![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তিনটি জিনিস কখনো কারো জন্য বসে থাকে না- ১) সময় ২) সুযোগ ৩) সমুদ্র স্রোত
দয়াকরে পুরোটা পড়ুন এবং মুসলিমদের মাঝে শেয়ার করুন।
আজকে এমন একটি পাপের কথা নিয়ে আলোচনা করবো,
যা আমাদের সমাজের এমন কোন যুবক-যুবতী নেই যারা এই
কাজটি তাঁদের অবিভাবকদের ছত্রছায়ায় করেন নি !
আর তা হলো, ছেলে হয়ে মেয়ের শরীরে হাত দেওয়ার পাপ
আর মেয়ে হয়ে ছেলেদের গায়ে হাত দেওয়া পাপ ! আরেকটু খুলে বলি, আমাদের সমাজে বিয়ের মতো একটি পবিত্র আয়োজনকে অ-পবিত্র করতে যা যা লাগে তা সবই করা হয়ে থাকে"হলুদ বরন" বা "গায়ে হলুদের" নামক অনুষ্ঠানে !
আমরা বর্তমানে আমাদের সমাজে প্রচলিত গায়ে হলুদের অনুষ্ঠানে কি দেখতে পাই ! একটি মেয়ে (পাত্রী) কে,
মঞ্চের মধ্যে সাজিয়ে রেখে প্রদর্শন করা হচ্ছে, আর মেয়ে পক্ষের এবং ছেলে (পাত্র) পক্ষের তথা উভয় পক্ষের দর্শনার্থীগণ পাইকারি হারে একজন গাইরে মাহরাম মেয়ের গায়ে হাত ছোঁয়াচ্ছে !
তাও হচ্ছে আবার নিজ নিজ অভিভাবকদের উপস্থিতিতে ! ইন্নালিল্লাহ !!!
এর চেয়ে আর বিপর্যয় মূলক কর্মকাণ্ড কি হতে পারে একটি মুসলিম সমাজে !
যেখানে নারী-পুরুষ যাতে একত্রিত না হতে পারে, তাই রাসুল (সাঃ) যে সকল মহিলা সাহাবীগনেরা মসজিদে সালাত আদায়
করতে আসতেন, তাঁদের কে নামাজ শেষে মসজিদ থেকে পুরুষদের পরে বের হতে বলতেন !
যাতে বের হতে গিয়ে নারী- পুরুষ একাকার না হয়ে যায় ! অথচ, নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বের হলে একজন এইযুগের মুসলিমের ও অন্তরের অবস্থা কেমন থাকে আমরা সকলে জানি ! তারপরও রাসুল (সাঃ) একত্রিত হওয়ার কোন অবকাশ রাখেন নি !
আর, আজ আপনি চিন্তা করুন, আমাদের সমাজে আজকে গায়ে হলুদের নামে যা হচ্ছে, তা কি শরিয়া সম্মত ! তাও আবার দেখা যায় তাঁদের মাঝে হয়তো অনেক হাজি-গাজি নামাজী লোকেরাও আছে !
এবং অনেকেই তাঁদের ছেলে মেয়ের বিয়ের বিয়ের এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করে থাকেন বা ইন্ধন যুগিয়ে থাকেন !
আরও যেটি আপত্তিকর বিষয় ঘটে সেইসব অনুষ্ঠানে জোরছে, হিন্দি-বাংলা গান বাজনা বাজিয়ে নিজের ঈমান আমলের ১২টা বাজিয়ে প্রতিবেশির ১৪ টা বাজানোর দিকে অগ্রসর
হয়ে থাকে !
আর তাঁদের মাঝে আবার কারো কারো অর্থনৈতিক অবস্থা ভালো হয়ে থাকলে শুনা যায় সেই সব অনুষ্ঠানে "রঙ্গিন পানির'' ব্যবস্থা ও নাকি করা হয়ে থাকে ! এককথায় সমস্ত ধরনের পাপ কাজের-ই সরঞ্জামের আঞ্জাম দেওয়া হয়ে থাকে !
আর এইসকল কর্মকাণ্ড চোখের সামনে হতে দেখে সবচাইতে পীড়াদায়ক ঈমানী কষ্ট অনুভব করেন যারা, তাঁরা হলেন, ইসলাম কে জেনে বুঝে পরিপূর্ণ ভাবে পালনকারী দ্বীনি ভাই ও বোনেরা !
