান করে। আর ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে হাসিনা গং বলে যে তারা ১৯৭২ সালের আদি সংবিধানে ফিরে যেতে চায়। আর এর জন্য দায়িত্ব দেওয়া হয় সুরুঞ্জিত সেন গুপ্তকে। যে ইসলাম ও মুসলমানদের প্রতি বৈরী ভাবাপন্ন। সুযোগ পেলেই ইসলাম ও মুসলমানদেরকে কটাক্ষ ও অপমান করতে কোন দ্বিধা করে না। সেই ২০০৮এর নির্বাচনে আলীগ "আল্লাহ সর্বশক্তিমান" শ্লোগান ব্যাবহার করে এবং ওয়াদা করে যে ক্ষমতায় যেয়ে ইসলাম বিরোধী কোন আইন পাশ করবে না। এর সুত্র ধরে যখন সুরুঞ্জিতকে প্রশ্ন করা হল যে ৫ম সংশোধনীতে থাকা এই "সর্বশক্তিমান আল্লাহর উপর বিশ্বাস" এবং "বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম" কথা গুলি রাখবেন কিনা! তখন সুরুঞ্জিত বাবু বলে যে "ভেবে দেখব"। তার ভাবখানা এমন যে জনগনের ৯০% মুসলমান তার দয়া দাক্ষ্যিণের উপর নির্ভর করে। পরে সুরুঞ্জিত বাবু সংবিধান হতে "আল্লাহ" শব্দটি বাদ দেয়। এরপর আওয়ামী ধর্মনিরপেক্ষ ও উগ্র-নাস্তিকরা কথায় কথায় ইসলাম ও মুসলমানদের বিরুদ্ধে হিংসা ও ঘৃণা ব্যাঞ্জক কথা বলে তখন এটাকে বাকস্বাধীনতা ও মুক্তবুদ্ধির চর্চার দোহাই দিয়ে জায়েজ করা হয়। এই সবই হাসিনার মোনাফেকীর ফসল। হাসিনা না চাইলে কোনদিনও সুরুঞ্জিতের পক্ষে সংবিধান সংশোধন করা সম্ভব হত না। পররাষ্ট্র মন্ত্রী দীপু মনির বক্তব্য যে বাংলাদেশের জনগণ ধর্মনিরপেক্ষ। এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফ বলে যে ১৫তম সংশোধনীতে তার দল আলীগ পুরোপুরি খুশী নয়। কারণ এখানে এখনও "বিসমিল্লাহ" ও "রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম" আছে যা নতুন যোগ করা ধর্মনিরপেক্ষতার সাথে সংঘাতপূর্ণ। তাই পরবর্তীতে ক্ষমতায় এলে "বিসমিল্লাহ" ও "রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম" তুলে দিবে। এতে তারা আদি ১৯৭২এর সংবিধানে পুরোপুরি ফিরে যাবে। তথা ৯০% জনগণ মুসলমান তার কোন প্রতিফলন সংবিধানে রাখতে চায়না এই আশরাফ গং। এই নিয়ে হাসিনার কোন কথাই নেই। কারণ হাসিনাও এটা চায়। অথচ এখন আবার রিভার্স ইঞ্জিনিয়ারিং দেখা যাচ্ছে। হাসিনার প্রথম আমলে টেলি ও পরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী নাসিম এখন হুংকার দেয় যে হাসিনা নাকি ইসলামের রক্ষক! :D অর্ধ সত্য, বিকৃতি, মিথ্যা, স্ববিরোধীতা ও ভন্ডামি যে আলীগের মজ্জাগত অভ্যাস সেটা আবারও প্রমাণিত হল। সংবিধান হতে আল্লাহর নাম বাদ দেওয়া সহ পরবর্তীতে বাকী ইসলামী বিষয়াদি বিলুপ্ত করা সহ নগণ্য সংখ্যক ধর্মনিরপেক্ষ, উগ্র-নাস্তিকদের উৎশৃঙ্খলতায় এই দেশের বিভিন্ন আলেম ও ইসলামী নেতৃবৃন্দ সহ সাধারণ মুসলমানের ধর্মানুভূতি যখন কষাঘাতে জর্জরিত তখনও যখন সরকার সিরিয়াস না তারাই আজকে ভোট এগিয়ে আসছে বিধায় এখন ইসলাম প্রেমিক সাজছে। এটা প্রমাণিত যে একটি দেশের সংবিধান কি হবে তা তার সংখ্যাগরিষ্ট জনগণ নির্ধারণ করবে। এখানে কোন ব্যাক্তি বিশেষ বা দলীয় আদর্শ একতরফা চাপিয়ে দেওয়া যায়না। নাসিমের মত ভাড়ের কথায় মনে হয় যে আলীগ সেই টাইপের ভন্ড-প্রতারক যারা একই জায়গায় মুরগী ও শিয়ালকে নিমন্ত্রণ করে একত্রিত করতে চায়! B-)

