নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি মানুষ- ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ; কবি, লেখক, কলামিস্ট আর ব্লগিং তো করিই সব সময়।

বিদ্যুৎ

আমি মানুষ-ই থাকতে চাই - বিদ্যুৎ

বিদ্যুৎ › বিস্তারিত পোস্টঃ

চূড়ান্ত নৈতিক স্খলন মনে হয় একেই বলে

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ ভোর ৬:৫৩



একজন ধর্ষকের রাহু থেকে বাঁচার জন্য জীবন দেয় আর অন্যজন ধর্ষিত হওয়ার জন্য হাসিমুখে যৌনাচারে মেতে ওঠে। মান,ইজ্জত, নৈতিকতা নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়লেই যে তার মধ্যে বিরাজ করবে এমনটি নয়। সেটা বর্তমান ধর্ষণ উৎসব দেখলেই বোঝা যায়। একটা কথা প্রচলিত আছে নারীদের "না" বলা না নয়। সেখানে যদি কেউ শুধু হাঁ নয় বরং যৌনাচার করার সম্মতি ও সকল ব্যবস্থা করে তাহলে সেটাকে কি বলা যায়?
আজ থেকে প্রায় ৩৮ বছর আগের কথা। একটি ধর্ষণের মামলায় বিচারক ডেভিড ওয়াইল্ড যখন বলেছিলেন, ‘মেয়েদের সব ‘না’-ই না নয়। তখন মন্তব্য করে নারীবাদীদের চরম তোপের মুখে পড়েন মি. ওয়াইল্ড। শুধু তাই নয়, সারা বিলেত জুড়ে হৈচৈ পরে গিয়েছিল।
কিন্তু সবাই তো আর ডেভিড ওয়াইল্ডের ভাগ্য নিয়ে জন্ম নেয় না। Tamaitirua Kaitamaki v R [১৯৮৪] UKPC ১৫-এর লর্ডদের অভিজ্ঞতা হয়তো ভিন্ন ছিল। তাই হয়তো বাস্তব জীবনে কোথাও না কোথাও তিনি যথার্থই উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন। তবে একথা খুবই সত্য যে সেইখান থেকেই ইংলিশ জুরিসপ্রুডেন্স সত্যিকারের একটি মাইলফলক তৈরি হয়েছিল। রমণীর প্রাথমিক আমন্ত্রণ তাই অপরিবর্তনীয় কোনো সম্মতি নয়। যৌনমিলনের যে কোনো পর্যায়ে একজন নারী চাইলেই তার সম্মতি তুলে নিতে পারে। বাংলাদেশের আইনে আছে যদি স্ত্রীর সম্মতি ছাড়া স্বামী যৌনাচারে মিলিত হয় সে ক্ষেত্রেও সেটা ধর্ষণ বলে গণ্য হবে যদিও Penal Code আমাদের দেশে বৈবাহিক ধর্ষণ বলতে কোনো কিছুর প্রায়োগিক অস্তিত্বই রাখেনি তবে পূর্বের কথার সাথে এখানে ফারাক আছে। যৌনমিলনের যে কোনো পর্যায়ে একজন নারী চাইলেই তার সম্মতি তুলে নিতে পারে তবে সম্মতি তুলে নেওয়ার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত ধর্ষণ বলে অভিহিত করা যাবেনা কিন্তু যদি সম্মতি তুলে নেওয়ার পর নারীকে যৌনাচারে বল প্রয়োগ করা হয় সেক্ষেত্রে ধর্ষণ বলে গণ্য হবে।
কিন্তু নারীর সম্মতিতে যৌনকর্ম সম্পাদন করার ৬-৮ মাস পরে ধর্ষণ হয়েছে বলে প্রমাণ করার কোন যৌক্তিকতা নেই।
কোন ক্রিমিনাল অফেন্স Actus Reus I Mens Rea ছাড়া সংঘটিত হতে পারে না। তবে Strict Liabilty অপরাধসমূহের ক্ষেত্রে যদিও Mens Rea-এর দরকার পড়ে না, কিন্তু ধর্ষণ সেই আওতার বাইরে তবে ব্যতিক্রম শুধু মেয়েটির বয়স ১৪ বছরের নিচে হলে। আমাদের Penal Code অনুযায়ী ধর্ষণের যে সংজ্ঞা, তাতে যৌনমিলনের পেনিট্রেশন পয়েন্টে অপরাধ সংঘটিত হয়। কিন্তু শর্ত হচ্ছে, যৌনমিলনটি হতে হবে অপর পক্ষের সম্মতি বা ইচ্ছে ছাড়া। বাস্তবতা হলো—বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে কোনো মেয়ে যখন একটি ছেলের সঙ্গে সহবাসে লিপ্ত হয়, এ কাজে তার ইচ্ছে ও সম্মতি দুটোই থাকে। ফলে Penal Code’র বাতলে দেওয়া পথে Actus Reus সংঘটিত হয় না। আরো বড় সমস্যা হলো—বিয়ের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ না হলে কথিত ভিকটিমও যৌনমিলনটিকে কখনো ধর্ষণ বলে দাবি করত না বলেই প্রতীয়মান হয়েছে। সেক্ষেত্রে এ প্রকারের দৈহিক সম্পর্ককে ধর্ষণ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে হলে অপরাধের Actus Reus সংঘটিত হবে প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের পয়েন্টে, পেনিট্রেশনের পয়েন্টে নয়। কিন্তু হতাশার বিষয়, এটা অবান্তর এবং কোনোভাবেই Penal Code’র শর্ত পূরণ করে না। এতে অপরাধের একটি নিয়ামক পুরোপুরিই বাদ থেকে যায়। প্রতিশ্রুতি ভঙ্গ করে ছেলেটি যদি ‘প্রতারণা’ও করে, তা ধর্ষণের সংজ্ঞায় পড়বে না। Actus Reus কখন সম্পন্ন হবে? তাছাড়া প্রতারণা আর ধর্ষণের উপাদানও ভিন্ন। তখন ৩৭৫-৩৭৬ ধারা বাদ দিয়ে Penal Code-এর ৪১৫-৪২০ ধারার আশ্রয় নিতে হবে। ধর্ষণ অধরাই থেকে যাবে।

