নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বিচরী স্বর্গ মর্ত পাতাল , উড়ি গাছের ডালে ডালে ঘুরী সামুর পাতায় পাতায় , মন খুলে করি অশ্বেশন যা চাই কিছু নিয়ে যাই , কিছু ফিরিয়ে দিয়ে যাই ।
ব্রাজিল সময় রবিবার রাত ১২টায় স্বর্ণ পদকের শেষ লড়াইটা ছিল পুরুষ ৪ল্প১০০ মিটার রিলের। শেষটায় বাজিতাম করে পদক তালিকায় চীনকে পেছনে ফেলে শীর্ষে ওঠে যায় যুক্তরাষ্ট্র। রাতের শেষ স্বর্ণ পদকটি জিতে ফেলপস বাহিনী। যার নায়ক তো জলদানব ফেলপসই। তবে অন্য তিন সতীর্থকেও খাটো করে দেখার সুযোগ নেই। দলীয় প্রতিদ্বন্দ্বিতার সাফল্যে কৃতিত্বের দাবিদার সবাই। তবে ফিনিশিংটা ছিল ফেলপসকে দিয়ে। আর এ কারণে আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলেন তিনি। রিলের এই স্বর্ণ পদক জয়ের মধ্যে দিয়ে মাইকেল ফেলপস শুরু করলেন তার অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জনের মিশন। রিও হচ্ছে তার ক্যারিয়ারের শেষ অলিম্পিক। এমনিতেই ২২ পদক শোকেসে তুলে রেকর্ড বুকে নাম লিখে রেখেছেন এই আমেরিকান। সেটা আরও আলো ঝলমলে করে তুলতে জীবনের শেষ তকমাটা দেখাতেই মুখিয়ে আছেন রিওতে। যাত্রাটাও অসাধারণ। ফিনিশিং মার্ক স্পর্শ করার সঙ্গে সঙ্গে পানির মধ্যেই দু’হাতে জয়ের অনুভূতিটা তিনি প্রকাশ করলেন বেশ আবেগের মধ্যে। অন্যদিকে গ্যালারিতে মার্কিন দর্শকদের মুহুর্মুহু করতালি। উৎসবে মাতোয়ারা দর্শকদের উদ্দেশ্যে হাত নেড়ে শুভেচ্ছা বিনিময় করতেও দেখা গেল ফেলপসকে। তবে একটা বিষয় পরিষ্কার বয়স মানুষের জীবনের চাওয়া পাওয়ার বড় একটা ফ্যাক্টর। ৩১ বছর বয়সী ফেলপসকে দেখে সেটা আরও পরিষ্কার হলো। রিলের হিটে কোয়ালিফাই করার জন্য যুক্তরাষ্ট্র দলে ছিলেন না তিনি। দল অবধারিত কোয়ালিফাই করায় খেলছেন সরাসরি স্বর্ণ পদকের জন্য। খোদ মার্কিন সাংবাদিকরাই বলছিলেন, শক্তি জমিয়ে রাখতেই হিটে অংশ নেননি ফেলপস। কারণ বয়স, বিষয়টা ফেলপস নিজেও উপলব্ধি করেছিলেন। চোখের সামনে সাঁতারের এই মহাতারকা পানি থেকে ডাঙ্গায় ওঠার পর দেখা গেল শরীরের, হাতের মাংসপেশি আগের মতো নেই। অনেকটা ভাঁজ পড়েছে, সুঠামদেহী বুকের চামড়ার মধ্যেও কিছুটা খাঁজকাটা ভাঁজ, ঝুলে গেছে শক্ত-সবল পেশি। অর্থাৎ মুখম-লসহ সবকিছুতেই বার্ধক্যের ছাপ। ফেলপস নিজেও মানছেন বয়স হয়েছে। আর এ কারণেই ক্যারিয়ারের ইতি টানতে প্রস্তুত রিওতে।
©somewhere in net ltd.
১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১৬ রাত ১২:০৮
সৈয়দ আবুল ফারাহ্ বলেছেন: এক সময় পদক তালিকায় সোভিয়েট রাশিয়া প্রথম হত। এখন হচেছ যুক্তরাষ্ট্র।