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৫

ধীবর বলেছেন: হাহাহা। আওয়ামি লিগের প্রতিটা নেতা কর্মি এখন সারা জাতিকে বিনোদন দিয়ে যাচ্ছে। মনে মনে বলছে প্লাটফর্মে বইসা ভাবি কখন বাজে ১২টা কখন বাজে ১২টা ;)

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৭:৪৬

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: গাছের গোড়া কাইটা পানি দিতে হাম্বাদের জুড়ি মেলা ভার :)

অনেক ধন্যবাদ ধীবর ভাই।

২| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:০৭

সরকার৮৪ বলেছেন: আপনে হাসুবুর থাইক্যা বেশী ইসলাম বুঝেন মিয়া ?......তিনি ফ্রকৃত ইসলাম অনুযায়ী মদিনা সনদে(!) দেশ চালাইতে থাকার কারনে দুর্গা মায় গজে চইড়া আইসা বেশী ফসল ফলাইয়া দিয়া যাইতাসে,আর আমনে আইসেন বাতিল ইসলাম লইয়া............

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: =p~

:-B

৩| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২৫

সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামি বলেছেন: শত দুঃখের মাঝেও হাসি আসে

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

ধন্যবাদ।

৪| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:২৬

ভ্রমন কারী বলেছেন: গাছের গোড়া কাইটা পানি দিতে হাম্বাদের জুড়ি মেলা ভার :) :P :P

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৮:৪৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

৫| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:০১

হুমায়ুন তোরাব বলেছেন: বিনুদুন আর বিনুদুন

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০২

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

৬| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:১১

নয়ামুখ বলেছেন: এটা কি বললেন ভাই। ইসলাম ধর্মপালনে আওয়ামীলীগের সমকক্ষ আর কেউ হতেই পারেনা। উদাহরণ চান তাও দিতে পারি।

ছবিটা দেখেন। হিন্দু মন্দিরের ভিত্তি প্রস্তর স্থাপন করছেন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আব্দুল মুহিত। সাথে সাথে তিনি আল্লাহর দরবারে দোয়া করছেন মন্দিরের উন্নয়নের(!!!) জন্য।


২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: এটা আওয়ামী-বাকশালীদের মোনাফেকীর অন্যতম উৎকৃষ্ট উদাহরণ।

ধন্যবাদ।

৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ৯:৩১

জগ বলেছেন: আফনে খুব খ্রাফ, এমনে কইরা ধুতি ধইরা টান না দিলেও পারতেন :)

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

৮| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৪

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

৯| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫

একজন ঘূণপোকা বলেছেন: ধীবর বলেছেন: হাহাহা। আওয়ামি লিগের প্রতিটা নেতা কর্মি এখন সারা জাতিকে বিনোদন দিয়ে যাচ্ছে। মনে মনে বলছে প্লাটফর্মে বইসা ভাবি কখন বাজে ১২টা কখন বাজে ১২টা


লেখা ভাল হয়েছে বাজি ভাই ঃরেজা ঘটক

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ।

১০| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ সকাল ১১:৩৮

ferrari_ বলেছেন: নয়া দরবেশ

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: :)

১১| ২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

আল ইফরান বলেছেন: ধীবর বলেছেন: হাহাহা। আওয়ামি লিগের প্রতিটা নেতা কর্মি এখন সারা জাতিকে বিনোদন দিয়ে যাচ্ছে।
সহমত। /:)
তবে তাদের এই বিনোদনের মুল্য অনেক বেশী চড়া, আশা করি পরবর্তী নির্বাচনে জনগন ব্যালটের মাধ্যমে তাদের তা সুদে-আসলে বুঝিয়ে দিবে :) :) :)

২৬ শে জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৫:০৫

বাংলাদেশ জিন্দাবাদ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.