নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সব কিছুই প্রথমে দেখি ভাল লাগার দৃস্টি নিয়ে , অনুভব করি তার গুনাগুণে, সত্যটুকু করি গ্রহণ আর মিথ্যাটুকু বর্জন ।

বিলুনী

বিচরী স্বর্গ মর্ত পাতাল , উড়ি গাছের ডালে ডালে ঘুরী সামুর পাতায় পাতায় , মন খুলে করি অশ্বেশন যা চাই কিছু নিয়ে যাই , কিছু ফিরিয়ে দিয়ে যাই ।

বিলুনী › বিস্তারিত পোস্টঃ

রামপাল কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্র নিয়ে পক্ষ বিপক্ষের কথামালা

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৪:১৫


রামপালে কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্রের বিষয়টি শুধু একপক্ষীয় ভাবে না দেখে উভয় পক্ষের মতামত এর ভিত্তিতে দেখে নিলে কেমন হয়।
উল্লেখ্য এ বিষয়ে আমার কোন নিজস্ব মতামত দেয়া হয়নি , এখন পর্যন্ত দু পক্ষের লিখা লিখি পাঠ করতেছি , নীজ চোখে তো কিছু দেখিনি , তেমন পরিবেশ বিদও নই , কারো না কারো কথায় বিশ্বাস করতে হবে । দু পক্ষেই ঝানু পরিবেশবিদরা কথা বলছেন , কেও তো আর একান্ত আপন নন যে একজনকে বিশ্বাস করব আর কোমর কষে আর এক জনকে নিন্দা করব , এটা কোন সুস্থ আলোচনার লক্ষন নয় , কোন একটি বিষয় নিয়ে কথা বলতে হলে দু পক্ষের কথা নিয়েই বলতে হয় । এ বিষয়ে এখানে সামুর পাতায় বিভিন্ন পোস্টের লিখকগন তাঁর নীজ পক্ষের কথা বলেছেন তা মনযোগ দিয়ে পাঠ করা হয়েছে । তা ছাড়া ধরে নেয়া যায় পোস্ট লিখকগন এত গুরুত্বপুর্ণ বিষয়ে একটি লিখা লিখে একটি সরকারী প্রকল্পকে প্রতিহত করার কথা বলে গন মাধ্যমতুল্য একটি সামাজিক যোগাযোগ মাধম্যে যখন মতামত তুলে ধরেছেন তখন অবশ্যই সরকারী ওয়েব সাইটে থাকা ৬৪৮ পৃষ্টার Environmental Impact Assessment প্রতিবেদনটি ভাল মত পাঠ করার পর তাদের বিজ্ঞ মতামত দিয়েছেন । কিন্তু একটি বিশেষজ্ঞ বাহিনী প্রনীত প্রতিবেদনকে পাশ কাটিয়ে অন্য পক্ষের কথা গুলিকে অন্ধের মত কেন বিশ্বাস করতে বলা হবে সে সম্পর্কে তাদের Environmental Impact Assessment এর বিস্তারিত প্রতিবেদন পাবলিক ডমেনে থাকা প্রয়োজন । যেহেতু বিষয়টি নিয়ে তুলকালাম কান্ড শুরুর লক্ষন দেখা যাচ্ছে সেহেতু প্রকল্পটির পক্ষ বিপক্ষ উভয়েরই উচিত হবে তাদের প্রনীত Environmental Impact Assessment জনসমক্ষে প্রকাশ করা।