অনেক সময় হয়তো তাঁদের নিজ ফ্যামিলিতেই ঘটে থাকে এহেন কর্মকাণ্ড !
কিন্তু বড়দের কারনে নিজের কিছু হয়তো করার থাকে না, শুধু মাত্র সেই অনুষ্ঠান থেকে নিজেকে বিরত রেখে অন্তর থেকে ঘৃনা করার মাধ্যমে !
আসলে আমাদের সমাজের মানুষেরা ইসলাম কে শুধু নামাজ-রোজা আর দান সাদকার মাধ্যমেই সীমিত করে ফেলেছে,
অথবা অনেকে এইসব ইসলামিক সংস্কৃতি বিরোধী কর্মকাণ্ড
জেনেও অনীহার সাথে তা করে যায় !
আমরা আমাদের সেই সব অভিবাভকদের ইসলামের প্রকৃত
জ্ঞান দিয়ে এহেন শরিয়া বিরোধী যেকোন অনুষ্ঠান থেকে তাঁদের কে বিরত থাকার আহ্বান জানাই, তাঁদের কে বুঝাই সমাজের গড্ডালিকার প্রবাহে নিজেকে বিলীন করে দেওয়া যাবে নাহ, কারন আমাদের বিচারের দিন আমাদের কর্ম সমন্ধে আমাদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে !
আর, আমাদের দ্বারা যাদের এহেন, পাপকার্য সম্পাদন হয়ে গেছে, আমরা আল্লার কাছে তওবা করি এবং এর কাফফারা হিসেবে, ওপর কে এহেন কাজ থেকেবিরত থাকার ব্যাপারে নসিহত করি, আল্লাহপাক আমাদের সকল ফিতনা থেকে দূরে রাখুক।
আমীন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৬
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: ভাইয়া যে গালি দেয় সে কি সবসময় বড় থাকে, আর তারা আমাকে তাদের গঠনমূলক উপদেশ দিতেই পারে।
২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৩
নীলমেঘ আমি বলেছেন: বাঙ্গালী ট্র্যাডিশনাল উৎসব প্রিয়। বেশীর ভাগ বাঙ্গালী যেমন পুরাপুরি ধার্মিক হবে না তেমনি পুরাপুরি নাস্তিকও হবে না।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩২
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: ভাইয়া আমি জানি ট্র্যাডিশন প্রিয়, তাই বলে ধর্মকে অবহেলা করাটাও কিন্তু কাম্য নয়।
৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
বোকা মিয়া বলেছেন: আপনার সাথে একমত। তবে ভাই আমি তো মনে হয় আপনার ছোট। এবার এইচএসসি দিলাম। আমাকে তুই বা তুমি ডাকলে খুশি হই।
৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাই না জানলে জানার চেষ্টা করেন।
আতকা ফাল দিয়া সিদ্ধান্তমূলক লেখা লেইখা নিজের কি ছিড়েন তা জানিনা, তবে ইসলামের নাম দিয়া লিখ্যা ইসলামরে এক গোয়ার গোবিন্দ, অন্ধ, সংস্কৃতিহীণ, আন্দ হীন, অনুভবহীন ধর্মের লেবেল লাগায়া দেন!!!!???? কেন???
ইসলাম যেই দেশে গেছে সেই দেশে স্বকীয়তাকে শুরু থেকেই আপন করে নিয়েছে বলেই তা সার্বজনীনতা পেয়েছে।
আপনি কি রাশীয়ার মুসলমান দেখেছেন? তাদের নাম? তাদের সংস্কৃতি?
আপনি আফ্যিকার মুসলমান দেখেছেন? তাদের নাম তাদের ষংস্কৃতি?
আমাদের দেশেও ইসলামের উদারতা, প্রেম আর মহত্ত দিয়াই মানুষের মন জয় করছে।
আপনার কথিত গোড়ামি আর শরিয়তের তরবারি দিয়া ইসলাম এই দেশে জনপ্রিয় হয় নাই। হবেও না। উল্টো ইসলামরে জঙ্গি বদনাম জুটাবে।
..
