নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ- ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ; কবি, লেখক, কলামিস্ট আর ব্লগিং তো করিই সব সময়।

বিদ্যুৎ

আমি মানুষ-ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ছবি ব্লগঃ আসুন এবার দেখে আসি সাগ্রাদা ফামিলিয়ার ভিতরে-বাইরে ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২২


সিটি অফ বার্সেলোনা।
স্পেনের রাজধানী রিয়াল মাদ্রিদ থেকে প্রায় সাড়ে ছয়শ কিলোমিটার দূরে বালেরিক সাগরের কোল ঘেঁসে অবস্থিত কাতালুনিয়া প্রদেশ। আর এই বালেরিক সাগরের কোল ঘেঁসে অবস্থিত কাতালুনিয়া প্রদেশের রাজধানী হল বার্সেলোনা। সাগর আর পাহাড় কেন্দ্রিক পর্যাটন নগরী বার্সেলোনার ঐতিহ্য, নান্দনিক স্থাপত্য সত্যিই মানুষের মন জুড়াই। স্পেনের মূল অর্থনৈতিক শক্তি বলতে যে অঞ্চল বুঝাই তা হল এই বালেরিক সাগরের কোল ঘেঁসে অবস্থিত কাতালুনিয়া প্রদেশ তথা বার্সেলোনা শহর। আর এই কাতালুনিয়া প্রদেশ তথা বার্সেলোনা শহরই অবস্থিত বিশ্বের নামকরা ফুটবল ক্লাব এফসি বার্সেলোনা। যেখানে হালের জনপ্রিয় মেসি, নেইমাররা খেলে। সোজা কথা বিখ্যাত নূ্ ক্যাম্প হল এফসি বার্সেলোনা। আমরা জানি স্প্যানিশ ফুটবল প্লেয়ার বা ফুটবল দলকে কাতালান বলে ডাকা হয়। প্রকৃত পক্ষে রিয়াল মাদ্রিদ স্পেনের রাজধানী হলেও কাতালুনিয়া প্রদেশের রাজধানী বার্সেলোনা-ই অধিক পরিচিত কারণ অর্থনীতিক ও পর্যাটন নগরী হওয়ার কারণে। এই শহর টি পর্যাটকদের অধিক আকর্ষণ কারণ তার স্থাপত্য, সাগর আর পাহাড়ের কারণে। সেখানে আছে "কাতালান সঙ্গীত প্রাসাদ" (Palau de la Música Catalana), সাগ্রাদা ফামিলিয়া (Sagrada Família), পার্ক গুইল (Park Güell), মন্তুজিক যাদু ফাউন্টেন (Magic Fountain of Montjuïc), সান্তা মারিয়া দেল মার (Santa Maria del Mar), ক্যাম্প ন্যু (Camp Nou) ইত্যাদি । আর এই সমস্ত স্থাপনা গুলো শত থেকে হাজার হাজার বছরের পুরনো। যা সত্যিই মন মুগ্ধকর।
সাগ্রাদা ফামিলিয়া (Sagrada Família) নিয়ে কিছু লিখব আপনাদের জন্য।এটার আসল নাম হল টেম্পল অফ দ্যা হলি ফ্যামিলি যা সাগ্রাদা ফামিলিয়া নামে পরিচিত। এটি অনেক বড় একটি চার্চ। ১৮৬৬ সালে সেন্ট জসেফ বকাবেললা এটির কাজ শুরু করেন যা পাঁচ জেনারেশন যাবত চলছে। অনুমান করা হয় যে একবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝিতে এর নির্মাণ কাজ শেষ হবে।
আসুন এবার সাগ্রাদা ফামিলিয়ার ভিতরের ও বাইরের কিছু ছবি দেখি।





মন্তব্য ৬ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১০

ধমনী বলেছেন: ছবির রঙের ঝলকানি তো মাথা ঘুরিয়ে দেবার মতো!!

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২

বিদ্যুৎ বলেছেন: সত্যিই তাই। অসম্ভব সুন্দর।

২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৮

মিলন হোসেন১৫৮ বলেছেন: ছবিগুলো দেখে ভালো লাগলো

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:০০

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লাগা জানানোর জন্য। আশাকরি সবসময় ভাল থাকবেন।

৩| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:৪২

কালীদাস বলেছেন: কাতালানরা স্বাধীন হওয়ার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে অনেকদিন হয়। আলাদা দেশ হয়ে গেলে স্পেনের লোকজনরে হয়ত থালা নিয়ে রাস্তায় বসতে হবে।
আগের পোস্টের লেজ ধরে বলছি, আমার কাছে ভ্যাটিকানের সেইন্ট পিটার ব্যাসিলিকার চেয়ে সাগ্রাদাকে অনেক বড় মনে হয়েছে। সেপি ব্যাসিলিকার ভেতর পুরাটা (যতটুকু পারমিশন দেয়) দেখেছি, কিন্তু সাগ্রাদায় ঢুকিনি। বার্সেলোনায় ছিলাম বলতে গেলে প্রায় পুরা রমজান মাস। রোজা রেখে বিকাল ৪টা সময় ৩৮ ডিগ্রিতে জান চলত না। সাগ্রাদায় না ঢোকার এটাও একটা কারণ।

০৫ ই জানুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ ঠিক বলেছে কাতালানরা যে কোন সময় স্বাধীন হয়ে যেতে পারে। এবার কিন্তু কাতালান রাজ্যের সরকার হচ্ছে স্বাধীনতাকামী দল। তাই স্বাধীনতা হয়ত কাতালান্দের জন্য সময়ের ব্যাপার।
আর আয়তন ও ধারণ ক্ষমতার দিক থেকে ভ্যাটিকানের চার্চ বড়, সাগ্রাদার চেয়ে অনেক বড়। তবে দুনিয়ার সবচেয়ে বড় চার্চ নাকি আইভরিকোস্টে। যেটির নামঃ The Basilica of Our Lady of Peace of Yamoussoukro in Ivory Coast

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.