যেহেতু বিরোধী পক্ষের কিছু বিক্ষিপ্ত মতামত সামুর পাতায় এসেছে তাই প্রকল্পটির বিষয়ে সরকারী Environmental Impact Assessment প্রতিবেদনএর ভিত্তিতে কিছু আলোচনা করা যাক । উল্লেখ্য যে বলা হয়ে থাকে বিভ্রান্তিই রামপাল আন্দোলনের বড় হাতিয়ার। বলা হয়ে থাকে দুটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই শিক্ষক এই হাতিয়ার তুলে দিয়েছেন পরিবেশবাদীদের হাতে। শুরুতে পরিবেশ বিষয়টিকে সামনে রেখে রামপাল প্রকল্পের বিরোধিতা করলেও পরিবেশবাদীরা সম্প্রতি তাদের ইস্যুকে বিস্তৃত করেছেন বলেই দেখা যায় ।
দুটি সরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের দুজন পরিবেশ বিজ্ঞানের শিক্ষক শুরুতেই রামপাল ইস্যুতে বিভ্রান্তিকর গবেষণা প্রতিবেদন দিয়ে পরিবেশবাদীদের উস্কানি দেন বলে অভিযোগ রয়েছে । বলা হয়ে থাকে এই দুই শিক্ষকই জামায়াতপন্থী। সরকার সুন্দরবন ধ্বংস করে দিচ্ছে; ব্যাপকভাবে তা মানুষের মধ্যে প্রচার করার পাশাপাশি ভারতবিরোধী মনোভাবকে কাজে লাগানোর চেষ্টায় ওই গবেষণা করা হয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। বিভিন্ন সময়ে দেয়া পরিবেশবাদীদের বক্তব্য এবং সরকারের ভাষ্য এবং বিদ্যুত কেন্দ্রটির পরিবেশগত সমীক্ষা প্রতিবেদন ঘেটে রাপমাল সম্পর্কে গোজামিলের তথ্য দিয়ে আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার বিষয়টি অনেকটা স্পষ্ট হয়ে উঠে। মুল কয়েকটি বিষয় নীচে দেখা যাক :

স্থান: পরিবেশবাদীরা দাবি করছে সুন্দরবনের মধ্যে বিদ্যুত কেন্দ্রটি স্থাপন করা হচ্ছে। তারা বলার চেষ্টা করছে সুন্দরবন থেকে মাত্র ৭ কিলোমিটার দূরে বিদ্যুত কেন্দ্রটি স্থাপন করা হচ্ছে, যা দেশের পরিবেশ আইন অনুযায়ী করা ঠিক নয়। কিন্তু Environmental Impact Assessment প্রতিবেদনে দেখা যায় যে বিদ্যুত কেন্দ্রটি সুন্দরবনের ১৪ কিলেমিটার দূরে স্থাপন করা হচ্ছে। বাফার জোনের ১০ কিলোমিটারের মধ্যে শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন না করার বাধ্যবাধকতা রয়েছে। বিদ্যুত কেন্দ্রটি বাফার জোন থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে। ইউনেস্কো ঘোষিত বিশ্ব ঐতিহ্য থেকেও তা ৬৯ দশমিক ৬ কিলোমিটার দূরে বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ।

ছাই: কয়লাভিত্তিক বিদ্যুত কেন্দ্রটির সব থেকে আশঙ্কার বিষয় বিদ্যুত উৎপাদনের পর উড়ন্ত ছাই। পরিবেশবাদীরা বলছেন, বছরে একটি এক হাজার ৩২০ মেগাওয়াট কয়লাচালিত বিদ্যুত কেন্দ্রের জন্য ৪৭ লাখ টন কয়লা পোড়ানো হয়। এতে ৭ লাখ ৫০ হাজার টন ফ্লাই এ্যাশ এবং দুই লাখ টন বটম এ্যাশ তৈরি করবে। Environmental Impact Assessment প্রতিবেদনটি বলছে; বিদ্যুত কেন্দ্রটির ৯৯ দশমিক ৯ ভাগ ছাই ‘এ্যাশ হপারে’ ধরা হবে। এই ছাই স্থানীয় সিমেন্ট কারখানা এবং সিরামিক কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে ব্যবহার করা হবে। স্থানীয়ভাবে ছাইয়ের একটি বড় বাজারও রয়েছে বলা হয়েছে । ছাই ধরার পর তা সংরক্ষণের জন্য ২৫ একর জমির ওপর একটি সংরক্ষণাগার নির্মাণ করা হবে। অর্থাৎ ছাইকে বাতাস বা পানির সঙ্গে মিশতে দেয়া হবে না; যাতে তা পরিবেশের কোন ক্ষতি করতে পারে। বিদ্যুত কেন্দ্রটিতে ২৭৫ মিটার উচ্চতার চিমনি ব্যবহার করা হবে; যা ৯০ তলা ভবনের চেয়ে বেশি উচ্চতার। বাতাসের স্তর বিবেচনা করে এই চিমনি বাতাসের ওই স্তরে দশমিক ১ ভাগের কম ছাই ছাড়া হবে। যা বিদ্যুত কেন্দ্রটির ছাই সুন্দরবনকে অতিক্রম করে সাগরে গিয়ে পড়বে বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে ।