তবে বাস্তব কর্মকাণ্ড দেখে খুবই স্পষ্ট যে এখানে অপরাজনীতির চেষ্টা হচ্ছে। তবে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিক আর নাই দিক বিবাহ বহির্ভূত যৌনাচার ধর্মীয় বাস্তবতায় মারাত্মক শাস্তি যোগ্য পাপ। আর এর জন্য নর-নারী এই দুইজনই কঠিন শাস্তি পাওয়ার যোগ্যতা অর্জন করেছে।

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ৭:০৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


গত পরশু থেকে নারী নির্যাতন বন্ধ হয়ে গেছে।

২| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:০৯

স্থিতধী বলেছেন: বিষয়টির আইনী এবং যৌক্তিক দিকগুলো তুলে ধরবার জন্য ধন্যবাদ । প্রতারণা ও ধর্ষণ যে একই বিষয় নয় অনেক ব্লগারো তা বোঝেনা বলেই প্রতীয়মান হয়। আবার বৈবাহিক জীবনে ধর্ষণ বিষয়টিও অনেকে স্বাচ্ছন্দ্যে এড়িয়ে যান। আপনার লেখাটি সেদিকগুলোতে সুন্দর ভাবে আলোকপাত করেছে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০১

বিদ্যুৎ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুচিন্তিত মতামত ব্যাক্ত করার জন্য। সবাই তো আর সবকিছু বোঝার ক্ষমতা রাখেনা। এটাই বাস্তব। তবে তাঁদের সীমাবদ্ধতাকে আমি ছোট করে দেখছিনা। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল।

৩| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১০:১৪

ঢাবিয়ান বলেছেন: আমাদের সময়েও দেখেছি গ্রাম/ মফস্বল থেকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে আসা স্বল্প কিছু ছেলে মেয়ে এই ধরনের অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে হলের অন্যান্য সাধারন ছাত্রছাত্রীদের ইমেজের বারোটা বাজায়। এদের পিতামাতার জন্য দুঃখ হয় কারন তারা জানেনও না যে শহরে তাঁদের সন্তানেরা কি কুকর্ম করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ডীপার্টমেন্টগুলোর আসলে এই বিষয়ে কিছু পদক্ষেপ নেয়া উচিৎ এসব অনাচার বন্ধ করার জন্য।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৪