এইবার আপনর বিষয়টাতে আসেন- আপনার অনুভবের স্তরে মনে হইল- শফি সাবের শিষ্য???
দেখলেই লালা ঝড়ে!!!???
ঐ মিয়া নারীকে সুস্থ জ্ঞানে দেখেন। দেখবেন কোন বাজে অনুভবই আসবে না। একজন মানুষ হিসাবে দেখেন।
না ধইরা নিছেন এইটা তেতুল!! তাইতো এত সমস্যা!!!
মনরে পবিত্র করেন। অন্ধকারেও পাপ হবে না।
আর তলৌয়ার দিয়া ভাল রাখতে চাইবেন- বোরকার নীচে খেমটা বহুত ভিডিও নেটেই পাইবেন- এর হাকিকত বোঝেন????
আপনার ডরে বোরকা ঠিকি পড়ছে আর মনটা শুদ্ধ না বইলা পার্কে হোটেল ঘরে যা খুশী তাই করে আবার বরোকায় ঢেকে চলছে!!
আপনি কি সেটাই চান। তাহলে জজবার সাথে চেতনা বিলিয়ে যান। আর যদি সুস্থ সুন্দর স্বাভাবিক সত্য সুন্দকর কে জানতে চান আরো বিস্তর জ্ঞান অর্জন করুন।
তারপর লিখুন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৩
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: জ্বি ভাইয়া আমি যা জানি তাই লিখলাম, তবে আপনি যে আমাকে বললেন আমি শফির লোক তা ভুল বললেন, ইসলাম সম্পর্কে কি শুধু শফিই জানেন আর কেউ জানেন না? আর একটি কথা আপনি কি জানেন ইসলামই হলো একমাত্র শান্তির ধর্ম, ইসলামই নারীকে সবচেয়ে বেশি অধিকার দিয়েছে, কিন্তু কিছু মৌলবাদী ধর্মান্ধ লোকের কারণে আজ মানুষ ইসলামকে জঙ্গিবাদ বলে। যেমন আল-কায়েদা, জেএমবি।
৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
মদন বলেছেন: +
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: জ্বি ভাইয়া আমি যা জানি তাই লিখলাম, তবে আপনি যে আমাকে বললেন আমি শফির লোক তা ভুল বললেন, ইসলাম সম্পর্কে কি শুধু শফিই জানেন আর কেউ জানেন না? আর একটি কথা আপনি কি জানেন ইসলামই হলো একমাত্র শান্তির ধর্ম, ইসলামই নারীকে সবচেয়ে বেশি অধিকার দিয়েছে, কিন্তু কিছু মৌলবাদী ধর্মান্ধ লোকের কারণে আজ মানুষ ইসলামকে জঙ্গিবাদ বলে। যেমন আল-কায়েদা, জেএমবি।
৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৯
হেডস্যার বলেছেন:
গায়ে হলুদের ব্যাপারটা আমার কাছে ও চরম অপছন্দের আর অপ্রয়োজনীয় কাজ।
সঙ সেজে ষ্টেজে বসে থাকো আর গায়ে হলুদ রঙ মাখো।
তবে এটা ও সত্যি যে অনেকে পারিবারিক বা সামাজিক চাপে এসব করতে বাধ্য হয়।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:০৪
মুদ্দাকির বলেছেন: অপছন্দ করি গায়ে হলুদ, গায়ে হলুদের নামে যা হয় তা বর্জনিয় ++++
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৭
রাজীব বলেছেন: এই এলাকার মানুষ আগে হয়ত হিন্দু ছিল। পড়ে কোন সময়ে ধর্ম বদল করে ইসলাম গ্রহন করেছে কিন্তু আগের নিয়ম কানুন, ধ্যান ধারনা বদল করতে পারে নি।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২১
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: আপনার মূল্যবান সময় ব্যয় করে লেখাটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ
৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৭
দিশার বলেছেন: "অথচ, নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে বের হলে একজন এইযুগের মুসলিমের ও অন্তরের অবস্থা কেমন থাকে আমরা সকলে জানি ! "
মসজিদ থেকে নামাজ পরে বের হইলে আপনের দিল এর অবস্তা কেমন হয় আমাদের বাতান , লোল পরে ?নাকি গায়ে হলুদ এর স্টেজ য়ে , হলুদ দিতে গেলে লোল পরে?