পানি : আন্দোলকারীরা বলছেন, প্রতিঘণ্টায় পশুর নদী থেকে ৯ হাজার ১৫০ ঘনমিটার পানি প্রত্যাহার করা হবে এবং ৫ হাজার ১৫০ ঘনমিটার পানি আবার ফেরত দেয়া হবে। এতে পানি দূষণ, লবণাক্ততা, নদীর পলি প্রবাহ, প্লাবন, জোয়ার-ভাটা, মাছ, নদীর অন্যান্য প্রাণী এবং উদ্ভিদের ওপর প্রভাব ফেলবে। পরিবেশগত সমীক্ষা প্রতিবেদন অনুযায়ী পশুর নদী থেকে পানি প্রত্যাহারের হার হবে শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ ভাগ মাত্র (০.০৫%)। বিদ্যুত কেন্দ্রটিতে কুলিং টাওয়ার থাকবে। পানি ঠান্ডা করার পর তা আবার নদীতে ছাড়া হবে। এতে নদীর কোন ক্ষতি হবে না। বা প্রভাব পড়বে না। রামপালের কাছেই বঙ্গোপসাগর। এই পানি পশুর হয়ে সমুদ্রে গিয়ে মিশবে। নদীর গভীরতাও কম নয়। ফলে বিদ্যুত কেন্দ্রটি নদীর ওপর কোন প্রভাব ফেলবে না বলে প্রতিবেদনে বলা হয়েছে ।
শব্দ দূষণ ॥ পরিবেশবাদীরা দাবি করছেন, বিদ্যুত কেন্দ্রের কয়লা পরিবহন এবং যন্ত্রপাতি পরিবহনে শব্দ দূষণ হবে। এতে বনের স্বাভাবিক প্রজনন বিঘিœত হবে। জীবজন্তুর বাসযোগ্যতা নষ্ট হবে। বিদ্যুত কেন্দ্রটি সুন্দরবন থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে। কয়লা পরিবহন করা হবে যে জায়গা দিয়ে সেখানে প্রতিদিন মংলা বন্দরে অসংখ্য জাহাজ আসে। এ ধরনের আধুনিক বিদ্যুত কেন্দ্রের ২০০ মিটার দূর থেকেই শব্দ শোনা যায় না। সেখানে ১৪ কিলোমিটার দূর পর্যন্ত শব্দ যাওয়ার কোন আশঙ্কা নেই বলে প্রতি্বেদনে বলা হয়েছে ।

পরিবহন: পরিবেশবাদীরা আশঙ্কা করছে, খোলা জাহাজে কয়লা আসবে তাতে বাতাসে কয়লা থেকে ছাই ছড়াবে। কয়লা বিদ্যুত কেন্দ্রে নেয়ার সময় তা পানিতে পড়বে এতে পরিবেশের ক্ষতি হবে। কিন্তু প্রকল্পের সমীক্ষা প্রতিবেদনে বলা হয়েছে আকরাম পয়েন্টে মাদার ভ্যাসেল থেকে ঢাকনাযুক্ত লাইটার্জে রামপালে কয়লা আনা হবে। বিদ্যুত কেন্দ্রের ভেতরে কয়লা নেয়ার জন্য ঢাকনাযুক্ত চলন্ত বেল্ট ব্যবহার করা হবে। কয়লায় যাতে তাপের কারণে আগুন না ধরে যায় এজন্য পানিও ছিটানো হবে; যাতে কয়লা থেকে কোন ধুলাও বাতাসে ছড়াতে পারবে না।

উক্ত প্রতিবেদন ছাড়াও বিদ্যুত, জ্বালানি এবং খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী বলেছেন প্রকল্পটি ভারতের নয়, বাংলাদেশের। বাংলাদেশ-ভারতের দুটি প্রতিষ্ঠান ইকুইটি এবং ঋনের হিসাবে এর সমান অংশীদার( ৩০% ইকুইটির ১৫% বাংলাদেশ অপর ১৫% ভারতীয় কোম্পানীর অবশিষ্ট ঋনের ৭০% এর মধ্যে বাংলাদেশ পরিশোধ করবে ৫০% ভারতীয় কোম্পানী করবে ৫০%)। তাই পরিবেশ আন্দোলনকারীরা রামপাল সম্পর্কে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে বলে মনে করেন তিনি। মন্ত্রনালয়ের বিদ্যুত সচিবও এ প্রসঙ্গে সম্প্রতি বলেন, সরকার কখনই সুন্দরবন ধ্বংস করতে চায় না তারা সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেয় পরিবেশ রক্ষায়।