বিদ্যুৎ বলেছেন: হ্যাঁ আপনি সঠিক বলেছেন। আপনার সুন্দর চিন্তার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। সামাজিক সচেতনতাই আমাদের ভালোর দিকে ধাবিত করবে আর মন্দ থেকে দূরে রাখবে।

৪| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:০৪

একে৪৭ বলেছেন: যৌক্তিক।

সমস্যা হলো সবাই ই কথা বলতে শুরু করেছে।
কিছু বুঝলেও বলছে, না বুঝলেও বলছে, বলেই চলেছে।
বানরের হাতে রাইফেলের মতো অবস্থা।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:০৮

বিদ্যুৎ বলেছেন: সবাই কথা বলবে এটা তাঁদের মৌলিক অধিকার। সবার কথা বলার মধ্য দিয়েই আসল সমাধান বেরিয়ে আসবে। গ্রহণ করা আর না করা ভিন্ন বিষয়। আপনার মতামত থেকেও অনেক কিছু জানার আছে যদি কেউ জানার চেষ্টা করে। আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

৫| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ সকাল ১১:৪৯

নেওয়াজ আলি বলেছেন: পক্ষে বিপক্ষে বহু কথা কোনটা ছেড়ে কোনটা ধরি।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১১

বিদ্যুৎ বলেছেন: পক্ষে আর বিপক্ষে যাওয়ার বিষয় না। ন্যায়ের পক্ষে থাকাটা জরুরী। ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।

৬| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:১২

রাশিয়া বলেছেন: বিবাহ বহির্ভুত যৌনাচারের খুব সুন্দর একটা নাম আছে। সেই নামের জোরেই এই পাপাচার অনেকটা বৈধতা পায়ে গেছে। সেই নামটি হচ্ছে - প্রেম।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৫

বিদ্যুৎ বলেছেন: সেইজন্যই তো আমাদের মধ্যে সামাজিক সচেতনতা তৈরি করতে হবে। নারী পুরুষ যারা এই অপকর্ম করছে তারা তো আমাদের সমাজের অন্তরভুক্ত। আমরা চাইলে পারিবারিক, সামাজিক ও আইনের শাসনের মাধ্যমে তাদেরকে অপকর্ম থেকে বিরত রাখতে পারি। আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৭| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১২:৫২

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো লিখেছেন। আপনার সাথে একমত।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:১৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনার সুচিন্তিত মতামত ব্যাক্ত করার জন্য। ব্যস্ততার কারণে ব্লগে আর আগের মত সময় দিতে পারিনা। ভাল থাকুন রাজীব নুর, শুভ কামনা।

৮| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ১:১৮

হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
আইনকানুন নিয়ে সামান্যতম জ্ঞান থাকলে এসব উচ্চারন করতেন না।
ভয় দেখিয়ে সেক্স বা লোভ দেখিয়ে সেক্স, বাংলাদেশ সহ পৃথিবীর সবদেশের দন্ডবিধিতে সেটা ধর্ষণ।
প্রলোভন, সেটা বিয়ের লোভ, চাকুরির লোভ, সিনেমাতে নেয়ার লোভ, চকলেটের লোভ যেটাই হোক, আইনে সেটা ধর্ষণ।
ফ্রী সেক্সের দেশেও এটা ধর্ষণ অপরাধ। শাস্তি ধর্ষণের কঠিন শাস্তি। দীর্ঘমেয়াদি জেল দন্ড।

মি টু ২০১৭-১৮ মামলা। বিল কসবি সহ বেশ কিছু সিনেমা টিভি সিরিজ নির্মাতা বহু বড় বড় সিনেমা পরিচালক রাঘব বোয়াল বহু পুরোনো ধর্ষণ অপরাধে এখনো ২০-৩০ বছর মেয়াদি জেল খাটছে।


(ধর্ষণ) বাংলাদেশ দন্ডবিধি ৯-(১)

যদি কোন পুরুষ বিবাহ বন্ধন ব্যাতীত যেকোন নারীর সহিত যৌন সঙ্গম, সম্মতি ব্যাতিরেকে।
* বা জোর পুর্বক ভীতি প্রদর্শন করে সম্মতি আদায় করিয়া
* বা প্রতারনামুলক ভাবে সম্মতি আদায় করিয়া
যৌন সঙ্গম করেন, তাহা হইলে তিনি ঐ নারীকে ধর্ষণ করিয়াছেন বলিয়া গন্য হবেন।