পড়তেই পারে, কারণ অদমিত যৌন বাসনা , এবং নারীর সাথে সাভাবিক সম্পর্ক না থাকায় , মর্দে মুমিন রা নারীকে, যৌন দাসী বা গনিমতের মাল এর বেশি ভাবতে পারে না . তাই নারী মাত্র মাংসের দলা , কামনার বস্তু তাই না ?
কি আর দোষ আপনাদের , নবী পাক নিজে ১১+ বিয়ে করলেও , আপনাদের জন্য হাত লাগানোর সুবিধাও বন্ধ করে গেসেন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: ভাইয়া আপনি কোন ধর্মের আমি জানি না, তবে ধর্ম সম্পর্কে কোন কটুক্তিমূলক কথা না বললে ভাল, যার ধর্ম সে প্রচার করতেই পারে, তাই বলে কোন ধর্মকে হেয় করা ঠিক না। আপনাকে ধন্যবাদ
১০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:২৯
শেরশাহ০০৭ বলেছেন: একমত নই
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৩৩
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ।
১১| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০
শাহ আজিজ বলেছেন: ইসলামিক সংস্কৃতি কি জিনিশ ??
খোদ আরব দেশগুলোতে নিজ নিজ ট্র্যাডিশন পালন করা হয় ।
আফ্রিকাতে , জিব্রালটারে , রাসিয়া,ইন্দোনেসিয়া,ভারতে যার যার স্থানীয় আচার প্রথা রেখে ইসলাম পালন করছে । খোদ পাকিস্তানে গিয়ে দেখেন বিয়েতে মেহেন্দি উৎসব পালন করা হয় । আপনি বা যারা এই প্রথা পালনে অনাগ্রহি তারা পালন করবেননা কিন্তু এটিকে ধর্মীয় আচারের সাথে ট্যাগ করবেন না এবং অন্যকে প্ররোচিত করবেন না বাদ দেওয়ার জন্য ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৪
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: জ্বি ভাইয়া আপনাকে ধন্যবাদ আমার লেখায় মন্তব্য করার জন্য, ভাইয়া আমি শুধু বলেছি ইসলাম ধর্মে এসব কি বলে, মানা না মানা সেটা যার যার ব্যক্তিগত ব্যাপার।
১২| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪১
এম আর ইকবাল বলেছেন:
আপনার সাথে একমত নই ।
আজকে আমরা ইসলামিক সংস্কৃতি বলতে বুঝি,
তা কি মহানবী নতুন করে তৈরী করেছেন,
নাকি আরবের প্রচলিত সংস্কৃতি আচার ব্যবহার গ্রহন করেছেন ।
আপনি কি জানেন আরব দেশের বহু বিয়েতে উলু ধ্বনী
দেওয়া হয় ?
আমাদের যে যৌতুক প্রথা তা কি ইসলামে অনুমোদিত ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪৬
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: ইসলামে যৌতুক প্রথা ১০০% হারাম, আরব দেশে বিয়ের সময় উলু ধ্বনি দেয় সেটা আপনি কোথায় পেলেন জানালে খুশি হব।
আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
১৩| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:০৪
শাহ আজিজ বলেছেন: ভাই ,আরব দেশে মেয়েকে লাখ ডলারের বিনিময়ে পাত্রের সাথে বিয়ে দেওয়া হয় । যত সুন্দরী তত দাম । মেয়ের বাবা এই টাকা ভোগ করেন । উলুধনি,ধুপ ধুনো , নামাজ শেষে বিশেষ কাঠের ধোয়া নাক দিয়ে টানা এসবই আপনাকে বিস্মিত করবে ।