এখন সরকারী দায়িত্ব প্রাপ্তদের কথায় বিশ্বাস স্থাপন করব না চিলে কান নিয়ে গেল তাদের কথায় বিশ্বাস করব বড় ভাবনায় পরে গেলাম আমরা সাধারণ পাবলিক।

মন্তব্য ১৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:০৩

এম এ কাশেম বলেছেন: ৫% ভোটে দায়িত্বপ্রাপ্ত ব্যক্তিদের উপর জাতি কেমনে আস্থা আনবে?
এদের হাতেই তো বিলিয়ন ডলার প্রাচার হয়েছে, শেয়ার মার্কেটে ধ্বশ নেমেছে,
১৯২ টাকায় করিডোর দিয়েছে, আর বাংলাদেশে একটা ব্রীজ পার হতে টোল দিতে হয়
২০০ টাকা বা তার বেশী।

হ্যাঁ, তবে এরা দায়িত্বপ্রাপ্ত, বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ হতে নয়,
দাদাদের পক্ষ হতে।

সুক্ষ্ম দালালী ও মানুষ বুঝে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৩৯

বিলুনী বলেছেন: দুদলের কথাকে সমভাবে তুলে ধরাকে দালালি বলে কিনা তা তারাই বলতে পারবে যাদের ৭১ এ দালালী করার অভিজ্ঞতা আছে্।
৫% কেন বিনা ভোটে শুধু বুটে চেপে যারা ক্ষমতায় এসেছে তাদের পায়ের তলায় বসে হা হুজুর হা হুজুর করতে দেখা গেছে অনেককে যাদের মুখে ৫% এর কথা বলতে বলতে এখন ফেনা উঠে গেছে । অাশা এর বেশি আর কিছু বলতে হবেনা ।

২| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:১৫

আমি নবপ্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা বলেছেন: পাকিস্তানের দালালরা বিদ্যুৎ-কেন্দ্রের বিরোধিতা করছে।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪১

বিলুনী বলেছেন: লোকেতু সর্বত্রই তাই বলে । দুয়েকটি চেনা জায়গা ছাড়া বাকি সকল জায়গায়তো তাই দেখা যায় ।

৩| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:১৯

চাঁদগাজী বলেছেন:




৬৪৮ পৃস্টা টাইপ করেছেন সরকারী কর্মচারীরা; সরকারী কর্মচারী মানে মালিকহীন গর্দভ

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৪৮

বিলুনী বলেছেন: যার যেমন বিচরণ তিনি তেমনই বুঝেন , একটি মুল্যায়ন প্রতিবেদনকে নিছক টা্‌ইপ হিসাবে সেই দেখে যার দৌড় ঐ টাইপ পর্যন্তই বিজ্ঞ লোক জন একটি বিষয়কে ক্রিটিকেলী পড়ে আলোচনা কিংবা সমালোচনা করে যথাযথভাবে ।

৪| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:২১

চাঁদগাজী বলেছেন:


"এখন সরকারী দায়িত্ব প্রাপ্তদের কথায় বিশ্বাস স্থাপন করব না চিলে কান নিয়ে গেল তাদের কথায় বিশ্বাস করব বড় ভাবনায় পরে গেলাম আমরা সাধারণ পাবলিক। "

- আপনার কান নেই, চিল কিছু নিটে পারবে না, আপনার ভাবনার কিছু নেই

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫৪

বিলুনী বলেছেন: দু:খ নেই , কিন্ত অনেকের , কান , নাক , চোখ , মগজ কিছুই নেই তাই তাদেরো বলার কিছু নেই, মন্তব্য দানের ভাষা রপ্ত করা উচিত । পারসোনিফাই না করে যে বিষয়ে আলোচনা সেখানে সীমাবদ্ধ থাকাই ভাল তাতে নীজের ব্যক্তিত্ব অক্ষুন্য থাকে ।

৫| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:২৩

সাইয়িদ রফিকুল হক বলেছেন: এই দেশে যারা একেবারে ভণ্ড একমাত্র তারাই রামপালে বিদ্যুৎকেন্দ্র-নির্মাণে বাধার সৃষ্টি করছে।
ভণ্ডরা নিপাত যাক। এগিয়ে যাক বাংলাদেশ।
ভালো লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১০:৫৫

বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ যতার্থ বলেছেন ।

৬| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ ভোর ৬:৪৪

মাষ্টারমশাই বলেছেন: বিষয়টিকে রাজনৈতিকভাবে না দেখে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে দেখা প্রয়োজন মনে করছি। যদি প্রকল্পটি পরিবেশের জন্য সত্যিই ক্ষতিকর হয়, তবে সকল ভাবাদর্শী মানুষের জন্যই ক্ষতির কারণ হবে। সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষেত্রে বৈজ্ঞানিক দৃষ্টি সঠিক পথে এগুতে সাহায্য করবে। ধন্যবাদ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:০১

বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ এমন একটি বিষয়ে আলোচনা এমন্‌ই হওয়া প্রয়োজন । কিন্তু মূল বিষয়ের আলোচনা না করে কেও যান ভোটে কেও যান ব্যক্তিগত প্রসঙ্ঘে। যখন মুল বিষয়ে বলার কোন যুক্তি থাকেনা তখন যায় অন্য প্রসঙ্ঘে । যাহোক বিপক্ষবাদীদের যুক্তিগুলি যে শুধু রাজনৈতিক তা তারা ভাল করেই বুঝিয়ে দেন ।

৭| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৮:০৪

জাহিদ রুবেল বলেছেন: সরকার এরকম অনেক বড়বড় কথা বলে,কিন্তু সেসব কথা খাতা কলমেই সীমাবদ্ধ থাকে,বাস্তবায়ন খুব কমই হই,আমার প্রশ্ন এই বিদ্যুৎ কেন্দ্র বাংলাদেশের অন্য যায়গায় করলে সমস্যা কোথায়

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১০

বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ , টেকনিকেল রিপোর্টটি নীজে পড়ে দেখুন এ রকম একটি টেকনিকেল বিষয়ে অন্যকারো কথা না শুনে , শুধু এক পক্ষের নয় দু পক্ষের রিপোর্টই পড়ুন । কি পেলেন আমাদেরকে জানালে খুশী হব । কোথায় হলে কারো কোন অসুবিধা হবেনা তা জানলে সকলের জন্য ভাল হবে । অন্য কোথাও হলে সমস্যাটি কোথায় তা জানলে ভাল হয় ।

৮| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:০৯

চলতি নিয়ম বলেছেন: বাঙালি শুধু প্যাচ লাগিতেই পারে খুলতে জানে না ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১২

বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ, খোলার জন্য তো আর এত কায়দা কানুন করে প্যাচ লাগায় না ।

৯| ০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ সকাল ৯:১১

শাহ আজিজ বলেছেন: ধন্যবাদ লেখককে একটি বোধগম্য তথ্য যুক্তি উপস্থাপনের জন্য। আমি আজই পড়ব ওই রিপোর্টটি । আসলে আমি একাধিক বিদ্যুৎকেন্দ্র দেখার সুযোগ পেয়েছি , চীনে। ক্ষতি আছে এবং তা কি করে কমিয়ে আনা যায় তারও অব্যাহত কর্মকাণ্ড চলে। দূরত্ব , কয়লা বহন, বনের মধ্য দিয়েই একসময় ২০ হাজার টনের জাহাজ চলাচল, তীব্র জোয়ার ভাটার খেলা ইত্যাদি বলেছি তর্ক বিতর্কে । এমনকি এও বলেছি ওখানে দখিনা বাতাস বয় ৯/১০ মাস তো কেন্দ্রের ইমপ্যাক্ট জঙ্গলে পড়বেনা । না তাদের কথাই চূড়ান্ত ।

বিদ্যুৎ কেন্দ্র চাই ।
চীনে কার্বন নির্গমন সবচে বেশি আমেরিকার পাশাপাশি তবে তার কারন আরও শতাধিক স্থাপনা ।

০৩ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১১:১৬

বিলুনী বলেছেন: ধন্যবাদ, এ বিষয়ে আমার জ্ঞান খুব সিমীত । রিপোর্টটি পাঠ করে এ বিষয়ে একটি বিস্তারিত পোষ্ট দেন তাহলে বিষয়টি অনেকের কাছে পরিস্কার হতে পারে ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.