নারী ১৪ বৎসরের কম হলে সম্মতি থাকুক বা না থাকুক - ধর্ষণ বলিয়ে গন্য হবে।

নুরু ও তার চ্যালা মামলার প্রধান আসামি হাসান আল মামুন সহ ৬ জনের বিরুদ্ধে অপহরণ, ধর্ষণ, ধর্ষণে সহযোগিতা ও ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। প্রধান আসামি হাসান আল মামুন। বাকিরা সহযোগী। মামলা চলমান।

প্রধান আসামি হাসান আল মামুন তো প্রকাশ্যে স্বীকারই করে।
আইনের সঠিক প্রয়োগ হলে এদের প্রত্যকেরই দীর্ঘ জেল দন্ড হবে।

১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ দুপুর ২:২৯

বিদ্যুৎ বলেছেন: এখানে আমার লেখায়/কথায় যাহা উচ্চারিত হয়েছে তাহা আপনার কুয়ার বাইরে সুমুদ্র সমেত বিস্তৃত। তাই আপনি উপলব্ধি করতে পারেননি। জ্ঞানের সীমাবদ্ধাতা কমবেশি সবারই আছে। তাই আপনার সীমাবদ্ধতাকে হেয় প্রতিপন্ন করছিনা। তবে এটা বোঝার জন্য কিছুটা আইন-ই জ্ঞান আগে আপনাকে অর্জন করতে হবে এবং ন্যায়ের পক্ষ অবলম্বনের সৎ সাহস থাকতে হবে।

৯| ১৫ ই অক্টোবর, ২০২০ রাত ৮:৩৬

মা.হাসান বলেছেন: নৈতিকতার সংজ্ঞা সময়ের সাথে পাল্টায়। ঐ ভদ্রমহিলা যা করেছেন তা আজ থেকে একশ বছর আগেও ছিলো। তখনো মহিলার কাজকেই অনৈতিক বলা হয়েছে, এখনো হচ্ছে। বিষয়টা দুঃখজনক। ছেলেটা ফুসলিয়ে থাকলে সে দোষি।

বিচারের বিষয়ে যা বলেছেন তাতে অনেক খানি একমত। তবে ৬ মাস না ছয় বছর এটা বিবেচ্য না। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলায় পুলিশি তদন্ত শুরু হয়েছিলো ২১ বছর পর। বিচারের পরিবেশ এর আগে ছিলো না। ফৌজদারি মামলা কি তামাদি হয়? মনে হয় না।

হাসান কালবৈশাখির সাথে এমকত হতে পারছি না। বাংলাদেশের আইনে ফুসলানো অপরাধ। তবে মেয়েটিকে প্রমান করতে হবে এখানে ফুসলানো এবং প্রতিশ্রুতির বিষয় ছিলো। ফোনকল-এসএমএস-চিঠি বা অন্য স্বাক্ষী কিছু না কিছু দরকার। না হলে এই মামলার ভবিষ্যত দেখি না।
মি-টু আন্দোলন আর ফুসলানো এক নয়। ফুসলানোতে দুই পক্ষের পূর্ণ কনসেন্ট থাকে। কাউকে বাধ্য করা হয় না। মি-টুর যত ঘটনা, কাস্টিং কাউচ- সব কিছুতঐ ভিক্টিমকে বাধ্য করা হয়েছে- সম্মতি দাও, না হলে কাজ পাবে না। এই ক্ষেত্রেও শুধু একজন অভিযোগকারীর অভিযোগের ভিত্তিতে কাউকে শাস্তি দেয়া হয় নি। এককে জনের নামে অগনিত অভিযোগ পড়েছে। অনেক ক্ষেত্রেই ঘটনার চাক্ষুস স্বাক্ষী না থাকলেও সারকামস্ট্যানশিয়াল এভিডেন্স পাওয়া গেছে। শুধু অভিযোগের ভিত্তিতে শাস্তি হয় না, যদিও অনেক ক্ষেত্রেই আমরা জানি অভিযোগ সত্য ছিলো।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.