![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ধনীরা যে মানুষ হয় না, তার কারণ ওরা কখনো নিজের অন্তরে যায় না। দুঃখ পেলে ওরা ব্যাংকক যায়, আনন্দে ওরা আমেরিকা যায়। কখনো ওরা নিজের অন্তরে যাতে পারে না, কেননা অন্তরে কোনো বিমান যায় না
জাফলং সিলেট বিভাগের সবচেয়ে আকর্ষণীয় পর্যটন স্পট এক. সিলেট শহর থেকে প্রায় ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং সেখানে পৌঁছানোর দুই ঘন্টার ড্রাইভ লাগে. জাফলং চা বাগান ও পাহাড় থেকে পাথর ঘূর্ণায়মান বিরল সৌন্দর্য এইসব খবরের মধ্যে একটি নাটুকে স্পট কাছাকাছি হয়. এটা পার্বত্য Khashia এর ভাঁজ মধ্যে নদী মারি ছাড়াও অবস্থিত.
ভূমিদস্যুদের জাফলং এর পরিবেশ দূষণ ছোট পাহাড় কেটে সরকারী খাস জমি এবং সংরক্ষিত বনভূমি এবং নিষ্কাশিত পাথর দখল. তারা সরকারের কাছ থেকে অনুমতি ছাড়া বনের উপর মিলের নিষ্পেষণ প্রতিষ্ঠিত.
মাঝামাঝি ২০০৫ সালে লস্কর মকচুদুর রহমান, বন উপ সংরক্ষক, সিলেট বন বিভাগ, প্রেক্ষিত যে জাফলং যে তিনি "ফুসফুস" এর বৃহত্তর সিলেট দখলমুক্ত এবং অননুমোদিত পাথর বিপর্যয়কর উৎপাদন প্রতিষ্ঠার যাওয়ার কারণে উল্লেখ করা হয়েছিল যেমন কৈশোরে শোনা লাইন. তিনি ব্যায়াম নিয়ে জমি পুনরুদ্ধার এবং একটি তন্ময়তা তথা প্রাকৃতিক 'জাফলং গ্রিন পার্ক' হিসেবে নামকরণ স্টপ বিকাশ. জাফলং এ সাময়িক সবুজ পার্ক জন্য অপরিহার্য ভিত্তি প্রস্তর ফরেস্ট রেঞ্জার মোঃ আলীর তাড়িয়ে সংলগ্ন জঙ্গলের সীমিত কর্মীরা সুদ সঙ্গে ২০০৫ সালে লস্কর মকচুদুর রহমান, বন উপ সংরক্ষক স্থাপন করেন. তথাপি, শুরুতে. এটা পাড়া সংঘাত ও পদ্ধতিগত প্রয়োজনীয় ফলে চেষ্টা অঙ্গীকার ছিল. জাফলং এর মধ্যেবনায়ন কর্মসূচির যৌথ গুণাবলী, জাফলং ফাউন্ডেশন ও বন বিভাগের তত্ত্বাবধানে শুরু হয়েছে. তারা একসঙ্গে পেয়েছিলাম জমির প্রায় ১০০ হেক্টর বনায়ন কর্মসূচি গ্রহণ করেছে.সবুজ উদ্যান বনায়ন কর্মসূচির আওতায় ক্রিম আকাশ-টাকা সহ গাছের স্বাতন্ত্র্যসূচক প্রকারের, পরিতৃপ্তি ফোকাস রোপণ করা হচ্ছে নিয়মিত যোগাযোগ রাখা সামঞ্জস্য
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা মার্চ, ২০১৭ রাত ১০:৩১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ব্লগে আপনাকে স্বাগতম! মকচুদুর রহমান বানান কি ঠিক আছে? কেমন যেন একটু দৃষ্টিকটু লাগছে এই কারণে বলা।
জাফলং আমারও একটি প্রিয়জায়গা।