কথা না বাড়াইয়া চাইপা যান ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১১
বাংলার দামাল সন্তান বলেছেন: ভাইয়া যৌতুক হচ্ছে সেটাই যা কনের বাবাকে বাধ্য করে নেওয়া হয়, আর আরব দেশে মেয়ে পক্ষ ছেলে পক্ষকে যেটা দেয় সেটা হলো খুষি হয়ে দেয়, এটা যৌতুকের সজ্ঞায় পড়ে না।
১৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১০:১৭
মাজহারুল হুসাইন বলেছেন: গায়ে হলুদ আমাদের ট্রডিশন । আপনার লিখা পড়ে যা বুঝলাম গায়রে মাহরুমের কারণে তা পাপ হবে । কিন্তু শরিয়ত মোতাবেক অপচয় না করে কেউ গায়ে হলুদ করলে তা আসলে পাপ নয় । তাই গায়রে মাহরুম নিয়ে কথা বলি । আমাদের সংস্কৃতির কোন অংশ ইসলামের সঙ্গে সাংঘর্ষিক হলে তা নিয়ে কথা বলি ।
আর ফ্রি মিক্সিং আমাদের সমাজের সর্বগ্রাসি সমস্যায় পরিনত হয়েছে । এটা নিয়ে বৃহত্তর লক্ষ্য নিয়ে কাজ করা উচিত ।
১৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:১৭
আরিফুর রহমান বাবুল বলেছেন: ভাই ইসলাম মানে ৯,৯৯৯৯৯৯ না, ইসলাম মানে ১০০%: আজ আপনি গায়ে হলুদ নিয়ে বল্লেন,পর পুরোষ কোন মেয়ের গায়ে হাত দেয়া কেন, পর পুরুষ কোন মেয়েকে দেখাই নিষেদ। বাকি সব গান,বাজনাতো দূরের কথা।আমি ঠিক কিনা জানিনা,তবে আমার মতে,যুগের সাথে সাথে অনেক কিছুর পরিবর্তন ঘটতে পারে। আর এই পরিবর্তন যদি না ঘটে তাহলে মানব সমাজ ছলতে পারবেনা। যেমন,কোন মেয়ে মানুষ বাসা থেকে বের হতে পারবেনা,কোনো অফিস আদালতে চাকুরি করতে পারবেনা।কোন জানবাহনে ছলতে ফিরতে পারবেনা।ভাই লেখক, আপনি বলেন, আপনিতো রাস্তা ঘাটে বাসে গাড়িতে অনেক চলাফেরা করেছেন।আপনি বলেন,আপনার শরীরে কোন মেয়ে মানুষের ধাক্কা লাগেনি?রাস্তায় কত নারীর শরীর দেখেছেন, কত অনিয়ম দেখেছেন। এগোলি অনিয়মনা,এই গোলি ইসলামের বাহিরেনা?? আপনি পেন্ট পরেন, দেখুনতো আপনার পেন্টা খুরার উপরে আছে কিনা? শুধু বিয়ে নিয়ে বল্লে সবটাই বলতে হয়। আপনি বিয়ে করলেন, আপনার বউকে শুধু আপনি আর আপনার বাবা, মা-ই দেখতে পরেন, অন্যকেউনা। কি, আমার কথা কি ঠিক? আমরা যারা মুসলমান, পুরোপুরি ইসলামের পথে ছল্লে, কোন মেয়ে মানুষ ঘর থেকে বাহির হতে পারবেনা। আমরা যা করছি, আমার মতে ৯৯% কাজই বে হালালি কাজ করছি। আর হ্যা.......আমি কুয়েতে ছিলাম, আরব দেশের বিয়েতে উলু দেয়া হয়, আর এটা অনেক আগে থেকে দেয়া হয়। আরব দেশের মেয়েদের বিয়ে হলে মেয়েদের অনেক টাকা দিয়ে বিয়ে করতে হয়। আর এই টাকা মেয়ের বাড়ি, গাড়ি, দাসি এবং চলার খরচ হিসাবে দেয়া হয়। এই টাকা মেয়ের বাবা নেয়না। কোন ভূলনাই, ইসলাম শান্তির ধর্ম।কিন্তু আমাদের চলার পথ ভুল। দোয়া করেন, আল্লাহ যেন আমাদের সবকিছু মাপ করেন। ইসলাম নিয়ে বেশি বারাবারি করা ঠিকনা। ধন্যবাদ সবাইকে। আমার ভূল হলে ক্ষমা করবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:১৪
বোকা মিয়া বলেছেন: দাঁড়ান সুশীলেরা আসতেছে আপনাকে জঙ্গি, হেফাজত ট্যাগ দিয়ে গালিগালাজ শুরু করার জন্য।